এ বছর ২০১০ এ ইরান সিরিয়ার সহায়তায় লেবাননের সন্ত্রাসী এবং আগ্রাসী বাহিনী হিজবুল্লাহকে স্কাড বি-ক্ষেপনাস্ত্র সরবারাহ করেছে।
Click This Link
জুলাই ২০০০ সাল নাগাদ ইসরাইলী সেনাবাহিনী জাতিসংঘের 425 (1978) and 426 (1978) প্রস্তাব অনুযায়ী লেবাননের বাফার জোন হতে প্রত্যাহার করে।
Click This Link
কিন্তু এর পর হতেই ইরান ধীরে ধীরে হিজবুল্লাহকে সামরিক সরঞ্জাম, প্রশিক্ষণ দিয়ে শক্তিশালী করা শুরু করে।
এরপর ২০০৬ সালে যখন ইসরাইল হামাসের সাথে যুদ্ধে লিপ্ত(হামাসই প্রথম হামলা করে) তখন হিজবুল্লাহ ১২ই জুলাই জাতিসংঘের ৪২৫ এবং ৪২৬ নং যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব লংঘন করে ইসরাইলের ৮ জন সৈন্যকে হত্যা করে ৩ জনকে জিম্মি করে লেবাননের ভিতরে নিয়ে যায়। প্রায় ১ মাস যাবত যুদ্ধ চলার পর তা শেষ হয়। হিজবুল্লাহর মানব ঢালের জন্য হাজার হাজার লেবানীজ নিরীহ মানুষ নিহত হয়।
http://en.wikipedia.org/wiki/2006_Lebanon_War
এই বছর অক্টোবরে ইরানী প্রেসিডেন্ট আহমাদিনেজাদ লেবানন সফরে গিয়ে বলেন ইসরাইলীদেরকে তাদের পূর্ব দেশে ফিরে যেতে হবে। স্পষ্টতই সন্ত্রাসী যুদ্ধের উস্কানী। লেবাননের সাধারণ জনগণ এই সফরের বিরুদ্ধে ছিল। অন্তত আল জাজিরার খবর তাই বলে।
Click This Link
তাই এখন সময় এসেছে আমেরিকা সহ গোটা NATO বাহিনীর সতর্ক হওয়া। প্রয়োজনে লেবাননের সাধারণ জনগণকে হিজবুল্লাহ সন্ত্রাসী বাহিনীর জিম্মি দশা হতে মূক্ত করার জন্য সেখানে অভিযান চালানোটা খুব জরুরী বলে মনে হচ্ছে। নতুবা আরেকটি যুদ্ধ যা ২০০৬ সালের চেয়েও ভয়াবহ হবে।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


