somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বাজেট পরবর্তী ভাবনা

১১ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:১৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


১৯৭২ সালের ৩০ জুন স্বাধীন বাংলাদেশে সংসদের প্রথম বাজেট ঘোষণা করেন সেই সময়ের বঙ্গবন্ধু সরকারের অর্থমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমেদ৷ আর সেই বাজেট ছিল ৭'শ ৮৬ কোটি টাকার৷ চলতি বাজেট ওই বাজেটের চেয়ে ৪৩২ গুন বড়৷ আর অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত বলেছেন, ২০১৮-১৯ সালের বাজেট হবে আরো বড়– ৪ লাখ ৭৫ হাজার কোটি টাকার৷ বাজেট করতে সরকারের টাকার অভাব হয় না। ক্ষমতাসীনেরা অল্প বাজেটের প্রকল্প পছন্দ করেন না। একজন মন্ত্রী একবার একজন প্রকৌশলীর সঙ্গে রাগারাগি করছিলেন। মন্ত্রী একটা ফাইল ছুড়ে মেরেছিলেন প্রকৌশলীর মুখে। প্রকৌশলী বেরিয়ে এসে দুঃখ করেছিলেন, কী বলব ভাই, এই প্রকল্পে আসলে খরচ হবে পাঁচ কোটি টাকা। আমি বাজেট করেছি ৫০ কোটি টাকার।
ও, তাই বুঝি তিনি রেগে গেছেন।
হ্যাঁ, তাই তিনি রেগে গেছেন। বললেন, তুমি একটা অকর্মার ধাড়ি। যাও এটাকে ২০০ কোটি টাকার প্রকল্প বানিয়ে নিয়ে এসো।

প্রতি বছর বাংলাদেশে বিশাল বাজেট দেয়া হয়। কিন্তু তা বাস্তবায়ন হয় না। অবাস্তব বাজেট এক ধরনের চাটুকারিতা ও প্রতারণার শামিল। বড় বাজেট দিলে ক্ষমতাসীনদের লুটপাট করার ক্ষেত্র তৈরি হয়। একবার বাংলাদেশের যোগাযোগ মন্ত্রী গেছেন নাইজেরিয়ার যোগাযোগ মন্ত্রীর সাথে সাক্ষাত করতে। রাতে তার থাকার ব্যবস্থা করা হলো নাইজেরিয়ার যোগাযোগ মন্ত্রীর বাড়িতে। নাইজেরিয়ার যোগাযোগ মন্ত্রীর বিশাল বাড়ি দেখে তো বাংলাদেশের মন্ত্রী অবাক। তিনি প্রশ্ন করলেন, এত বড় বাড়ি কিভাবে বানিয়েছেন? নাইজেরিয়ার মন্ত্রী জানালার পর্দা উঠিয়ে অদূরে একটা ব্রিজ দেখিয়ে বললেন, ঐ যে ব্রিজটা দেখতে পাচ্ছেন, ওটার যে বাজেট ছিলো তার অর্ধেকটা দিয়ে আমি এই বাড়িটা বানিয়েছি। বাংলাদেশের মন্ত্রী তো তাজ্জব হয়ে গেলেন। এরপর পরের বছর নাইজেরিয়ার যোগাযোগ মন্ত্রী বাংলাদেশে আসলেন। বাংলাদেশে আসার পর যথারীতি তার থাকার ব্যবস্থা করা হলো বাংলাদেশী যোগাযোগ মন্ত্রীর বাড়িতে। বাংলাদেশী যোগাযোগ মন্ত্রীর রাজপ্রসাদের মতো আলিশান বাড়ি এবং বিত্ত-বৈভব দেখে নাইজেরিয়ার মন্ত্রী তো চোখ কপালে তুললেন। হেঁচকি খেতে খেতে তিনি জিজ্ঞেস করলেন, এত বড় বাড়ি কেমন করে বানালেন? বাংলাদেশী মন্ত্রী জানালার পর্দা উঠিয়ে বললেন, কোনো ব্রিজ দেখতে পাচ্ছেন? নাইজেরিয়ার মন্ত্রী বললেন, না তো, ব্রিজ তো দূরের কথা কোনো নদীই দেখতে পাচ্ছি না। এবার বাংলাদেশী মন্ত্রী গর্বের সঙ্গে একটা ব্রিজের ছবি দেখিয়ে বললেন, এই ব্রিজটা বানানোর যে বাজেট ছিলো তার পুরো টাকাতেই আমার এই বাড়িটা হয়েছে। শুনে নাইজেরিয়ার মন্ত্রী তো পুরাই বেঁহুশ।

