somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কোয়ান্টাম জীবন কণিকা

২১ শে মে, ২০১৪ রাত ৮:০২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


দৃষ্টিভঙ্গি বদলান জীবন বদলে যাবে।

প্রো-অ্যাকটিভ হোন। প্রো-অ্যাকটিভ মানুষের প্রতি অন্যরা আকৃষ্ট হয়।রি-অ্যাকটিভ ব্যক্তি
সবসময়ই মানুষের বিতৃষ্ণার কারণ হয়।

ভাল বক্তার চেয়ে ভাল শ্রোতা অন্যকে সহজে প্রভাবিত করে।

একজন মানুষকে তার নাম ধরে সম্বোধন করুন। আলাপ-আলোচনায় একাধিকবার তার নাম
উল্লেখ করুন।

অন্যদের ব্যাপারে আন্তরিকভাবে আগ্রহী হোন। তাদের নিজের কথা বলার সুযোগ দিন।

সবাইকে আগে নিজে সালাম দিন।

অন্যের কাছ থেকে যে ব্যবহার প্রত্যশা করেন, আগে নিজে সেই আচরণ করুন।

দিনে কমপক্ষে ২০ বার বলুন, 'আমি ভাল আছি।'

হেসে কথা বলুন। এতে আপনি শুধু নিজেই আনন্দিত হবেন না, অন্যরাও খুশি হবে।

নতুন বন্ধুত্ব করুন, কিন্তু পুরানো বন্ধুত্বকে গুরুত্ব দিন।
১০
গোপনীয়তা রক্ষা করুন।
১১
নিজের ভুল স্বীকার করার মত সাহসী হোন।
১২
সাহসী হোন। মনে মনে ভয় থাকলেও সাহসের ভান করুন। কেউই ভান ও সত্যিকার
সাহসের মধ্যে পার্থক্য করতে পারে না।
১৩
কান পেতে থাকুন। সুযোগ অনেক সময়ই দরজায় খুব আস্তে করে টোকা দেয়।
১৪
কারও আশাকে নষ্ট করবেন না, হয়তো এই আশাই তার শেষ সম্বল।
১৫
রাগান্বিত অবস্থায় কোন সিদ্ধান্ত নেবেন না।
১৬
কারও রুমে ঢোকার সময় আত্মপ্রত্যয়ের সাথে ঢুকুন।
১৭
কাজ শেষ না হতে পারিশ্রমিক শোধ করবেন না।
১৮
কুৎসা ও কান কথা থেকে দূরে থাকুন।
১৯
যার হারানোর কিছু নেই, তার ব্যাপারে সতর্ক থাকুন।
২০
যা করতে পারবেন না বা করবেন না, সে ব্যাপারে বিনয়ের সাথে প্রথমেই ওনাহ বলুন।
২১
ওসমস্যাহ শব্দটি পরিবর্তে ওসম্ভাবনাহ শব্দটি বেশি ব্যবহার করুন।
২২
যে কোন সঙ্কটকে বিপদ না ভেবে নতুন চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিন।
২৩
সাহসী ও ঝুঁকি গ্রহণে উৎসাহী হোন। সুযোগ হাতছাড়া করবেন না। পেছনের দিকে তাকালে
দেখবেন, কাজ করে অনুতপ্ত হওয়ার চেয়ে যে সুযোগ আপনি হাতছাড়া করেছেন, তা নিয়েই
অনুতপ্ত হচ্ছেন বেশি।
২৪
কোনো গুরুতর শারীরিক সমস্যা দেখা দিলে কমপক্ষে ৩ জন বিশেষজ্ঞের মতামত গ্রহণ
করুন।
২৫
পৃথিবীতে আজ পর্যন্ত যত বৈপ্লবিক ও নতুন নতুন ধারণা এসেছে, তা প্রথমে কোন
