উন্নত বিশ্বের দেশগুলোতে শিশুদের নৈতিক শিক্ষার জন্য আলাদা সময় দেয়া হয়। যাতে করে একদিকে মানবিক অন্যদিকে দেশপ্রেমিক হয়। শিশুরা শিক্ষার মাধ্যমে কৃষ্টি কালচার ধর্ম শিখে দেশ আর সমাজ গঠনে অনন্য ভূমিকা পালন করে। তারপরও কিছু মানুষ খারাপ থেকেই যায়।
মুসলমানদের ধর্মে সর্বোচ্চ নৈতিকতা আলোকপাত করা হয়েছে। কিন্তু সেটা পবিত্র কুরআনেই বিদ্যামান। খুব সীমিত মানুষই ইসলাম ধর্ম মেনে চলেন এবং উন্নত মানসিকতা পোষন করেন। যদিও বেশির ভাগ মুসলামনই ধর্মের ভং ধরে বাস্তবে সে নিজেও নিজ ধর্মের প্রতি অনুগত নয়। বিষয়টা অপ্রিয় সত্য। সৌদি আরবের উদাহরণটা দিলাম না। একমাত্র মুসলমানরাই সবচে বেশি বিভক্ত। একজন মুসলিম আরেক জনের ক্ষতি করতে না পারলে নিজেকে অপরাধী মনে করে! সম্পদের প্রতি লোভ লালসা হিংসা অহংকার অকৃতজ্ঞা প্রকাশ করা এবং সবচে নোংরা চিন্তা করে থাকে! ভং ধরা মুসলিদের মাঝেই এসব বিদ্যামান। অথচ ইহুদীরাও নিজ ধর্মের মানুষের প্রতি এমন না বরং ঐক্যবদ্ধ!
আপনি যদি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ ধর্ম নিয়ে একটু পড়াশুনা কিংবা ডকুমেন্টারি দেখেন তাহলে ধারণাগুলো আরো পরিস্কার হবে। দূরে না গিয়ে যদি দেশের ভেতরে থাকা সাধু সন্নাসী চেতনাবাজ সেজে থাকা মুসলিমদের নিয়ে একটু পর্যবেক্ষন করেন। চিৎকার দিয়ে উদাহরণ বেরিয়ে আসবে। আবার কিছু ভালো মানুষ বের হবে।
পেচন থেকে টেনে ধরা জাতি আমারা। কেউ এগিয়ে গেলে মন খারাপের সাথে সাথে হিংসায় শরিরটাও অসুস্থ্য হয়ে পড়া কিউট জাতিগোষ্ঠী মোরা.....। আমরা দাবি করি আমি মুসলমান হা হা হা.....।