বাংলাদেশে কাল্পনিক প্রকল্প দেখিয়ে অর্থ লুটপাটের ঘটনা নতুন কিছু নয়। প্রতি বছর বিপুল অঙ্কের বাজেট প্রণয়ন করা হয় ঠিকই কিন্তু উপেক্ষিত থাকে মানবসম্পদ খাত, এমনকি কৃষিও। সেই ধারাবাহিকতায় এই বাজেটেও স্বাস্থ্য, শিক্ষাসহ প্রয়োজনীয় ও জনকল্যাণমূলক খাতসমূহকে অবহেলা করা হয়েছে। প্রাধান্য পেয়েছে চোখ ধাঁধানো কিছু মেগা প্রকল্প। এটা নিছক বিরাট অংকের প্রচারণার ধাপ্পাবাজি ছাড়া আর কিছুই না। কারণ এই প্রকল্পগুলোর অধিকাংশই বাস্তবায়িত হবে না। কিন্তু ঠিকই অর্থ লুটপাট করার ক্ষেত্র তৈরি করে দেবে। একবার এক প্রকৌশলী বদলি হয়ে গেলেন এক এলাকার দায়িত্বে। গিয়েই তিনি তাঁর সহকারীকে আগের কয়েক বছরে কী কী উন্নয়ন কর্মকাণ্ড হয়েছে, তার একটা রিপোর্ট করার নির্দেশ দিলেন। নির্দেশমতো তদন্ত করে সহকারী তাঁকে যথাসময়ে প্রতিবেদন দিলেন। তিনি ঘেঁটে দেখলেন, এলাকায় পানির সমস্যা নিরসনে একটি প্রশস্ত দিঘি খনন করার বাজেট দেওয়া হয়েছিল এবং রিপোর্টে উল্লেখ আছে, সেই দিঘিটা যথাসময়ে খনন করা হয়েছে। কিন্তু সমস্যা দাঁড়াল, যখন অনেক খোঁজাখুঁজি করেও তিনি রিপোর্টে উল্লিখিত জায়গায় কোনো দিঘি পেলেন না, তাঁর আর বুঝতে বাকি রইল না আসলে কী ঘটেছে। তিনিও এর সুযোগ নিলেন, তিনি ওপরের মহলে রিপোর্ট করলেন যে এই এলাকার মানুষ দিঘি থেকে পানি পান করে বলে এখানে ডায়রিয়াসহ পানিবাহিত রোগের প্রাদুর্ভাব বেশি, তাই অচিরেই যেন এই দিঘি ভরাট করে এখানে নলকূপ স্থাপনের বাজেট দেওয়া হয়। যথাসময়ে বাজেট মিলল এবং ‘না কাটা’ দিঘি ভরাট হয়ে গেল; সেই সঙ্গে ওই প্রকৌশলী ও তাঁর সহযোগীদের পকেটও ভরল।

বাজেট বড় হলেও সাধারণ মানুষের ভাগ্যের কোনো পরিবর্তন হয় না। বরং প্রতি বাজেটের পর সাধারণ মানুষের উপর জগদ্দল পাথরের মতো করের বোঝা চেপে বসে। তখন যাদের আয় সীমিত ও নির্দিষ্ট, তাদের নানা হিসাব-নিকাশ করে মাস চলতে হয়। একদিন এক ভদ্রলোক অফিস শেষে রিকশায় না উঠে রিকশার পেছনে হেঁটে হেঁটে বাড়িতে ফিরলেন। রিকশাভাড়া বাবদ বরাদ্দ পঞ্চাশ টাকা বাঁচল তার। বাড়িতে ফিরে তিনি তার গিন্নিকে বললেন, ‘আমরা এখন আগের চেয়ে বড়লোক। আজ আমি বাড়তি পঞ্চাশ টাকা আমাদের পারিবারিক বাজেটে যোগ করতে পেরেছি।’ স্ত্রী জানতে চাইলেন, কী করে সেটা সম্ভব হলো! কর্তা জবাব দিলেন, ‘আমি রিকশায় না উঠে রিকশার পেছনে হেঁটে হেঁটে বাড়ি ফিরলাম। রিকশা ভাড়া পঞ্চাশ টাকা বেঁচে গেল।’ গিন্নি মুখ ফুলিয়ে বললেন, ‘তুমি বাপু সেই বোকার হদ্দই রয়ে গেলে। রিকশার পেছনে হেঁটে না এসে তুমি যদি সিএনজির পেছন পেছন হেঁটে আসতে তাহলে তো আজ আমাদের বাজেটে পঞ্চাশ টাকার বদলে তিনশত টাকা যোগ হয়ে যেত।’

