somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গল্প- ইশরাতের বিয়ে !

২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ইশরাত গোঁ ধরে বসে আছে । প্রয়োজনে মরে যাবে তবু কোন ডাক্তারকে বিয়ে করতে পারবে না । সরাসরি আম্মাকে বলে দিয়েছে, আপনারা প্রয়োজনে আমাকে গলা টিপে মেরে ফেলেন নয়তো কেটে টুকরা করে নদীতে-নালায় ভাসিয়ে দেন । কিন্তু কোন ডাক্তারকে বিয়ে করতে বলবেন না । ঐ জাতটা আমার সহ্য হয় না ! তাও যদি বাধ্য করতে চান, তাহলে বাড়ি ছাড়া ব্যতীত অন্য কোন উপায় থাকবে না !

এদিকে আম্মার হয়েছে এক জালা । কোন কূল করে উঠতে পারছেন না, তিনি । মেয়ের বাবাকে বলছেন আচ্ছা, আপনার মেয়ে যখন ডাক্তার বিয়ে করতে চাইছে না তখন জোর করে কি লাভ ! জীবনটা তো ওর । আমি, আপনি, আমরা ওকে বড়জোর পথ দেখাতে পারি বা চেষ্টা করতে পারি । ও যদি ওর মত চলতে চায়, তো যাক না ! আমরা বাঁধা দেয়ার কে ?
ইশরাতের মা, বেকুবের মত কথা বলবা না ; হুংকার দিয়ে উঠেন ইশরাতের আব্বা জুলফিকার সাহেব । ও যদি কালকে চোখে কাপড় বেঁধে এডভ্যাঞ্চার করতে রাস্তা দিয়ে হাটতে চায়, দিবা ওকে ? কতটুকুই বা বয়স ওর, জীবনের কিই-বা দেখেছে ! আবেগ, বুঝলে আবেগ ।

একটু চুপকরে আম্মা বলেন, আপনি তো সব জানেন, জানেন না ? -কি ? ঐ ডাক্তারের ঘটনাটা ? বলেন আব্বা ।
হুম, তাহলে শুধু শুধু ওকে আর বাঁধা দিয়ে কি হবে ! আর্তনাদ করে বলেন আম্মা ।
আব্বা বলেন, দেখো ইশরাতের মা এমন ঘটনা তো প্রায়ই হয় । আর আমি তো ঐ খচ্চরটার সাথে সম্পর্কও আর রাখিনি, রাখছি ? সবাইকে একই পাল্লায় মাপলে কি আর চলে !
নাভিদ ছেলেটা ভালো । বংশ ভালো, আচরন ভালো, লন্ডন থেকে ডিগ্রী নিয়ে আসছে । নির্ঝঞাট ফ্যামিলি । ওরাও ইশরাতকে পছন্দ করেছে । এর চেয়ে ভালো আর কি হতে পারে !
তাছাড়া তোমার মেয়ের যদি কোন পছন্দ থাকত, তাহলে একটা কথা ছিল । এ যুগের মেয়ে তা-ও তো করতে পারল না । এখন এই ছেলেমানুষী আবেগ দিয়ে হবে ! বোঝাও ওকে ।

আম্মা আর কি করেন, বাপ-মেয়ের কাউকেই তো টলানো যাচ্ছে না । তাঁরা নিজ নিজ জেদে অটল । কি হয় বাবা, ডাক্তার বিয়ে করলে ? মহাভারত অশুদ্ধ ? না, তা হয় না ! তবু তিনি করবেন না । আপনমনে গজগজ করেন ইশরাতের আম্মা শিউলী আক্তার । ওদিকে বাপের হয়েছে আরেক দূর্গতি ! ডাক্তার মেয়ের জন্য তিনি ডাক্তার বরই দেবেন । ডাক্তারকে ডাক্তারই ভালো বোঝে, এই থিউরী কোত্থেকে যে শিখেছেন আল্লাই জানেন !

