somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় আর বিরিশিরি ভ্রমণ

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

অ্যান্থনি রবিন্স এর একটা লেখায় পড়েছিলাম 'The only impossible journey is the one you never begin' কথাটা আসলেই ষোলআনা সত্য। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম সেমিস্টার ফাইনাল চলছিল এমন সময় হুট করে মাথায় আসল ভ্রমনের চিন্তা। পরীক্ষা চলছে এমন সময় এসব চিন্তা করা তো একরকম গুনাহে কবীরা। ৫ দিন পর পরীক্ষা আর আমি ঘোরাঘুরির প্ল্যান করছি! অনেক ভয়ে ভয়ে সাহস জুটিয়ে প্রস্তাব দিলাম কাছের দুই বন্ধুকে। রাজি হয়ে গেল এক কথায়।আর কি! গল্প করতে করতে রাতটা কখন পার হয়ে গিয়েছিল টেরই পাই নি। যখন ঘড়ীতে সময় দেখলাম বাজে ভোর ছয়টা। যাই হোক কোনরকম শুইয়ে আটটায় ডাকাডাকি। বিরিশিরি যাওয়ার প্ল্যান ছিল না। প্রথমে ভাবা হয়েছিল যাব ময়মনসিংহ ওখানে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে এক বন্ধুর ওখানটায় একদিন থেকে চলে আসব। রাস্তায় বাসে করে যখন এয়ারপোর্ট স্টেশনে যাচ্ছিলাম মনে মনে ভাবছিলাম যেখানে ১২টা ১ টার আগে ঘুম থেকে উঠি না সেখানে আমরা সকাল ৮ টায় উঠে রওনা দিয়েছি। জার্নি আসলেই কি কি করাতে পারে মানুষকে।

স্টেশনে এসে শুনলাম ট্রেন একটু লেট হবে।বসে আছি।এমন সময় ট্রেন আসল একটা, মনে করলাম অন্য ট্রেন। ট্রেন ছাড়বে ছাড়বে এমন সময় জানালা দিয়ে ট্রেনের এক যাত্রীকে বললাম কোথায় যাবে ট্রেন শুনে তো আক্কেলগুড়ুম অবস্থা। ওটাই ময়মনসিংহের ট্রেন। এরপর কোনরকম ব্যাগ পোটরা নিয়ে দৌড়ে দৌড়ে ট্রেনে ওঠা। মজাই ছিল অবশ্য যদিও আনেকে বলে চলন্ত ট্রেনে ওঠা ঠিক না। যাই হোক ট্রেনে ঊঠে গেলাম তিন জন। ওঠার পর কানে শুনলাম তালির শব্দ। বুঝে গেলাম আপুরা উঠেছে ট্রেনে সবার চোখেমুখে অবজ্ঞার হাসি খারাপ লাগল কাছে আসতেই টাকা দিলাম আমরা। কিছু না বলে চলে গেল। আমাদের তিন জনের মধ্যে ট্রেনের অভিজ্ঞতা আমার থাকলেও বাকী দুজনের খুব একটা বেশী ছিল না। আমি বসলাম ট্রেনের দরজায় আর সাথে সাথে দুজন অবাক আমি হাসছি সেটা দেখে আরও অবাক। যাই হোক কিছুক্ষন পর অবশ্য তাদেরও বসালাম প্রথম প্রথম ভয় পেলেও পরে স্বাভাবিক হয়ে গেল এরপর তো আর আমিই বসার সুযোগ পাই না! এমন সময় আসল টি. টি। উত্তর আর কি স্টাফ!!!

