somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

রোকসানা লেইস
স্রোতের অজানা টানে সমুদ্র বালিয়াড়ি বেয়ে বোহেমিয়ান- গৃহকোন, জীবন যাপন ফেলে চলে যায়। তুমি দুহাত বাড়িয়ে আলিঙ্গনে বাঁধতে চাও জোছনা গলে হারিয়ে যায় সুখ । আছড়ে পরা ঘূর্ণিজল মনে বাজায় অচেনা সবুজ দিগন্ত ..

আধুনিক জীবন যাপন

১১ ই জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:২৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বিজ্ঞানের নানা ধরনের আবিস্কার প্রতিদিন আমাদের দৈনন্দনি কাজগুলো সহজ করে দিচ্ছে। রোবট নামের একটি যন্ত্রের নাম শুনেছি আমরা অনেক বছর ধরেই। প্রতিদিন অনেক কাজে যে এই রোবটের ব্যবহার আমরা করছি, রোবট আমাদের সাহায্য করছে নানা কাজে তা কিন্তু আমরা বুঝতে পারি না।
রোবট মানে একটি মানুষ আকৃতি যন্ত্র, মানুষের কাজগুলো করে এমনটাই ধারনা। কিন্তু মানুষ আকৃতি এই রোবট ছাড়াও ছোটখাট নানা রোবট যন্ত্র আমরা প্রতিদিন ঘরকন্যার কাজে ব্যবহার করছি এখন। সেটা যে রোবট আমাদের সাহায্য করে এটা ধারনা করি না।
সোফিয়া নামের এক রোবটকে নিয়ে অনেক হৈচৈ হয়েছিল বাংলাদেশে কিছুদিন আগে। সোফিয়ার মতন এমন রোবটগুলো প্রায় প্রতিটি উন্নত এয়ারপোর্টের ফুডকোর্টে দেখা যায়। এছাড়া উপস্থিত রোবট ছাড়া টেবিলে বসে থেকে সামনের সাজিয়ে রাখা স্ক্রীনে মেন্যু দেখে যে কোন দোকানে খাবার ওর্ডার করা যায় এয়ারপোর্ট গুলোতে।
অনেক রেস্টুরেন্টে রোবটের মাধ্যমে খাবার সার্ভ করাও শুরু হয়েছিল কোভিড সময়ের আগে। কোভিড না এলে হয় তো আরো বেশি জানতে পারতাম এমন কার্যক্রমগুলো। রেস্টুরেন্টে যাওয়াই তো বন্ধ হয়ে গেলো অনেক দিন।
কানাডার আলবার্টায় একটি কফি শপ চালু হয়েছিল। যেখানে রোবট কফি তৈরি থেকে সার্ভ করছিল খুব অল্প সময়ে এবং খুব নিট এণ্ড ক্লিন ভাবে।
ব্যবসায়িক ভাবে রোবটের ব্যবহার খুব বেশি হয় বিশেষত কারখানাগুলোতে। ফটাফট একটার পর একটা প্যাকেজ করা বা বোতলে জুস বা জ্যাম, পিকেল ভরা। মানুষের চেয়ে দ্রুতগতিতে মেশিন এই কাজ গুলো করতে পারে বলে মানুষের চেয়ে রোবট মেশিনের চাহিদা অনেক বেশি কারখানায়। আর ভাড়ি যন্ত্রপাতি ঠিকঠাক মতন বসানো, উঠানো। এই কাজগুলোর জন্য রোবট অনস্বীকার্য হয়ে উঠেছে কারখানাগুলোতে।
অটোমেটিক যত সিস্টেম সব রোবট মেশিন করে ফেলছে। মানুষ শুধু এই মেশিনগুলো চালানোর জন্য বোতাম টিপে দিচ্ছে বা ভয়েস কমান্ড করছে এখন।
কারখানা ছাড়াও বাড়িতে এই অটোমেটিক সিস্টেমে অভ্যস্থ হয়ে উঠছি আমরা প্রতিদিন। হাত পাখা ঘোরানোর বদলে সুইচ টিপে ফ্যান ঘুরানো এই সহজ কাজের সাথে আমরা কবে থেকেই পরিচিত।
আদিকাল থেকে শিল পাটায় পিশে মশলা বানানো অভ্যস্থ আমরা এখন অল্প সময়ে ব্ল্যান্ডারে মশলা পেশা ভর্তা বানানোর কাজ গুলো করে নেই সহজে।
