somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

প্রেমের গল্প - চলো বৃষ্টি বানাই

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:০৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



(ক)

ফরহাদ গাড় নীল রঙের পাঞ্জাবী গায়ে টিএসসি’র সামনে অপেক্ষা করছে । সুমি আসবে । আজ তাদের সু-বিশাল প্ল্যান । আজ তারা কি কি করবে তার তালিকা সুমির কাছে আছে । কাল রাতে মোবাইলে তালিকা তৈরি করা হয়েছে । আজ বাস্তবায়ন ।

তালিকার শুরুতে আছে “ দে হাঁটা “ কার্যক্রম । সুমি একটা ম্যাগাজিনে পড়েছে যে- “ একজন মানুষ তার স্বাভাবিক আয়ষ্কালে যে পরিমান হাঁটে তাতে সমগ্র পৃথিবীকে সাড়ে তিনবার ঘুরে আসা সম্ভব “ সেই কথার সূত্র ধরে সুমির ইচ্ছা আজ থেকে যখনই তারা দুজন অনুরাগ ( তারা ডেটকে অনুরাগ বলে ) করতে বের হবে , তারা হাঁটবে । স্বাভাবিকের চেয়ে দ্বিগুণ পরিমাণে হাঁটবে । এতে করে তারা স্বাভাবিক মানুষের চেয়ে দ্বিগুণ বেশী হেঁটে সমগ্র পৃথিবী সাড়ে তিনবারের জায়গায় ৭ বার ঘুরে আসবে । কারণ ৭ সৌভাগ্যের সংখ্যা । এই “ দে হাঁটা “ কার্যক্রমের মধ্যবর্তী সময়ে তারা রাস্তার পাশে যে কোন আল ছালা দিয়া হোটেলে ভাত খাবে । তারপর আবার শুরু হবে কার্যক্রম । হাঁটতে হাঁটতে একসময় সন্ধ্যা গড়াবে । সন্ধ্যায় আসমান উতলা করে অকূল বৃষ্টি নামবে । বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে ফরহাদ সুমির খোঁপায় বেলি ফুল গুঁজে দিবে । এরপর তারা চোখে চোখে রেখে কিছুক্ষন দৃষ্টি বিনিময় শেষে বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে আবার হাঁটবে । এই হচ্ছে আজকের প্ল্যান ।


প্ল্যানদাত্রী সুমির বিশ্বাস আজ সন্ধ্যায় বৃষ্টি হবে । রাতে জোর দিয়ে সে ফরহাদকে তাই বুঝিয়েছে । সুমির বেশ কিছু পাগলামির মধ্যে এইটা একটা । সে যা বিশ্বাস করে সেটাই করতে চায় । ফরহাদ মেনে নেয় । কারণ তার মেনে নিতে ভালো লাগে । তবে আজ ফরহাদের যথেষ্ট সন্দেহ আছে । সকালে উঠে সে আজকের খবরের কাগজ দেখেছে । আজ বৃষ্টিপাতের কোন সম্ভাবনাই নেই । শুধু আজ না আবহাওয়া অফিস বলছে আগামী তিন দিন আকাশ থাকবে সম্পূর্ণ মেঘমুক্ত , ঝকঝকে পরিস্কার ! সকালে সে সুমিকে ফোনে সংবাদটি পড়ে শুনিয়েছে । সুমি পাত্তা না দিয়ে তাকে গাড় নীল রঙের পাঞ্জাবী পড়ে আসতে বলে লাইন কেটে দিয়েছে । ফরহাদের সন্দেহ থাকলেও সুমির দৃঢ় বিশ্বাস আজ সন্ধ্যায় অবশ্যই বৃষ্টি হবে । কারন আজ তাদের অনুরাগের দুই বছর পূর্তি হবে । দুই বছর আগে এমনইএক তুমুল বৃষ্টি ঝরা দিনে সুমি ফরহাদকে প্রপোজ করে এবং ফরহাদ চশমা খুলে চরম নার্ভাস ভঙ্গিতে তাতে সম্মতি জানায় । আবহাওয়া অফিস আবহাওয়ার খবর নিয়ন্ত্রন করলেও আজ সন্ধ্যার বৃষ্টি তারা কোনমতেই আটকাতে পারবে না । এতোসব কথার দরকার নেই তারচেয়ে বরং তাদের প্রপোজের ঘটনাটা বলা যাক ।