একজনের মস্তিষ্কে নীরব মুহূর্তে এসেছে। কমিটি-কমিশন কোন নতুন ধারণার জন্ম দিতে
পারে নি।
২৬
নিজের অফিস, ঘর ও পারিপার্শ্বিকতাকে পরিচ্ছন্ন রাখার জন্যে জেহাদ ঘোষণা করুন।
২৭
দীর্ঘসূত্রিতা ও আলস্যকে প্রশ্রয় দেবেন না। যখন যা করার প্রয়োজন, তখনই তা করুন।
২৮
ওআমি এ বিষয়ে জানি নাহ এ কথাটি বলতে কখনও ভয় পাবেন না।
২৯
ওআমি দুঃখিতহ কথাটি সবসময় আন্তরিকতার সাথে উচ্চারণ করুন।
৩০
১৯টি এমন বিষয়ের তালিকা তৈরি করুন, যা আপনি মৃত্যুর আগে উপভোগ বা অর্জন করতে
চান। তালিকাটি সবসময় নিজের মানিব্যাগ বা ভ্যানিটি ব্যাগে রাখুন।
৩১
নিয়ত স্বতঃস্ফূর্তভাবেই পরিপূর্ণতার দিকে এগিয়ে যায়।
৩২
প্রতিটি জিনিসকে পুরোপুরি গ্রহণ করুন। তাহলেই আপনি এ থেকে পরিপূর্ণ শিক্ষা নিতে
পারবেন।
৩৩
দেহ হচ্ছে আমাদের অন্তর্গত সত্তার বহিরাবরণ। বহিরাবরণের সীমাবদ্ধতা রয়েছে। কিন্তু
অন্তর্গত সত্তার কোন সীমাবদ্ধতা নেই।
৩৪
রোগের দেহগত কারণের সাথে সাথে এর মনোগত কারণ খুঁজে বের করুন। মনোগত কারণ
বুঝতে পারলে দেহগত কারণ দূর হতে সময় লাগবে না।
৩৫
রোগ ব্যাধির অনুপস্থিতিই সুস্বাস্থ্য নয়। সুস্বাস্থ্য হচ্ছে ভাল থাকার এক অন্তর্গত অনুভূতি, যা
আপনাকে আনন্দোচ্ছল করে রাখে।
৩৬
প্রতিটি মানুষের তার সহজাত নিরাময় ক্ষমতাকে পুরোপুরি কাজে লাগাতে না পারার কারণ
হচ্ছে এই ক্ষমতা প্রয়োগে সচেতন সামর্থ্য বা বিশ্বাসের অভাব।
৩৭
সুস্বাস্থের অধিকারী হতে হলে জীবন সম্পর্কে গভীর ধারণাপ্রসূত নতুন জ্ঞান ও উপলব্ধি
প্রয়োজন।
৩৮
গুরুতর বা জীবনের প্রতি হুমকি স্বরূপ রোগের ক্ষেত্রে নিরাময় লুকিয়ে থাকে একাধিক
জটিলতা বা ভারসাম্যহীনতার স্তরের অভ্যন্তরে।
৩৯
আত্মার কোন মাত্রা নেই। আত্মা হচ্ছে বিশুদ্ধ শক্তি। পাত্রের মনোগত দৃষ্টিভঙ্গির ওপরই এর
প্রকাশিত রূপ নির্ভর করে।
৪০
আমরা উপলব্ধি করতে পারি। এর অর্থ হচ্ছে, আমাদের নিকট প্রেরিত প্রতিটি সঙ্কেতকে
আমরা অর্থবহ করে তুলি।
৪১
মহাবিশ্বের প্রাথমিক তথ্যাবলীকে বাস্তবতায় রূপান্তরিত করার প্রথম ও গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ
হচ্ছে উপলব্ধি।
৪২
পঞ্চ ইন্দ্রিয় দ্বারা আমরা যা উপলব্ধি করি, তা মহাবিশ্বের অসীম শক্তি সরোবর থেকে
স্পন্দিত স্পন্দন বা তরঙ্গেরই বাছাইকৃত রূপ।
৪৩
আপনি যে বিশ্বে বাস করেন, তা আসলে আপনার অন্তরেই বসবাস করে।
৪৪
