somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বিপরীতে ছায়া

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:১০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


এক

মাঝরাতে সফিকের ঘুম ভেঙ্গে যায়।জানালা দিয়ে বৃস্টির ছাঁট আসছে ঘরে।ঝড়-বৃস্টি শুরু হয়েছে।উঠে গিয়ে জানালা বন্ধ করে বিছানায় ফিরে আসতে গিয়ে কি মনে করে আয়নার সামনে দাঁড়ায়।আয়নায় স্পষ্ট হয়ে উঠে ওর সুঠাম শরীর।বাইসেপ ফুলিয়ে নিজেকে আয়নায় দেখে।আচমকা কু-বুদ্ধি মাথায় খেলা করে।টান দিয়ে লুঙ্গি খুলে ফেলে আয়নায় নিজেকে দেখে।প্রচন্ড রকম ধাক্কা খায় সফিক।আয়নায় ও লুঙ্গী পড়েই দাঁড়িয়ে আছে।এই প্রথম সফিক খেয়াল করে ঘরে আলো না থাকলেও আয়নায় ও নিজেকে পরিস্কার দেখতে পাচ্ছে।হাত দিয়ে নিশ্চিত হতে চেষ্টা করে যে সে লুঙ্গী খুলেছে।হাত দিয়ে নিম্নাঙ্গ চেপে ধরে।হতভম্ব হয়ে আবার লুঙ্গী পড়ে আয়নায় নিজেকে দেখে।আয়নার ভেতরে উলঙ্গ সফিক।যার পর নাই অবাক হয়ে যায় সে।বিছানায় গিয়ে বসে।বিছানা হতেই আয়নার দিকে আবার চায়।ওদিকটা একদম অন্ধকার।মনে মনে ভাবে, ও তো নেশা করে না।তবে এমন হচ্ছে কেন?ভূত-প্রেতেও বিশ্বাসী নয় সে।ভাবতে ভাবতেই আবার ঘুমিয়ে যায়।

পরদিন ঠিক সময় ঘুম থেকে উঠে।ক্লাসে যায়।বিকেলে জিমে যায়।রাতে পড়তে বসে।ঠিক সময় ঘুমিয়ে পড়ে।কোন অস্বাভাবিক ঘটনা ঘটেনা।এভাবে কেটে যায় এক সপ্তাহ।এক সপ্তাহ পর আবার বিপত্তি বাধে।ক্লাসে স্যার পড়াচ্ছেন আর ও স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছে গতরাতে স্যার কি কি করেছেন।স্যার ঠিক রাত এগারোটায় বিছানায় গেলেন।ভাবীর সাথে সংসার নিয়ে কিছু আলোচনা করলেন।আলোচনার মাঝপথে ভাবী ঘুমের ভান করে চুপ হয়ে গেলেন।স্যার আরও কিছু সময় শুয়ে থাকলেন।তারপর বিছানা থেকে উঠে পাশের ঘরে ঢুকলেন।বিছানায় স্যারের শালী।স্যার গিয়ে ঝাপটে ধরলেন উনাকে।স্যারের শালী হাত কামড়ে ধরলো।এর মধ্যে ভাবী বিছানা থেকে উঠে চুপিসারে এসে উঁকি দিয়ে আবার বিছানায় গিয়ে শুয়ে পড়েন।স্যার সন্তানহীন।
-সফিক তুমি অন্যমনস্ক কেন?
স্যারের প্রশ্নে সফিকের ঘোর ভাঙ্গে।
-স্যার, আপনার ডান হাতে কামড় খুব জোড়ে দেয়নি।আদর মাখানো কামড়।
সফিকের কথা শুনে ক্লাসের সবাই অবাক হয়ে সফিকের দিকে চায়।স্যার প্রচন্ড ক্ষেপে যান।চিৎকার করে উঠেন।
-বেয়াদব ছেলে।সকালেই নেশা করেছো।বেরিয়ে যাও আমার ক্লাশ হতে।
সফিক বই-খাতা ব্যাগে ভরে নেয়।ক্লাস থেকে বেরিয়ে আসে।হাসতে হাসতে হাঁটা ধরে লাইব্রেরীর দিকে।

এরপর মাস খানেক আবার সব ঠিক মত চলতে থাকে।কোন আজগুবি ঘটনা আর ঘটেনা।সফিকও এনিয়ে চিন্তা-ভাবনা বন্ধ করে।
রেবা ক্লাস, লাইব্রেরী সব জায়গায় খোঁজ করে।কোথাও নেই সফিক।মোবাইলটাও বন্ধ করে রেখেছে।কো-অপারেটিভ মার্কেটের দিকে যাচ্ছিল।পথে লাবণীর সাথে দেখা।
-রেবা কোথায় যাচ্ছিস?
লাবণী জানতে চায়।
-কো-অপারেটিভে।নোট ফটোকপি করতে যাচ্ছি।সফিককে দেখেছিস?
-সফিক? অনেকক্ষণ আগে বোটানিক্যাল গার্ডেনে ঢুকতে দেখেছি।
রেবা আর কথা বাড়ায়না।নদীর পারের দিকে হাঁটা ধরে।