ঘটনাটা বেশ মজার । ফরহাদ আর সুমি দুজনই DU বোটানি ডিপার্টমেন্টের স্টুডেন্ট । মুখচোরা ফরহাদ ভার্সিটি লাইফের প্রথমদিন সুমিকে দেখেই ভালোবেসে ফেলে । লাভ এট ফাস্ট কয়েক সেকেন্ড । কিন্তু ফরহাদ সে কথা কক্ষনো বলতে পারেনি । শুধু তাই না সুমির সামনে দাঁড়াতেও সে ভয়ানক লজ্জা পেত । দূর থেকে সুমিকে দেখতো । ক্লাসে সুমির থেকে কয়েক বেঞ্চ পিছনে আড়াআড়ি বসতো যেন সারাক্ষন তাকে ফলো করা যায় । অপরদিকে সুমি গোবেচারা ফরহাদকে পাত্তা দিত না । ফরহাদ না । শুধু মূলত কোন ছেলেকেই তেমন পাত্তা দিতে চাইতো না । একটু বেশী মাত্রায় সুন্দরী হওয়াতে তার আশেপাশে সবসময় ভিড় লেগে থাকতো । এমনকি বড়ভাইদের নজরেও সে ছিল প্রথম সারিতে । তাই ফরহাদ জানতো সুমির ব্যাপারে তার “ নো চান্স “ কপাল । ফরহাদের ধারণা ফরহাদ নামে ক্লাসে যে একটা লম্বা মতো শুকনা ছেলে সুমির সাথে গত পাঁচ মাস যাবত পড়ছে সুমি সেটা জানেই না ।
দুবছর আগে এক তুলুম বৃষ্টি দিনে ফরহাদ যাত্রী ছাউনিতে । বাসের জন্য অপেক্ষা করছে । সে দেখতে পায় লাল ছাতা হাতে সুমি সোজা তার দিকে হেঁটে আসচ্ছে । ফরহাদ আশেপাশে তাকালো । সে ছাড়া ডান পাশের কোনায় এক মুচি বসে আছে । কাজ নেই । মুচি বেটা ঘুমোচ্ছে । ফরহাদ আবার তাকালো । হুম সুমি ঠিক এইদিকেই আসচ্ছে । সুমির কি জুতো ছিড়ে গেছে ? জুতা ছিঁড়ে গেলে সে এতো হনহনিইয়ে হাটচ্ছে কিভাবে ! ফরহাদের ভাবনার জগত আরও শাখা ছড়াবার আগেই সুমি ফরহাদের সামনে দাড়িয়ে বলল – “ তুমি যদি চাও আমার হাত ধরে বৃষ্টিতে ভিজতে পারো । আসবে ? “ হতবিহবল ফরহাদ কাঁপা কাঁপা হাতে চশমা খুলে গ্লাস মুছলো । ভেজা শার্টে অনর্থক চশামা মোছার চেষ্টা করে গ্লাস আরও ঘোলা বানালো । তারপর চোখে ঘোলা চশমা এঁটে সুমির হাত ধরে নেমে এলো রাস্তায় পড়লো । বৃষ্টিতে । সেইযে সুমির হাত ধরেছিল আজ দু বছর সেই হাত তার হাতের তালুতে আরও গভীরভাবে বসে রয়েছে ।

( খ )


সুমি আসচ্ছে । সে আজ সাদা শাড়ি পড়েছে । চুল খোঁপা করা , কানে গোঁজা একটি লাল ফুল। ফরহাদ দাদীর কাছে হুর পরীদের অনেক গল্প শুনেছে । সুমিকে স্বর্গের পরীদের চেয়ে সুন্দরী লাগছে । সাদা শাড়িতে সুমিকে ভালো মানায় । আচ্ছা সুমিকে কোন রঙের শাড়িতে মানায় না ? এই পর্যন্ত সে লাল , সাদা , কালো , মেজেন্ডা রঙের শাড়িতে সুমিকে দেখেছে । সবগুলোতেই তাকে স্বর্গের পরীদের চেয়ে সুন্দরী লেগেছে ।

- “ এই আমাকে কেমন লাগছে , অনেক কষ্ট করে সেজেছি ! প্রশংসা করতে হবে “ সুমির প্রথম কথা ।

- কিছু কিছু সুন্দর বর্ণনা করা যায় না , শুধু উপলন্ধি করতে হয় , তোমারটা ঠিক তেমন । ফরহাদের স্বীকারোক্তি । সরল স্বীকারোক্তি ।


-এই সব ধানাই পানাই শুনবো না । ডাইরেক্ট কিছু বলো ।

সুমি বরাবরের মতোই নাছোড়বান্দা । ফরহাদ হাসচ্ছে ।

– “তোমার খোঁপায় গোঁজা ফুল কিন্তু শুকিয়ে গেছে “

– আরে এইটা তো সন্ধ্যামালতি !

