শৈষ্যউড়া গ্রামের নামকরণের ইতিহাস অামার জানা নেই। এক সময় এখানে প্রচুর শষ্যক্ষেত হতো। হয়তোবা এ কারনে গ্রামের নামকরণ করা হয় শৈষ্যউড়া। এই গ্রামের অবস্থান দক্ষিন সুরমা উপজেলার নবগটিত ইউনিয়ন কামাল বাজার এর ১ নং ওয়ার্ডে। উন্নত যোগাযোগ ব্যাবস্থা , শিক্ষা, নাগরিক সুবিধা ও পারস্পরিক সৌহাদ্য ইত্যাদি বিবেচনা করলে গ্রামটি বাংলদেশের অাদর্শ গ্রামগুলির একটি।
গ্রামের মধ্য একটি মসজিদ, একটি মাদ্রাসা ও একটি স্কুল ( প্রাথমিক + মাধ্যমিক )অাছে। তাই স্বাক্ষরতার হার প্রায় ৯০% এর উপরে এবং শিক্ষিতের হার প্রায় ৫০% এর উপরে। বিদ্যালয় থেকে ঝরে পড়া শিশুদের সংখ্যা প্রায় ১০% এর ও নিচে। শিক্ষার প্রসারের ক্ষেত্রে যাদের অবদান উল্লেখযোগ্য তাদের মধ্য জনাব অাব্দুল কাদির ( মাস্টার ) , জনাব অাব্দুস সাওার মিয়াজী ও জনাব নুরুল ইসলাম বাবুল অন্যতম। মক্তব শিক্ষা প্রসারের ক্ষেত্রে যার নাম উল্লেখযোগ্য তিনি হলেন জনাব হাফিজ মুজিবুর রহমান। যিনি প্রায় চল্লিশ বছরের ও বেশি সময় ধরে মসজিদের মৌলভীর দায়িত্ব পালন করেন।
সভ্যতা ও মুল্যবোধের শিক্ষার বেড়ে উটা তরুনদের সৃষ্টিশীল চিন্তাভাবনা ও সামাজিক দায়িত্ববোধ সত্যিই প্রশংসনীয়। তাদের গটনমুলোক কর্মকান্ড , দায়িত্ববোধ ও পারস্পরিক সৌহাদ্য অন্যদের কাছে দৃষ্টান্তমুলক।