somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

সাখাওয়াত হোসেন  বাবন
ব্লগিং শুরু করি প্রথম আলো ব্লগে "আমার কবিতা নামে" আমি ব্লগিং করি মূলত নিজের ভেতরে জেগে উঠা ব্যর্থতা গুলোকে ঢেকে রাখার জন্য । দুনীতিবাজ, হারামখোর ও ধর্ম ব্যবসায়িদের অপছন্দ করি ।

সওদা - ভৌতিক রহস্য গল্প

০৮ ই জুন, ২০২২ সকাল ১০:২১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



এক

দ্রুত জামাটা গায়ে দিয়ে তৈরি হয়ে নিলাম ।
দেয়ালে ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখি প্রায় সাড়ে ন’টা বাজে । দেরি হয়ে গেছে । ইদানীং কোন কাজই সময় মতো করতে পারছি না। সব কাজ কোন না কোন কারণে দেরি হয়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো । সকাল সাড়ে দশটার মধ্যে এফডিসি'তে পৌছতে হবে । অনেক ধরাধরির পর বিখ্যাত পরিচালক এহতেশাম সাহেবের এপোয়মেন্ট পেয়েছি । সময় বেঁধে দিয়েছেন মাত্র পাঁচ মিনিট। বিধি বাম না হলে আর ভাগ্য সহায় হলে এই পাঁচ মিনিট ই হবে আমার জীবনের ট্যানিং পয়েন্ট । তাই কিছুতেই এপোয়মেন্ট মিস্ করা যাবে না ।

মানুষের সময়ের মূল্য যে কতো, তা এ সব বিখ্যাত মানুষগুলোকে না দেখলে বোঝা যায় না। এই পাঁচ মিনিটের মধ্যে তাকে পুরো চিত্র নাট্যটি বোঝাতে হবে । যদি পছন্দ হয়, তা হলে তিনি তার পরবর্তী ছবির জন্য আমার লেখাটি নেবেন ।

এটাই কোন পরিচালকের সঙ্গে আমার চিত্রনাট্য নিয়ে প্রথম সাক্ষাত নয় । এর আগেও অসংখ্য বার, অসংখ্য পরিচালক আমার চিত্রনাট্য দেখেছেন । এবং প্রতিবারই আমি প্রত্যাক্ষিত হয়ে যন্ত্রণার শেষ সীমায় পৌঁছে পার মাতাল হয়ে মেসে ফিরেছি ।

বাংলা সিনেমা আবার ন্যাকামি কিংবা চাক বুম চাক বুম টাইপের না হলে ঠিক জমে না । অথচ আমি আমার গল্প থেকে এইসব চাকবুম, চাকবুম জিনিষপত্র একেবারে বাদ দিয়ে দিয়েছি ।

চিত্রনাট্য নেড়েচেড়ে সিগারেটের পেছনে দম দিতে দিতে এক,এক জন বলেছেন, “নাচ নাই,গান নাই এইটা কোন সিনেমা হইলো ? নাচে,গানে ভরপুর কিছু নিয়া আসো । পাবলিক টাকা খরচ করে সমুদ্রের ঢেউয়ের মতো নায়িকার উত্তাল নাচ দেখতে চায়, বুকের ভাজ দেখতে চায় । নায়িকারে বৃষ্টিতে ভিজাও,পানিতে চুবাও ,বনে জঙ্গলে নিয়া গিয়া হাঁটুর উপরে সাপের কামড় খাওয়াও । তা হলেই না সিনেমা হিট হইবো। পার্বলিক খাইবো। পাবলিক ডিমান্ড বলেও তো একটা কথা আছে নাকি ? মনে রাখবা, যতো খোলামেলা ততোই ছেলে ভুলা, তা না হইলে কাচ কলা। চিত্রনাট্য লেখা এতো সহজ কর্ম না। সবাই পারে না ।"

কিন্তু আমি বেরসিক মানুষ । কিছুতেই নায়িকাকে বৃষ্টিতে ভেজাতে পারছিনা আবার পানিতেও চুবাতে পারছি না । না পারছি হাঁটুর উপর সাপের কামড় খাওয়াইতে । এসব আমাকে দিয়ে হয় না । চলচ্চিত্র মানেই নগ্নতা বা যৌনতা নয় । এটা সবাই বোঝে না । কিংবা বুঝলেও বাণিজ্যিক স্বার্থে না বুঝার ভান করে থাকে । আমিও পণ করেছি কিছুতেই শুধুমাত্র যৌনতাকে মুখ্য করে গল্প লিখবো না । তাতে কেউ যদি আমার গল্প না নেয় না নিক । এসব কারণে যে কোন পরিচালক আমার চিত্রনাট্য গিলছে না সে খুব ভাল করেই বুঝি।

