somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আল-কুরআনে মাদক ও শুয়োরকে কেন নিষিদ্ধ করা হয়েছে?

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


চিকিৎসা বিজ্ঞানীগন বলেন বর্তমানে শুয়োর খাওয়ার কারনে মানুষের ৭০ ধরনের রোগ বৃদ্ধি পাচ্ছে। সাম্প্রতিক বৈজ্ঞানিক গবেষণায় জানা গেছে, শূকরের মাংস মানুষের শরীরের জন্য অত্যধিক ক্ষতিকর। কিছুদিন পূর্বেও মনে করা হত শূকরের মাংসে Trichina Parasite (একপ্রকার পরজীবি জীবাণু)-ই মানুষের শরীরের জন্য একমাত্র বিপত্তি। বৈজ্ঞানিকরা বর্তমানে শূকরের মাংসের আরও অনেক ক্ষতিকর দিক আবিষ্কার করেছেন। সেসব গবেষণার কিছু নিম্নে তুলে ধরা হল :
শুয়োর খাওয়ার ফলে ফিতাকৃমি,গোল কৃমি,হুক কৃমি যার মাধ্যমে বিভিন্ন রোগ দেহের অভ্যন্তরে সৃষ্টি হয়, এর মধ্যে-
১.Taenia Solium নামে অত্যন্ত ভয়ঙ্কর ফিতাকৃমি আছে যারা মানুষের পরিপাকতন্ত্রের মাধ্যমে দেহের বিভিন্ন অংশে পৌছে যায়। এর ডিম রক্তের সাথে মিশে গিয়ে শরীরের প্রায় সর্বস্থানে জমা হয় এমন কি এটা মস্তিষ্কে পৌছে তার প্রভুত ক্ষতি সাধন করতে পারে ফলে মস্তিষ্ক বিকৃতি হবার সম্ভাবনা দেখা দেয়।
২.এটা যদি লিভারে প্রবেশ করে লিভারের প্রচন্ড ক্ষতিসাধন করে। হৃৎপিন্ডের ক্ষতি করে। এই কৃমি দেহের যেকোন অন্ত্রের ক্ষতিসাধনে সক্ষম।
৩.শুয়োরের গোশত শরীরকে খুব সহজে মোটা করতে পারে যা উচ্চরক্তচাপ সৃষ্টি করতে পারে এজন্যই আমেরিকার ৫০% মানুষই এই রোগে ভোগে।
৪.শুয়োর পৃথিবীর অন্যতম অপরিষ্কার প্রানী সবসময় এর মুখমন্ডল ও শরীর ময়লা থাকে। একে মানুষের পায়খানার আশেপাশে দেখতে পাওয়া যায়। অনেক গ্রামবাসীদের খোলা স্থানে মুত্র ত্যাগ করার অভ্যাস থাকার দরুন তাদের পায়খানা শুয়োর দ্বারাই পরিষ্কার হয়।
৫. শূকরের মাংসে `Sutoxin’ নামে একটি স্বতন্ত্র প্রোটিন রয়েছে, যা বিভিন্ন ধরনের এলার্জি সৃষ্টি করে। যেমন, হাঁপানি, খোস পাঁচড়া ও একজিমা ইত্যাদি।
৬. শূকরের মাংসে প্রচুর পরিমাণে Muco polysaccharides (একপ্রকার শ্লেষ্মা জাতীয় পদার্থ) রয়েছে। এগুলি সালফারে সমৃদ্ধ এবং গিঁটসমূহে ও শরীরের জোড়াগুলিতে ব্যথা-বেদনার সৃষ্টি করে।European Journal of Clinical Nutrition, April 2002, 56: 114-120.
৭. শূকরের মাংস রক্তের প্রবাহে চর্বিজাতীয় পদার্থের অনুপাত বাড়িয়ে দেয়। প্রাণী মাংসে দু’ধরনের চর্বি থাকে। একটি হল বাহ্যিক যা মাংসকে ঢেকে রাখে। অপরটি হল অভ্যন্তরীণ, যা থাকে মাংসপেশীর তন্তুসমূহে। নিম্নে সাধারণ মাংসের আভ্যন্তরীণ পেশীতে চর্বির পরিমাণ দেখানো হল :
বাছুরের মাংস- ১০%, ভেড়া- ২০% মেষশাবক- ২৩% শূকরের মাংস- ৩৫%।
