আজকের প্রথম আলোর তাজা খবর! এই হইল ইসলামী ল্যবাসধারী ভন্ড মোল্লাদের চরিত্র! আমজনতারে বুঝাইবে নারী নেতৃত্ব হারাম, আর নিজেরাই..................। কিসের স্বর্গ নরক কিসের কি, দুনিয়ার ক্ষমতাইতো ওদের কাছে সবচেয়ে বড়! আর এইজন্যই এইসব ধর্মব্যবসায়ীরা রাস্তার নেড়ী কুকুরের চেয়েও নিকৃস্ট, আর এইসব ভন্ডদের পিছনে আমরা ছুটছি স্বর্গে যাওয়ার আশায়, সত্যি সেলুকাস..............।
বিস্তারিত খবর নিচে-
‘হে আল্লাহ খালেদা জিয়াকে ক্ষমতায় যাওয়ার তৌফিক দান করো।’ ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান মুফতি আমিনী ইফতারের আগে এই দোয়া করলেন। আজ বুধবার দিলকুশার পূর্বানী হোটেলে রাজনীতিবিদদের সম্মানে ইফতারের আয়োজন করে ঐক্যজোট।
এ সময় খালেদা জিয়া ছাড়াও মঞ্চে বিএনপির মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন, বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মীর মো. নাছির উদ্দিন, জামায়াতে ইসলামীর ভারপ্রাপ্ত আমির মকবুল আহমাদ, ইসলামী ঐক্যজোটের মহাসচিব আবদুল লতিফ নেজামী, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) মহাসচিব শামীম আল মামুন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
সন্ধ্যা সোয়া ছয়টার দিকে খালেদা জিয়া অনুষ্ঠানস্থলে উপস্থিত হন। বিএনপি, জামায়াত, ইসলামী ঐক্যজোট, বিজেপি প্রভৃতি দলের নেতারা আগে থেকেই সেখানে উপস্থিত ছিলেন। খালেদা জিয়া মঞ্চে যাওয়ার পর মুফতি আমিনী কোনো বক্তৃতা না দিয়েই তাঁর মোনাজাত শুরু করেন। মোনাজাতে মুসলিম উম্মাহ ও মুসলমানদের শান্তি কামনার পাশাপাশি বিরাট অংশজুড়েই খালেদা জিয়ার কথা উল্লেখ করেন আমিনী।
মোনাজাতে মুফতি আমিনী বলেন, ‘হে আল্লাহ, খালেদা জিয়াকে দেশকে খেদমত করার ক্ষমতা দান করো। সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় ধর্ম ও ইসলামের বিরুদ্ধে যে ষড়যন্ত্র চলছে, তা থেকে দেশকে হেফাজত করো।’
মোনাজাতে বলা হয়, ‘হে আল্লাহ, তুমি চারদলীয় জোটকে শক্তিশালী কর। খালেদা জিয়াকে ক্ষমতায় যাওয়ার তৌফিক দান করো। খালেদা জিয়া ওমরাহ পালন করতে যাচ্ছেন। তাঁর ওমরাহ কবুল করো।...সন্ত্রাসবাদ, জঙ্গিবাদ দিয়ে ইসলামকে ধ্বংসের ষড়যন্ত্র থেকে দেশকে হেফাজত করো।’
তবে মোনাজাত শেষ করতে পারেননি মুফতি আমিনী। মোনাজাত চলাকালেই মাগরিবের আজান শুরু হয়ে যায়। ফলে তড়িঘরি করে মোনাজাত শেষ করে ইফতার শুরু করেন সবাই।