আমি এমনিতে আশাবাদি মানুষ কিন্তু তবুও মাঝে মাঝে যখন ক্যারিয়ারে কথা চিন্তা করে হতাশায় পেয়ে বসে তখন দু'বোতল সস্তা মদ গিলে পরিচালকদের চৌদ্দ গোষ্ঠীকে গালাগাল করতে করতে মেসে ফেরা ছাড়া আমার অন্য কোন উপায় থাকে না।

"মধুমিতা" মেসের মালিক স'দু ভাই নেহাত আমাকে স্নেহ্ করেন বিধায় মাতাল অবস্থায় মেসে ফিরতে পারি । তা না হলে যে কি হতো কে জানে । তা ছাড়া চলচ্চিত্র জগতের মানুষের এ অভ্যাসটাকে আজকাল লোকজন অনেকটা মেনে নিয়েছে বলেই বোধ হয় রক্ষা ।

আজও হয়তো ভাঙ্গা মন নিয়ে মাতাল হয়ে আমাকে গভীর রাত্রিরে মেসে ফিরতে হবে । যতোটা উৎসাহ নিয়ে যাচ্ছি; হয়তো তার চাইতেই ঢের বেশি মনঃকষ্ট আমার জন্য অপেক্ষা করছে। যাই হোক না কেন, হাল ছেড়ে দেবার পাত্র আমি নই । একবার না পারিলে দেখো, শতবার এই নীতিতে বিশ্বাস রেখে এগিয়ে চলেছি ।

টেবিলের উপরে রাখা ব্যাগটা আরেকবার পরীক্ষা করে নিলাম । দেখে নিলাম, লেখাটি ঠিক মতো আছে কিনা । গতরাতে চিত্রনাট্যটির বেশ কয়েকটি জায়গায় কাটছেরা করেছি। পরে ফ্রেশ করে নেওয়া যাবে । এখন সময় নেই। আলমারি খুলে এ মাসের বেতনের শেষ পাঁচশ টাকার নোটটা বের করে মানিব্যাগে নিলাম। মাসের বাকি এখনও দশ দিন । বাকি দিনগুলো কিভাবে চলবে কে জানে ।