সফিক বসে বসে ব্রক্ষ্মপুত্র নদের ঢেউ দেখছিল।দুপুরের এই সময়টা রোদ ঝলমলে নদের চেহারাটাই বদলে যায়।অসম্ভব সুন্দর লাগে ব্রক্ষ্মপুত্রকে দেখতে।আচমকা একটা পাথর কথা বলে উঠে।
-রেবা আপনার দিকে আসছে।
-কেন?
ভাবলেশহীন কন্ঠে প্রশ্ন করে সফিক।
-মনে হয় এগ্রোনমী আর হর্টিকালচারের নোট চাইবে।আপনার পিছনে এসে গিয়েছে।
-সফিক তোমারে আমি খুঁজছি।
রেবার কথা শুনে সফিক ঘুরে তাকায়।আর থতমত খেয়ে যায়।রেবার উন্নত বক্ষের ডান অংশ ওকে চোখ মারে।চোঁ করে সফিকের হাত দুটি ছুটে যায় তা ধরতে।এক সফিক আর এক সফিককে কষে চড় মারে।রেবা হাত দিয়ে উর্ণা ঠিক করে।সফিক হাত দিয়ে গাল ঘঁষে।
- গালে কি হলো?
-কিছুনা।আমাকে খুঁজছ কেন?
-আমি তোমাকে খুঁজছি এমন তথ্য কে দিল?এদিক দিয়ে যাচ্ছিলাম।তোমাকে একা বস থাকতে দেখে এলাম।
-ও তাই?
রেবা অবাক হয়।মনে মনে স্বীকার করে সফিকের অনুমান শক্তি প্রবল।
-থাক তাহলে।আমাকে আবার কিছু নোট ফটোকপি করতে হবে।কো-অপারেটিভে যাবো।
রেবা চলে যাবার উদ্যোগ নেয়।সফিকও উঠে দাঁড়ায়।চলে আসার সময় পাথরটির হাঁসির আওয়াজ শুনতে পায় সে।সফিক আর রেবা পাশাপাশি হাঁটতে থাকে।সফিক আবার দ্বিখন্ডিত হয়ে যায়।সেই রাতের মত।এক সফিক রেবার সাথে গল্প শুরু করে।আর এক সফিক রেবার নিতম্ব টেপে।কখনও রেবার ঠোঁট কামড়ে দেয়।দুধে হাত বুলিয়ে দেয়।
-আমার এগ্রোনমীর নোট প্রয়োজন।
-আমার ব্যাগে আছে।
আচমকা রেবার নিতম্ব কথা বলে উঠে।
-তুমি ভেতরে ভেতরে খুব অসভ্য।

ধীরে ধীরে রেবা আর সফিকের মধ্যে ভালো বন্ধুত্ব গড়ে উঠে।ওদের মধ্যে যত বন্ধুত্ব দৃঢ় হতে থাকে ততই রেবার সামনে সফিকের অদ্ভুত ক্ষমতা কমে যেতে থাকে।সবাই ধরেই নেয় রেবা আর সফিক জুটি গড়েছে।অবশ্য অন্যের কথাকে পাত্তাই দেয়না তারা।
দুই

সফিক নানার বাড়ি এলে বাড়িতে ফিরবার কথা ভুলেই যায়।নানার বাড়ি ওকে একদম মন্ত্রমুগ্ধ করে রাখে।মামার হাত ধরে নদীর পারে এসে বসে মামাদের গোসল দেখে।অবশ্য নদীতে অনেক স্রোত।ও ছোট বলে ওকে কেউ নামতেই দেয়না।সারাদিন এবাড়ি ওবাড়ি ঘুর ঘুর করে বেড়ানই ওর কাজ।পাশের বাড়ির দুলাল মামাকে ওর খুব ভালো লাগে।ওকে দেখলেই ছুটে আসে।কোলে নেয়।ঘারে নিয়ে দৌড় দেয়।আর মজার এক খেলা খেলে ওর সাথে।প্রথমে বলে গাই দুয়ানো খেলবি।সফিক কিছু না বুঝেই হাসে।সম্মতি জানায়।দুলাল মামা ওর প্যান্ট খুলে গাই দোয়ানোর মত চাড়ুত চুড়ুত করতে থাকে।
-মামা ভাল লাগছেনা।
সফিক জানায়।
-আচ্ছা ঠিক আছে।
এই কথা বলে সফিককে ছেড়ে দেয়।সফিক হাঁটতে হাঁটতে নানার বাড়ি ফিরে আসে।
-সফিক সোনার মন খারাপ?মুখ গোমড়া কেন?
সফিককে ফিরতে দেখে নানি প্রশ্ন করে।সফিক দৌড়ে যায় নানির কাছে।দু’হাতে নানিকে জড়িয়ে ধরে।
-নানি খুব ক্ষিদা লেগেছে।
নানি হেসে সফিককে কোলে তুলে নেয়।
-বড় বৌমা খাবার কি আছে?সফিক সোনার খিদা পেয়েছে।
উচ্চকন্ঠে নানি বলে।
-মা ওকে রান্নাঘরে পাঠিয়ে দিন।
সফিক রান্নাঘরে আসে।

