প্রিয় দেশবাসী ও প্রবাসী বন্ধুগণ । আমারা আনন্দের সাথে জানাচ্ছি যে, মাই পার্টির নির্বাচনী ইশতেহার প্রকাশের জন্যই আজকের এই সংবাদ সম্মেলন। আপনারা জানেন আমরা গণ মানুষের রাজনীতি করে আসছি । বিগত সময়ে যখন আমরা ক্ষমতায় ছিলাম সেটির সুফল আপনারা পেয়েছিলেন । আশা রাখছি এবারও আপনাদের মূল্যবান ম্যান্ডেট দিয়ে সরকার গঠনের সুযোগ দিবেন ।আপনার মাই পার্টি এবার একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বই প্রতীকে নির্বাচন করছে । আমরা আপনাদের স্বপ্ন দেখানোর চেয়ে কতটুকু বাস্তবতার প্রতিফলন ঘটাতে পারবো ঠিক ততটুকুই আমরা নিয়ে আসছি নির্বাচনী ইশতেহারে । এবারের ইশতেহারে আমরা সংক্ষিপ্ত ভাবে অঙ্গিকার ও প্রতিশ্রুতি লিপিবদ্ধ করেছি ।
সাংবাদিক বন্ধুগণ নোট করুন ,লিখে রাখুন ,ভিডিও সংগ্রহে রাখুন ,আমরা যদি ক্ষমতায় গিয়ে ,২ বছরের মধ্যে ৪০ শতাংশ বাস্তবায়ন না করতে পারি তাহলে সংসদ ভেঙে দিব ।
১.মুক্তিযুদ্ধ,অসাম্প্রদায়িক ও পরিপূর্ণ গনতান্ত্রিক চেতনায় বাংলাদেশের সকল কার্যক্রম পরিচালনা করতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।কার্যকর সংসদ গঠন,সক্রিয় বিরোধী দল,মুক্তিযুদ্ধ ও অসাম্প্রদায়িক চেতনা কে সামনে রেখেই আগামী বাংলাদেশ নির্মাণের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য ।
২. আইনের শাসন ,সু-শাসন প্রতিষ্ঠা এবং আইন,বিচার,শাসন বিভাগের ক্ষমতায় ভারসাম্যপুর্ণ পরিবেশ সৃষ্টি করা এবং স্বাধীনভাবে কাজ করার জন্য সকল কিছুই করা হবে ।
৩. পররাষ্ট্রনীতি পরিবর্তন করা হবে । আর্ন্তজাতিক পরিমন্ডলে কূটনীতি তৎপরতা বৃদ্ধি এবং বাংলাদেশের স্বার্থের কথা মাথায় রেখেই আর্ন্তজাতিক রাজনীতি করবো ।
৪. রোহিঙ্গা সমসা সমাধানে কূটনৈতিক তৎপরতা বৃদ্ধি এবং প্রত্যাবর্তন প্রক্রিয়া শুরু করা হবে । এ সমস্যা সমাধানে চীন,রাশিয়ার সাথে কৌশলগত সম্পর্ক উন্নয়ন করা হবে ।
৫. সংবিধান,আইন,বাক ও গণ মাধ্যমের স্বাধীনতা এবং কোটা প্রথা
।
সংবিধানে ন্যায়পাল সৃষ্টি,রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার ভারসাম্য রক্ষা,তথ্য প্রযুক্তির ও ডিজিটাল আইন ,জাতির পিতার পরিবার -সদস্যদের নিরাপত্তা আইন-২০০৯ সংস্কার করা হবে।বেসরকারী স্যাটেলাইট সংবাদ মাধ্যমকে ক্ষমতাশীন সরকার প্রভাব বিস্তার বা দলীয় উদ্দেশ্যে ব্যবহার বন্ধ করা হবে । আগামীতে সুষ্ঠু সুন্দর নির্বাচন করার লক্ষ্যে একটি শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন গঠন করবেই ‘মাই পার্টি’ ।কোটা প্রথা বহাল থাকবে । প্রতিবন্ধী ও মুক্তিযোদ্ধা কোটা বহাল রেখে সংস্কারের কাজ করবো আমরা । কোনো মুৃক্তিযোদ্ধার সন্তান একবার কোটা ব্যবহার করতে পারবে । হয় চাকরিতে প্রবেশের সময় অথবা শিক্ষা জীবনে ।একবার এই সুযোগ ব্যবহার করলে দ্বিতীয়বার সুযোগ থাকবে না । তবে কোনো মুক্তিযোদ্ধার সন্তান যদি একবার এই কোটা প্রথার সৃুযোগ নিয়ে যদি এমন কোনো সামাজিক কাজ করে যা দেশীয় ও আর্ন্তাজাতি গণমাধ্যমে ব্যাপক প্রশংশিত হয় তাহলে উক্ত মুক্তিযোদ্ধার সন্তানের সন্তান এই সুযোগ ভোগ করতে পারবে ।
