somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

এক জীবনের গল্প.........

২৩ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:১৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

খয়েরি রঙের একটি ছোট্ট হিরো সাইকেল চলে গেল টুং-টাং করতে করতে, স্কুল পথে হেটে যাওয়া মেয়েটি ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে আছে তো তাকিয়েই আছে, বিভোর হয়ে চেয়ে আছে দুপাশের সবুজের বুক চিড়ে আর হুহু বাতাসের বেগকে উপেক্ষা করে এগিয়ে যাওয়া সাইকেলটির দিকে!

বান্ধবীরা তাড়া দিয়ে বলল “এই তোর হল কিরে? এভাবে থমকে গেলি কেন? “ওই সাইকেলটা দেখছি, কি সুন্দর খয়রি রঙের, ইস যেন মনে হল আমার জন্যই ভেবে-ভেবে বানিয়েছে! আর দ্যাখ, সাইজটা দ্যাখ, একদম ছোট, সিটে ওঠার জন্য লাফ দিতে হবেনা!, দাড়িয়েই ওঠা যাবে”

ইস আমার যদি এমন একটা সাইকেল থাকতো! আমি পাখি হয়ে উড়ে বেড়াতাম তোদের সবার বাসায়-বাসায়, মাঠে-ঘাটে, ধুলো ওড়া রাস্তায়, স্কুলে-কলেজে যেতাম যখন-যেখানে-যেভাবে খুশি! এই জীবনে আর কিছু পাই বা না পাই এই রকম সাইকেল আমার একটা চাই-ই, চাই।

এরপর থেকে মেয়েটির ধ্যান শুধু একটি সাইকেল কে ঘিরে, স্বপ্ন দেখে সাইকেল নিয়েই, বাবা-মাকে যে বলবে সেই সাহস-সুযোগ বা উপায় কোনটাই নেই তার। যে কারণে শুধু মনে-মনে ভেবে-ভেবেই স্বপ্নে আর কল্পনায় মেয়েটি সাইকেলের স্বাদ নিত! তাই সে টিফিনের টাকা, বই খাতার টাকা, প্রাইভেটর এর থেকে বাঁচিয়ে রাখা কিছু টাকা খুবই যত্নে লুকিয়া রাখে! এভাবে খুচরো টাকা জমাতে জমাতে এক সময় অনেক অনেক সাহস সঞ্চার করে বাসায় বলেই ফেলল তার সাইকেল প্রেমের কথা। কিন্তু কেউ তেমন কিছু না বললেও খুবই অবাক করে দিয়ে মা-ই বাঁধা হয়ে দাড়ায়! “ধিঙ্গি মেয়ে সাইকেল কিনবে আর রাস্তায়-রাস্তায় চষে বেড়াবে, ওসব ফাজলামি রেখে পড়াশুনায় মনোযোগ দাও”।

মেয়েটির বাবা অবাক করে দিয়ে মেয়েটিকে ভরসা দিল, যে কলেজে উঠলে সে সাইকেল কিনে দেবার কথাটা ভেবে দেখবে! মেয়েটি জানে যে বাবা এটা বলার জন্যই বলেছে, আসলে কখনোই আর কেনা হবেনা। কিন্তু এর পর থেকে সাইকেলের প্রতি প্রেম আরও বেড়ে গেল মেয়েটির, আশপাশ দিয়ে সাইকেল চলে যেতে শুনলেই তার বুকের ভিতর ধকধক করে ওঠে, সাইকেলের টুংটাং শব্দ শুনলেই তার ভিতর ওলট-পালট শুরু হয়ে যায়, আর কাউকে সাইকেল চালিয়ে যেতে দেখলেই বিরহের দৃষ্টি দিয়ে শুন্যে তাকায়।

দিন-দিন সাইকেলের প্রতি তার মোহ আরও বাড়তে থাকে এবং শেষ পর্যন্ত পাবেনা জেনে-বুঝেও একা-একা স্বপ্ন দেখে যে কলেজে উঠলে তার বাবা একটা সাইকেল কিনে দেবে।

