somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

শাহবাগের আজিজ মার্কেটে ছাত্রদের মারধরের অভিযোগ।

২৪ শে আগস্ট, ২০০৭ রাত ২:০৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বিবিসি বাংলা শুনুন এই খানে

সেনা ও বিডিআর সদস্যরা বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর শাহবাগের আজিজ সুপার মার্কেটে ঢুকে ওপরের বিভিন্ন ফ্ল্যাট থেকে ছাত্রদের বের করে পিটিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

প্রত্যক্ষদর্শী একজন জানান, বৃহস্পতিবার সকাল সোয়া ৯টার দিকে আজিজ সুপার মার্কেটের চারদিক ঘিরে ফেলে মার্কেটের ওপরের ফ্ল্যাটগুলোতে অভিযান শুরু করে সেনাবাহিনী ও বিডিআর। ছাত্রদের খুঁজে বের করে ভবনের চারতলার ফাঁকা জায়গায় নিয়ে তাদের পেটানো হয়।

ঘন্টা তিনেক পর দুপুর সোয়া ১২টার দিকে সেনা ও বিডিআর দল ভবনটি ত্যাগ করে। এসময় তারা ১৫/১৬ জন ছাত্রকে আটক করে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যায় বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন। শাহবাগ থানা পুলিশ অবশ্য কাউকে আটক বা গ্রেপ্তারের কথা অস্বীকার করেছে।

প্রত্যক্ষদর্শী একজন জানান, তিনি থাকেন ভবনটির ৮ তলায়। সেখানে তার সঙ্গে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় পড়–য়া আরও দু'জন থাকেন। বুধবার হল খালি করে দেওয়ার পর তার দুই রুমমেটের তিনজন বন্ধু এখানে এসে ওঠে।

তিনি বলেন, "সকাল সাড়ে ১০টায় সেনাবাহিনীর দুই সদস্য আমাদের দরজায় এসে লাঠি দিয়ে আঘাত করে। আমরা দরজা খুলে দিলে জিজ্ঞেস করে এখানে কে কে থাকে, কোনও ছাত্র থাকে কি না? এরপর তারা আমাকে বাদ দিয়ে সবাইকে ধরে নিয়ে যায় চার তলায়। চারতলায় যাওয়ার আগে তারা আমার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় পড়–য়া দুই রুমমেটকে ছেড়ে দেয়। ওই তিনজনকে তারা চারতলায় নিয়ে উপুড় করে বেধড়ক পিটায়। এখনও তারা হাটতেও পারছেন না। এখানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েট আর ঢাকা কলেজের যেসব ছাত্র পেয়েছে তাদের সবাইকেই বেধড়ক পিটিয়েছে। অন্তত ১০০ ছাত্রকে তারা অমানবিকভাবে পিটিয়েছে।"

উল্লেখ্য, আজিজ কো অপারেটিভ সুপার মার্কেটের চারতলার ওপরের তলাগুলোতে আবাসিক ফ্ল্যাট। সেখানে অনেক ছাত্র ভাড়া থাকেন। মার্কেটের চারতলায় ফাঁকা জায়গা রয়েছে।

প্রত্যক্ষদর্শী অপর একজন বলেন, "আর্মি এবং বিডিআর ভবনের ভেতরে ঢোকে। আর পুলিশ বাইরে রাস্তায় দাঁড়িয়ে ছিল।"

বিডিনিউজ টুয়েন্টিফোর ডটকমসেনা ও বিডিআর সদস্যরা বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর শাহবাগের আজিজ সুপার মার্কেটে ঢুকে ওপরের বিভিন্ন ফ্ল্যাট থেকে ছাত্রদের বের করে পিটিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

প্রত্যক্ষদর্শী একজন জানান, বৃহস্পতিবার সকাল সোয়া ৯টার দিকে আজিজ সুপার মার্কেটের চারদিক ঘিরে ফেলে মার্কেটের ওপরের ফ্ল্যাটগুলোতে অভিযান শুরু করে সেনাবাহিনী ও বিডিআর। ছাত্রদের খুঁজে বের করে ভবনের চারতলার ফাঁকা জায়গায় নিয়ে তাদের পেটানো হয়।