৬. শিক্ষা ও কর্মসংস্থান ।
সরকার গঠনে পর তিন মাসের মধ্যে তিনটি শিক্ষা কমিশন গঠন করে ,তাদের দেওয়া প্রতিবেদনের উপর ভিত্তি করে শিক্ষা ব্যবস্থা কে যুগোপযোগি করা হবে । কারিগরি ও তথ্য প্রযুক্তি,বিজ্ঞান নির্ভর কর্মমুখি শিক্ষাকে সর্ব্বোচ গুরুত্ব আরোপ করা হবে । মাদ্রাসার শিক্ষায় বিজ্ঞান ,কারগরি বিষয় সংযোজনের সাথে সাথে বিভিন্ন প্রকল্পের আওতায় এনে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবো আমরা । আগামীর বাংলাদেশ গঠনে ঠিক কেমন ডাক্টার,প্রকৌশলী,বিজ্ঞানী, গবেষক,স্নাতকধারী,প্রোগ্রামার,রাজনীতিবিদ ইত্যাদি লাগবে সেই অনুসারেই আমাদের শিক্ষা ও কর্মসংস্থানের কাজ চলবে । অনন্ত পাঁচটি হাইটেক পার্ক নির্মান করে দেশীয় ফ্রিলান্সার ব্যাপক কর্মযজ্ঞ চালু করা হবে।শিশুদের সুস্থ মানসিক বিকাশের জন্য চাপহীন শিক্ষা ব্যবস্থা প্রণয়ন । ‘‘ব্যান্ডিং বাংলাদেশ প্রকল্পের আওতায় ব্যাপক সম্ভবনা তরুণ ও কিশোরদের খোঁজে বের করে সরকারি তত্বাবধোনে আগামীর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় প্রস্তুত করা হবে ।এঁরাই বিশ্বদরবারে বাংলার মুখ উজ্জল করবে ।
৭. প্রযুক্তি নির্ভর শিক্ষা ব্যবস্থার সাথে সাথে কৃষি সেক্টরকে সমান গুরুত্ব আরোপ করবো ।ভূর্তকি বাড়ানো,কৃষি উপকরন সহজলভ্য করন,প্রাকৃতিক ক্ষয়ক্ষতিতে ক্ষতি পূরণ ,ইলিশের মৌশুমে জেলেদের মাছ ধরা থেকে বিরত রাখার সময় দৈনিক মজুরি প্রদান ,সহজ শর্তে ঋণ প্রদান,কৃষকরা যাতে তাঁদের পণ্যের সঠিক মূল্য বুঝে পায় সে দিক নিয়ে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি এবং ,কৃষিতে শিক্ষত মানুষদের প্রবেশের অগ্রাধীকার দেওয়া হবে ।
৮. গার্মেন্ট শিল্প ও শ্রমজীবী মানুষ।
গার্মেন্ট শ্রমিক ও মালিক দূরত্ব কমিয়ে আনা,বেতন সর্বনিম্ন দশ হাজার , অনন্ত ১০০ টি গার্মেন্টে মালিক কতৃক এক বেলা আহারের ব্যবস্থা,বেতন সহ মাতৃত্বকালীন চার মাস ছুটি সহ শিশু ডে কেয়ার সেন্টার স্থাপন করা হবে।
৯. প্লান ঢাকা-৩৯ , জঙ্গি,সন্ত্রাস,মাদক,পাচার প্রভৃতি বিশেষ বিচার ট্রাইবুনাল গঠন ।
এ মহা পরিকল্পনার মাধ্যমে ঢাকাকে বাসযোগ্য ,নিরাপদ করতে সকল কাজ করার অঙ্গিকার,বসবাসের অযোগ্য শহরের শীর্ষ ২৫ থেকে বের হয়ে আসা,মেয়র আনিসুল হকের সকল কার্যক্রম চালু করা,ওয়াসাকে আরও শক্তিশালী করা ,গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে সুপেয় পানির ব্যবস্থা করা সরকারি ভাবে,বনায়ন,খাল উদ্ধার,জলাবদ্ধতা দূরীকরণ,ঢাকার উপর চাপ কামনো,বিকল্প নগরী গঠনসহ বহুমুখী কাজ করা হবে এই মেগা প্রজেক্টের আওতায় । ঢাকার ট্রাফিক ব্যবস্থার দায়িত্ব দেওয়া হবে সেনাবাহিনী কে । জঙ্গি সন্ত্রাস,মাদক,দুস্যুদের মূলৎপাটন ধ্বংস করা হবে । আগের সরকার মতো আমরাও এগুলো কঠিন হাতে দমন করার অঙ্গিকার করছি । বর্তমান সরকারে জিম্মি দসা আমাদের সরকারের ভেতর কোনো মতেই প্রশ্রয় দেওয়া হবে না । সকল প্রকাশ এলিট দুস্যুদের দমন করা হবে।