সেই সাইকেলের স্বপ্ন দেখে-দেখে একদিন সে স্কুলের গণ্ডি পেরিয়ে কলেজে ভর্তি হবার অপেক্ষায় আর সেই সাথে দুরাশার অপেক্ষা যদি তার বাবা সাইকেল কিনে দেয়? বাসার কেউই জানেনা যে মেয়েটি চুপিচুপি স্কুলে শেষ দিন গুলিতে বন্ধুদের কাছে কাকতি-মিনতি করে আস্তে-আস্তে সাইকেল চালানো শিখে নিয়েছে! হাত ছুলেছে, পা কেটেছে, পড়ে গিয়ে ব্যাথা পেয়েছে, কিন্তু ভীষণ আনন্দও পেয়েছে, যে অন্তত সাইকেল তো চালানো শিখেছে? একদিন না একদিন সাইকেল সে কিনবেই, তখন তো আর চালানো শিখতে হবেনা? সেই আনন্দেই সে বিভোর, আর যদি বাবা দেয় কিনে তো আর কে পায়?

আবারো অনেক অনেক সাহস সঞ্চয় করে এবং শত প্রটিবন্ধকতাকে উপেক্ষা করে বাবা-মাকে বলল তার সাইকেল কেনার ইচ্ছার কথা, এও বলল তার কাছে বেশ কিছু টাকাও আছে জমানো সাইকেল কেনার জন্য দিতে পারে... কিন্তু এবার এই কথা শোনা মাত্র মেয়েটির বড় ভাই চিৎকার করে উঠলো... “কি এতো বড় মেয়ে, রাস্তায়-রাস্তায় সাইকেল চালাবি? তোর জন্য তো তাহলে আমরা কেউ আর মুখ দেখাতে পারবোনা!” এসব কি, কোত্থেকে আসে তোর এইসব উদ্ভট চিন্তা-ভাবনা? এসব বাদ দেও, পড়াশুনা কর, পারলে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়ে নিজের জীবন নিজে গড়ে নিও, তখন সাইকেল কিনে চালিয়ো, তোকে আমরা বাঁধা দেবনা, ওখানে অনেকেই এমন চালাবে, কথা শুনাবার কেউ থাকবেনা। সুতরাং আবারো ফিকে হল স্বপ্ন, পড়ে গেল চাপা মনের গভীরে, অপেক্ষা কবে মেয়েটি কলেজ শেষ করে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে যাবে।

এবার সে আরও প্রতিজ্ঞ কলেজের ফলাফল যেমনই হোক, বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতেই হবে, সাইকেল তাকে কিনতেই হবে, চালাতেই হবে, এখানেও কলেজে কখনো কোন বন্ধুর কাছ থেকে সুযোগ পেলেই সাইকেল নিয়ে মেরে দেয় এক চক্কর! চুপিচুপি, সবার অগোচরে, খুবই সংগোপনে।

এভাবে কখন কিভাবে কেটে গেল দুটি বছর বুঝতেই পারেনি সেই সাথে জমে গেছে বেশ কিছু টাকা, এবার সে সাইকেল একাই কিনতে পারবে! সেই পরিমাণ টাকা জমে যাবে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে-হতে, কেউ থাকবেনা আর বাঁধা দেবার, কাউকে এবার সে বলবেই না, সুতরাং বাঁধা দেবে কে? এবং অবশেষে মেয়েটি ভর্তি হয়ে গেল দেশের একটি খ্যাত সরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে। মেয়েটির বাড়ির সবাই খুশী তার এই অর্জনে, খুশী সকল সজনেরা, খুশি পাড়া-প্রতিবেশীরাও, অনেক-অনেক অভিনন্দনে সিক্ত হচ্ছে মেয়েটি, খুশী মেয়েটিও। তবে না, যতটা না এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি নিয়ে তার চেয়েও বেশী তার সাইকেল কেনার স্বপ্ন ও বাসনা পূর্ণ হবে বলে।

