ইহা একটি সত্য ঘটনা,
ঘটনা ১: একটি মেয়ের নামে নকল আইডি খুলে তার ছবি সহ তার অতীতের অনেক গোপন কাহিনী ফেচবুক ও ইউটিউবে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। এই নিয়ে ফেচবুকে আলোচনার ঝড় উঠেছে।
এই অপরাধটি করছে মেয়েটির সাবেক প্রেমিক।
দীর্ঘদিন ধরে তাদের সম্পর্ক থাকার পরও মেয়েটির অতিরিক্ত অর্থলোভের জন্য মেয়েটি তাদের সম্পর্কের ইতি ঘটাই। এর পর পরই ছেলেটি মেয়েটির ছবি সহ অনেক গোপনীয় বিষয় ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দিতে থাকে।
ফেচবুক এবং ইউটিউবে প্রেমের গোপন কাহিনী প্রকাশের জন্য ইতিমধ্যে ছেলেটিকে পুলিশ সতর্কও করেছে।
ঘটনা ২: মেয়েটি নাম করা ধর্মীয় বংশ "হাজি বাড়ির মেয়ে"। মেয়েটির অপরাধ সে ছেলেটিকে কোরআন শরীফ ছুয়ে কথা দেওয়ার পরও দীর্ঘদিনের (প্রায় ৩বছরের ) সম্পর্ক ছেদ করেছে।
ফলাফল: ইভটিসিং এর (মেয়েটিকে বিরক্ত করার) অপরাধে পুলিশ ছেলেটিকে বাসা থেকে অনেক লোকের সামনে তুলে থানায় নিয়ে যাই।
সূত্র বলে, পুলিশ ফেচবুক এবং ইউটিউব থেকে এটা নিশ্চিত হয়েছিল যে মেয়েটির সাথে ছেলেটির একটি মধুর সম্পর্ক ছিল যা এখন আর নেই, পুলিশ এই দুই সামজিক নেটওয়ার্কের মাধ্যেমে এটাও নিশ্চিত হয়েছিল যে মেয়েটি একটি প্রতারক এবং কোরআন শরীফ ছুয়েও ছেলেটির সাথে মিথ্যা কথা বলেছে।
কিন্তু এই প্রেমের কাহিনীতে ছেলেটির পহ্মে অনেক সূত্র থাকলেও ছেলেটিকে পুলিশ কর্তৃক সাময়িক সময়ের জন্য হয়রানী হতে হয়েছে এবং ছেলেটি মেয়েটিকে টিস করে এই মর্মে শিকারক্তি ও মুচলেকা দিতে বাধ্য করে পুলিশ অপরপহ্মে মেয়েটিকে এ ব্যাপারে কোন জবাবদিহি করতে হয়নি।
দুটি ঘটনা থেকে কি বলা চলে, কে অপরাধী কার শাস্তি পাওয়া উচিৎ ছিল?? মেয়েটির বিরুদ্ধে কেনো পুলিশ ব্যাবস্থা গ্রহন করলো না?
আসলে প্রেমের হ্মেত্রে এখন বেশিরভাগ সময় দেখা যাই "পুরোনো প্রেমিকরা সব হয়ে যাই ইভ-টিজার।"