জুস মেশিন দোকানে ফটাফট সরবত বানিয়ে বিক্রি হচ্ছে। নিজেরাও ঘরে তৈরি করে নিতে পারি নিমিষে। আগের মতন কাটা চিপা খােসা ছাড়ানো বিচি ছাঁকার ঝামেলা নেই এখন একগ্লাস জুস, সরবত, স্মুদি খাওয়ার ইচ্ছা হলে। পিটয়ে পিটিয়ে বরফ গুড়ো করতে হয় না। কুচিকুচি মিহিনদানা বরফ গুরো ব্লান্ডার মেশিনে সহজেই গ্লাস ভর্তি করে দেয়। ভাত রান্না বা তরকারী রান্নার কাজগুলোও মেশিন করে ফেলে শুধু ঠিকঠাক মতন বসিয়ে দিয়ে সুইচ অন করা পর্যন্তই কাজ। দাঁড়িয়ে থেকে নাড়াচাড়া ঘোটা দেয়ার দরকার হয় না। আপন মনে রান্না হয়ে সিগনাল দিয়ে ডাকে আমি হয়ে গেছি না হয় সুইচ অফ হয়ে যায় নিজেই।
এক সময় মায়ের শখে হাড়িতে দুধের সর নিয়ে ঘুটনিতে ঘুটে ঘুটে তা থেকে মাখন বানানো। ঘোল বানানোর কাজগুলো দীর্ঘ সময় ধরে আমিও করেছিলাম। সেই শখের কাজগুলা আমার এখনও করতে ভালোলাগে অথচ কত অল্প সময়ে কোন রকম ম্যাস ছাড়া পরিচ্ছন্ন ভাবে করে ফেলি এখন দ্রুততম সময়ে। সব কিছু দিয়ে মেশিন চালু করে দিলে যা চাই তা হয়ে যায়। মাখন ঘোল বা কেক সাজানোর হুইপইং ক্রীম । অনেকক্ষণ ধরে ঘোটা দিয়ে হাত ব্যাথা খানিক বিশ্রাম নিয়ে আবার ঘুটাঘুটি দেওয়ার কষ্ট ছাড়াই কাজ গুলো হয়ে যায়।
কাপড় ধোয়া বা বাসন ধোয়া এক মহা কষ্ট আর ঝামেলার কাজ।
বাড়িতে একজন ঠিকে ঝি শুধু এই কাজগুলো করার জন্যই রাখা হতো। অথচ এখন এই কাজগুলো ঘরে, বাড়িতে মেশিন করে দেয়।
বিদেশের বাড়িগুলোতে একটা সুবিধা ভাড়া নেয়ার সাথে পাঁচটি মেশিন বাড়িতে দেয়া থাকে। কোথাও হয় তো একটা কম থাকে কিন্তু তা থাকে সারা বিল্ডিং এর সবার ব্যবহারের জন্য পাব্লিক এলাকায়। যেমন কাপড় ধোয়া এবং শুকানোর মেশিন। সপ্তাহে একদিন। কিছু কয়েন দিয়ে সারা সপ্তাহের কাপড় অনেকেই ধূয়ে ফেলেন। দাঁড়িয়ে থাকতে হয়না। কাপড় মেশিনে দিয়ে অন্য কাজে চলে যান একটা সময়ের পরে এসে। শুকানোর মেশিনে দিয়ে আবার অন্য কাজ করে কাপড় নিয়ে ঘরে চলে আসেন।
ঘরে থাকা ফ্রিজ,ওভেন স্টোভ কম্পালসারি যে কোন বাড়ির ভাড়া নেয়ার সাথে।
বাড়ির মান অনুযায়ী সেখানে থাকে মাইক্রোওয়েভ, এবং ডিস ওয়াসার এবং ওয়াশিং মেশিন এবং ড্রায়ারও। তখন ঘরে বসেই সব কাজগুলো করা যায় নিজের পছন্দ মতন সময়ে।
মাইক্রোওয়েভ বারে বারে চুলা ধরিয়ে খাবার গরম করার সময় বাঁচায়। সাধারনত বিদেশে অনেকেই কাজ শেষে এসে ফ্রিজে থাকা আগের খাবার প্লেটে সাজিয়ে একবারে গরম করে খেয়ে নেন।
মাইক্রোওয়েভে খাবার গরম করে সে খাবার আবার ফ্রিজে রাখতে সাধারনত না করা হয়। তাই যেটুকু খাবেন সেটুকুই গরম দিবেন।
অনেকে রেডিয়েশনের জন্য মাইক্রোওয়েভ পছন্দ করেন না। সেটা সবার নিজের পছন্দের এবং স্বাস্থ সচেতনার বিষয়। অনেকে আবার মাইক্রোওয়েভ অনেক রকম খাবার বানিয়ে ফেলেন এখন।
ডিস ওয়াসার শুধু ধূয়ে পরিস্কার করে না গরম গরম শুকিয়ে ঝকঝকে করে রাখে থালাবাটি কাপপ্লেট সব। আমরা অনেক সময় ভেজা থালাবাটি রেখে দেই । ভিজার মধ্যে যে কোন ধরনের ব্যাকটেরিয়া সহজে জন্মায়।
