প্রিয় লেখক হুমায়ূন আহমেদ স্যারের মৃতুতে আর দশটা পাঠকের মতো আমারও প্রচন্ড খারাপ লেগেছিলো।
স্যার মারা যাবার পরদিন হঠাৎ করেই বন্ধু মাহির ফোন এলো দোস্ত নুহাশ পল্লী যাবো, দুশ্চিন্তায় পড়ে গেলাম কি করা যায়।
শেষ মেশ হুমায়ূন প্রীতিরই জয় হল। ইউনিভার্সিটির চার বন্ধু আর একটা ছোট ভাই মিলে টিএসসি থেকে ইউনিভার্সিটির গাড়িতে করে রওনা হলাম প্রিয় লেখকের শায়িত আপন সেই নুহাশ পল্লী।
তার জীবিত অবস্থায় নুহাশ পল্লী যাবার সৌভাগ্য না হলেও এবার সেখানে গিয়ে সব জায়গায় যেন প্রিয় লেখকের সেই পায়ের চাপ, গায়ের গন্ধ।
যাই হোক, এবার কথা না বলে ছবি দেখা যাক..............
প্রিয় লেখকের সমাধি.....
নুহাশ পল্লীর সেই মাঠ যেখানের প্রতিটি ঘাস আর শিশিরের কণাও কেঁদেছিলো সেদিন...
প্রথম ছেলে রাশেদ স্মরণে নির্মিত সৌধ..........
ছবিটি হুমায়ূন পাগলা মাহির...........
মৎস্য কণ্যা...........
স্যারের সাথে আমরা.........
দীঘি লীলাবতী, হুমায়ূন স্যারের অনেক পরিচিত একটা জায়গা......
দিঘীর পারে ভূতবিলাসের মধ্যে থাকা হুমায়ূন আহমেদের চেয়ার টেবিল........
শখের বৃষ্টিবিলাস............
চাঁদ উঠেছে আকাশে অথচ হুমায়ূন আহমেদ নেই,,,,,,,,,
ইফতার করে এবার ফেরার পালা.....বিদায় নুহাশ পল্লী......
(ছবি গুলো বন্ধু মনিরের ক্যামেরায় তোলা)।।।।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