বর্তমান বাজেটে ঘাটতি ১ লাখ ২৫ হাজার ২৯৩ কোটি টাকা। ঘাটতি অর্থায়ন প্রসঙ্গে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘ঘাটতি অর্থায়নে বৈদেশিক সূত্র থেকে ৫৪ হাজার ৬৭ কোটি টাকা এবং অভ্যন্তরীণ সূত্র হতে ৭১ হাজার ২২৬ কোটি টাকা সংগ্রহ করা হবে।’ তার মানে আবারও ঋণের ভারে জর্জরিত হতে হবে দেশের মানুষকে। ঠিক এই মুহূর্তে যে শিশুটির জন্ম হলো, তারও মাথাপিছু ঋণ প্রায় ৪০ হাজার টাকা। আর অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত নতুন যে বাজেট দিলেন, তাতে মাথাপিছু ঋণ বেড়ে হবে ৪৬ হাজার ১৭৭ টাকা। অর্থমন্ত্রী বড় বাজেট দিলেও বেশি আয় করতে পারছেন না। এতে বাড়ছে বাজেট ঘাটতি। আর তা মেটাতে তাঁর ভরসা এখন ঋণ। এই ঋণ প্রতিবছরই বাড়ছে। আবার সহজ শর্তের বৈদেশিক ঋণপ্রাপ্তিও কমে গেছে। ফলে অর্থমন্ত্রী বেশি নিচ্ছেন ব্যয়বহুল অভ্যন্তরীণ ঋণ। এতে বাজেট শৃঙ্খলাও নষ্ট হচ্ছে। কেননা, বিশাল টাকা খরচ হয়ে যাচ্ছে সুদ পরিশোধে। তবে অর্থমন্ত্রী এসবের থোড়াই কেয়ার করেন। কারণ অর্থনীতিবিদদের কাছে কোনো কিছুই আসলে সমস্যা নয়। তিনজন অর্থনীতিবিদ শিকারে বেরিয়েছেন। প্রথম জন গুলি করলেন একটা হরিণকে। পাঁচ গজ বাঁ দিক দিয়ে গুলি চলে গেল। হরিণ বহাল তবিয়তে বেঁচে রইলো। দ্বিতীয়জনও গুলি করলেন একই হরিণকে। পাঁচ গজ ডান দিক দিয়ে গুলি চলে গেল। এটাও লাগলো না। তখন তৃতীয় অর্থনীতিবিদ লাফাতে শুরু করলেন এবং বলতে লাগলেন, আমরা হরিণটাকে মারতে পেরেছি, আমরা হরিণটাকে মারতে পেরেছি। অর্থনীতিবিদদের অবস্থা আসলে এরকমই। বাংলাদেশের অর্থমন্ত্রী তো আরো এককাঠি সরেস।
একজন গণিতবিদ, একজন হিসাবরক্ষক এবং একজন অর্থনীতিবিদ আবেদন করেছেন একটা পদের জন্য। তাঁরা একে একে হাজির হলেন ইন্টারভিউ বোর্ডের সামনে।
দুই আর দুই যোগ করলে কত হয়? প্রশ্নকর্তা গম্ভীর মুখে প্রশ্ন করছেন।
গণিতবিদ বললেন, দুই আর দুইয়ে চার হয়।
হিসাবরক্ষক বললেন, দুই আর দুই যোগ করলে গড়ে চার আসবে। তবে টেন পারসেন্ট এদিক-ওদিক হতে পারে।
আর অর্থনীতিবিদ ঝুঁকে বসলেন প্রশ্নকর্তার দিকে। স্যার, আপনিই বলুন, দুই আর দুইয়ে ঠিক কত হলে আপনার চলবে। আমি মিলিয়ে দিচ্ছি।

