বুয়েটের ভিসি এখন শুধু নামেই ভিসি। কার্যত বুয়েট পরিচালনায় ভিসির কোন ভূমিকা নেই এখন। শিক্ষকেরা ক্লাসে যাচ্ছেন না। ছাত্র-ছাত্রীরাও শিক্ষক-শিক্ষিকাদের পক্ষে। সব জায়গায় চরমভাবে বয়কট করা হচ্ছে এই মহা দুর্নীতিবাজ ভিসিকে। এ যেন স্বাধীনতা যুদ্ধের সেই অসহযোগ আন্দোলন।
ভিসি, প্রোভিসি নানা কূটকৌশলের আশ্রয় নিচ্ছেন। এই দুইজন প্রকৌশলী থেকে হয়ে গেছেন কূটকৌশলী। পি, এইচ, ডি এর জন্য বাইরে যেতে ইচ্ছুক শিক্ষক-শিক্ষিকাদের প্রাপ্ত ন্যায্য ছুটি দিচ্ছেন না ভিসি! ইয়াহিয়া খানের যোগ্য উত্তরসূরী বিবেচনা করা হচ্ছে তাকে। অধিকাংশ ডিন, বিভাগীয় প্রধান, প্রভোস্টরা ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে ডাকা মিটিং এ যাচ্ছেন না। অধিকাংশ বললেও কম শোনায়, প্রকৃতপক্ষে ডিনদের মধ্যে একজনও যাননি। ভিসি এখন এমন এক রাজ্যের রাজা যে রাজ্যে কোন মানুষ নেই।
ছাত্র-ছাত্রীরা এখনও কিছুটা চুপচাপ আছে। তাঁরা তাঁদের শিক্ষকদের উপর পূর্ণ আস্থাশীল। বর্তমানে তাঁরা পর্যবেক্ষণ করছে পরিস্থিতি। তবে বারুদ কিন্তু গরম হওয়া শুরু করেছে। গদির আঠা ছাড়িয়ে ভিসিকে টেনে নামাতে প্রায় ৫০০০ ছাত্র-ছাত্রী যেকোন সময় শ্লোগান দিতে পারে...
দড়ি ধরে মার টান,
ভিসি হবে খান খান...
ভিসি, প্রোভিসির নোংরামীর আরও নমুনা পেতে ভিসিট করুন...নোংরা ভিসি, প্রোভিসি...
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:২৯