বাড়ি থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্দেশ্যে বেড়িয়ে পড়ার দিন মেয়েটির মা ও বাবা তাকে সকল অনুষঙ্গ দেবার পাশাপাশি সবচেয়ে বড় যে চমকটা দিয়েছিল তা হল, তাকে অতিরিক্ত বেশ কিছু টাকা দিয়েছিল যেন সে একটা পছন্দ মত সাইকেল কিনে নেয়! কি বিস্ময়, কি বিস্ময়, সে মেয়েটি কোনোদিনও এতটা ভাবেনি, সেই চিন্তা মাথাতেই আসেনি, এই প্রথম অনেক আত্ন-বিশ্বাসী আর কোঠর মনোবলের মেয়েটিও হাউমাউ করে কেঁদে উঠেছিল, আবেগের আনন্দে, খুশির উৎসবে, ভীষণ-ভীষণ কেঁদেছিল মা-বাবা দুজনকেই জড়িয়ে ধরে, যা সে আগে কখনোই করেনি কোন কারনেই।

মেয়েটি শুরু করলো নতুনের পথ চলা সাথে গান “এবার আমার হারিয়ে যেতে নেই মানা, ইচ্ছে মত মেলবো ডানা...”

বিশ্ববিদ্যালয় গিয়ে এই কাজ, সেই কাজ, এটা-ওটা গোছানো, একা-একা সব কিছু সামলে ওঠা, এসব করতে করতেই তিন মাস কেটে গেল, সাইকেল কেনার কথা মাথায় ছিল কিন্তু সেই চরম অবুঝ পনাটা ছিলনা কারণ টাকা তো তার কাছে আছেই! চিন্তা কি যে কোন সময় গিয়ে কিনে ফেলবে একটু গুছিয়ে উঠেই।

এই তিন মাসের ভিতরেই জুতে গেল বেশ কিছু বন্ধু ও বান্ধবীর দল, ভালো-মন্দ সব মিলিয়েই, সেই সব বন্ধুদের মাঝে একজন হয়ে উঠলো একটু বেশী আপন বা কাছের বা বিশেষ কেউ! সব কিছুই মেয়েটি শেয়ার করে তার সাথে, ভাগাভাগি করে সব কথাই। এভাবে নতুন আবেগ আর বিশেষ মানুষের সাথে মিলেমিশে কেটে গেল আরও ছয় মাস, হারিয়ে-হারিয়ে, ভেসে-ভেসে আর ছোট-ছোট মান-অভিমানে, সাইকেল কেনা মাথা থেকে চলে গিয়েছিল কিছু দিনের জন্য!

আচমকা একরাতে হলের করিডোরে পায়চারী করতে-করতে শুনতে পেল সেই পুরোনো আর প্রথম প্রেমের টুং-টাং শব্দ, ভালোলাগা আর আবেশে ছেয়ে গেল মন-প্রান, শিহরিত হল শরীরের সবগুলো রোমকুপ! চঞ্চলা হয়ে উঠেছিল মেয়েটির সমস্ত সত্তা, ফিরে গিয়েছিল পুরনো দিন গুলোয় সেই সাইকেল পাবার আকুলতার কাছে। সিদ্ধান্ত নিল আগামীকালই সে সাইকেল কিনবে, টাকা তো কাছেই আছে। “ আহা কি আনন্দ আকাশে-বাতাসে” এই গান গুনগুনাতে-গুনগুনাতে সে চলে গেল ঘুমের দেশে, ভীষণ সুখের আবেশে।

পরদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে, দারুণ করে সেজেগুঁজে, একটু দেরী করে হল থেকে বের হল, আজ সে ক্লাস করবেনা, সাইকেল কিনবে আর সেটা উদযাপন করবে, সকল বন্ধু আর বান্ধবিদের সাথে হঠাৎ চমকে দিয়ে! প্রথমেই সে বেশ আয়েশ করে তার সেই বিশেষ মানুষটিকে ডেকে বসলো এক ছায়া ঘেরা সবুজ চত্বরে এবং বলল তার আজন্ম লালিত স্বপ্ন আর তিলতিল করে জমানো টাকার কথা আরও বলল আজকে তার সেই স্বপ্ন পুরনে দিন সাথে স্বপ্নময় একজন, কেমন যে লাগছে বোঝাতে পারবেনা! এমন একটা পরিবেশে কিনতে পারবে বলেই হয়তো উপরআলা এতদিন এই অপেক্ষাতে রেখেছিল! হোক তাই ভালো, “এই বেশ ভালো আছি”