অনেক চিন্তা ভাবনা করে আম্মা ইশরাতের ফুফাতো ভাই আরশাদকে খবর দিলেন । আরশাদকে বাপ-মেয়ে দুজনই কিছু স্নেহ-শ্রদ্ধা করে, এই যা ভরসা । তাছাড়া আরশাদের বুঝানোর ক্ষমতা অসাধারন বিশ্লেষনী দক্ষতা প্রবল । সবদিক বিবেচনা করে তিনি আরশাদকে আসতে বললেন । আরশাদকে ইশরাতরা বড় ভাইয়া বলে ডাকে ।

আরশাদ ইশরাতের রুমে ঢুকেই বলে উঠল, ইশ কি রাত !
অমা, বড় ভাইয়া আপনি কখন আসছেন ? ভাবী আসছে ? সিমুটা কোথায় ? হাসতে হাসতে বলে ইশরাত ।
না না ! ওরা কেউ আসে নাই । আমি একা আসছি । সিমুর সামনেই পরীক্ষা তো, তাই । তা তোমার খবর কি ?
-এই আছি !
-বিয়ে নিয়ে উল্টা-পাল্টা কি সব বলছ নাকি !
-কি বলছি ! কে বলছে ?
-মামী বলছিলেন তুমি নাকি ঘর ছাড়তে চাচ্ছ ! ভালো করে খাওয়া-দাওয়া করছ না, এই আর কি ।
ব্যাপারটা কি বলতো ? যদিও আরশাদ সবকিছু মামা-মামীর কাছ থেকে শুনেছে । তবু ওর মুখ থেকে পুরো ব্যাপারটা বুঝতে চায় ।

ইশরাত ছোট থেকে বড় ভাইয়ার কাছে একদম ফ্রী । বড় ভাইয়া মানে আরশাদ ওর সাথে সবসময় খুনসুটি করায় সম্পর্কের সামান্য দূরত্ব আর বয়সের ব্যবধানটা খুবই গৌণ হয়ে যায় ।

ইশরাত বলা শুরু করে, আব্বার বন্ধু আছে না জামাল আংকেল ? ঐ যে ডাক্তার আংকেল টা আর কি !
-হুম বুঝছি ! বলে যাও ।
ব্যাথার জন্য(কোথায় ব্যাথা জিজ্ঞেস করল না, তাকে তা আগেই জানানো হয়েছে) ওনার কোন এক পরিচিত ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে আরেকটা কোথায় যেন নিয়ে যান ! জায়গাটাও ঠিকমত চিনতে পারছিলাম না । দেখি তিনি কেমন দরজা জানালাহীন ঘর একটায় আমাকে নিয়ে গেলেন । ভয়ে তো আমার অজ্ঞান হবার অবস্থা ! তা-ও কিভাবে যে আমি ওখান থেকে বের হলাম, আব্বাকে ফোন করলাম আমি নিজেও জানি না ।
সেবার আব্বাকে আমি পরিস্কার করে কিছু বলতে পারি নাই ।

আশ্চর্য্যর ব্যাপার কি জানেন, ভাইয়া ! ঐ বদমাশ আংকেল টা দেখি আমার সাথে একেবারে স্বাভাবিক ভাবে কথা বলছে । যেন উনার আর আমার মাঝে তেমন কিছু হয় নাই । আরো ভয়ানক ব্যাপার হলো, আমার অসুস্থতার সুযোগে উনি অযথা, অকারনে শরীরে যখন-তখন হাত রাখছেন, জ্বর দেখছেন, কি বলব এমন জঘন্য মানুষ । যেন দরদ একেবারে উথলে উঠছে আর কি ! বাপের জন্মে এমন বদমাইশ দেখি নাই !
যতবার আমাকে ছুঁতে আসত ঘৃনায় যেন কেঁপে কেঁপে উঠতাম ।
ওর আওয়াজ কেমন যেন ভারী লাগে আরশাদের ।

বলে যায় ইশরাত । এরপর থেকে উনার সাহস যেন আরো বেড়ে গেল । আব্বা উনার পরিচিত আরেকটা ডাক্তারের কাছে নিয়ে গিয়েছিল ঐ লোকটাও ছিল শ্রেষ্ঠ বদমাইশ ।
বাসায় আসলে হুটহাট রুমে ঢুকে যেত । ভালো আছি কি না দেখার ছলে গায়ে হাত দিত । ওফ কি জঘন্য -
আর বলতে পারে না, এতটুক বলার পরই ফুঁপিয়ে কাঁদতে থাকে ইশরাত ।

