ফাঁসির আগে দন্ড প্রাপ্তরা তাদের পরিবারের লোকজনকে কি বলেছেন। এটা জানার জন্য সাংবাদিকরা হুমরি খেয়ে পরেছে। তাঁরা যা বলেছে তা তো তাদের একান্ত ব্যক্তিগত আলাপচারিতা। তাঁরা তাদের ইমোশন শেয়ার করেছেন। কষ্টের কথা বলেছেন, এই তো। এটাও কি ফলাও করে প্রচার করতে হবে? পরিবারের লোকজন বলছেন তাঁরা এই মুহুর্তে কথা বলার মত অবস্থায় নেই। তারা সাংবাদিকদের কাছ থেকে পালিয়ে বাঁচতে চাইছে্ন। আর সাংবাদিকরা তাদের পেছনে ছুটছে। কি অদ্ভুত!!
যে কারনেই হোক যার পরিবারের একজন সদস্যের এই অবস্থা হয় সেই পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের মানসিক অবস্থা কেমন হয় তা বলাই বাহুল্য। অথচ একের পর এক টিভি ক্যামেরা মাইক্রোফোন হাঁতে সাংবাদিকরা এই লোকগুলোকে যে পরিমান মানসিক পীড়ন দিল তা বলে বোঝানো যায় না। অথচ এই সাংবাদিকদের সেটা বোঝার ক্ষমতা নেই।
যার ফাসি হল সে তো গেল পরিবারের লোকগুলোর মানসিক অবস্থাটা বোঝার মত স্বাভাবিক জ্ঞানটুকুও আমাদের নেই। মানুষের কষ্টকেও এখন পন্য বানাতে হবে?
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৯