কিন্তু মেয়েটির সকল স্বপ্ন আর আশাকে এক নিমিষেই ভেঙে চুড়ে, ছুড়ে ফেলে এবং পুড়িয়ে ছাই বানিয়ে উড়িয়ে দিল তার প্রিয়জন! তার এতদিনের আবেগের কাছেও যেতে পারেনি তার সেই প্রিয়জন! তার কথা গুলো এমনই ছিল... “কি বলছ তুমি, তুমি সাইকেল চালাবে? এই এতো-এতো মানুষের মাঝে? আর কেউ কি চালায়? তোমার মাথায় এই চিন্তা এলো কিভাবে, আমি ভেবে পাইনা! প্যান্ট আর গেঞ্জি পরে সাইকেল চালাবে, নাকি ওড়না গলায় তুলে? তুমি কি ওয়েস্টারণ হয়ে গেছ না যাচ্ছ!”

আমরা বন্ধুরা মেয়েদের নিয়ে কত সমালোচনা করি, এটা-ওটা-সেটা আর সাইকেল? সেতো এক বিপ্লব! আমি তো আর বন্ধুদের কাছে মুখ দেখাতে পারবোনা! আর তুমি ভেবে দেখ, তুমি যখন সাইকেল চালাবে, তোমাকে সবাই গিলে খাবে, চোখ দিয়ে, কথা দিয়ে, কতসব আজেবাজে কথা বলবে, সেগুলো শুনলে তুমি নিজেই নিজের এই সিদ্ধান্তের জন্য লজ্জিত হবে” একটু ভেবে দেখ, আমি কতটা ভুল বা ঠিক বললাম?

সেদিন, সেই সকালে মেয়েটির তার প্রথম ও প্রিয় স্বপ্ন কে মাটিচাপা দিয়ে এবং সাইকেল কেনার সেই স্বপ্নকে শেষ করে দিয়ে ফিরে এসেছিল আর অঝোরে কেঁদেছিল, কতক্ষণ সে নিজেও জানেনা আর এই কথা গুলো লিখে রেখেছিল তার নিয়মত লেখা ডাইরিতে।

এরপর আর কি, পড়াশুনা শেষ করা-চাকুরী-বিয়ে-দুটি ছেলেমেয়ে এবং নিয়মিত ও ব্যস্ত জীবন এবং জীবনের পরেও জীবন, ছেলে-মেয়েদের পড়াশুনা, তাদের বেড়ে ওঠা, বড় হয়ে পড়াশুনা শেষ করে তাদেরও চাকুরী জীবনে প্রবেশ করা। তাদের মা অনেক খেটেছে, অনেক আয় করেছে তাই এবার অবসরের আগেই অবসর নিয়ে একটু নিজের মত করে বাকি জীবনটা কাটাবে... সাথে বই পড়া, পুরনো সৃতি নিয়ে লেখালেখি করা।

এই করতে করতেই একদিন হাতে পরে গেল পুরনো সেই ডাইরিটা, যেটাতে সে তার ছোট-মেজ-মধ্য ও বড় হয়ে মেয়ে থেকে মহিলা হয়ে ওঠার পূর্ব পর্যন্ত নিজের কথা গুলো লিখে রেখেছিল। আর কিছুক্ষণের জন্য হারিয়ে গিয়েছিল পুরোনো সেই ভুবনে! সাইকেল কেনার সেই অসম্ভব স্বপ্নে আর সেই স্বপ্ন দেখতে-দেখতে ঘুমিয়ে পড়েছিল।

ঘুম ভাঙতেই ছেলে-মেয়ে দুইজন মাকে ধরলও, ওদেরকে ছোট বেলার মত একটু বাইরে বেড়াতে নিয়ে যেতে বা ওদের সাথে লেকের পাড়ে হাঁটতে যেতে! মা খুব অবাক হল, ওড়া বড় হয়েছে, নিজেদের মত চলতে শিখেছে, চাকুরী করছে তারপরও আমাকে নিয়ে কেন হাঁটতে যাবে? তবুও গেল ছেলে-মেয়েদের আবদার মেটাতে। কিন্তু ছেলে-মেয়ের আবদার শাড়ি নয়, শেলোয়ার-কামিজ পরে যেতে হবে! কিন্তু ওদের মা-তো শাড়ি ছাড়া বাইরে যায়না, তবুও ওদের অনেক জোরাজুরি পরে সে নিমরাজী হয়েই শাড়ির পরিবর্তে শেলোয়ার-কামিজ পরলো।