রক্তে চর্বির উচ্চমাত্রা কতিপয় স্বাস্থ্যজনিত সমস্যার সৃষ্টি করে। যেমন, বার্ধক্য, জ্বরাগ্রস্ততা, প্যারালাইসিস ও হৃদযন্ত্র সম্বন্ধীয় বিভিন্ন রোগ। শূকরের মাংসের উচ্চমাত্রার চর্বি মানব স্বাস্থের জন্য সর্বাধিক বিপজ্জনক।
৮) শূকরের মাংসের উচ্চমাত্রার চর্বির আরেকটি ক্ষতিকর দিক হল, তা ভিটামিন ‘ই’র অতিরিক্ত ক্ষয়সাধন করে। ভিটামিন ‘ই’র এই ক্ষয়সাধন বা ঘাটতি পরিণামে ভিটামিন ‘এ’র ক্ষয় সাধন করে। এভাবে শূকরের মাংস শরীরের ভিটামিন ‘ই’ ও ‘এ’র ক্ষয় সাধনের মাধ্যমে শরীরবৃত্তীয় কাজে বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি করে।
৯) এও দেখা গেছে যে, শূকর নোংরা ও ঘৃণিত বস্ত্ত ভোগ ও আহার করে থাকে। এজন্যে তার Lympatic system (লসিকা প্রণালী) সর্বদা সয়ি অবস্থায় থাকে। এটি albumens সহ বিভিন্ন ধরনের সংরক্ষণমূলক বস্ত্ততে পূর্ণ থাকে। শূকরের শরীরের এক অংশে albumens-এর উপস্থিতি শরীরের অন্য অংশে Immune response সৃষ্টি করে। শূকরের মাংস ভক্ষণের ফলে এভাবে বিভিন্ন প্রকার এলার্জিজনিত প্রতিক্রিয়া ও মানব দেহে লসিকা প্রণালীতে নানা বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়।
১০) শূকরের মাংসের কারণে অন্য একটি প্রাণঘাতি ব্যধি জন্ম নেয়, যা সঞ্চারিত হয় 'Trichina'' নামক জীবাণুর মাধ্যমে। যদিও পশ্চিমাদের সাম্প্রতিক উৎকর্ষের ফলে এই জীবাণু দূর করা যেতে পারে তথাপি ধারণা করা হয় পৃথিবীতে প্রায় ৩০ মিলিয়ন এই ''Trichina victims' ' রয়েছে।
১১). প্রানী গবেষকগন বলেন শুয়োর পৃথিবীর প্রানীদের মধ্যে সবচাইতে লজ্জাহীন প্রানী। কারন এটি তার বন্ধু বান্ধবদের নিমন্ত্রন করে তার স্ত্রীর সাথে অশ্লীলকর্ম করার জন্য। যা ইউরোপিয়ানদের মানসিকতার সাথে অদ্ভুতপূর্ন মিল। শূকরই একমাত্র প্রাণী যে তার স্ত্রী সঙ্গীর সম্ভ্রমহানীর ব্যাপারে সজাগ নয় এবং তার জন্যে লড়াই করে না। এ এক অদ্ভুত সামঞ্জস্য যে যেসব জাতি শূকরের মাংস ভক্ষণ করে তারাও একই ধরনের যৌনসংক্রান্ত মানসিকতা প্রদর্শন করে। এ থেকে বুঝা যায়, মানুষের ওপর শূকরের মাংসের একটি বিশেষ নৈতিক নেতিবাচক প্রভাবও রয়েছে।
বলাবাহুল্য, যখন কুরআন শূকরের মাংসকে হারাম ঘোষণা করে তখন এসব তথ্য মানুষের জানা ছিল না।
দৈহিক , সামাজিক সমস্যার সাথে সাথে ধর্মীয় নিষেধাজ্ঞাও রয়েছে-
পবিত্র কুরআনের চার স্থানে শুয়োর খাওয়া নিষিদ্ধ করা হয়েছে সুরা বাকারা: ২,আয়াত-১৭৩/সুরা মায়েদা: ৫,আয়াত-৩/সুরা আনাম: ৬, আয়াত-১৪৫ এবং সুরা নাহল: ১৬-আয়াত-১১৫
“তিনি তোমাদের নিষেধ করেছেন কেবল যা নিজে মারা গেছে আর রক্ত আর শুয়োরের মাংস আর যার উপরে আল্লাহর নাম ছাড়া অন্য নাম উচ্চারিত হয়েছে।”