একটি সম্ভাবনার ছবি কি কেউ কখনো তুলতে পেরেছে? কোয়ান্টাম জগৎ সেরকমই। আপনি
যখন একটি কথা বলেন বা একটি চিন্তা করেন তখন আপনি একটি কাজ করেন। সমুদ্র
থেকে একটি তরঙ্গ এসে সৈকতে আছাড় খায়। স্থানকালে সীমিত বিশ্বে তা একটি ঘটনার
রূপ নেয়। কিন্তু পুরো সাগরই পশ্চাতে পড়ে থাকে। এ সাগর হচ্ছে সম্ভাবনার বিশাল নীরব
সরোবর, যেখানে অসংখ্য তরঙ্গ ভূমিষ্ঠ হওয়ার জন্যে অপেক্ষমাণ।
৪৫
প্রাকৃতিক প্রক্রিয়ায় গ্রহ নক্ষত্র সৃষ্টি হয়। আর আমরা আমাদের নিজেকে বিকশিত করি।
৪৬
আপনার শরীরকে আপনি এখন যে রূপে দেখছেন, তা হচ্ছে আপনার অন্তর্গত চিন্তারই
ত্রিমাত্রিক দৈহিক ছবি।
৪৭
আত্মিক সম্পর্ক সব সময়ই প্রেরণার উৎসে রূপান্তরিত হয়।
৪৮
আমরা সবাই কিছু দৃশ্য বা মনছবি কল্পনা করি। আমাদের সৃষ্ট কল্পনা বা মনছবিতেই
আমাদের প্রতিটি কোষ ক্রমান্বয়ে আস্থা স্থাপন করে।
৪৯
বদ অভ্যাস মনমানসের এক জরাজীর্ণ অবস্থান, যা এক সময় নতুন ধারণার মাধ্যমে মুক্তির
পথ দেখাতে চেয়েছিল, কিন্তু বর্তমানে তা গন্তব্যহীনতায় পৌঁছে গেছে।
৫০
সচেতনতার পরিবর্তনের মধ্য দিয়েই সকল পরিবর্তনের সূচনা ঘটে।
৫১
প্রতিদিন অন্তত কয়েক মিনিটের জন্যেও যদি রোগের মুখোশ ভেদ করে আপনি আপনার
অন্তর্গত সত্তার সাথে সংযোগ স্থাপন করতে পারেন, তাহলেই দেখবেন নিরাময় প্রক্রিয়া
ব্যাপক গতিলাভ করেছে।
৫২
দিনের প্রতিটি ঘণ্টায় অন্তরে প্রশান্তি অনুভব সজ্ঞাপ্রাপ্ত আলোকিত সত্তার লক্ষণ। এমন হলে
কথাই নেই। তা না হয়ে অন্তরে প্রশান্তি লাভ যদি কদাচিৎও ঘটে, তাও তা আপনাকে নিয়ে
যাবে বহু দূর। ক্রমান্বয়ে জাগ্রত হবে আপনার অন্তর্গত সত্তা।
৫৩
যে প্রেম সব কিছুকেই গ্রহণ করে, তার সন্ধান শুধু আপনার হৃদয়েই পেতে পারেন।
৫৪
জৈব ছন্দের মাধ্যমে দেহ তার ভারসাম্য বজায় রাখে। আর এই জৈব ছন্দ প্রকৃতির গভীরে
প্রবহমান ছন্দের সাথে সম্পৃক্ত।
৫৫
মানুষ শুধু দেহ নয়। মানুষ শুধু মনও নয়। মানুষ হচ্ছে এমন এক সত্তা যার রয়েছে দেহ ও
মন।
৫৬
আপনার দেহ ও মন অন্তর্গত চেতনারই বিকশিত ভিন্ন ভিন্ন রূপ।
৫৭
আপনার অন্তর্গত চেতনাই প্রকৃতির সর্বোচ্চ মেধা। মহাবিশ্বের সকল জ্ঞানের প্রতিফলন
সেখানেই ঘটে। এই মেধা আপনার জীবনের নীল নকশার সাথে অবিচ্ছেদ্য, যা কেউ কখনও
মুছে ফেলতে পারে না।
৫৮
আপনার দেহের প্রতিটি কোষ হচ্ছে মহাজাগতিক কম্পিউটারের সাথে সংযুক্ত মিনি
টারমিনাল।
৫৯
