somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

রোকসানা লেইস
স্রোতের অজানা টানে সমুদ্র বালিয়াড়ি বেয়ে বোহেমিয়ান- গৃহকোন, জীবন যাপন ফেলে চলে যায়। তুমি দুহাত বাড়িয়ে আলিঙ্গনে বাঁধতে চাও জোছনা গলে হারিয়ে যায় সুখ । আছড়ে পরা ঘূর্ণিজল মনে বাজায় অচেনা সবুজ দিগন্ত ..

এ দেশের কিছু কথা নিয়ম কানুন

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:০৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



বলা যায় গত দশ বছর থেকে বাংলাদেশিরা টরন্টোয় মেরুদন্ড শক্ত করে দাঁড়াতে শুরু করেছে।
একটা সময় ইমিগ্রেশন নিয়ে কানাডায় আসার কথা কেউ ভাবতও না।
বন্দরে এসে থেকে যাওয়া। কোন ভাবে বর্ডার পেরিয়ে আসতে পারলেই রাজনৈতিক আশ্রয় চাওয়া। কুইবেক প্রভিন্সের মন্ট্রিয়াল শহরে বেশির ভাগ মানুষ প্রথম জীবন শুরু করেন। অভিবাসন পাওয়ার পর টরন্টোয় স্থানান্তরিত হন। হয় তো মন্ট্রিয়ালে সুযোগ বেশি ছিল। অথবা পরিচিত লোকজন ছিলেন সে কারণে সেখানে যেতেন। টরন্টো এবং ভেনকুভারেও আস্তানা গাড়েন কিছু মানুষ।
ভিসা লাগত না কানাডা আসতে আশির দশক পর্যন্ত। ভাগ্যন্বসনে যারা ইউরোপ গিয়েছিলেন কিন্তু স্হায়ি হতে পারেননি সেখানে। এমন আনেকে কানাডা চলে আসেন। দেশ থেকে রাজনৈতিক আশ্রয়ের খুঁজেও চলে আসেন অনেকে।
জীবন বদলের এই মানুষরা অভিভাষণ না পাওয়া পর্যন্ত বিচিত্র দ্বিধা দন্ধ কষ্টের মধ্যে কাটিয়েছেন জীবনের অনেক সময়। এখন অনেক কড়া নিয়ম সাথে সময় খুব কম লাগে অধিবাসী হওয়া বা না হওয়ার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত পেতে। আগে নিয়ম সহজ ছিল কিন্তু সময় লাগত প্রচুর। একটা মানুষের জীবনে যা এক বিশাল ব্যাপার। সন্তান বড় হয়ে গেছে কত জনার, অভিবাসি হওয়ার অপেক্ষায়। পরিবারের সুত্রে ধরেছে চির।
কিন্ত অধিবাসী হওয়ার পর তারা তাদের জ্ঞাতি গুষ্টি আনেককে স্পনসর করে নিয়ে এসেছেন কানাডায়। তখন নিয়ম কানুন যেমন সহজ ছিল তেমন ছিল সুযোগ সুবিধা অনেক বেশি। ডি এন এ টেষ্ট, এমন কোন ব্যাপার ছিল না।
এই স্পন্সর পাওয়া ইমেগ্রেন্ট হয়ে আসা মানুষগুলো কানাডায় এসে অনেক রকম সুযোগ সুবিধা ভোগ করেছেন কিন্তু তাদেরকে যারা এনেছেন তাদের যে বৈতরণি পার হতে হয়েছে অচিন একটা দেশে স্থায়ি হওয়ার জন্য সেই যন্ত্রনার যাঁতাকলে পিষ্ট হতে কেমন লাগে তা সরাসরি অভিবাসি হয়ে যারা এসেছেন, কোনদিনই বুঝতে পারবেন না। আসলে মানুষ যে যেমন ভাবে জীবন পায় সে ভাবেই উপলব্ধি করতে পারে জীবনকে।
মিলেনিয়াম দশকের শুরু থেকে কানাডায় নিজেদের উদ্যোগে ইমিগ্রেন্ট হয়ে বাংলাদেশিরা আসতে শুরু করেন। কাজটি তারা তিন বছর বা পাঁচ বছর আগে শুরু করেছিলেন আবেদন করার মাধ্যমে । যার ফল আসে এই সময়ে। বিশ পঁচিশ হাজার বাঙালির সংখ্যা প্রায় লাখে পৌঁছে গেছে এখন শুধু টরন্টোতেই।
মূলধারায় জড়িত শিক্ষক, ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার, উকিল, প্রফেসর অফিসার, বিভিন্ন পেশার মানুষ সরাসরি এ দেশে এসে অন্য রকম পরিবেশ তৈরি করেন।