বিদেশে দেখবেন থালাবাটি চামুচ মুছার একটা রেওয়াজ আছে। আমরা সেটা তেমন করি না। আর যা করা হয় ঘাড়ের গামছা দিয়ে কোথাও কোথাও সেটা করার চেয়ে না করাই অনেক ভালো। আসলে হোটেল গুলোতে একই কাপড় দিয়ে টেবিল এবং থালাবাটি মোছা হয় অনেক জায়গায়। সেই গামছায় হাত, ঘাড় নাক মোছাও হয় অনেক এক ভাবে।
বিদেশে দেখেছি টেবিলের উপর ওয়ানটাইম ব্যবহারের একটি টেবিলক্লথ দেয়া হয়। এবং মোছার জন্য নানান রকম রুমাল, তোয়ালে আলাদা ভাবে ব্যবহার করা হয়। বাড়ি বা রেস্টুরেন্টে সতর্কতার সাথে।
যাক বলছিলাম রোবট মেশিন ব্যবহারের কথা। যখন বিদেশ এলাম পাবলিক প্লেসে দরজাটা যখন অপনা আপনি খুলে যেত সেটার মতন আরামদায়ক আর কিছু ছিল না। খুব উপভোগ করতাম। দুহাত ভর্তি জিনিস নিয়ে ঠেলা ধাক্কার কোন দরকার ছিল না। এখন সেই রকম সুযোগ ঘরেও পাওয়া যায়। গেরাজের দরজা ধরে টানাটানির দরকার নাই গাড়িতে বসে একটা বাটন টিপে দিলেই হলো।
বা ঘরের দরজার জন্য চাবি ঘোরানোর দরকার হয় না। ভয়েস কমান্ডেই খুলে যায় লক। অথবা মুখচেনার মাধ্যমে। কাজেই অন্য কেউ ঘর বা গাড়ি টাচ করলেই চিৎকার করে কন্ট্রোল রুমে জানান দিয়ে দেবে চোর এসেছে।
এছাড়া ক্যামেরা অটোমেটিক ছবি ভিডিও তুলেই যাচ্ছে।
জেমসবন্ড গল্পে পড়তাম, গেইটে দাঁড়িয়ে কথা বলছে, ঘরের ভিতরে যাওয়ার জন্য। তার ছবি দেখে তাকে রিকগনাইজ করে আসতে দিচ্ছে ভিতরে অথবা সচেতন হচ্ছে আগে থেকেই এ্যাকশন নেয়ার। সেই গল্পগুলো নিজেই প্রয়োগ করতে পারলাম বিদেশে এসে।
হাইরাইজ এ্যার্প্টমেন্ট বিল্ডিং এ কেউ এমনি ঢুকে যেতে পারবে না।
বাটন টিপে বলবে আমি এসেছি। উপরে বসেই একটা বাটন টিপে দরজা খুলে দেয়া যাবে। কথা বলা যাবে। ছবি দেখা যাবে কে এসেছে। নিচে দৌড়াতে হয় না চাবি নিয়ে দরজা খুলতে। অথবা দেশের মতন একজন সিকিউরিটি গার্ড বা গেইট কিপার সারাক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকেনা দরজা আগলে। তবে বেশি সতর্ক এ্যার্টমেন্টগুলোতে আলাদা ভাবে সিকিউরিট গার্ডের নিয়োগও থাকে। অতিথি অভ্যগতদের নাম ধাম বলেই ঢুকতে হয়, বাড়ি থেকে পার্মিশন পেলে। হুট করে কোন বন্ধুর বাড়ি যেতে ইচ্ছ করল আর চলে গেলেন। তেমনটা সহজে হওয়ার নয়। আগে থেকে যোগাযোগ করেই আসতে হয়। জানতে হয় তিনি দরজা খুলে দেওয়ার জন্য বাড়ি আছেন কিনা।
ঘরে পা দিলেন টুক টুক করে বাতিগুলো জ্বলে উঠছে আপনি যে দিকে যাচ্ছেন কোন সুইচ টেপাটেপির দরকার নাই। কারণ আগেই সব প্রোগ্রাম করে রেখে দিয়েছেন। কখন কোনটা জ্বলবে আবার কখন আর জ্বলার দরকার হবে না সে জন্য। আবার ঘরের বাইরের বাতিগুলো টপাটপ জ্বলে উঠবে কারো পায়ের শব্দ পেলেই। তাই অন্ধকারে ঘাপটি মেরে কারো থাকার সুযোগ একে বারেই নাই।
এখন আবার বাড়ি ঘর বা বাইরের ছোটখাট প্রাণী তাড়ানোর জন্য সেনসর মেশিন লাগানো হয়। প্রাণীরা এই সেনসর মেশিনের তরঙ্গ সহ্য করে ঘরে বা বাড়ির বাইরে থাকতে পারে না। এ যেন নিরাপত্তা বেস্টনি বেঁধে দেয়ার মেশিন। যার ভিতরে কোন কিছু ঢুকতে পারবে না। বা কোন ভাবে ঢুকে গেলে পালাই পালাই করে পালাবার পথ খুঁজবে প্রাণ বাঁচানোর জন্য।