১০. সকল বিচার বর্হিভূত হত্যাকাণ্ডের বিচার করা হবে ,বিচার বিভাগীয় তদন্তের মাধ্যমে ।
যেমন ,যুদ্ধাপরাধীর বিচার অব্যাহত রাখা,বি,ডি.আর হত্যা,ব্যাংক লুট,শেয়ার বাজার লুট,দশ ট্রাক অস্ত্র মামলা,জিয়া চ্যারিটেবল দুর্নীতি মামলা,সাগর রুনী হত্যা,তনু হত্যা,সাতখুন হত্যা,তকী হত্যা,কিশোর আন্দোলণে কিশোরদের উপর হামলার বিচার সহ শাপলা চত্বরে হামলার তদন্ত করে প্রভৃতির বিচার কাজ করা হবে আর্ন্তজাতিক মানদণ্ডে বির্তকের উর্ধ্বে থেকে।এসব বিচার করা হবে বিচার বিভাগীয় তদন্তের মাধ্যমে ,অনন্ত ৮০% কাজ এই সরকারের আমলে করা হবে ।
১১. পরিবেশ - জলবায়ু এবং স্বাস্থ্য ।
বর্তমান সরকারের সকল জলবায়ু পরিবর্তন জনিত কারণে নেওয়া প্রকল্পের চালিয়ে যাওয়ার সাথে এসব প্রকল্পের কাজ গতিশীল করা,প্রত্যেক অর্থ বছরে সারা বাংলাদেশে ২০ লক্ষ গাছ লাগানো । জেলা ও বিভাগীয় শহরের,হাসপাতালের বর্জ্য সহ ই-বর্জ্যের সঠিক নিষ্কাশন করা হবে । লোকালয়ের বাইরে বর্জ্য নিষ্কাশন অবকাঠামো নির্মাণ,সৌর শক্তি ব্যবহারে জোর দেওয়া,পরিবেশ বান্ধব উদ্ভাবনে উৎসাহ প্রদান, মেডিক্যাল কলেজ বা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নির্মাণের চেয়ে যেসব ইতমধ্যে সচল সেগুলোর সঠিক সেবা নিশ্চিত করা,স্বাস্থ্য বিমা চালু,দেশীয় চিকিৎসাহ ব্যবস্থা উন্নত করতে দক্ষ জনবল তৈরী ও অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা বৃদ্ধি করা হবে ।
১২. দুর্নীতি দমন ।
আমাদের লক্ষ্যমাত্রা বিগত পাঁচ বছরে শীর্ষ দুর্নীতি গ্রস্ত দেশের শীর্ষ২০ থেকে বের হয়ে আসা । যে সকল সরকারি ও বেসরকারী কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ প্রমাণিত হবে তাদেরকে তিরষ্কিত করা হবে । এবং শিশু বিকাশের সময় থেকে দুর্নীতি বিরুধী মনোভাব গড়ে তুলার জন্য তৃণমূলে কাজ করতে প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি ।
১৩. শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতি ও ক্রিড়াঙ্গন
চলচ্চিত্র কে শিল্প হিসাবে বাস্তবে রুপ দানে কাজ করা ,এফডিসিতে ব্যাপক সংস্কার কাজ ,চলচ্চিত্র নীতিমালার সংস্কারে মাধ্যমে শিল্প ও ব্যবসা বান্ধব করা ,অনন্ত একটি বিশ্ব মানের ফিল্ম বিশ্ববিদ্যালয় তৈরী,চলচ্চিত্র কে রাজনৈতিক বলয়ের বাইরে রাখা , বাংলা চর্চা বৃদ্ধি,বই মেলায় প্রকাশনদের ব্যবসা বান্ধন মানহীন বই প্রকাশ বন্ধ করা ,নীলক্ষেতে ১৫ তলা বিশিষ্ট বহুতল ভবন নির্মাণ করে নিচের অংশ নামে মাত্র সুলভ ভাড়ায় নীলক্ষেতের বইয়ের বাজার অক্ষুন্ন রাখা হবে । আকাশ সংস্কৃতির প্রভাব রোধ ,স্ব-জাতীয় সংস্কৃতির চর্চা বৃদ্ধি করতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ । ক্রিড়াঙ্গন কে রাজনীতির