কিছুক্ষন চুপচাপ যাওয়ার পর আরশাদ জিজ্ঞেস করে, এসব দেখে আংকেল কিছু বলে নাই কখনো ?
ভাঙ্গা চাপা স্বরে কান্না চেপে ইশরাত বলে, ধুর... আব্বা তো সবাইকে আব্বার মত মনে করে । আর বাবার বয়সী একটা লোক এতটা নীচে নামতে পারে, তা কি কেউ ভাবতে পারে নাকি ! আব্বা ভাবতো, কন্যাস্নেহে উনার হৃদয় উথলে উঠছে ।

আব্বাকে তো দূরের কথা, আম্মাকে কিভাবে বলব, আদৌ এসব কথা বলা যায় নাকি ঠিক বুঝতে পারছিলাম না । হঠাৎ হুমায়ুন স্যারের প্রিয়তমেষু বইটা পড়ে যেন চোখ খুলে গেল । চুপ থেকে থেকে এসব বদমাইশকে সুযোগ করে দেয়ার কোন মানে হয় না । ছোঁয়াছুয়ি থেকে বড় কোন অঘটন ঘটার আগেই আমি আম্মাকে সব বলে দিলাম ।

আম্মা আব্বাকে সব বুঝিয়ে বলার পর আব্বা তো উনাকে খুন করার মতো অবস্থা । তবু কোনভাবে সম্পর্কচ্ছেদ করে বাঁচা গেছে । জানেন তো আব্বা কেমন মানুষ, মুখফুটে উনাকে কিছু বলেন নাই, এমনি যোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছেন ।
উনি এখনো বাসায় আসতে চান, আব্বা সুযোগ দেন না বলে এগোতে পারেন না ।

ওহ, এজন্য তুমি ডাক্তার বিয়ে করবে না এই সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলছ, আরশাদ জিজ্ঞেস করে ।
ইশরাত জবাবে বলে, হ্যা ! এমন জাতকে আবার বিয়ে !
আরশাদ বলে, সবাইকে কি এক পাল্লায় মাপা যায় ? সব মানুষ কি এক ?
ইশরাত বলে, এক সবাই এক । সব পুরুষ মানুষই একরকম । ভাত সব টিপে দেখতে হয় না, একটা টিপে দেখলেই হয় ।
-তাই নাকি ? তাহলে আমি, তোমার আব্বা আমরা কি পুরুষ নই ? নাকি আমরাও তোমার ঐ বদমাইশটার মত ?
-ধ্যাত, আমি তো পুরুষ ডাক্তারদের কথা বলছিলাম ।
এবার আরশাদ বলে, শোন আমি বলি- তুমি ছোট থেকে অনেক ডাক্তার তো দেখিয়েছ । তারা সবাই কি এমন ?
-না ! শুধু ঐ আংকেল আর তার বন্ধু এমন ছিল । এই তো গত মাসে যে ডাক্তারটার কাছে গিয়েছিলাম, উনি তো এমন ভালো যে, মা ছাড়া কথাই বলেন না ।

আরশাদ বলে, সবাইকে এক পাল্লায় মাপা যায় না । তুমি এক পাত্রের ভাত বিচার করার জন্য একটা টিপলে হয়, কিন্তু আলাদা হাতে রান্না, ভিন্ন চালের ভাত বিবেচনা করতে তোমার একটা টিপলে চলে না । একেক চালের ভাত একেক রকম হয় । একেক জনের রান্না একেক রকম হয় । তাই না ?
ঠিক একই ভাবে একই পরিবেশের অনেক জন থেকে একজনকে বিবেচনা করলে করতে পারো । কিন্তু আলাদা পরিবেশ ভিন্ন আবহে মানুষ বিভিন্ন হতে পারে । তাই মানবের ক্ষেত্রে তো কোন উপমা খাটে না, ভাতের উপমাটা একদম না ।

