somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

সাইয়িদ রফিকুল হক
আমি মানুষ। আমি ত্বরীকতপন্থী-মুসলমান। আমি মানুষ বলে আমার ভুলত্রুটি হতেই পারে। বইপড়তে আমার ভালো লাগে। সাহিত্য ভালোবাসি। লেখালেখি আমার খুব শখের বিষয়। বাংলাদেশরাষ্ট্র ও গণমানুষের জন্য আমি লেখনিশক্তিধারণ করেছি।

‘তাবলীগ-জামাতে’র কথিত “বিশ্বইজতেমা”য় কেন যাই না...

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

‘তাবলীগ-জামাতে’র কথিত “বিশ্বইজতেমা”য় কেন যাই না...
সাইয়িদ রফিকুল হক

বর্তমানে ভারতীয় উপমহাদেশে তথা আমাদের বাংলাদেশে যে “তাবলীগ-জামাত” আছে তারা ইসলামের কেউ নয়। আর এরা ইসলামের প্রকৃত-অনুসারী নয়। এরা ইসলামের নাম-ভাঙ্গিয়ে তাদের “মনগড়া ও নিজস্ব-মতবাদ”প্রচারের একটি দল মাত্র। আর এরা ইসলামীশরীয়তের কোনো অংশও নয়। এমনকি এগুলো ইসলামীশরীয়তের আনুষঙ্গিক কোনো কর্মকাণ্ডও নয়। বরং এগুলো হচ্ছে: ইসলামীশরীয়ত-বহির্ভূত কর্মকাণ্ড।
বর্তমান “তাবলীগ-জামাত” সম্পূর্ণ বিদআত। আর এটি ইসলামের পরিভাষায়: “বিদআতে সাইয়্যেয়াহ”। অর্থাৎ, এটি “ইসলামবিরোধী” খারাপ বিদআত। তাই, মুসলমানগণ কখনওই এটি অনুসরণ ও অনুকরণ করতে পারে না।
বিংশ-শতাব্দীর প্রথমার্ধে মনগড়া “ইলিয়াসীতাবলীগের” সূচনা ঘটে। আর প্রায় মাঝামাঝি সময়ে এই ফিতনার ব্যাপক প্রচলন ও প্রসার ঘটে। এটি প্রচলন করে বিতর্কিত দেওবন্দীআকিদাসম্পন্ন মৌলোভী ইলিয়াস মেওয়াতী।
আগেই বলেছি, এটি ইসলামী কোনো “বিধিবিধান” নয়। এটি মৌলোভী ইলিয়াসের স্বপ্নযোগে পাওয়া একটি মতবাদ (তদীয় রচিত “মলফুজাতে ইলিয়াস” নামক পুস্তিকায় তা-ই বলা হয়েছে)।
বর্তমানে এক ‘বিভ্রান্ত-জনগোষ্ঠী’র নাম “তাবলীগ-জামাত”। এরা নিজেদের মতবাদে ইসলামের কথিত প্রচারে নেমেছে। আর এই ধরনের “তাবলীগ” করার জন্য তাদের কোনো পারমিশন নাই। মহান আল্লাহ, রাসুল(সা.), ও ইসলাম তাদের স্বীকার করে না। আর তাদের প্রতিষ্ঠাতা ও একসময়কার প্রধান মুরুব্বি ইলিয়াস মেওয়াতী “ছয়-উসুলে”র মাধ্যমে এই ভ্রান্তমতবাদের প্রচলন ঘটায়। আর এদের প্রধান কাজ হলো: দ্বীনের রাস্তায় “তিনদিনের মেহনত” ও সবচেয়ে বড় আমল “চিল্লা”। চল্লিশ দিনে “এক-চিল্লা”। এভাবে, ৪০দিন মসজিদে-মসজিদে ঘুরেফিরে, শুয়ে-বসে, খেয়েদেয়ে, আর কিছু নামাজ পড়ে সময় কাটানোকে “এক-চিল্লা” বলে। ওদের ভাষায়: ‘কেউ একনাগাড়ে “তিন-চিল্লা” দিলে সে পরিপূর্ণ মুসলমান হতে পারবে। চিল্লা ছাড়া কেউই পরিপূর্ণ মুসলমান হতে পারবে না।’ আর কেউ যদি জীবনে একচিল্লাও না দেয়, তাহলে তাকে ওরা মুসলমানই ভাবে না। ওদের কাছে মুসলমানিত্বের শর্ত হলো: চিল্লা, চিল্লা, এবং চিল্লা।
বর্তমানে এর আমীর ও অন্যান্য মুরুব্বিগং এই ভ্রান্তধারণার বশবর্তী হয়েই আজও তাদের মুরুব্বি ইলিয়াস-প্রবর্তিত “ইলিয়াসীতাবলীগ”-এর প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে। আর একদল “ভ্রান্তমানুষ” তাদের নতশিরে বা অবনতমস্তকে অনুসরণ-অনুকরণ করে চলেছে।
দেখা যায়, এরা ঘরবাড়ি, “স্ত্রী-পুত্র-কন্যা” ইত্যাদি বিসর্জন দিয়ে দিনের-পর-দিন, মাসের-পর-মাস, আর বছরের-পর-বছর কথিত “দ্বীনের রাস্তায়” পড়ে আছে। আসলে কী তাই? ভাবখানা এমন যে, এরা বুঝি জগতের কিছুই বোঝে না। আসলে তা নয়। এরা দুনিয়ার স্বার্থ ষোলোআনাই বোঝে। আর এরা খুব চালাক-চতুর। এরা চাকরি বোঝে, ব্যবসা বোঝে, সুদ বোঝে, ঘুষ বোঝে, লাভ বোঝে, ফ্ল্যাট বোঝে, বাড়ি বোঝে, গাড়ি বোঝে, দুর্নীতি বোঝে। এককথায় এরা দুনিয়াবী স্বার্থ সবই বোঝে। আর বোঝে না শুধু ধর্ম। এদের দেখলে মনে হবে এরা বুঝি খুব ভালোমানুষ। আসলে, তা নয়। এরা সমাজের একশ্রেণীর কায়েমী-স্বার্থবাদী। এরা নিজের স্বার্থে দেশ, সমাজ ও স্বজাতি কাউকেই ভালোবাসে না।
ইজতেমার প্রচলন ও প্রসার:

