আমি তাঁরে আলোয় উজ্জ্বল দেখিয়াছি যখন,
হাত দিয়ে ভয়ে চোখ করিয়াছি আচ্ছাদন।
তাঁর অস্তিত্বের সৌন্দর্যে আমার দৃষ্টি করিয়াছে ভয়,
কে আছে এ দুনিয়ায় তাঁকে দেখিতে সক্ষম হয়!
তাঁর আলোকের আলো যবে তাঁর আলোয় ডুবিয়া গিয়াছে,
চাঁদ-সুরুয যেথা আসিয়া তাঁর উজ্জল মুখেতে মিলিয়াছে।
চাঁদ মত শরীরে তব আলো হয় যে সামিল,
এ যেন নক্ষত্র দ্বারা তৈরি উজ্জ্বল কোন তিল।
না পারি সইতে যবে ছাড়িয়া দিয়াছি হাল,
কতকালের তৃষ্ণার্ত আমি ধৈর্যের স্বাদে নাকাল।
পাইনি কোন উপায় যা প্রতিকার দিতে পারে-
যতক্ষণ না দৃষ্টিসীমা যায় ভালবাসার ঐ দ্বারে।
যদি তিনি না পারেন আনিয়ে দিতে কোন চিহ্ন,
তাঁর থেকে আমায় তবু কে করিতে পারে বিচ্ছিন্ন?
মুহাম্মদ তো একজন মানবই, তবু যেন অন্য কারো মতো নন,
তিনি মহামূল্য রত্ন স্বরূপ, বাকিরা কেবল পাথর হইয়াই রোন।
আশীর্বাদে ভরি তাঁরে যাতে আল্লাহ'র রহমত আসে সেই দিনটিতে-
জ্বলন্ত আগুন দিতে যেদিন জ্বলিবে সুরুজ দিনে-রাতে।
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:২১