আল্লাহর মনোনীত ধর্ম ইসলামের সুশৃংখল নিয়ম নীতি, বিধি নিষেধ, পৃথিবীর সমাজ ব্যবস'া ও মানব জাতিকে ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষা করে চরম ও পরমশানি- দিতে পারে। আল্লাহ তা’আলা মানব জাতিরজন্য শুকরের মাংস খাওয়াকে সম্পূর্ণ নিষেধ ঘোষণা করেছেন। পবিত্র কুরআনে এ সম্পর্কে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আরও কিছু নির্দেশের সাথে শুকুরের মাংস খাওয়াকে হারাম ঘোষণা করে বলেনঃ إِنَّمَا حَرَّمَ عَلَيْكُمُ الْمَيْتَةَ وَالدَّمَ وَلَحْمَ الْخِنْزِيرِ (سورة البقرة ১৭৩) তিনি তোমাদের উপর হারাম করেছেন মৃত প্রাণী, রক্ত ও শুকরের মাংস। ( সুরা বাকারা, ২ঃ ১৭৩ আয়াত)। إِلَّا أَنْ يَكُونَ مَيْتَةً أَوْ دَمًا مَسْفُوحًا أَوْ لَحْمَ خِنْزِيرٍ فَإِنَّهُ رِجْسٌ (سورة الانعام ১৪৫) অর্থঃ মৃত অথবা প্রবাহিত রক্ত অথবা শুকরের মাংস অপবিত্র। (সুরা আনআম, ৬ঃ ১৪৫ আয়াত)। এখানে প্রশ্ন হলো, আল্লাহরাব্বুল আলামীন কেন শুকরের মাংস হারাম করলেন? কারণ হলো, জগতে যতপ্রকার ক্ষতিকর জীবানু রয়েছে তন্মধ্যে সবচেয়ে খারাপ জীবানু ভান্ডার হলো শুকরের মাংস। তাতে রয়েছে এক প্রকার ধ্বংসাত্মক এবং মানব হত্যাকারী বিষাক্ত ও সর্বাপেক্ষা ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস। শুকরের মাংসটাই মানুষের স্বাসে'র জন্য চরম ক্ষতিকর। সমপ্রতি পরীক্ষা নিরীক্ষা ও বৈজ্ঞানিক গবেষণা দ্বারাপ্রমাণিত হয়েছে যে, শুকরের মাংস শরীরে ক্যান্সার সৃষ্টিতে সহায়ক। তাই চিকিৎসকগণ এই ক্ষতিকর প্রাণীটির মাংস খাওয়ার ব্যাপারে মানুষকেজোরালোভাবে সতর্ক করে দিয়েছেন। বর্তমানে ইউরোপেও শুকরের মাংস আহার করা থেকে বিরত থাকারজন্য শক্তিশালী দাবী উঠেছে। তারা বৈজ্ঞানিক তথ্য ও ব্যাখ্যা সাপেক্ষে শুকরের মাংস থেকে ট্রিচিনিয়াসিস (ঞৎরপযরহবড়ংরং) নামক এক প্রকার কৃমির জন্ম দেয়, যার কারণে কোন কোন ক্ষেত্রে মানুষের মৃত্যুও ঘটে। ট্রিচিনেলা স্পাইরালিস ঞৎরপযরহবষষধ ংঢ়রৎধষরং নামক সূতার মত এক প্রকার কৃমির মুককীট (খধৎাধ) রোগাক্রান- শুকরের মাংসেঅবস'ান করে। শুকরের মাংসের মাধ্যমে (ঞধবহরধ ঝড়ষরঁস) টিনিয়া সোলিয়াম নামক অন্য এক ধরনের কৃমিও সহজে মানুষের মধ্যে বিস-ার লাভ করে। কয়েক ফুট লম্বা এই ফিতা কৃমি শুকরের মাংসের ভিতরে অবস'ান করে।স্বাভাবিক। এ প্রসঙ্গে কুকুরের স্বভাবের একটি বর্ণনা তুলে ধরতে চাই। আমার এক উস-াদ ইতিহাস থেকে একটি গল্প বলেছিলেন। আরবের জাহিলিয়াত যুগে এমন লোক ছিল যারা পূর্ববর্তী ধর্মের অনুসরন করত। এক ব্যক্তির চারজন ছেলে ছিল। মৃত্যুর সময় চারজনকে ডেকে বললঃ আমি মারা যাওয়ার পর তোমাদের মাঝে যদি সম্পদ নিয়ে ঝগড়াসৃষ্টি হয় তাহলে নিজেদের মাঝে ঝগড়া না করে অমুক