ঘন্টা তিনেক পর দুপুর সোয়া ১২টার দিকে সেনা ও বিডিআর দল ভবনটি ত্যাগ করে। এসময় তারা ১৫/১৬ জন ছাত্রকে আটক করে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যায় বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন। শাহবাগ থানা পুলিশ অবশ্য কাউকে আটক বা গ্রেপ্তারের কথা অস্বীকার করেছে।

প্রত্যক্ষদর্শী একজন জানান, তিনি থাকেন ভবনটির ৮ তলায়। সেখানে তার সঙ্গে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় পড়–য়া আরও দু'জন থাকেন। বুধবার হল খালি করে দেওয়ার পর তার দুই রুমমেটের তিনজন বন্ধু এখানে এসে ওঠে।

তিনি বলেন, "সকাল সাড়ে ১০টায় সেনাবাহিনীর দুই সদস্য আমাদের দরজায় এসে লাঠি দিয়ে আঘাত করে। আমরা দরজা খুলে দিলে জিজ্ঞেস করে এখানে কে কে থাকে, কোনও ছাত্র থাকে কি না? এরপর তারা আমাকে বাদ দিয়ে সবাইকে ধরে নিয়ে যায় চার তলায়। চারতলায় যাওয়ার আগে তারা আমার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় পড়–য়া দুই রুমমেটকে ছেড়ে দেয়। ওই তিনজনকে তারা চারতলায় নিয়ে উপুড় করে বেধড়ক পিটায়। এখনও তারা হাটতেও পারছেন না। এখানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েট আর ঢাকা কলেজের যেসব ছাত্র পেয়েছে তাদের সবাইকেই বেধড়ক পিটিয়েছে। অন্তত ১০০ ছাত্রকে তারা অমানবিকভাবে পিটিয়েছে।"

উল্লেখ্য, আজিজ কো অপারেটিভ সুপার মার্কেটের চারতলার ওপরের তলাগুলোতে আবাসিক ফ্ল্যাট। সেখানে অনেক ছাত্র ভাড়া থাকেন। মার্কেটের চারতলায় ফাঁকা জায়গা রয়েছে।

প্রত্যক্ষদর্শী অপর একজন বলেন, "আর্মি এবং বিডিআর ভবনের ভেতরে ঢোকে। আর পুলিশ বাইরে রাস্তায় দাঁড়িয়ে ছিল।"

ঢাকা, আগস্ট ২৩ (বিডিনিউজ টুয়েন্টিফোর ডটকম)
সেনা ও বিডিআর সদস্যরা বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর শাহবাগের আজিজ সুপার মার্কেটে ঢুকে ওপরের বিভিন্ন ফ্ল্যাট থেকে ছাত্রদের বের করে পিটিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

প্রত্যক্ষদর্শী একজন জানান, বৃহস্পতিবার সকাল সোয়া ৯টার দিকে আজিজ সুপার মার্কেটের চারদিক ঘিরে ফেলে মার্কেটের ওপরের ফ্ল্যাটগুলোতে অভিযান শুরু করে সেনাবাহিনী ও বিডিআর। ছাত্রদের খুঁজে বের করে ভবনের চারতলার ফাঁকা জায়গায় নিয়ে তাদের পেটানো হয়।

ঘন্টা তিনেক পর দুপুর সোয়া ১২টার দিকে সেনা ও বিডিআর দল ভবনটি ত্যাগ করে। এসময় তারা ১৫/১৬ জন ছাত্রকে আটক করে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যায় বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন। শাহবাগ থানা পুলিশ অবশ্য কাউকে আটক বা গ্রেপ্তারের কথা অস্বীকার করেছে।