আগের মানুষরা যেমন কষ্টে সৃষ্টে বেঁচে থাকার চেষ্টা করছিলেন। অনেক ক্ষেত্রে সরকারি সুযোগ সুবিধা নিয়ে থাকছিলেন। সেই প্রথাটা ভেঙ্গে নিজের উদ্যোগে ব্যবসা, চাকরি, থেকে সব ক্ষেত্রে ছড়িয়ে পরল বাংলাদেশিদের অবস্থান। দ্রুত গড়ে উঠতে থাকল নানা দেশি প্রতিষ্ঠান। একটি মাত্র বাংলা দোকানের জায়গায় শহর জুড়ে বায়লাদেশি গ্রোসারি দোকান অনেকগুলো। রেস্টুরেন্ট, ধর্মিয় প্রতিষ্ঠান এবং স্কুল সব কিছুরই প্রসার পেলো। কুইবেক, ওন্টারিও, ব্রিটিশ কলোম্বিয়ার মতন শহর ছাড়িয়ে মেনিটভা, সাসকাচুয়ানের শীতলতম প্রভিন্ম বা নোভাস্কোসার মতন দূরেও বাংলাদেশিদের বসবাস শুরু হলো।
অভিবাসন নিয়ে আসা কিছু মানুষ আবার ব্যবসায়ি ক্যাটাগরির । যাদের বা তাদের পরিবারের সদস্যদের কোন রকম স্ট্রাগলই করতে হয়নি কখনো ভিনদেশী বলে। এসেই সাথে সাথে নগদে বাড়ি, গাড়ি কিনে পরিবারের সদস্যদের জন্য সুন্দর ব্যবস্থা করে, অনেক বাড়ির কর্তা দেশে চলে যান। কারণ তাদের ভালো ব্যবসা দেশে, যা দিয়ে তারা কানাডার মতন দেশের ইমেগ্রেশনও কিনে নিতে পারেন। এ দেশেও একটা ব্যবসা চালু করেন, যেহেতু ব্যবসায়িক ক্যাটাগরিতে এসেছেন ব্যবসা এখানে দেখাতেই হবে। বাড়ি ভাড়া বা গ্যাস স্টেশন বা টিম হার্টন জাতিও ফাস্ট ফুডের দোকান কিনে নিয়ে বা অন্য কিছুর এদেশেও একটা ব্যবসা চালু করেন । অর্থ কথা বলে । অর্থ থাকলে সব সুবিধা পাওয়া যায়। অনেক সুবিধা পাওয়ার জন্য কয়েক বছর থাকা লাগে যেখানে। অর্থ দেখাতে পারলে তা সহজে হয়ে যায় কেউ কথা বলে না।
একই রকম অভিবাসি হয়েও নানাজনের নানা রকম জীবন যাপন হয়।
কানাডার মূল বিষয় তাদের জীবন যাত্রা। নিয়ম শৃঙ্খলা অনেক কিছু অভিবাসি সঠিক ভাবে ধারন করতে পারেন না। যে কোন নতুন অভিবাসির পাঁচ বছর পর্যন্ত কানাডায় থাকার সময় কালকে নতুনের মধ্যে ধরা হয়।
অনেক অভিবাসী পেশাগত কাজে কোন চাকরি পান না নিজের ক্ষেত্রে। কারন কানাডা অন্য দেশের ডিগ্রি এবং অভিজ্ঞতাকে তেমন গুরুত্ব দেয় না।
সব কাজ শিক্ষা, যোগ্যতা কানাডার মূল্যমানে হতে হয়।
অনেক চাকরিজীবী এদেশে এসে নিজ ক্ষেত্রে চাকরি না পেয়ে বিমর্ষ হয়ে গেছেন। অনেকে হতাস হয়ে ফিরে গেছেন। যেতে চেয়েছেন। অনেকে চলেও গেছেন কিন্তু কিছুদিনের কানাডার জীবনের প্রভাবে দেশের অনেক কিছুই ঝঞ্জাট এবং বেশি ঝামেলার মনে হওয়ায় আবার ফিরেও এসেছেন। উপায় না থাকায় অডজব করে নিজেকে ধিক্কার দিয়ে গেছেন। কেন এ দেশে আসলেন সে জন্য। অনেকে দোষারোপ করেছেন কানাডার উপর। কেন নিয়ে এলো সে জন্য।
কিন্তু তারা কখনো ভেবে দেখেন না বা বলেন না। কানাডা উনার আবেদন পত্রটি দাখিল করার জন্য উনাদের খুঁজে পায়নি। বরং উনি কানাডাকে খুঁজে পেয়ে আবেদন করেছেন। অভিবাসনের দেশে তারা তাদের যথপোযুক্ত মানদণ্ডে টিকতে পারলে তাদের গ্রহণ করেছে। যখন তাদের গ্রহণ করা হয়েছে, সে সময় হয় তো অসংখ্য আবেদন বাতিলও হয়েছে, যার খবর তারা জানেন না। কানাডা বলেনি তুমি চাকরি করতে পারবে না। এই ক্ষেত্রে তারা বলে আমাদের মানের সমতূল্য হয়ে আসো। তবেই তুমি কাজ করার যোগ্যতা পাবে।
আবার একই ক্ষেত্রে অনেকে নিজেকে অল্প সময়ে আপ টু ডেট করে নিয়ে, ভালো কাজ পেয়ে গেছেন। এখানে একটি বায়ডাটা দেখার সময় দশ সেকেণ্ড। এর মধ্যে প্রার্থির যোগ্যতা যাচাই করে তাকে ইন্টারভিউর জন্য ডাকা হয় বা বাতিল করা হয়। ইন্টারভিউ দিতে গেলেও হতে হবে উদ্যোমি, কর্মদক্ষতাই মূল বিষয় কাজ পাওয়ার। অযোগ্য কাউকে কাজ দিবে না প্রতিষ্ঠান।
কানাডাকে জানার জন্য এবং নিজেকে কেনেডিয়ান পর্যায়ে উন্নয়ন করার জন্য নানা রকম সুযোগ আছে। যারা নিজেকে উন্নয়ন করতে পারেন তাদের জন্য সহজ হয়ে যায় নিজের জীবন এদেশে গুছিয়ে নেয়া।