“তাবলীগ-জামাতের” আনুষঙ্গিক কর্ম হিসাবে রয়েছে, তিনদিনের মেহনত, গাস্ত, চিল্লা, ইজতেমা ইত্যাদি। ১৯৪১ খ্রিস্টাব্দে ভারতের নিজামউদ্দীন মসজিদের “নুহ-মাদ্রাসায়” আনুষ্ঠানিকভাবে “তাবলীগ-জামাতের” প্রথম-ইজতেমার সূচনা ঘটে। পরে ১৯৪৪ সালে এটি বাংলাদেশে রফতানি হয়। আর এরা বাংলাদেশের বিভিন্নস্থান ঘুরে-ঘুরে অবশেষে ১৯৬৬ সাল থেকে টঙ্গীর “তুরাগ-নদীর” তীরে স্থায়ীভাবে ঘাঁটি তৈরী করে।

আরও শুনবেন?
শুনুন তাহলে। এরা নিজেদের ছাড়া, অর্থাৎ “তাবলীগ-জামাতে”র লোকজন ছাড়া আর-কাউকে মুসলমান ভাবে না। এরা মনে করে: দুনিয়ার মধ্যে সবচেয়ে “পবিত্র ও বড় কাজ” হলো “চিল্লা” দেওয়া। আর তাদের ভাষায়: আল্লাহর রাস্তায় মেহনত। কিন্তু এগুলো শুধু তাদের মুখের বুলি। আজ পর্যন্ত “তাবলীগ-জামাতে”র মধ্যে এমন একজন মানুষ পাইনি যাদের “আল্লাহর ওলী” বা “ইনসানে কামেল” ভাবা যায়। তবে এদের মধ্যে অনেক বুজুর্গ আছে। আর বুজুর্গ মানে হচ্ছে, ‘বৃদ্ধ’ বা “বয়ঃবৃদ্ধ”। এরা চিল্লা দিতে-দিতে একেবারে বৃদ্ধ। তবুও আজ পর্যন্ত এরা ইসলামের মূলবিষয় খুঁজে পায়নি। এরা আমাদের নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে কখনও পুরাপুরিভাবে অনসুরণ করে না। এদের ধর্ম ‘দাড়ি-টুপি-পাগড়ি-জোব্বা’র মধ্যেই সীমাবদ্ধ। এদের আর-কোনো জ্ঞান নেই। এরা সমাজ-রাষ্ট্র ও দেশ নিয়ে কখনও ভাবে না।

