সংগঠন দুটি জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনকে বাংলাদেশের সদস্যপদ স্থগিত রাখতে বলার পাশাপাশি জাতিসংঘের বিশেষ র্যাপোর্টিয়ারকে বাংলাদেশ সফর করে পরিস্থিতি যাচাই করতেও পরামর্শ দিয়েছে। এছাড়া, জাতিসংঘ মহাসচিবকে অনুরোধ করেছে যাতে বাংলাদেশের পরিস্থিতির উন্নতি না হওয়া পর্যনত তিনি ঢাকায় একজন বিশেষ প্রতিনিধি নিয়োগ করেন।
বিচারবহিভর্ূত হত্যাকাণ্ড এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী ঘটনাগুলোর অংশ বিশেষ বর্ণনা করে র্যাব ও পুলিশ কর্মকর্তাদের একটি সংক্ষিপ্ত তালিকাও জাতিসংঘে পাঠানো হয়েছে যাতে তারা ভবিষ্যতে জাতিসংঘ শানতিরক্ষা মিশনে অংশ নিতে না পারে। এ তালিকায় যেমন আছেন র্যাব মহাপরিচালক, উপমহাপরিচালক, একাধিক কমান্ডিং অফিসার এবং কমান্ডার, তেমনি আছেন প্রত্যনত অঞ্চলের ওসি এবং সহকারী দারোগারাও।
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে ডিসেম্বর, ১৯৬৯ সন্ধ্যা ৭:০০

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