এখন ঘর ঝাডু দেওয়ার মেশিনটাও খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। অনেকের বিশাল বাড়ি সাফ করতে হয় সপ্তাহের ছুটির দিনে। অথবা ক্লিনার ডাকতে হয়। একদিন এসে সব সাফ করে দিয়ে যায়। সে কাজটাও রোবট মেশিন করে দিচ্ছে এখন। যখন তখন চালিয়ে দিলেই হয়। ভ্যাকুমের পিছনে যেমন হাঁটতে হয় তার দরকর নেই। আপন মনে খুঁজে খুঁজে ময়লা ধূলা তুলে নেয় রোবট ভ্যাকুয়াম ক্লিনার। তেমনি আছে ঘাস কাটারও যন্ত্র নিজের মতন ঘুরে ঘুরে কেটে দিচ্ছে আঙ্গিনার ঘাস। পিছনে হাঁটা বা চড়ে বসার প্রয়োজন পরে না। মনে হয় ছোট একটা খেলনা ঘুরে বেড়াচ্ছে মাঠ জুডে। অথচ সে কাটছে ঘাস দারুণ সুন্দর করে।
আর এই সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় হচ্ছে অটোমেটিক সেলফ ড্রাইভিং গাড়ি। কবে সেই নাইট রাইডার ছবিতে দেখতাম গাড়ি নিজের মতন চলে যাচ্ছে একা একা। সেই ছবির গাড়ি এখন বাস্তবে মানুষের নিজের কাছে। টেসলা যেন এক যুগান্তকারি পরিবর্তন। কত ঝামেলা করে এক একজন ড্রাইভিং শিখছে। কত নিয়ম মেনে চলতে হয় এসব আর প্রয়োজনই পরবে না ভবিষ্যতে। গাড়িতে বসে থাকবে মানুষ আপনমনে কাজ করবে, আনন্দ করবে বা ঘুমাবে। আর গাড়ি পৌঁছে দিবে গন্তব্যে নিজে চলে। অনেকের ড্রিম এখন এই সেলফ ড্রাইভিং গাড়ির মালিক হওয়া।
তবে খুব সম্প্রতি নিজে চলা গাড়ি রাস্তায় আসলেও সেলফ ড্রাইভিং ট্রেন অনেক আগে থেকে চলছে জাপানে। টকিওতে তেমন ট্রেন চড়ার সুযোগ হয়েছিল আমার। একদম সেলফ ড্রাইভিং গাড়ি ছাড়াও আধুনিক গাড়ি গুলিতে এমন সব সেনসেটিভ অটো সিস্টেম করা এখন গাড়ি নিজেই অনেক কিছু নিয়ন্ত্রন করে।
আমার খুব বেসিক একটি গাড়ি। অথচ রাস্তায় লাইন ক্রস করলে ঘন্টি বাজিয়ে সতর্ক করে। কোন কিছুর খুব কাছে গেলে সতর্ক করে। গাড়ির চাকা যেন নিজে থেমে যেতে চায়। অন্ধকার রাতে চলার সময় বারে বারে হাই লাইট জ্বালানো বন্ধ করতে হয় না উল্টো দিক থেকে গাড়ি আসলে,কাজটা গাড়ি নিজেই করে যা খুব আরামদায়ক একটা ব্যাপার। গাড়ির সার্ভিসিং কখন করাতে হবে সে জন্য নিজেই মনে করিয়ে দিতে থাকে। আর কতটুকু গ্যাসে কত দূর যাওয়া যাবে হিসাবটা যখন চোখের সামনে থাকে তখন নিশ্চিন্তে পথ চলা যায়। এছাড়া আটো গিয়ার যে কত সহজ করে দিয়েছে গাড়ি চালান যারা ম্যানুয়াল গাড়ি চালান নাই তারা সে আনন্দ বুঝতে পারবেন না।
তবে অতি আধুনিক সতর্কতায় অনঅভস্থ আমি সেদিন ভিড়ের রাস্তায় খুব কাছাকাছি চলে গেছলাম অন্য গাড়ির। হঠাৎ নিজে থেকে গাড়ি ব্রেক করে থেমে গেলো, লাল বাতি জ্বেলে ওর্য়ানিং দিল তখন প্রথমে একটু ভয়ই পেয়ে গেছলাম।
মেশিন যখন আমাদের কাজ গুলাে করে দিচ্ছে তখন আমরা কি করবো। মানুষের ছোট জীবনে কত কাজ বাকি থেকে যায়। নিজের পছন্দের সেই কাজগুলো করার সুযোগ সময় বেড়ে যায়, অন্তত আমার জন্য খুব সুবিধার আধুনিকতার এই সেবা গুলো যদিও সব কিছু হাতের নাগালে পাইনি তবে পাব এই আশ করতে ক্ষতি নাই।