ট্রেনরুটগুলো সবসময়ই আমার কাছে অনেক ভাল লাগার একটা ব্যাপার। গাছপালা আর সবুজে ভরা ধানক্ষেত, মাঝে মাঝে পুকুর নদী ব্রীজ আর ধুক ধুক ধুক ধুক শব্দে চলে যাওয়া। এর মত শান্তি আর কোন জার্নিতে পাওয়া যায় বলে আমার মনে হয় না। আর তাছাড়া লোকজনের কথাবার্তা আর বিভিন্ন পেশার মানুষগুলোর জীবিকা নির্বাহের তাগিদে তাদের প্রোডাক্টগুলোকে বিক্রি করার সময় যে কথাগুলো বলে সেগুলোর শোনার ফ্লেভারটাই আলাদা। চলতে চলতে ফাতেমানগর, গফরগাঁও, ময়মনসিংহ। ভাগ্য ভাল থাকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টেশনে ট্রেন থামায় নেমে পড়লাম। পাশে থাকা টিউবয়েলের পানিতে চোখ টোখ ধুইয়ে আর তার সাথে চেপে আসা জরুরী কাজ সেরে গেলাম বন্ধুর হলে। আগের রাতে ঘুম কম হওয়ার প্রভাবটা বেশ ভালভাবে টের পাচ্ছিলাম। খাওয়া দাওয়া শেষ করতে করতে বিকেল হয়ে গেল। সব কিছু বাদ দিয়ে বিকেলে বেরিয়ে পড়লাম ঘোরাঘুরিতে। সুন্দর আর স্নিগ্ধতায় মুগ্ধ করার ক্ষমতায় কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের যে সুনাম ছিল সেটা বুঝতে পারছিলাম কেন হয়েছে। প্রথমে গেলাম নদীর পাড় হিসেবে পরিচিত ব্রহ্মপুত্রের পাড়ে। পাড়ে এসে নৌকায় না উঠলে হয়। উঠলাম নৌকায়। নৌকায় উঠার আগে থেকে অন্য পাড়ে থাকা সাদা সাদা কাশফুলগুলো স্বাগত জানাচ্ছিল
পাড়ের কিছু ছবি দিয়ে দিলাম।







পাড় থেকে আসতে আসতে সন্ধ্যা হয়ে গেল। গেলাম কে আর মার্কেটে। সেখানে চা টা খেয়ে এদিক সেদিক ঘুরতেই ৮টা বেজে গেল। রাস্তার সাথে থাকা মেয়েদের হলে অবশ্য ছেলেদের নোট হাতে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখাটা বেশ মজার ছিল। নীরব নিস্তব্ধ ক্যাম্পাস চারপাশে সোডিয়াম বাতির আলো আর ঝি ঝি পোকার ডাক। শহুরে পরিবেশে যেটার খোঁজ সাধারণত পাওয়া যায় না। ঘুম কম হওয়ার কারনে শরীরে ক্লান্তি ছিল অনেকখানি। খাওয়া দাওয়া করে গল্প করতে করতে রাত বারোটা আর তারপর ঘুমিয়ে পড়া। পরের দিন অবশ্য ক্যাম্পাসটাই ঘুরলাম ভালভাবে সব ফ্যাকাল্টি আর মিউজিয়ামগুলো তারপর বোটানিক্যাল গার্ডেন। যাই হোক কোন সময় বোরিং মনে হয় নি আসলে লোকমুখে ক্যাম্পাস সম্পর্কে মানুষের শোনা কাথাগুলো মিথ্যা ছিল না।

পরদিন সকাল ৭টার দিকে ট্রেনে ঢাকায় ফেরার ট্রেন। সকালে কোনরকম উঠে মুখে পানি না দিয়ে খালি পেটে রওনা হলাম স্টেশনের দিকে। পৌঁছলাম সময়মতই কিন্ত ট্রেনে এত ভীড় দেখে আর উঠলাম না কেউ।ভাবলাম খাওয়া দাওয়া সেরে বাসে চলে যাব। আসলে বিরিশিরি ভ্রমণটা শুরু এখান থেকেই। অটোতে উঠে চালককে জিজ্ঞেস করা হল দেখার মত কি আছে বলল বিরিশিরি। নামটা মানুষের মুখে শুনে শুনে অনেকখানি পরিচিত হয়ে গিয়েছিলাম। আর কি! একজন বলল চল বিরিশিরি যাব। আর কি ফাইনাল হল বিরিশিরি যাচ্ছি যদিও পকেটে টাকার কাটতি ছিল কিন্ত যাওয়ার মানসিকতায় সেটার প্রভাব পড়ে নি। আর সত্যি কথা বলতে এত ঝামেলা থাকার কারনেই বোধয় জার্নিটা পূর্ণতা পেয়েছিল। যাই হোক বাস স্ট্যান্ড থেকে দুর্গাপুর পর্যন্ত সরাসরি বাস ছিল। সেখান থেকে নেমে বিরিশিরি যাওয়ার পথ।