দরজায় তালা দিয়ে । সিঁড়ি দিয়ে নীচে নামতেই কাউন্টারের সামনে দেখি স'দু ভাই দাঁড়িয়ে কয়েক জনের সঙ্গে কথা বলছেন । খুব সম্ভব এরা মেসের বাবুর্চি হবে । আমাকে সিঁড়ি দিয়ে তারাহুরো করে নামতে দেখে স'দু ভাই আমার দিকে একবার তাকিয়ে-কাউন্টারের উপর রাখা পিক দানিতে পানের পিক ফেলে বললেন, “কি রাইটার সাব খবর কি ? তোমারে তো আজকাল দেখাই যায় না ।
আমি হেসে বললাম, এই একটু ব্যস্ত থাকতে হই স'দু ভাই ।
ব্যস্ত তো থাকবাই, শিক্ষিত আর জ্ঞানি মানুষের কামই হইতাছে গিয়া ব্যস্ত থাকা । তুমি হইতাছো আমাকে এই মহল্লার সব চাইতে জ্ঞানি মানুষ, তুমি ব্যস্ত থাকবানা তো থাকবো ক্যাঠা ? তা এখন কই যাইতাচ্ছো এমন কইরা ?
আমি বিরক্ত হলেও সেটা চেপে রেখে বললাম, একটু এফডিসি'তে যাবো ভাই ।
আরে তাই নাকি ? কাম, ধান্ধা কিছু পাইছো নাকি ?
জি, না ভাই ,একটা চিত্রনাট্য নিয়ে যাচ্ছি, একজনকে দেখাবো । আমি ক্লেশের হাসি হেসে বললাম।
খুব ভাল,খুব ভাল, তা এইবার কারে দেখাইবা ?
এ'তেশামস, আমি ছোট করে পরিচালকের নামটা বললাম ।
ক ও কি মিঞা ? ঐ ব্যাটা তো হুনছি হিটের পর হিট । অনেক বড় পরিচালক । এইবার মনে হয় ঠিক লোকরেই ধরছো ইনশা আল্লাহ এইবার তোমার কাম হইয়া যাইব । এইডা আমি কইয়া দিলাম ।
স'দু ভাই এগিয়ে এসে আমার কাঁধে চাপ দিলেন । সঙ্গে সঙ্গে জর্দার কড়া গন্ধ নাক এসে নাকে লাগল । আমি চলে যাবার জন্য পা বাড়িয়ে, বললাম, দোয়া করবেন স'দু ভাই ।
দোয়া ! আরে মিঞা হেইডা তো করমুই । দোয়া ই হইতাচ্ছে এখন আমাগো বাংলাদেশে একমাত্র ফ্রি জিনিষ । যাও যাও । বলে স'দু ভাই আমার কাঁধ থেকে হাত সরিয়ে নিলেন । আমি যাবার জন্য ঘুরে দাড়াতেই উনি বললে, তা যাইবা ক্যামনে ? সকাল বেলা তো জ্যাম লাইগা রাস্তাঘাট বাজার হইয়া যায় । তা, কয়টার মধ্যে পৌছাইতে হইবো ?
সাড়ে দশটার মধ্যে পৌছাতে হবে ভাই, ঠিক মতো যেতে পারলে পৌছেতে পারবো বলে মনে হচ্ছে। আমি হাত ঘড়ির দিকে তাকিয়ে বিনয়ের সঙ্গে বললাম ।
আরে তাইলে তো, আসলেই সময় নাইক্কা । সদু ভাই আতকে উঠে বললেন । তারপর কিছু একটা ভেবে নিয়ে বললেন , এহন হইতাছে অফিস টাইম, গাড়ি, ঘোড়া সহজে পাওয়া যাইবো না । চলো আমার লগে, দেহি নাসিরা'র গ্যারেজে গাড়ি আছে কিনা ।
আমি চমকে উঠলাম । কেননা স'দু ভাই এর সঙ্গে যাওয়া মানে আরেক যন্ত্রণা । গল্পবাজ মানুষ,যেখানে দাঁড়ান দশ বিশ মিনিটের আগে কথা শেষ করেন না । দেখা যাবে গাড়ি পেতে, পেতেই সাড়ে দশটা বেজে যাবে ।
তাই তাড়াতাড়ি বলে উঠলাম, “আপনাকে কষ্ট করতে হবে না স'দু ভাই। আমি নিজেই খুঁজে নিবো ।”
আরে মিঞা, খুঁইজা নিবা বললেই হইলো নাকি ? গাড়ি পাইতে হইবো না ? চলো আমার লগে।