বিভিন্ন দেশ থেকে আসা মানুষ, নিজেদের মূল্যবোধ ধরে রাখেন । সেভাবেই ভাবেই নিজের জীবন বিস্তার করেছেন। কারন এই সংস্কার শিক্ষা দিক্ষায় সে ভাবেই তারা মানুষ হয়েছেন। এজন্য তাদের অভিযোগ করা যায় না। হয় তো তা, কানাডার নিয়মের সাথে যায় না। কানাডার নিয়মও হলো তুমি তোমার জাতিয়, নিজস্ব সত্বা নিয়ে প্রথমত তুমি থেকো। তারপর কেনেডিয়ান হবে।
কিন্তু বাচ্চারা এ দেশে এসে পুরোপুরি কেনেডিয়ান হিসাবে বড় হয়। তারা যে নিয়ম নীতি শিক্ষা পায় অভিভাবকের অনেকে তেমন অনেক কিছু জীবনেও শুনেননি। অভিভাবক এবং বাচ্চাদের মধ্যে একটা দ্বন্ধ তৈরি হয়ে যায়। মত বিরোধ লেগে যায়। বাচ্চারা বড় বেশি বেয়াদপ মুখে মুখে কথা বলে অভিভাবকের এমন মনে হয় কিন্তু বাচ্চারা মনে করে তারা রাইট কথা বলছে। তারা কোন ঘোরপ্যাচ জানে না সোজা সাপটা বলে। আসলেও এ দেশে বড় হয়ে উঠা বাচ্চারা একটু বেশি সোজা সাপটা।
বেয়াদপ বাচ্চাদের পিটিয়ে সোজা করে দিতে ইচ্ছা করে। কিন্তু আইনি নিয়মে হাতপা বাঁধা। বাচ্চা পিটালে পুলিশ আসবে বাসায়। জেলে নিয়ে যাবে অভিভাবককে। সোস্যাল ওয়ার্কার নিয়ে যাবে বাচ্চাকে। এমন নিয়মের গুষ্টি কিলিয়ে অভিভাবকরা কিড়িমিড়ি খান। নিজেরা কত পিটনি খেয়ে বড় হলেন। রাগ করে ভাত খেলেন না অভিমানে কেঁদে কেটে সেই তো সেই মা বাবার কাছেই থেকেছেন। মুখ তুলে কথা বলেননি কখনও। আবার অনেকের গ্রহণ যোগ্যতা ভালো তারা মানিয়ে নেন। নতুন নিয়মের সাথে। পারিবার হয় শান্তিপূর্ণ।
বাংলাদেশি অভিভাবক আর যাই করেন বাচ্চাদের শিক্ষার জন্য যে কোন মূল্য দিতে রাজি। বাংলাদেশি বাচ্চারা এখন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা শেষে মূলধারার বড় বড় পদে কাজ করছে। এই সফলতা মা বাবার। কিছুদিন আগে ওন্টারিয় প্রাদেশিক নির্বাচনে ডলি বেগম এমপি হয়েছেন। ডলি বেগম এদেশে জন্ম গ্রহণ করেননি কিন্তু এদেশের শিক্ষায় শিক্ষিত একজন কেনেডিয়ান। বাংলাদেশিরা নিজেদের দল ছেড়ে একত্রিভুত হয়ে ডলি বেগমকে ভোট দিয়ে জয়ি করেছেন।
অবশ্যই যে কোন বাংলাদেশির জন্য এটা গর্ব এবং আনন্দের বিষয়। কিন্তু এদেশের নির্বাচিত সদস্য হওয়ার যোগ্যতা প্রথমত এদেশের
যোগ্যতার মাপ সূচকে হতে হবে।
বর্তমানে অনেকে বাংলাদেশি, সিটি নির্বাচন করছেন। যদি তারা কেনেডিয়ান মূল্যবোধের নিয়মে নিজেদের আপগ্রেড করে থাকেন। এবং সেভাবে জনগনের সাথে ব্যবহার করেন, তবে নির্বাচন করা ঠিক আছে। কিন্তু বাংলাদেশিরা যে ভাবে দলিয় ভাবে, জেলা ভিত্তিক নিজেদের আলাদা করে ফেলেন তা দেখে কানাডার মতন জায়গায় তেমন মনবৃত্তির কেউ পদ দখল করে শক্তি প্রর্দশন এবং হামবড়া ভাব দেখান পরিচিতি দেখান, বাঙালি মানসিকতায় তা অবশ্যই গ্রহণ যোগ্য নয়। অনেক আগে একজন নির্বাচন করেছিলেন। তিনি সুযোগ বুঝে সব দলের সাথেই ছিলেন। এবং কোথাও পাত্তা না পেয়ে শেষে নব আগত দলের হয়ে নির্বাচন করেছিলেন। তবে ব্যক্তি হিসাবে তার শক্তি প্রর্দশনের যে চেহারা ছিল, তেমন কেউ এ দেশে শুধু দেশি বলে পার পেয়ে, আসন করে নিক পাওয়ার দেখাক এমন কিছু দেখার ইচ্ছা করি না। বরঞ্চ অপেক্ষা করি পরের প্রজন্ম থেকে মূলধারায় অসংখ্য আসন পাক বাংলাদেশি কানাডিয়ানরা।
এদেশে অনেক সুযোগ সুবিধার সাথে শান্তি স্বস্থির যে জীবন তা রেষারেষির কারনে ভয়ংকর হোক চাই না।




সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:১২
৭টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

গণতন্ত্র আর বাক-স্বাধীনতার আলাপসালাপ

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:২৩


একাত্তর সালে আওয়ামী লীগের লোকজন আর হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা ছিল পাকবাহিনীর প্রধান টার্গেট। যদিও সর্বস্তরের মানুষের ওপর নিপীড়ন অব্যাহত ছিল। গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল। মুক্তিযোদ্ধা আর তাদের পরিবারের... ...বাকিটুকু পড়ুন

কাফের কুফফারদের দেশে বাস করা হারাম।

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:১৩

ফেসবুকে বাঙালিদের মধ্যে ইদানিং নতুন এক ফতোয়া চালু হয়েছে, এবং তা হচ্ছে "দাওয়াতের নিয়্যত ছাড়া কাফের কুফফারদের দেশে বাস করা হারাম।"
সমস্যা হচ্ছে বাঙালি ফতোয়া শুনেই লাফাতে শুরু করে, এবং কোন... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধাদের মুমিনী চেহারা ও পোশাক দেখে শান্তি পেলাম

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫৮



স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে স্টেজে উঠেছেন বত্রিশ মুক্তিযোদ্ধা তাঁদের চব্বিশ জনের দাঁড়ি, টুপি ও পাজামা-পাঞ্জাবী ছিলো। এমন দৃশ্য দেখে আত্মায় খুব শান্তি পেলাম। মনে হলো আমাদের মুক্তিযোদ্ধা আমাদের মুমিনদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের দুই টাকার জ্ঞানী বনাম তিনশো মিলিয়নের জ্ঞানী!

লিখেছেন সাহাদাত উদরাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ২:৫৯

বিশ্বের নামীদামী অমুসলিমদের মুসলিম হয়ে যাওয়াটা আমার কাছে তেমন কোন বিষয় মনে হত না বা বলা চলে এদের নিয়ে আমার কোন আগ্রহ ছিল না। কিন্তু আজ অষ্ট্রেলিয়ার বিখ্যাত ডিজাইনার মিঃ... ...বাকিটুকু পড়ুন

×