এটি ইসলামের বা “ইসলামস্বীকৃত” কোনো দাওয়াতি-কার্যক্রম নয়। আর তাবলীগে যারা কোনোকিছু না-বুঝেই “হুজুগে” মত্ত হয়ে সময় কাটাচ্ছে, এদের কারও ইসলামের “মুবাল্লিগ” হওয়ার যোগ্যতা নেই। এরা কীসের আশায়, কীসের নেশায় এমন করছে, তা কেউ বলতে পারবে না। আমাদের মনে রাখতে হবে: এটি ইলিয়াস মেওয়াতী প্রতিষ্ঠিত একটি নিজস্ব-মতবাদ। আর যে-কোনো মতবাদে ভুলত্রুটি থাকবেই। কারণ, “মানবরচিত-মতবাদ” কখনওই নির্ভুল নয়। আর মানবরচিত কারও মতবাদকে ধর্মীয় বিষয় হিসাবে গ্রহণ করা যাবে না। বিশেষতঃ ধর্মীয় ব্যাপারে আমাদের এই বিশ্বাস রাখতেই হবে। ইসলাম মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে মনোনীত ধর্ম। আর এটি প্রচারের দায়িত্ব ছিল আমাদের মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ওপর। আর তিনি তা পরিপূর্ণভাবে পালন করেছেন। এখন যারা দ্বীনের “মুবাল্লিগ” হতে চায়, তাদের “আহলে বাইয়্যেতের” অনুমতি লাগবে। কিন্তু বর্তমান “তাবলীগ-জামাতের” অনুমতি কোথায়? আর তারা তো “আল্লাহর ওলী” ও “আহলে বাইয়্যেতে” বিশ্বাসই করে না। এরা ভ্রান্ত-জামাত। এরা ধর্মের নামে মুসলমান-সমাজে বাড়াবাড়ি করছে। আর এদের কাউকেই মহান আল্লাহ এভাবে ইসলামপ্রচারের দায়িত্ব দেননি।

আমাদের প্রিয়-নবীজী, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের যুগে এইরকম-এইজাতীয় কোনো “তাবলীগ-জামাত” ছিল না। এমনকি এই ধরনের “ইজতেমা” ও “বিশ্বইজতেমাও” ছিল না। এগুলো ব্যক্তি-মানুষের নবআবিষ্কৃত ও বানোয়াট মতবাদ। তাই, এগুলো মুসলমানদের জন্য পালন করা, মানা, অনুসরণ ও অনুকরণ করা ফরজ, ওয়াজিব, সুন্নত, নফল কোনোটিই নয়। বরং ভ্রান্তনীতির অনুসারীদের অবশ্যই “পাপী” হিসাবে চিহ্নিত হতে হবে। আর এই প্রসঙ্গে আমাদের মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কঠোর হুশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন। আমাদের সবসময় “মূল-ইসলামে” দাখিল থাকতে হবে। আর তাই, কোনো-একজন ইলিয়াস মেওয়াতী নয়, পবিত্র রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামই আমাদের একমাত্র পথপ্রদর্শক।

এই “ইলিয়াসীতাবলীগ-জামাত” আমাদের প্রিয়-নবীজী(সা.)-এর আদর্শ বিসর্জন দিয়ে আজ নিজেদের মতো করে ইসলাম-প্রতিষ্ঠিত করতে চাচ্ছে। কিন্তু এটি কখনওই সম্ভব নয়। কারণ, কোনো ভ্রান্তনীতি কখনও জয়ী হবে না। আর জয়ী হতে পারে না।