স'দু ভাই তার সামনে দাঁড়িয়ে থাকা লোকগুলোর দিকে তাকিয়ে বলল, রাতের জন্য পোলাও গোস্ত করিস । আজ রাইটার সাহেবের জয় হইবোই, হইবো।তারপর নাদুসনুদুস দেহটাকে নিয়ে হাটতে লাগলেন ।
আমি স'দু ভাইয়ের এই স্নেহের কাছে পরাস্ত হয়ে তার পিছু পিছু মেস থেকে বের হয়ে এলাম । কেন যেন বুক চিরে বের হয়ে এলো একটা দীর্ঘশ্বাস ।
নাসিরের গ্যারেজের দিকে হাঁটতে হাঁটতে স'দু ভাই বললেন; “চলো আইজকা তুমি সফল হইবা কি না তার একটা ছোট্র পরীক্ষা কইরা ফেলাই ?
কিভাবে ? আমি দ্রুত পা ফেলে হাঁটতে হাঁটতে জিজ্ঞাসা করলাম ।
যদি নাসিরার গ্যারেজে যাইয়াই গাড়ি পাইয়া যাই তাইলেই মনে করুম তুমি আজ সফল । ঐ পরিচালক ব্যাটা তোমার বই লোইবো ই, লোইবো । আর যদি না পাই ,তাইলে মনে করমু কাম হইবো না । ভাগ্যের পরীক্ষা বলতে পারো।
আমি এসবে বিশ্বাস করি না । তাই মুখে কিছু বললাম না । কিন্তু তবুও নাসিরে'র গ্যারেজে গাড়ি পাওয়া যায় কিনা সেটা দেখার জন্য মনে মেনে বেশ উদগ্রীব হয়ে উঠলাম ।
নাসিরের গ্যারেজে ঢুকতেই দেখি, দরজার সামনে একটা সিএনজি দাঁড়িয়ে আছে।
স'দু ভাই আমার দিকে তাকিয়ে বিগলিত হাসি হেসে বললেন, আলহামদুলিল্লাহ, তুমি জিত্তা গেছো । আইজকা তোমারে আর কেউ আটকাইতে পরবো না কইয়া দিলাম ।
প্রাথমিক বিজয়ে আমার মনটাও খুশিতে ভরে উঠল ।
গ্যারেজের মালিক নাসির একটা ময়লা বিছানার উপর বসে চা খাচ্ছিলো, স'দু ভাইকে দেখে তাড়াহুরো করে নেমে এসে সালাম দিয়ে জিজ্ঞাসা করল, “কিছু লাগবো ভাই ? আমারে খবর পাঠাইলে তো আমি নিজেই যাইতাম । আপনে কষ্ট করে আসলেন ক্যান ?”
তা,তো যাইবি ই। এখন দেখ, একটা গাড়িটারি আছে কিনা । আমাগো রাইটার সাব এফডিসিতে যাইবো ।
এই সিএনজিতে গেলে হইবো না ভাই, নাকি গাড়িই লাগবো ? নাসির আমার দিকে তাকিয়ে দরজার সামনে দাঁড়িয়ে থাকা সিএনজিটা দেখিয়ে বলল ।
না,না গাড়ি লাগবে না। সিএনজি হলেও চলবে । বলে আমি স'দু ভাইয়ের দিকে তাকালাম ।
স'দু ভাই আমার কথার উত্তর না দিয়ে নাসিরের দিকে তাকিয়ে বললেন, তোর ড্রাইভার কই ?
আছে আশে পাশে কোথাও । হালার পুতেরে দেখতেছি না, মনে হয়, মুততে গেছে । দাঁড়ান ভাই , আমি ওরে লইয়া আইতাছি । বলেই নাসির দৌড়ে গ্যারেজের পেছনে চলে গেল ।
নাসিরা'র কামডা দেখলা ? এই সব পোলাপান হালায় এক্কেবারে ম্যানার জানে না । তোমার সামনে ক্যামনে কইলো মুততে গেছে । তুমি কিছু মনে কইরো না । আসুক দিমু'নে কানের পেছনে দু’ইডা ভন চটকানা । হালার পুতে কইবোনা, বাথরুমে গেছে । তুমি জিএনজিতে যাইয়া বসো । রাইতে তাড়াতাড়ি আইসা পইরো পোলাও গোস্ত হইবো কিন্তু । আমি মাথা নেড়ে সিএনজিতে উঠে বসলাম । প্রায় সঙ্গে সঙ্গে সতেরো কি আঠারো বছরের একটা ছেলে এসে সিএনজি স্টার্ট দিল ।