উঠলাম একটা লোকাল বাসে। যেহেতু পকেটে সবার অবস্থা ভাল ছিল না আর বিরিশিরি যাওয়ার তেমন কথাও ছিল না। বাস ছাড়ল কিছুক্ষন পর। অচেনা পথ আর পাহাড় পর্বতের কথা শুনে সবার মধ্যে একরকম ভয় আর রোমাঞ্চের মিশ্র অনুভূতি।বাস ছুটে চলছে, লোক নামছে, উঠছে। জানালার পাশে বসায় দেখছিলাম রস্তার পাশের মানুষগুলোর করে যাওয়া বিভিন্ন কর্মকাণ্ড। এমন সময় হুট করে যখনই নজরটা ওপরে উঠালাম কেমন এক্সপ্রেশন দেওয়া উচিত বুঝে উঠতে পারছিলাম না ঠিক। পাহাড়ের চূড়াগুলো দেখা যাচ্ছিল আবছা আবছা। পাহাড় দেখার অভিজ্ঞতা এটাই আমার প্রথম ছিল। 'পাহাড়ে ফেলুদা' পড়ে যাওয়ার সময় করে যাওয়া কল্পনার চাইতেও সেটা সুন্দর ছিল। সাদা আর নীলের ভালবাসায় মিসে যাওয়া প্রকৃতির সম্মেলনটা নিজ চোখে এভাবে দেখার আশা করি নি কখনো। আর আমার মত অনভিজ্ঞ মানুষের জন্য এর ছোট্ট একটা ট্রেলারের এক্সাইটমেন্টও কন্ট্রোল করা দুঃসাধ্যের কাছাকাছি ছিল। কোনরকম বাইরে কাউকে বুঝতে না দিয়ে ভিতরে ভিতরে উপভোগ করে গেলাম যতখানি করা যায়।বাস চলছে আর পাশ দিয়ে পাহাড়ের চুড়াগুলো, কি যে এক অভিজ্ঞতা যা লিখে বোঝানো সম্ভব না। এভাবে চলতে চলতে পৌঁছলাম দুর্গাপুর স্ট্যান্ডে ঘড়িতে তখন ১২টা ৩০। বাস থেকে নেমে কোনরকম হালকা উদরপূর্তি করে ঠিক করলাম রিকশা ৫০০ টাকায়। যাওয়ার কথা ছিল চিনামাটির পাহাড়। যাত্রা শুরু করার প্রথমে পড়ল আমাদের দেখা স্বর্গ সুমেস্বরী নদী। প্রকৃতি যেন নিজ হাতে ঢেলে দিয়েছে সৌন্দর্য। পাহাড় ঘেরা, আকাশের ছবি নিয়ে করে যাওয়া টলটলে পানি আর ভিতরে ভিতরে চিক চিক করে যাওয়া বালি।