রাতে নানিকে জড়িয়ে ধরে ঘুমানোর অভ্যাস সফিকের।ঘুমানোর আগে নানির কাছে গল্প শোনা চাইই চাই।
-নানি গল্প শোনাও।
-কি গল্প বলবো?তোকে গল্প বলে বলে আমার ভান্ডার শেষ।
-কিছু একটা বল।
-শোন তোকে একটা কথা বলি।আমরা যারা মানুষ তাদের প্রত্যেকের মাঝে দুইজন করে থাকে।
-কি বল নানি?
-হ্যাঁরে নানা ভাই,ঠিক কথাই বলছি।সেই দুইজনের একজন হলো মানুষ আর অন্যজন হলো অমানুষ।
-বুঝলামনা নানি।
-এই তোর আব্বার কথাই ধর।যখন তোকে আদর করে তখন সে মানুষ।আর যখন সে তোর আম্মাকে মারধোর করে তখন সে অমানুষ।
সফিক নানির কথা গিলে যায়।

সফিক পাড়ার ছেলেদের সাথে নাড়া কুড়াতে গিয়েছিল মাঠে।ফিরে এসে দেখে বাড়ি একদম থমথমে।নানি বিলাপ করছে।বড় মামা স্ট্যাচুর মত বারান্দায় বসে আছে।মামি সফিককে দেখেই কাছে আসে।সাথে করে ঘরের ভেতরে নিয়ে যায়।কিছু বুঝে উঠতে পারেনা সফিক।সবার কথাতে এতটুকু বুঝতে পারে ওর আম্মার কিছু ঘটেছে।
-মামি কি হয়েছে আম্মার?
-কিছু না বাবা।তোমাকে জামা-কাপড় পড়িয়ে দিচ্ছি।তোমার মামা আর অনেকের সাথে তোমাকে সদর হাসপাতালে যেতে হবে।
-কেন মামি?কারও কি অসুখ?
মামি আর কথা বলতে পারেনা।ডুকরে কেঁদে উঠে।
মর্গে যখন আম্মাকে দেখে,সফিকের মন হলো আম্মা ঘুমাচ্ছেন।ডাক দিলেই উঠে পড়বেন।আর বলবেন-বাবু সোনা,সফিক সোনা নানার বাড়ি বেড়ানো হলো?

সফিক পাকাপাকিভাবে নানার বাড়িতে চলে আসে।ওর আব্বা আবার বিয়ে করে।বিয়ের পর সফিকের খোঁজ-খবর আর রাখেনি ওর আব্বা।অনেক পরে সফিক বুঝতে পেরেছে ওর আব্বার কারণে ওর আম্মা আত্মহত্যা করেছিল।আর তখন থেকেই সে প্রতিটি মানুষের দ্বৈত সত্বা জানার চেষ্টা শুরু করে।