স'দু ভাই কাছে এসে বলল, এক্কেবারে ঝড়ের বেগে লইয়া যাবি । সময় মতো পৌছাইতে না পারলে কিন্তু ঘারে খাবি। সদু ভাই এর এই বাড়াবাড়িটা দৃষ্টিকটু। অনেক সময় অসহ্য লাগে। কিন্তু প্রচুর অর্থ কড়ি ,উদারতা আর শান শওকতের জন্য সবাই স'দু ভাইকে বেশ সমীহ করে চলতে বাধ্য হয় ।

ছেলেটা সত্যিই আমাকে ঝড়ের বেগে এফডিসি'তে নিয়ে এলো । আজ দেখছি সব কিছু সহজেই হয়ে যাচ্ছে। দিনটা মনে হয় ভালোই যাবে । আসার পথে রাস্তাতে তেমন একটা জ্যাম ছিল না। শুরুটা তো ভাল হলো , এখন দেখা যাক শেষটা ক্যামন হয় ।

এফডিসির গেটের সামনে জটলা পাকিয়ে লোকজন দাঁড়িয়ে আছে। প্রিয় নায়ক নায়িকাদের একটিবার চোখের দেখা দেখবার জন্য উৎসুক ভক্তদের অভাব নেই । খ্যাতি সত্যিই অদ্ভুত এক জিনিস , সবার ভাগ্যে জোটে না। আবার এই খ্যাতিই নাকি মানুষের বিড়ম্বনার কারণ হয় । ভিড় ঠেলে গেটে পৌঁছে গেট পাস দেখাতেই ভেতরে ঢুকতে কোন অসুবিধা হলো না ।

১১ নম্বর ফ্লোরে এ'তে শামস সাহেবের শুটিং চলার কথা । ১১ নম্বরটা কোথায় সেটা কয়েক জনকে জিজ্ঞাসা করে পৌঁছে দেখি বিশাল এক তালা ঝুলছে । গেটের সামনে কয়েকজন গার্ড বসে গল্প করছে । মনটা খারাপ হয়ে গেল । অনেক'টা অনিচ্ছা সত্যেও গার্ডদের এ'হতে শামস সাহেবের কথা জিজ্ঞাসা করতেই একজন বলে উঠলো, স্যার তো ওনার ইউনিট নিয়ে ১৩ নম্বর গেছেন । ঐ খানে যান । ১১ নম্বরের জেনারেটর খারাপ হইছে তাই শুটিং বন্ধ । ১৩ নন্বর ফ্লোরটা কোন দিকে সেটা জেনে নিয়ে পা চালালাম।

চলবে ..............
সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৪:১৭
৮টি মন্তব্য ৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আদর্শের রাজনীতি না কোটি টাকার হাতছানি...

লিখেছেন বিচার মানি তালগাছ আমার, ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:২৫



১. আমি অনেক আগে ব্লগে লিখেছিলাম, বাংলাদেশে ছোট দলগুলো নিষিদ্ধ করা উচিত। উন্নত দেশের মত ২/৩ টিতে থাকাই উত্তম। কারণ, ছোট দলের নেতাদের টকশো-তে গলাবাজি করা ছাড়া আর কোন... ...বাকিটুকু পড়ুন

শক্তিশালী বোমা বিস্ফোরণে উড়ে গেল মাদ্রাসার দেয়াল, বোমা তৈরির সরঞ্জাম উদ্ধার

লিখেছেন জ্যাক স্মিথ, ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১৯



ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের হাসনাবাদ এলাকায় একটি মাদ্রাসায় ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে নারী, শিশুসহ চারজন আহত হয়েছেন।

বিস্ফোরণে মাদ্রাসার একতলা ভবনের পশ্চিম পাশের দুটি কক্ষের দেয়াল উড়ে গেছে। ঘটনাস্থলে... ...বাকিটুকু পড়ুন

তেল আর জল কখনো এক হয় না......

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৩৫



জুলাই ছিলো সাধারণ মানুষের আন্দোলন, কোন লিডার আমারে ডাইকা ২৪'এর আন্দোলনে নেয় নাই। কোন নেতার ডাকে আমি রাস্তায় যাই নাই। অথচ আন্দোলনের পর শুনি আন্দোলনের মাস্টারমাইন্ড নাকি মাহফুজ। জুলাই বিপ্লবের... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্ল্যাং রেভলিউশন: ১৮+ সতর্কবার্তা ।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১০:৩০


সোশ্যাল মিডিয়ায় আজকে একটা ভাইরাল ভিডিও চোখে পড়লো। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদের সদস্য সালাউদ্দিন আম্মার গণজাগরণ মঞ্চ ৩.০ তে উপস্থিত হয়ে স্লোগান দিচ্ছেন: দেখতে পাইলে বাকশাল, শা*উয়া মা*উয়া ছিড়া ফেল/... ...বাকিটুকু পড়ুন

কবিতাঃ হে বলবান

লিখেছেন ইসিয়াক, ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:৪০

কে আছিস বলবান!
হ্ আগুয়ান।
দে সাড়া দে ত্বরা।
ধরতে হবে হাল,বাইতে হবে তরী, অবস্থা বেসামাল।

জ্বলছে দেখ প্রাণের স্বদেশ
বিপর্যস্ত আমার প্রিয় বাংলাদেশ।
মানবিকতা, মূল্যবোধ, কৃষ্টি, সভ্যতা, সংস্কৃতির বাতিঘর।
সর্বত্র আজ... ...বাকিটুকু পড়ুন

×