লেকের কাছে যাবার আগে খোলা মাঠে পেরুতে হবে, সেখানে গেট দিয়ে ঢুকতেই ছেলে-মেয়ে দুইজন মাকে তার পৃথিবীর সেবথেকে কাঙ্ক্ষিত ও সবচেয়ে পুরোনো এবং প্রথম স্বপ্নর সামনে নিয়ে গেল! একটি নতুন, ঝকঝকে আর টকটকে লাল রঙের সাইকেল ওদের মায়ের সামনে! “যেখানে আর্ট পেপারে লেখা আছে “মা তোমার জন্য!”

ওদের মা আবারো কাঁদল, শিশুর মত, অবুঝের মত, পাগলের মত, দুই ছেলে-মেয়েকে জড়িয়ে ধরে... তারপর দুই ছেলে-মেয়ের সহযোগিতায় তার ভারী শরীরটাকে সাইকেলের উপরে তুলতেই......

৫০ ঊর্ধ্ব এক মহিলা যেন ১৫ বছরের কিশোরী হয়ে গিয়েছিল............!
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:১৩
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কাঁচা আম পাড়ার অভিযান

লিখেছেন মরুভূমির জলদস্যু, ১৩ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৩২



গাজীপুর জেলার জয়দেবপুরের বাড়ীয়া ইউনিয়নের দেউলিয়া গ্রামে আমার প্রায় ৫২ শতাংশ জমি কেনা আছে। সেখানে ছোট একটি ডোবা পুকুর, অল্প কিছু ধানের জমি আর বাকিটা উঁচু ভিটা জমি। বেশ... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমরা কেন এমন হলাম না!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৪ ই মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪১


জাপানের আইচি প্রদেশের নাগোইয়া শহর থেকে ফিরছি৷ গন্তব্য হোক্কাইদো প্রদেশের সাপ্পোরো৷ সাপ্পোরো থেকেই নাগোইয়া এসেছিলাম৷ দুইটা কারণে নাগোইয়া ভালো লেগেছিল৷ সাপ্পোরোতে তখন বিশ ফুটের বেশি পুরু বরফের ম্তুপ৷ পৃথিবীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অভিমানের দেয়াল

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ১৪ ই মে, ২০২৪ সকাল ১১:২৪




অভিমানের পাহাড় জমেছে তোমার বুকে, বলোনিতো আগে
হাসিমুখ দিয়ে যতনে লুকিয়ে রেখেছো সব বিষাদ, বুঝিনি তা
একবার যদি জানতাম তোমার অন্তরটাকে ভুল দূর হতো চোখের পলকে
দিলেনা সুযোগ, জ্বলে পুড়ে বুক, জড়িয়ে ধরেছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের গ্রামে মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি

লিখেছেন প্রামানিক, ১৪ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৩১



২৬শে মার্চের পরে গাইবান্ধা কলেজ মাঠে মুক্তিযুদ্ধের উপর ট্রেনিং শুরু হয়। আমার বড় ভাই তখন ওই কলেজের বিএসসি সেকেন্ড ইয়ারের ছাত্র ছিলেন। কলেজে থাকা অবস্থায় তিনি রোভার স্কাউটে নাম... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিকেল বেলা লাস ভেগাস – ছবি ব্লগ ১

লিখেছেন শোভন শামস, ১৪ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৪৫


তিনটার সময় হোটেল সার্কাস সার্কাসের রিসিপশনে আসলাম, ১৬ তালায় আমাদের হোটেল রুম। বিকেলে গাড়িতে করে শহর দেখতে রওয়ানা হলাম, এম জি এম হোটেলের পার্কিং এ গাড়ি রেখে হেঁটে শহরটা ঘুরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×