তিন

-সফিক তুমি রেবার শরীর কামনা কর।
-করলে সমস্যা কোথায়?
-সমস্যা নয়?
-না সমস্যা নেই।
-তোমাকে যখন দুলাল বলাৎকার করেছিল তোমার সেই কথা মনে আছে।
-আছে।আমি দীর্ঘদিন টয়লেটের সমস্যায় ভুগেছিলাম।
-তুমি তার প্রতিশোধও নিয়েছো।
সোহেল ঘরে এসে অবাক হয়।সমস্ত ঘর জুড়ে আয়নার ভাঙ্গা টুকরো ছড়ানো-ছিটানো।সফিকের হাতে রক্ত।সোহেল কোন কথা বাড়ায়না।কাঁচের টুকরো পরিস্কার করে।সফিককে নিয়ে হেলথ সেন্টারে যায়।
-আয়নার উপর কিসের রাগ?
সোহেল সফিককে প্রশ্ন করে।
-সোহেল ভাই,আগামীকাল আমি নতুন আয়না লাগিয়ে ফেলবো।
-সে না হয় ঠিক আছে।কিন্তু আয়না কি দোষ করলো?
সফিক কিছুক্ষণ ভাবে-বলবে কিনা।সোহেল ভাই বিশ্বাস করবেন কিনা।অবশ্য সোহেল ভাই অত্যন্ত সজ্জন এক ব্যক্তি আর রুমমেট হিসাবেও চমৎকার।পরে মনস্থির করে বলবে।
-কথাটা গোপন রাখবেন কথা দিন।
খুব আকুতি মিশানো গলায় সফিক বলে।
-সিরিয়াস কোন কথা?
সোহেল জানতে চায়।
-হ্যাঁ।
-ঠিক আছে কথা দিলাম।
সোহেল বলে।
-গত কয়েক মাস আগের ঘটনা।একদিন রাতে খুব ঝড়-বৃষ্টি হচ্ছিল।আপনারা দু’জনেই বাড়ি গিয়েছিলেন।সেই রাত্রে আয়নায় এক অদ্ভুত ঘটনা ঘটে।আমি আয়নায় আর এক আমিকে দেখি।
-কি বলছিস আমি বুঝতে পারছিনা।
সফিক গত কয়েকমাসে ওর জীবনে যা যা ঘটেছে সব সোহেলকে খুলে বলে।সফিকের কথা শুনতে শুনতে সোহেলের গা ছমছম করে উঠে।সফিক কথা শেষ করে জানতে চায়,-এখন ওর কি করা উচিত।
-একজন মনরোগ বিশেষজ্ঞকে দেখালে ভালো হয়।
সোহেল মতামত দেয়।

সোহেলকে জানানোর একমাস পর সফিক রোড এক্সিডেন্টে মারা যায়।সফিকের লাশ ওর নানা বাড়ির পারিবারিক গোরস্থানে দাফন করা হয়।

সফিকের মামি নদীর ঘাট থেকে বাড়ি ফিরছিল।পথে দুলালের সাথে দেখা।দুলাল ওর ছেলেকে নিয়ে বাড়ি ফিরছিল।
-আব্বার সাথে কোথায় গিয়েছিলে সোনা?
সফিকের মামি দুলালের ছেলেকে প্রশ্ন করে।
-ভাবি ওরে নাপিতের কাছে নিয়ে গিয়েছিলাম।
-ছেলেটাকে দেখে সফিকের ছোটবেলার কথা মনে পড়ে।অবিকল সফিকের মত দেখতে ছেলেটা।
এই কথা শুনে দুলাল ফ্যাকাশে মুখে হাসে।সে ছেলেকে নিয়ে হন হন করে বাড়ি চলে যায়।পরদিন সকালে দুলালের বউকে বাড়ির পিছনের আম বাগানে গলায় ফাঁস দেওয়া অবস্থায় পাওয়া যায়।

১৪/০৪/২০১৯
সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:১০
৪টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় রাজাকাররা বাংলাদেশর উৎসব গুলোকে সনাতানাইজেশনের চেষ্টা করছে কেন?

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯



সম্প্রতি প্রতিবছর ঈদ, ১লা বৈশাখ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, শহীদ দিবস এলে জঙ্গি রাজাকাররা হাউকাউ করে কেন? শিরোনামে মোহাম্মদ গোফরানের একটি লেখা চোখে পড়েছে, যে পোস্টে তিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি করাটা প্রফেসরদেরই ভালো মানায়

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩


অত্র অঞ্চলে প্রতিটা সিভিতে আপনারা একটা কথা লেখা দেখবেন, যে আবেদনকারী ব্যক্তির বিশেষ গুণ হলো “সততা ও কঠোর পরিশ্রম”। এর মানে তারা বুঝাতে চায় যে তারা টাকা পয়সা চুরি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঘুষের ধর্ম নাই

লিখেছেন প্রামানিক, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

মুসলমানে শুকর খায় না
হিন্দু খায় না গাই
সবাই মিলেই সুদ, ঘুষ খায়
সেথায় বিভেদ নাই।

হিন্দু বলে জয় শ্র্রীরাম
মুসলিম আল্লাহ রসুল
হারাম খেয়েই ধর্ম করে
অন্যের ধরে ভুল।

পানি বললে জাত থাকে না
ঘুষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরান-ইজরায়েল দ্বৈরথঃ পানি কতোদূর গড়াবে??

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৬



সারা বিশ্বের খবরাখবর যারা রাখে, তাদের সবাই মোটামুটি জানে যে গত পহেলা এপ্রিল ইজরায়েল ইরানকে ''এপ্রিল ফুল'' দিবসের উপহার দেয়ার নিমিত্তে সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেট ভবনে বিমান হামলা চালায়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×