সর্বশেষ এডিট : ১২ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৩:০০
১০টি মন্তব্য ৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জামায়াত শিবির রাজাকারদের ফাসির প্রতিশোধ নিতে সামু ব্লগকে ব্লগার ও পাঠক শূন্য করার ষড়যন্ত্র করতে পারে।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৪৯


সামু ব্লগের সাথে রাজাকার এর সম্পর্ক বেজি আর সাপের মধ্যে। সামু ব্লগে রাজাকার জামায়াত শিবির নিষিদ্ধ। তাদের ছাগু নামকরণ করা হয় এই ব্লগ থেকেই। শুধু তাই নয় জারজ বেজন্মা... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাওরের রাস্তার সেই আলপনা ক্ষতিকর

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৫৯

বাংলা বর্ষবরণ উদযাপন উপলক্ষে দেশের ইতিহাসে দীর্ঘতম আলপনা আঁকা হয়েছে কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম হাওরের ‘অলওয়েদার’ রাস্তায়। মিঠামইন জিরো পয়েন্ট থেকে অষ্টগ্রাম জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত ১৪ কিলোমিটার দীর্ঘ এই আলপনার রং পানিতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছবির গল্প, গল্পের ছবি

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৩:১৫



সজিনা বিক্রি করছে ছোট্ট বিক্রেতা। এতো ছোট বিক্রেতা ও আমাদের ক্যামেরা দেখে যখন আশেপাশের মানুষ জমা হয়েছিল তখন বাচ্চাটি খুবই লজ্জায় পড়ে যায়। পরে আমরা তাকে আর বিরক্ত না করে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×