সন্ধ্যায় ফুটে , ভোরের আগেই কুঁকড়ে যায় । কাল রাতে জোগাড় করে রেখেছিলাম । সকালে কুঁকড়ে গেছে ! এখন কোঁকড়া ফুল খোঁপায় দিয়েই এসেছি । সন্ধ্যা পর্যন্ত সন্ধ্যামালতি আমার খোঁপায় থাকবে ।

- এইটা সন্ধ্যামালতি ? আরে !

বোটানির স্টুডেন্ট হয়ে সন্ধ্যামালতি চিনতে পারছ না !! মরণ । সন্ধ্যামালতির বৈজ্ঞানিক নাম বোলো তাড়াতাড়ি ? সুমি হাসচ্ছে । -- “Mirabilis jalapa“ পাশ ! এইবার চলেন কার্যক্রম শুরু করি । দেরী হয়ে যাচ্ছে । চলো চলো । সুমি আর ফরহাদ আস্তে আস্তে হাটা শুরু করলো । হাঁটতে হাটতেই সুমি অনর্গল মাথা দুলিয়ে , হাত নেড়ে কথা বলে যাচ্ছে । ফরহাদ শুনছে । সুমির কাছে আসলে সে কোন কথাই বলতে পারে না । শুধু মুগ্ধ হয়ে তাকে দেখে , তার কথা শুনে । তারা অনেকক্ষণ হাঁটল , দুপুরের পর তেজগাঁও এর দক্ষিণ দিকে একটা “ আল ছালা “ হোটেল পেয়ে সেখানে ভাত খেল । রিক্সার ড্রাইভার ভাইসব অবাক হয়ে তাদের দিকে তাকিয়ে থাকলেও সুমি এইসব কক্ষনো ভ্রূক্ষেপ করলো না । সে দিব্যি শাড়ি পড়ে রাস্তার পাশে টেবিলে বসে কাঁচামরিচ কামড়েভাত খেয়ে যাচ্ছে । খাওয়া শেষে দুজনে মুখে দু খিলি পান দিয়ে আবার হাঁটতে শুরু করলো । ফরহাদ সুমিকে বলল

– আচ্ছা যদি আজ বৃষ্টি না হয় তবে ?

“ সুমি পানের পিক ফেলে বলে – “ আজ বৃষ্টি হবেই , আমি সাদা শাড়ি কি এমনেই পড়েছি । বৃষ্টিতে মেয়েদের সাদা শাড়ি পড়তে হয় ।

ফরহাদ নাছোড়বান্দা হয়ে বলল -- “ ধর , আজ হল না । তখন ?

সুমি রেগে গিয়ে বলল – “ তখন আবার কি ! তুমি কৃত্রিম বৃষ্টির ব্যবস্থা করবে ।

ফরহাদ অবাক -– মানে ?

-– মানে হচ্ছে কৃত্রিম ভাবে বৃষ্টি তৈরি করা যায় । যদি আজ বৃষ্টি না হয় । তুমি বৃষ্টি বানাবে । বৃষ্টি বানায় কিভাবে ? কারেন্ট এফেয়ারসে পড়েছি বৃষ্টি বানানো যায় । মার্কিন বিজ্ঞানী ভিনসেন্ট শায়েফার নামক এক লোক এই পদ্ধতি আবিস্কার করেছেন । আর চীনে নাকি এইভাবে এখন হরহামেশা বৃষ্টি নামানো হচ্ছে । প্রক্রিয়াটাও খুব সহজ । প্রথমে দ্রুতগতির বড় পাখা দিয়ে কোনো জলক্ষেত্রের পানিকে বাষ্পীভূত করা লাগবে । হালকা সেই বাষ্প উপরে উঠে গিয়ে বাতাসের ধূলিকণার সাথে মিলেমিশে জমাট বাঁধবে । তবে এই জমাট বাঁধানোর ব্যাপারটিও কৃত্রিমভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায় সিলভার আয়োডাইডের কণা ছুঁড়ে দিয়ে । যাই হোক , একসময় জমাট বাঁধা মেঘ ভারী আঁকার ধারণ করে বৃষ্টি হয়ে আমাদের গায়ে ঝড়ে পড়বে । ব্যাস , মামলা শেষ । “ কথাগুলো এক নিঃশ্বাসে বলে সুমি গা দুলিয়ে হাসতে শুরু করলো । ফরহাদ অপলক চোখে সুমির হাঁসি দেখে । তার সত্যি সত্যি বৃষ্টি বানাতে ইচ্ছা করছে ।


(গ)

সন্ধ্যা প্রায় হয়ে আসচ্ছে । সুমি বারবার আকাশের দিকে তাকাচ্ছে । বৃষ্টির দেখা নেই । তার মন অসম্ভব খারাপ । বৃষ্টি না আসলেও সুমির চোখে যেকোন মুহূর্তে জল এসে যাবে । ফরহাদ চুপ করে বসে আছে । সে একবার সুমি , আরেকবার আকাশ দেখছে । একটু বৃষ্টি পড়ুক । একটু খানি । প্লীজ একটু বৃষ্টি হোক না আজ ।
বৃষ্টি শুনবে না তাদের কথা ? এক সরল বিশ্বাসী ছেলেমেয়ের কথা ?