প্রত্যক্ষদর্শী একজন জানান, তিনি থাকেন ভবনটির ৮ তলায়। সেখানে তার সঙ্গে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় পড়–য়া আরও দু'জন থাকেন। বুধবার হল খালি করে দেওয়ার পর তার দুই রুমমেটের তিনজন বন্ধু এখানে এসে ওঠে।

তিনি বলেন, "সকাল সাড়ে ১০টায় সেনাবাহিনীর দুই সদস্য আমাদের দরজায় এসে লাঠি দিয়ে আঘাত করে। আমরা দরজা খুলে দিলে জিজ্ঞেস করে এখানে কে কে থাকে, কোনও ছাত্র থাকে কি না? এরপর তারা আমাকে বাদ দিয়ে সবাইকে ধরে নিয়ে যায় চার তলায়। চারতলায় যাওয়ার আগে তারা আমার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় পড়–য়া দুই রুমমেটকে ছেড়ে দেয়। ওই তিনজনকে তারা চারতলায় নিয়ে উপুড় করে বেধড়ক পিটায়। এখনও তারা হাটতেও পারছেন না। এখানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েট আর ঢাকা কলেজের যেসব ছাত্র পেয়েছে তাদের সবাইকেই বেধড়ক পিটিয়েছে। অন্তত ১০০ ছাত্রকে তারা অমানবিকভাবে পিটিয়েছে।"

উল্লেখ্য, আজিজ কো অপারেটিভ সুপার মার্কেটের চারতলার ওপরের তলাগুলোতে আবাসিক ফ্ল্যাট। সেখানে অনেক ছাত্র ভাড়া থাকেন। মার্কেটের চারতলায় ফাঁকা জায়গা রয়েছে।

প্রত্যক্ষদর্শী অপর একজন বলেন, "আর্মি এবং বিডিআর ভবনের ভেতরে ঢোকে। আর পুলিশ বাইরে রাস্তায় দাঁড়িয়ে ছিল।"

বিডিনিউজ টুয়েন্টিফোর ডটকমসেনা ও বিডিআর সদস্যরা বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর শাহবাগের আজিজ সুপার মার্কেটে ঢুকে ওপরের বিভিন্ন ফ্ল্যাট থেকে ছাত্রদের বের করে পিটিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

প্রত্যক্ষদর্শী একজন জানান, বৃহস্পতিবার সকাল সোয়া ৯টার দিকে আজিজ সুপার মার্কেটের চারদিক ঘিরে ফেলে মার্কেটের ওপরের ফ্ল্যাটগুলোতে অভিযান শুরু করে সেনাবাহিনী ও বিডিআর। ছাত্রদের খুঁজে বের করে ভবনের চারতলার ফাঁকা জায়গায় নিয়ে তাদের পেটানো হয়।

ঘন্টা তিনেক পর দুপুর সোয়া ১২টার দিকে সেনা ও বিডিআর দল ভবনটি ত্যাগ করে। এসময় তারা ১৫/১৬ জন ছাত্রকে আটক করে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যায় বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন। শাহবাগ থানা পুলিশ অবশ্য কাউকে আটক বা গ্রেপ্তারের কথা অস্বীকার করেছে।

প্রত্যক্ষদর্শী একজন জানান, তিনি থাকেন ভবনটির ৮ তলায়। সেখানে তার সঙ্গে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় পড়–য়া আরও দু'জন থাকেন। বুধবার হল খালি করে দেওয়ার পর তার দুই রুমমেটের তিনজন বন্ধু এখানে এসে ওঠে।

তিনি বলেন, "সকাল সাড়ে ১০টায় সেনাবাহিনীর দুই সদস্য আমাদের দরজায় এসে লাঠি দিয়ে আঘাত করে। আমরা দরজা খুলে দিলে জিজ্ঞেস করে এখানে কে কে থাকে, কোনও ছাত্র থাকে কি না? এরপর তারা আমাকে বাদ দিয়ে সবাইকে ধরে নিয়ে যায় চার তলায়। চারতলায় যাওয়ার আগে তারা আমার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় পড়–য়া দুই রুমমেটকে ছেড়ে দেয়। ওই তিনজনকে তারা চারতলায় নিয়ে উপুড় করে বেধড়ক পিটায়। এখনও তারা হাটতেও পারছেন না। এখানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েট আর ঢাকা কলেজের যেসব ছাত্র পেয়েছে তাদের সবাইকেই বেধড়ক পিটিয়েছে। অন্তত ১০০ ছাত্রকে তারা অমানবিকভাবে পিটিয়েছে।"