দেখো, মামা যে ছেলেটার কথা বলছেন আমি যদ্দুর খবর নিয়ে জেনেছি ছেলেটা খুব ভালো । বিয়ের ক্ষেত্রে কোন গোঁ খাটে না । বিধাতা যার সাথে লিখে রেখেছেন তার সাথেই গাঁটছাড়া বাঁধতে হবে ।

সিদ্ধান্ত তুমিই নাও । মামাকেও বুঝিয়ে বলব তোমার এই খচখচানি ব্যাপারটা, দেখি কি করা যায় । কিন্তু মনে রাখবে, কখনো একজনকে দিয়ে একটা গোষ্ঠীর বিচার করা যায় না । তাহলে সব কিশোর-তরুনরা ইভটিজার কিংবা পরোপকারী হয়ে যেত । ভাল-মন্দ মিলেমিশে মানুষ । একজন বদমাইশের জন্য গোটা ডাক্তার সম্প্রদায়টাকে দোষারোপ করলে নিজেকেই অসম্মান করবে ।
এই মহান সম্প্রদায়টা না থাকলে আমরা কিভাবে বেঁচে থাকতাম ! ভাবো, ভালো করে ভাবো । একজন কুলাঙ্গারের অপবাদ গোটা সমাজকে দিলে তো ইহুদীরা কোনদিন জার্মানদের ক্ষমা করতে পারত না হিটলারের কারনে !

আরশাদ চলে যাওয়ার পর, ইশরাত নতুন করে ভাবতে শুরু করল । বড় ভাইয়া তাকে ভাবনার নতুন দ্বার খুলে দিয়ে গেল । চিন্তার আকাশ বিস্তৃতি করে দিয়ে গেল । সম্পূর্ণ অচেনা এক পথের সন্ধান দিয়ে সে পথ বিবেচনার জন্য উদ্ধুদ্ধ করে গেল । উন্মোচন করে গেল অন্য এক ভাবনার জগৎ ।

আস্তে আস্তে ইশরাত গোঁ থেকে সরে আসছে । কয়েক মাসের যে যাতনা তার সমাধি হয়ত হতে চলেছে । পরম প্রশান্তি নিয়ে অনেক দিন পর ও ঘুমাতে পারবে ।
ঠোঁটের কোনে চিরপরিচিত সেই হাসি দীর্ঘদিন পর আজ এই লগ্নে ফিরে এসেছে ।
ওফ কি কষ্টেরই না ছিল, এ কটা মাস ।
মুক্ত বায়ুতে কতদিন যেন নিঃশ্বাস নেয়া হয় না !



___________######_____________
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৮
৩টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

গরমান্ত দুপুরের আলাপ

লিখেছেন কালো যাদুকর, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯




মাঝে মাঝে মনে হয় ব্লগে কেন আসি? সোজা উত্তর- আড্ডা দেয়ার জন্য। এই যে ২০/২৫ জন ব্লগারদের নাম দেখা যাচ্ছে, অথচ একজন আরেক জনের সাথে সরাসরি কথা... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজীব নূর কোথায়?

লিখেছেন অধীতি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:২৪

আমি ব্লগে আসার পর প্রথম যাদের মন্তব্য পাই এবং যাদেরকে ব্লগে নিয়মিত দেখি তাদের মধ্যে রাজীব নূর অন্যতম। ব্যস্ততার মধ্যে ব্লগে কম আসা হয় তাই খোঁজ-খবর জানিনা। হঠাৎ দু'একদিন ধরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়তে চায়।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বৃষ্টি নামানোর জন্য ইসতিসকার নামাজ পড়বে তার অনুমতি নিতে গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটির অনুমতি দেয়নি, যার জন্য তারা সোশ্যাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:০২



ইউটিউব হুজুর বললেন, মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে। তখন নাকি নিজ যোগ্যতায় ঈমান রক্ষা করতে হয়। আল্লাহ নাকি তখন মুমিনের সহায়তায় এগিয়ে আসেন না। তাই শুনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×