চারিদিকে আধার নেমে আসচ্ছে হু হু করে । সন্ধ্যার কর্ম বাস্ততায় সবাই বাড়ির উদ্দেশে ছুটছে । শুধু তারা ফুটপাতে ঠায় বসে বৃষ্টির অপেক্ষায় ।

আকাশ জুড়ে গর্জন । ফরহাদ আকাশের দিকে তাকালো । লালচে আকাশ কালো হচ্ছে । মেঘ ধমকিয়ে উঠছে ক্ষনে ক্ষনে । সুমি ফরহাদের হাত মুঠোতে শক্ত করে ধরে রাখলো ।
এক ফোটা দুই ফোটা করে পানি ঝরছে । সুমির বৃষ্টি অকৃতজ্ঞ হয়নি । বৃষ্টি অকৃতজ্ঞ হয় না । ফরহাদ দৌড়ে গেল বেলি ফুল কিনে আনতে । তুমুল বৃষ্টি শুরু হয়ে গেছে । ফরহাদ যত্ন করে সুমির খোঁপায় বেলিফুল পড়িয়ে দিল । বৃষ্টির ফোঁটাগুলো আজ অনেক বড় । তারা একে অপরের হাতে হাত রেখে আবার রাস্তায় নামলো ।
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:১৮
১৭টি মন্তব্য ১৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বরিষ ধরা-মাঝে শান্তির বারি

লিখেছেন বিষাদ সময়, ০৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:১৬





মাসের আধিক কাল ধরে দাবদাহে মানব প্রাণ ওষ্ঠাগত। সেই যে অগ্নি স্নানে ধরা শুচি হওয়া শুরু হলো, তো হলোই। ধরা ম্লান হয়ে, শুষ্ক হয়, মুমূর্ষ হয়ে গেল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=নীল আকাশের প্রান্ত ছুঁয়ে-৭ (আকাশ ভালোবেসে)=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:১৯

০১।



=আকাশের মন খারাপ আজ, অথচ ফুলেরা হাসে=
আকাশের মন খারাপ, মেঘ কাজল চোখ তার,
কেঁদে দিলেই লেপ্টে যাবে চোখের কাজল,
আকাশের বুকে বিষাদের ছাউনি,
ধ্বস নামলেই ডুবে যাবে মাটি!
================================================
অনেক দিন পর আকাশের ছবি নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

পানি জলে ধর্ম দ্বন্দ

লিখেছেন প্রামানিক, ০৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৫২


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

জল পানিতে দ্বন্দ লেগে
ভাগ হলোরে বঙ্গ দেশ
এপার ওপার দুই পারেতে
বাঙালিদের জীবন শেষ।

পানি বললে জাত থাকে না
ঈমান থাকে না জলে
এইটা নিয়েই দুই বাংলাতে
রেষারেষি চলে।

জল বললে কয় নাউযুবিল্লাহ
পানি বললে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সমস্যা মিয়ার সমস্যা

লিখেছেন রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ), ০৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৭

সমস্যা মিয়ার সিঙ্গারা সমুচার দোকানে প্রতিদিন আমরা এসে জমায়েত হই, যখন বিকালের বিষণ্ন রোদ গড়িয়ে গড়িয়ে সন্ধ্যা নামে, সন্ধ্যা পেরিয়ে আকাশের রঙিন আলোর আভা মিলিয়ে যেতে শুরু করে। সন্ধ্যা সাড়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

এই মুহূর্তে তারেক জিয়ার দরকার নিজেকে আরও উন্মুক্ত করে দেওয়া।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ০৬ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৬


তারেক জিয়া ও বিএনপির নেতৃত্ব নিয়ে আমি ব্লগে অনেকবারই পোস্ট দিয়েছি এবং বিএনপি'র নেতৃত্ব সংকটের কথা খুব স্পষ্টভাবে দেখিয়েছি ও বলেছি। এটার জন্য বিএনপিকে সমর্থন করে কিংবা বিএনপি'র প্রতি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×