অধুনা ‘তাবলীগ-জামাতে’র লোকেরা তিনদিনের মেহনতে ও চিল্লায় কী করে?
১. নামাজ পড়ে। আর নামাজ তো কমবেশি সবাই পড়ে।
২. বয়ান করে। আর বয়ান শোনে। এও তো এখন সবজায়গায় রেডিমেট পাওয়া যায়।
অতিরিক্ত আর কী করে?
৩. গাস্তে বের হয়। আর এরকম হাঁটাহাঁটি অনেকেই করে থাকে।
৪. মসজিদের কিছু জায়গাদখল করে সাময়িকভাবে “আস্তানা” বানায়। আর সেখানে খাওয়াদাওয়ার আয়োজন চলে। পিকনিকের আমেজে তারা খাওয়াদাওয়া করে থাকে। আর দিনের বেশিরভাগ সময় তারা ব্যয় করে এই খাওয়াদাওয়া, পায়খানা-প্রস্রাব-অজু-গোসল ইত্যাদিতে।

এরা আর কী-কী করে না:
১. পবিত্র রাসুলুল্লাহ সা.-এর শানে মিলাদ পড়ে না।
সারাবিশ্বে মহাসমারোহে পালিত হয় ঈদে মিলাদুন্নবী সা.। আমাদের বাংলাদেশেও এই দিনটি অত্যন্ত ভাবগাম্ভীর্যের সঙ্গে পালিত হয়ে থাকে। এই দিনটি ১৯৯৬ সাল থেকে বাংলাদেশে “সরকারি-ছুটি” হিসাবে পালিত হচ্ছে। আর এই দিনটিকে বিশ্বমুসলমান তাদের জীবনের সেরা ঈদ মনে করে থাকে। কিন্তু আজ পর্যন্ত ‘তাবলীগ-জামাতে’র কোনো মুরুব্বি বা আমীর রাসুলুল্লাহ সা.-এর শানে এই দিনটিকে মর্যাদার চোখে দেখে না।
২. এরা কখনও দেশকে ভালোবাসে না।
৩. এরা কখনও ত্বরীকায় বিশ্বাস করে না। এবং “সহীহ-পীর-মুরীদী” নীতিতে বিশ্বাসী নয়। এঁরা আল্লাহর ওলীদের অবজ্ঞা করে থাকে।
৪. এরা নবী-রাসুল ও আল্লাহর ওলীদের মাজারকে ভালোবাসে না। আর এইসব পবিত্র মাজারে যাওয়াকে “বিদআত” মনে করে থাকে। অথচ, তারা নিজেরাই “সম্পূর্ণ বিদআতী”।
৫. এরা কখনও নবী-রাসুল ও আল্লাহর ওলীদের মাজার জিয়ারত করে না। আর মুসলমানদের কাছে “নবী-রাসুল ও আল্লাহর ওলীদের” মাজার পবিত্র স্থান। কিন্তু এ-যুগের ভণ্ডপীরদের কাছে ও তাদের মাজারে যাওয়া যাবে না।

