AI এর যুগে অনলাইনে যা দেখেন তা বিশ্বাস করা থেকে বিরত থাকেন, দেশের প্রেক্ষাপটে অন্তত নারীঘটিত কোনো বিষয়ের প্রচার প্রচারণা ট্রল করা ইত্যাদি থেকে বিরত থাকা উচিত ।
অফলাইন অনলাইনে অনেক জায়গায় দেখেছি কারো সাথে যুক্তিতর্কে,কাজে,প্রতিযোগিতায় না পারলে পারসোনাল এ্যাটাক বা তার কারেক্টার আ্যাসাসিনেশন শুরু হয়, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এখন এই কাজটাকে সহজ করে দিছে।
মিথ্যা এমনিতেই পাপ, আর এর সর্বোচ্চ স্তর হলো কারো নামে মিথ্যা অপবাদ দেওয়া, ইসলামে কোনো নারীর চরিত্রের উপর প্রশ্ন আনলে চারজন সাক্ষীর মাধ্যমে তা প্রমাণ করতে হবে, না পারলে অভিযোগকারীকে ৮০টি করে বেত্রাঘাত করা হবে, কারো ব্যাপারে তার সাক্ষ্য আর কখনো গ্রহণ করা হবে না এবং তখন থেকে তার পরিচয় হবে ফাসিক।
এখন যার ভিডিও নিয়ে নপুংসকের বাচ্চারা লাফাইতেছে তারা কি প্রমাণ করতে পারবে এটা সেই মেয়ের ভিডিও, না পারলে তাদের শাস্তি কি হওয়া উচিৎ ?
কারো একান্ত ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে অনলাইনে হাসিতামাশা করার চাইতে নিচু কাজ আর কিছুই হতে পারে না।
আর বলি কি তথ্য প্রযুক্তি আইনের (অপ)ব্যবহার শুধু বিরোধীমত দমন করতে ব্যবহার না করে এইসকল "অনলাইন সন্ত্রাসী"দের ধরতেও কাজে লাগানো যায়।
সামনে নির্বাচন আসছে, সরকার বিরোধদল অনেকেরই ভিডিও/ছবি/অডিও ইত্যাদি ফাঁস হওয়ার সম্ভাবনা আছে, সেগুলোকে ইগনোর করা আহবান জানাই।
সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৩:২১

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




