চোখে যা দেখব তাইতো বলব এবং লিখব। কিন্তু এখন কি আরে সেই দিন আছে????
সত্য বললে যে ক্ষমতাবানদের চক্ষুশুল হতে হয়।
সত্য বললে যে ক্ষমতাবানদের রোষের শিকার হতে হয়।
আর তাইতো দেখি সবাই চোখে দেখে এক আর বলে আর এক।
আবার যারা কিছু বলতে ভয় পায় তারা চুপ চাপ থাকে কে কি বলে তাই শোনে আর মুচকি মুচকি হাসে।
এই যেমন ধরেন নির্বাচনের আগে নেতারা সবার ঘরে ঘরে গিয়ে সবাইকে জড়িয়ে ধরেন চরম আবেগে, দেশকে উন্নয়নের জোয়ারে ভাষিয়ে দেয়ার অজস্র অঙ্গিকার করেন।
নির্বাচনে ভোটটা দেয়ার পর থেকেই বাস্তবতা উপলব্দি করা যায়। এই যেমন ১০ টাকায় চাল খাওয়ার কথা থাকলেও এখন এক প্লেট ভাত খাচ্ছি ১০ টাকায়.........
সবচেয়ে মজার কথা হচ্ছে আর মাত্র কদিন পরেই সেসব নেতাদের আবার দেখা যাবে। নির্বাচন যে ঘনিয়ে এলো..........
যাক সবাই যেটা জানে সেটা বলা সময় নষ্ট বই কিছুই নয়।.........
কিছুক্ষন অরণ্যে রোদন...........
সবাই সবকিছুই যানে তবু সবার মতই কিছু কিছু সময় অরণ্যে রোদন করতে হয়.........
আমাদের এক সাংবাদিক দম্পত্তি খুন হলেন, ২৪ ঘন্টার মধ্যে খুনিদের বের করে শাস্তির মুখোমুখি করার ঘোষনাও এলো তার পর ১০০ দিন পার হয়েছে বেশ কদিন হল ২৪ ঘন্টা এখনো পার হয়নি। জনৈক মন্ত্রী এখন মুখে কুলুব এটেছেন।
আমাদের একজন এমপি ঘুম হলেন .......... আহারে লজ্জায় মুখ ঢাকতে হয়, সরকার বলে এটা বিরোধী দল আন্দোলনের ইস্যু বের করতে নিজেরাই করেছে। আরে আহাম্মক যদি তাই করে তবে কোথায় ইলিয়াস আলীকে বিরোধী দল লুকিয়ে রেখেছে সেটা বের করে দেখিয়ে দাও।
যাক এসব কথা, সবাই এগুলো যানে। কেউ বলে আর কেউ চুপ থাকে আবার কেউ সব বুঝে চুপি চুপি হাসে।
তবে এই চুপি চুপি হাসার দল ভারি হয়ে যাবে ধীরে ধীরে, কারণ কিছু বলতে গেলেই রাষ্টদ্রোহী মামলা খেতে হবে যে.........
শুনেছি শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই ছেলেটিকে খুব টর্চার করা হয়েছে। না জানি এখন তার কি অবস্থা আর তার কপালেই বা কি আছে। অবশ্য তার কপালটা একটু বেশিই খারপ কেননা সেইতো প্রথশ শিকার, আর বাসর রাত্রে বিড়াল মারর অপুর্ব সুযোগ কি তারা মিস করবে....... তাকে শাসন করে আর সবাইকে সাবধান করে দিতে চাইবে তারা।
আসুন আমরা সবাই সাবধান হই.......... চুপ চাপ থাকি........... তাতেই মঙ্গল
আর তাতে না হলে ১৪ শিকের অপেক্ষায় থাকুন.................
বুঝেছেন তো........বা............ক.................শা..................ল বলে কথা।