বর্তমানে প্রচলিত “তাবলীগ-জামাত” ও “জামায়াতে ইসলামী পাকিস্তানের” মধ্যে অনেক মিল খুঁজে পাওয়া যায়। আবার এদের মধ্যে একটুআধটু পার্থক্যও আছে। যেমন—তাবলীগের কার্যক্রম চলে তাদের ‘কথিত-দাওয়াতে’র মাধ্যমে, আর “জামায়াতের” কার্যক্রম চলে ‘কথিত-জিহাদে’র মাধ্যমে। তারা জিহাদের মাধ্যমে দ্বীন-কায়েম করতে চায়।
তাই, দেখা যায়: একদল ভবঘুরের মতো। আর-একদল রাজনৈতিক উপায়ে রাষ্ট্রক্ষমতা করায়ত্ত করার জন্য খুবই স্বার্থপর। কিন্তু আকিদাহগত দিক থেকে তাদের মধ্যে যথেষ্ট মিল আছে। এরা কেউই আমাদের নবীজী সা.কে “নুরনবী” বা “নুরের সৃষ্টি” মনে করে না। এরা কেউই পবিত্র “মিলাদ-শরীফ” পড়ে না। পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী সা. পালন করে না। তাছাড়া, এরা কেউই পবিত্র নবী-রাসুল ও আল্লাহর ওলীদের পবিত্র মাজারকে শ্রদ্ধা করে না। এমনকি এরা উভয়ই এইসব পবিত্র মাজারে যাওয়াকে তাদের স্বঘোষিত বিদআত ও শিরক্ বলে কবীরা গুনাহে লিপ্ত। আসলে, এই দুইটি দলই ভ্রান্ত। একদল চায় নিজেদের মতবাদে দ্বীনের “কথিত-খেদমত” করতে। আর অপর দল চায় ইসলামের নাম-ভাঙ্গিয়ে রাষ্ট্রক্ষমতা কুক্ষিগত করতে। আর এরা কেউই জয়ী হতে পারবে না। আর আকিদাহগত দিক থেকে এই দুইটি দল “সম্পূর্ণ গোমরাহ”। একজন মুসলমান হিসাবে কখনওই এদের অনুসরণ ও অনুকরণ করা উচিত নয়।
মহান আল্লাহ আমাদের সত্যঅনুধাবনের তওফিক দিন। আমীন।

সবদিক বিবেচনা করে একজন মুসলমান হিসাবে “তাবলীগ-জামাতে” বা “তাবলীগ-জামাতের” “কথিত-বিশ্বইজতেমায়” যেতে পারছি না। আর এখানে, না-যাওয়াটাই বুদ্ধিমানের কাজ। আর এইজাতীয় মনগড়া ও বাতিল-আকিদার চিল্লায় অন্তর্ভুক্ত হওয়া মানেই “মূল-ইসলাম” বা ইসলামত্ব
বা মুসলমানিত্ব থেকে ক্রমশঃ দূরে সরে যাওয়া। আমি মূল-ইসলামে থেকে মুসলমানই থাকতে চাই। আর আমি মহান আল্লাহ ও তাঁর প্রিয়-রাসুল(সা.)-এর পথেই জীবন কাটাতে চাই।
আমীন।


সাইয়িদ রফিকুল হক
মিরপুর, ঢাকা, বাংলাদেশ।

সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৭:০৮
১৪টি মন্তব্য ৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:০২



ইউটিউব হুজুর বললেন, মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে। তখন নাকি নিজ যোগ্যতায় ঈমান রক্ষা করতে হয়। আল্লাহ নাকি তখন মুমিনের সহায়তায় এগিয়ে আসেন না। তাই শুনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মহিলা আম্পায়ার, কিছু খেলোয়ারদের নারী বিদ্বেষী মনোভাব লুকানো যায় নি

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:০৯



গত বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল প্রাইম ব্যাংক ও মোহামেডানের ম্যাচে আম্পায়ার হিসেবে ছিলেন সাথিরা জাকির জেসি। অভিযোগ উঠেছে, লিগে দুইয়ে থাকা মোহামেডান ও পাঁচে থাকা প্রাইমের মধ্যকার ম্যাচে নারী আম্পায়ার... ...বাকিটুকু পড়ুন

জানা আপুর আপডেট

লিখেছেন আরাফআহনাফ, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৭

জানা আপুর কোন আপডেট পাচ্ছি না অনেকদিন!
কেমন আছেন তিনি - জানলে কেউ কী জানবেন -প্লিজ?
প্রিয় আপুর জন্য অজস্র শুভ কামনা।



বি:দ্র:
নেটে খুঁজে পেলাম এই লিন্ক টা - সবার প্রোফাইল... ...বাকিটুকু পড়ুন

বন্ধুর বউ কে শাড়ি উপহার দিলেন ব্যারিস্টার সুমন। বাটার প্লাই এফেক্ট এর সুন্দর উদাহারন।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:০৭



এক দেশে ছিলো এক ছেলে। তিনি ছিলেন ব্যারিস্টার। তার নাম ব্যারিস্টার সুমন। তিনি একজন সম্মানিত আইনসভার সদস্য। তিনি সরকার কতৃক কিছু শাড়ি পায়, তার জনগণের মাঝে বিলি করার জন্য।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×