স'ানে জনৈক ধর্ম জাযক রয়েছে, তার কাছে গিয়ে আল্লাহর বিধান অনুযায়ী তোমরা কে কতটুকু পাবে তা জেনে নিবে। তাদের পিতার মৃত্যুর পর চারজন পরামর্শ করে সেই ধর্মজাযকের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হল। পথিমধ্যে যখন রাত হল তখন তারা তাবু খাটিয়ে রাত্রি যাপন করল। ভোরের দিকে কতকগুলি লোক দৌড়ে আসতে দেখে তারা তাদেরকে জিজ্ঞেস করলঃ তোমাদের কি হয়েছে, তোমরা দৌড়া"ছ কেন? তারা বললঃ আমাদের একটি উট ছুটে গেছে, মনে হয় এই পথে চলে গেছে। তখন লোকগুলি জিজ্ঞেস করলঃ তোমরা কারা,কোথা থেকে এসেছ এবং কি জন্য ও কোথায়ই বা যা"ছ? তারা জবাব দিলঃ আমরা পথিক, আরব থেকে এসেছি, অমুক ধর্মজাযকের কাছে যাব। লোকগুলি জিজ্ঞেস করলঃ তোমরা কি আমাদের উটটিকে দেখেছ? তাদের একজন বলল ঃ না আমরা দেখিনি; আ"ছা তোমাদের উটের একটি পায়ের খুর কি ভংাগা ? তাদের উটটির একটিপায়ের খুর আসলেই ভাংগা ছিল। তাই তারা ভাবল, এরাইউটটি জবাই করে খেয়েছে। আরখুর ভাংগার কথা তাই তো তারা জানে। তারা বললঃ হ্যাঁ, আমাদের সেই উটটির খুর ভাংগা ছিল।তোমরাই জবাই করে খেয়েছ, তোমাদেরকে অবশ্যই জরিমানা দিতে হবে। তাদের অন্য ভাই বললঃ আল্লাহর কসম! আমরা তোমাদের উট দেখিনি। আ"ছা,তোমাদের উটের একটি চোখ কিকানা? আসলেই তাদের উটের একটি চক্ষু কানা ছিল। এবার তাদের বিশ্বাস আরো বেড়ে গেল যে, এরাই উটটি জবাই করে খেয়েছে তা না হলে কি করে তারা জানতে পারল যে, তাদের উটের এক চোখ কানা। তারা বললঃ হ্যাঁ, আমাদের উটের এক চোখ কানা। অতএব তোমরাই উটটিকে জবাই করে খেয়েছ তাতে কোন সন্দেহ নেই। তাদের আর এক ভাই বলল ঃ আল্লাহর কসম করে বলছি! আমরা তোমাদের উট জবাই করেখাইনি। এমন কি তা আমরা আমাদের চোখেও কোন দিন দেখিনি। আ"ছা তোমাদের উটটির মনে হয় লেজ নেই তাইনা?আর সাধারণ মাটি থেকে যে আংগুর হয় সেই আংগুর হয় মিষ্টি। কবর বা কবরস'ান থেকে যে গাছ হয় তার আংগুরহয় টক। আর দুধ খেয়ে আমাদের মধ্যে এমন ভাব সৃষ্টি হয়েছিল যে, আপনার আদর ও মেহমানদারী পেয়ে আপনাকে জিহ্বা দিয়ে চেটে তার বদলা দেই। এই অনুভূতিজাগার কারণে আমরা মনে করেছিলাম যে, এটাতো কুকুরের স্বভাব। হয়তো আমরা যে দুধ খেয়েছি সেই দুধের সম্পর্ক কোন কুকুরের সাথে রয়েছে। তাই জীব বিজ্ঞানীগণ বলেন, যে প্রণীর গোস- অথবা দুধ খাওয়া হয় সেই প্রাণীর স্বভাব কিছুটা তাদের উপর প্রতিফ
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪৭
৪টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ভারতে পচা রুটি ভাত ও কাঠের গুঁড়ায় তৈরি হচ্ছে মসলা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৪ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৩০