উল্লেখ্য, আজিজ কো অপারেটিভ সুপার মার্কেটের চারতলার ওপরের তলাগুলোতে আবাসিক ফ্ল্যাট। সেখানে অনেক ছাত্র ভাড়া থাকেন। মার্কেটের চারতলায় ফাঁকা জায়গা রয়েছে।

প্রত্যক্ষদর্শী অপর একজন বলেন, "আর্মি এবং বিডিআর ভবনের ভেতরে ঢোকে। আর পুলিশ বাইরে রাস্তায় দাঁড়িয়ে ছিল।"

ঢাকা, আগস্ট ২৩ (বিডিনিউজ টুয়েন্টিফোর ডটকম)
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে আগস্ট, ২০০৭ রাত ২:১৫
১২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ইসলামে পর্দা মানে মার্জিত ও নম্রতা: ভুল বোঝাবুঝি ও বিতর্ক

লিখেছেন মি. বিকেল, ১৯ শে মে, ২০২৪ রাত ১:১৩



বোরকা পরা বা পর্দা প্রথা শুধুমাত্র ইসলামে আছে এবং এদেরকে একঘরে করে দেওয়া উচিত বিবেচনা করা যাবে না। কারণ পর্দা বা হিজাব, নেকাব ও বোরকা পরার প্রথা শুধুমাত্র ইসলাম ধর্মে... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুরসি নাশিন

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৯ শে মে, ২০২৪ সকাল ১১:১৫


সুলতানি বা মোগল আমলে এদেশে মানুষকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছিল৷ আশরাফ ও আতরাফ৷ একমাত্র আশরাফরাই সুলতান বা মোগলদের সাথে উঠতে বসতে পারতেন৷ এই আশরাফ নির্ধারণ করা হতো উপাধি... ...বাকিটুকু পড়ুন

বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন আর আদর্শ কতটুকু বাস্তবায়ন হচ্ছে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১৯ শে মে, ২০২৪ সকাল ১১:৩৭

তার বিশেষ কিছু উক্তিঃ

১)বঙ্গবন্ধু বলেছেন, সোনার মানুষ যদি পয়দা করতে পারি আমি দেখে না যেতে পারি, আমার এ দেশ সোনার বাংলা হবেই একদিন ইনশাল্লাহ।
২) স্বাধীনতা বৃথা হয়ে যাবে যদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

সকাতরে ঐ কাঁদিছে সকলে

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৩:২৯

সকাতরে ওই কাঁদিছে সকলে, শোনো শোনো পিতা।

কহো কানে কানে, শুনাও প্রাণে প্রাণে মঙ্গলবারতা।।

ক্ষুদ্র আশা নিয়ে রয়েছে বাঁচিয়ে, সদাই ভাবনা।

যা-কিছু পায় হারায়ে যায়,... ...বাকিটুকু পড়ুন

বসন্ত বিলাসিতা! ফুল বিলাসিতা! ঘ্রাণ বিলাসিতা!

লিখেছেন নাজনীন১, ১৯ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৪:০৯


যদিও আমাদের দেশে বসন্ত এর বর্ণ হলুদ! হলুদ গাঁদা দেখেই পহেলা ফাল্গুন পালন করা হয়।

কিন্তু প্রকৃতিতে বসন্ত আসে আরো পরে! রাধাচূড়া, কৃষ্ণচূড়া এদের হাত ধরে রক্তিম বসন্ত এই বাংলার!

ঠান্ডার দেশগুলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

×