সুমেস্বরী নদীর কিছু ছবি



বড় ইঞ্জিনের নৌকায় রিক্সা পার করিয়ে এ পাড়ে এসে আবার শুরু হল যাত্রা।নদীর কোল ঘেঁষে রাস্তা, সেখান দিয়ে চলছিল আমাদের রিক্সা আর চারপাশের সবুজ অরণ্য আর দূর থেকে পাহাড়ের ডাক এক কথায় অসাধারণ। রাস্তা চলতে চলতে মাঝখানে পড়ল ছোট জলাশয় সেটা আবার পার হল নৌকা দিয়ে এভাবে চলছিল যাত্রা। রাস্তার মাঝেমাঝেই এরকম জলাশয়। এরপর চলতে চলতে সবুজ ক্ষেতের মাঝখানে চলে আসলাম। সেখান দিয়ে রাস্তা আর সেটা পার হয়ে আসল গন্তব্য চিনামাটির পাহাড়। অদ্ভুত এক পাহাড় সবটা চিনামাটি দিয়ে। মাঝখানে এক্কেবারে পরিষ্কার পানি। পাহাড়ের পাশ দিয়ে দুটি মোটামুটি উচু পাহাড় যেখান দিয়ে দেখা যাচ্ছিল ভারতের পাহাড়গুলো। দেখে লোভ হচ্ছিল। মনে হল এমনভাবে দেশ ভাগ হয়েছে যে সব বড় পাহাড় ভারতের আর ছোটগুলো বাংলাদেশের। যাই হোক পাহাড়ের হাতছানি কথাটার মর্মার্থ হারে হারে বুঝেছিলাম সেদিন। পাহাড়ের একটা আলাদা ডাক যা ভোলার মত নয়। পাহড়ের চুড়া থেকে একরকম টপ ভিউয়ের মত দেখা যাচ্ছিল চারপাশটা।

কিছু ছবি



চিনামাটির পাহাড়টার মাঝখানে পানি দেখে লোভ সামলাতে পারলাম না কেউই। নেমে পরলাম পানিতে। পানি ছিল বেশ ঠান্ডা।কোনরকম কিছুক্ষন সাতার টাতার কেটে উঠে পরলাম। এবার এখান থেকে যাওয়ার পালা ছিল। পাশের রাস্তায় ছোট্ট একটা টঙয়ের দোকানে বসে হালকা পাতলা চা বিস্কিট খেয়ে উঠে পরলাম রিক্সায়। বিকেল হয়ে গিয়েছিল তখনই তাই আর এদিক সেদিক না করে সোজা স্ট্যান্ডেই রওনা হলাম।

ফেরার সময়কার কিছু ছবি




ফিরে আসার সময় খারাপ লাগছিল।যাই হোক সব ইমোশনকে সামলে নিয়ে একটু বেলা থাকতে ফেরত যাওয়াটা যে অনেক বুদ্ধিমানের কাজ ছিল সেটা বুঝতে পেরেছিলাম স্ট্যান্ডে এসে যখন রাতের বিভিন্ন কাহিনি লোকমুখে শুনছিলাম। সন্ধ্যা হতে হতে পৌঁছে গেলাম স্ট্যান্ডে। এরপর রাত ৮ টায় অনেক কষ্টের পর পেলাম ময়মনসিংহ ফেরার বাস। পৌঁছলাম রাত ১২টার দিকে। সেখান থেকে বাসে করে ঢাকায় তারপর হলে পৌঁছলাম রাত ৩টার দিকে। এতগুলো কষ্টের পরেও যাত্রার আনন্দের যে মৃদু কষ্ট মিশ্রিত হাসি সবার মুখে দেখেছিলাম বুঝে গিয়েছিলাম তখনই যে জার্নিটা খারাপ হয় নি। যখন ফিরে এসে রুমে ঘুমাতে শুয়ে পড়লাম মনে মনে দেখে যাচ্ছিলাম মাত্র ১৫ ঘন্টা আগের ব্যাপারগুলোকে। পাহাড়ের সেই হাতছানি বারবার ডাকছিল ফিরে যাওয়ার সুযোগ নেই কিন্ত কথা দিয়ে এসেছিলাম আবার আসব দেখা করব আর প্রানভরে তার স্নিগ্ধতাকে উপভোগ করব।

আরেকটা ব্যাপার লেখা শেষ করে যখন পড়ছিলাম খেয়াল করলাম যেখানে যাচ্ছিলাম সেখানকার চেয়ে কিভাবে গেলাম সেটার বর্ণনাই বেশী। আসলে জার্নি করাটাই অনেক মজার, শেখার আর উপভোগের কোথায় যাচ্ছি এটা তারপরে আসে। ভাল থাকবেন সবাই। হ্যাপী জার্নি। :)

সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৪৫
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×