জনাব আবুল মালও এমন যে কোনো অঙ্কের বাজেট ঘাটতি মিলিয়ে দেবেন। তাই দুশ্চিন্তার কোনো কারণ নেই। কিন্তু তারপরও চিন্তা এসে পড়ে। কারণ বাংলাদেশের জনগণ যে বড় অসহায়। তাদের মত প্রকাশ করার কোনো অধিকার নেই। কিছু বললেই, তুই রাজাকার অথবা রাজাকারের বাচ্চা। নিরীহ কোনো বিষয় নিয়ে মিটিং, মিছিল করলেই জঙ্গী, জামাত-শিবির। এক ছেলে নতুন পত্রিকা পড়া শুরু করেছে। পত্রিকার খবরের মধ্যে কিছু শব্দ ছেলেটির মাথায় ঢোকে না। যেমন বিরোধী দল, সরকার, জনগণ, ভবিষ্যত প্রজন্ম। ছেলেটি ওর বাবাকে শব্দগুলো বুঝিয়ে দিতে বলল। বাবা উদাহরণ দিয়ে বুঝিয়ে দিতে গিয়ে বললেন, মনে কর আমাদের পরিবার একটা রাষ্ট্র। আমি যেহেতু আয়-রোজগার করে পরিবার চালাই, তাই আমাকে ধরতে পার সরকার, তোমার মা যেহেতু সব সময় আমার বিরোধিতা করে, সে বিরোধী দল। তোমার ২ বছর বয়সী ছোট ভাইটা হচ্ছে ভবিষ্যত প্রজন্ম আর তুমি হচ্ছ জনগণ। সেদিন রাতে কথাগুলো ভাবতে ভাবতে ছেলেটির ঘুম আসছিল না। তাই ছেলেটি হেঁটে বাবা-মা’র রুমে গিয়ে দেখল বাবা ঘুমিয়ে পড়েছেন। মা ড্রেসিং টেবিলের সামনে বসে মাথা আঁচড়াচ্ছেন। পাশের ঘরে ওর ছোট ভাইটি বিছানায় হিসু করে কান্নাকাটি করছে। এমন সময় ওদের বাসায় ফোন করলেন ওর দাদা। দাদা খোঁজখবর নিতে গিয়ে বললেন, তোমরা সবাই কেমন আছো? ছেলেটির জবাব, সরকার ঘুমিয়ে আছেন। বিরোধী দল নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত। ভবিষ্যত প্রজন্ম কাঁদছে আর জনগণ চেয়ে চেয়ে দেখছে, কিন্তু কিছুই করতে পারছে না। মন্তব্য : এবার মনে হচ্ছে না, ছেলেটার মতো অসহায় জনগন আমি, আপনি, আমরা সবাই?

Ref:
1. বাজেট নিয়ে ৫টি কৌতুক! (সারা সিলভানা)
2. বাজেট কৌতুক, গদ্য কার্টুন। (আনিসুল হক)
3. বাজেট ঘাটতি ১ লাখ ২৫ হাজার ২৯৩ কোটি টাকা, (আয়েশা সিদ্দিকা শিরিন, সহ-সম্পাদক, দৈনিক সংবাদ)
4. বড় বাজেট কি আসলে বড়? (http://www.dw.com)
5. বিশাল বাজেটের ঘাটতি মেটাতে বিপুল পরিমাণ ঋণ নিচ্ছে সরকার। (প্রথম আলো, 10/06/2017)
6. মাথা নষ্ট ও 2টি কৌতুক। blog.bdnews24.com (20/12/2012)
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:০২
৭টি মন্তব্য ৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় পণ্য বয়কটের কেন এই ডাক। একটি সমীক্ষা-অভিমত।।

লিখেছেন সাইয়িদ রফিকুল হক, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:১৫



ভারতীয় পণ্য বয়কটের কেন এই ডাক। একটি সমীক্ষা-অভিমত।।
সাইয়িদ রফিকুল হক

বিএনপি ২০২৪ খ্রিস্টাব্দে দেশে অনুষ্ঠিত “দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে”-এ অংশগ্রহণ করেনি। তারা এই নির্বাচনের বহু আগে থেকেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×