বাইরে রাখা,২০২৩ বিশ্বকাপে (ক্রিকেট) ফাইনালে খেলা,আসছে ২০২২ হকি বিশ্বকাপে অনন্ত সেমি ফাইনালে অংশগ্রহণ,ফুটবলে ফিফা রাংকিংয়ে ১৮৫ তম হওয়ার লক্ষ্যমাত্র নির্ধারন,বয়সভিত্তিক খেলায় ব্যাপক গুরুত্ব দেওয়ার প্রতিশ্রুত থাকছে মাই পার্টির পক্ষ থেকে । শহীদ চান্দু ক্রিকেট স্টেডিয়াম,শেখ আবু নাসের স্টেডিয়াম সহ জেলা পর্যায়ে ক্রিড়া কেন্দ্র গুলোতে নিয়মিত আয়োজন করা হবে । বর্তমান সরকারের ক্রিড়াঙ্গন নিয়ে প্রকল্পগুলো চলবে ।
১৪. অর্থনীতি ,বিদ্যুৎ,জ্বালানী,সকল অর্থনৈতিক অঞ্চলের কার্যক্রম চালু রাখা সহ নতুন বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল গঠন,খনিজ সম্পদ সুষ্ঠু ব্যবহার,অবৈধ গ্যাস,বিদ্যুৎ লাইন বিচ্ছিন্ন করা,বিদ্যুতের উৎপাদন লীগ সরকারের থেকে ২০ শতাংশ বৃদ্ধি সহ জিডিপির প্রবৃদ্ধি ৯.৬৪ পৌঁছা।
১৫. আর্ন্তজাতিক আইন অনুসারে পানি বন্টনের প্রাপ্য অধিকার আদায় কল্পে কৌশলগত কূটনৈতিক কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়া হবে ।
১৬. যোগাযোগ ও অবকাঠমো গত উন্নয়ন ।আমরা রেল পথ সাতক্ষীরা ,কক্সবাজার,রাঙামাটি,বান্দরবন,খাগড়াড়িতে রেল পথ নির্মান ,যেসব উপজেলাতে নতুন রেল পথ সংযোগ দিতে অপেক্ষাকৃত কম অবকাঠামো লাগবে সেই সব উপজেলায় রেলপথ তৈরী করবো । সড়ক পথে জেলা শহরের রাস্তা দুই লেনে উন্নীত করুন,গ্রামীন অর্ধপাকা রাস্তা পাকা করা সহ বিভিন্ন উন্নয়ন মূলক কাজ করা হবে । নদী খনন ও নৌ-পথে সুযোগ বাড়ানো হবে ।
১৭. চাকরি দাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে সংলাপ করে , বেসরকারি চাকরিজীবীদের পেনসনের ব্যবস্থা করা হবে ।
১৮. সামরিক বাহিনী কে আধুনিকায়ন করা । বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় যুগের চাহিদা মতো গড়ে তুলার আপ্রাণ প্রয়াস থাকবে।
১৯. শিক্ষার্থীদের বাধ্যতামূলক শ্রম ও পর্যটন শিল্প ৫ম শ্রেণি থেকে স্নাতক পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের বছরে নির্দিষ্ট কিছু দিন দেশের কল্যাণে সেবা মূলক কাজ করায় বাধ্য করা হবে । যেমন পথশিশুদের পাঠদান,বৃক্ষরোপণ,পরিষ্কার ,পরিচ্ছন্নতার কর্মসূচিতে কাজ করবে । এ সময় সরকার সকল কিছুর খরচ বহন করা সহ ভাতাও দেওয়া হবে । বিভিন্ন সল্প মেয়াদী ট্রেনিং দেওয়ার কাজ করা হবে । সারা বাংলাদেশে দেশী ও বিদেশীপর্যটকদের লোভনীয় অফার দেওয়ার মাধ্যমে আকৃষ্ট করা হবে ।সেই সাথে আমাদের পর্যটন কেন্দ্রগুলো যেন প্রাণ ফিরে পায় ,অবকাঠামোগত শোভাবর্ধনের কাজ চলবেই ।
২০. মোবাইল অপরেটরদের নিয়ন্ত্রন করা হবে । ইন্টারনেট সহজলভ্য করা । কল রেট সব্বোর্চ ৩২ পয়সা করা,ইন্টারনেট ভিত্তিক কলের জনপ্রিয় করন,অপারেটরদের নেটওয়ার্ক টাওয়ার নির্মানের নির্দিষ্ট নীতিমালা করে সেই আলোকে নতুন ও পুরাতন নেটওয়ার্ক টাওয়ার নির্মান করার প্রতিশ্রুতি।
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৯