আমরা প্রচুর পরিমানে ভারতীয় রান্নার মশলা কিনি এবং নিত্য রান্নায় যোগ করে খাই । কিন্তু আমাদের জানা নেই কি অখাদ্য কুখাদ্য খাচ্ছি দিন কে দিন । এর কিছু বিবরন নিচে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মন যদি চায়, তবে হাতটি ধরো

লিখেছেন সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই, ১৪ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:৪৩

মন যদি চায়, তবে হাতটি ধরো
অজানার পথে আজ হারিয়ে যাব
কতদিন চলে গেছে তুমি আসো নি
হয়ত-বা ভুলে ছিলে, ভালোবাসো নি
কীভাবে এমন করে থাকতে পারো
বলো আমাকে
আমাকে বলো

চলো আজ ফিরে যাই কিশোর বেলায়
আড়িয়াল... ...বাকিটুকু পড়ুন

One lost eye will open thousands of Muslims' blind eyes

লিখেছেন জ্যাক স্মিথ, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ২:২৭



শিরোনাম'টি একজনের কমেন্ট থেকে ধার করা। Mar Mari Emmanuel যিনি অস্ট্রেলীয়ার নিউ সাউথ ওয়েলসের একটি চার্চের একজন যাজক; খুবই নিরীহ এবং গোবেচারা টাইপের বয়স্ক এই লোকটি যে... ...বাকিটুকু পড়ুন

চাকরি বয়সসীমা ৩৫ বৃদ্ধি কেনো নয়?

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১৫ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৪২



চাকরির বয়সসীমা বৃদ্ধি এটা ছাত্র ছাত্রীদের/ চাকরি প্রার্থীদের অধিকার তবুও দেওয়া হচ্ছে না। সরকার ভোটের সময় ঠিকই এই ছাত্র ছাত্রীদের থেকে ভোটের অধিকার নিয়ে সরকার গঠন করে। ছাত্র ছাত্রীদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঁচতে হয় নিজের কাছে!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৫ ই মে, ২০২৪ সকাল ১১:২৮

চলুন নৈতিকতা বিষয়ক দুইটি সমস্যা তুলে ধরি। দুটিই গল্প। প্রথম গল্পটি দি প্যারবল অব দ্যা সাধু।  লিখেছেন বোয়েন ম্যাককয়। এটি প্রথম প্রকাশিত হয় হার্ভার্ড বিজনেস রিভিউ জার্নালের ১৯৮৩ সালের সেপ্টেম্বর-অক্টোবর সংখ্যায়। গল্পটা সংক্ষেপে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×