অন্তর্গত চেতনা নিজেকে চিন্তা রূপে বা দেহকোষের অনুরূপেও নিজেকে প্রকাশ করতে
পারে।
৬০
সচেতনার ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে ব্যর্থ হলেই আমরা কোন না কোন খাদে পতিত হই।
আমাদের দৈহিক অস্তিত্বের বিরাট এলাকা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। আর পরিণামে
আমরা রোগগ্রস্ত হই, বার্ধক্য আসে, মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ি।
৬১
ভয় ও আতঙ্ক দূর হয়ে কোয়ান্টাম স্পন্দন পরিবর্তিত হওয়ার মধ্য দিয়েই সুস্থতার সূচনা
হয়।
৬২
দেহ ও মন আমি সম্পূর্ণ সুস্থ হতে পারি- এই বিশ্বাসই পরিপূর্ণ সুস্থতার জন্যে প্রথম
প্রয়োজন।
৬৩
যে কোন ব্যথা বা রোগ হচ্ছে একটি বিচ্ছিন্ন দ্বীপ। যে কোন একটি রোগের তুলনায়
আমাদের সুস্বাস্থ্যের ক্ষমতা হচ্ছে সমুদ্রতুল্য।
৬৪
প্রেম, মমতা বা আত্মিক চেতনা অর্জিত জীবন সৃষ্টি করে এক গুরুতর ভারসাম্যহীন
পরিস্থিতি। এ ভারসাম্যহীনতা শোধরানোর জন্যে প্রতিটি দেহকোষ আর্তচিৎকার করতে
থাকে। শরীরের ভিন্ন জটিল রোগ এই আর্তচিৎকারেরই বাহ্যিক প্রকাশ।
৬৫
নতুন পুনরুজ্জীবিত দেহ পেতে হলে আপনাকে নতুন ধারণায় উজ্জীবিত হতে ইচ্ছুক হতে
হবে। নতুন উপলব্ধিই নতুন সমাধান দিতে পারে।
৬৬
পৃথিবীতে মানুষই একমাত্র সৃষ্টি যে চিন্তা ও অনুভূতি দ্বারা তার জৈবিক অবস্থা বদলাতে
পারে।
৬৭
বাস্তবতা আমাদের অন্তর্গত ধারণারই প্রতিফলন। অন্তর্গত ধারণা বদলে গেলে বাস্তবতাও
বদলে যায়।
৬৮
নিজের প্রতি গভীরভাবে তাকান। আপনি দেখবেন, আপনার শরীরকে ক্রমাগত সেই পুরানো
সঙ্কেতই পাঠাচ্ছেন। সেই পুরানো আশঙ্কা, সেই পুরানো প্রত্যাশারই পুনরাবৃত্তি করছে। তাই
আপনার শরীরও সেই পুরানো শৃঙ্খলেই শৃঙ্খলিত রয়ে গেছে।
৬৯
সাধারণ জাগ্রত অবস্থায় নিজের সম্পর্কে আমাদের ধারণা অপরিপূর্ণতা দোষে দুষ্ট। তাই
আমরা বুঝতেই পারি না আমাদের নিজের ভেতরেই শান্তি ও আনন্দের কত বড় সরোবর
রয়েছে। শুধু ধ্যানের স্তরেই নিজের অন্তর্গত প্রশান্তি ও আনন্দের সরোবর আবিষকৃত হতে
পারে।
৭০
দুশ্চিন্তা ও উৎকণ্ঠা দিয়ে কেউ আজ পর্যন্ত নতুন পৃথিবী আবিষ্কার করতে পারে নি। প্রত্যয় ও
সাহসই নতুন পৃথিবী আবিষ্কারের চালিকাশক্তি।
৭১
অতীতের ওআমিহই আমার বর্তমানকে সৃষ্টি করেছে। অতীতের ভুল ওপ্রোগ্রামিংহ-এর ফসলই
আমার বর্তমান।
৭২
দুশ্চিন্তা করে সচেতনভাবে রোগ সৃষ্টি না করে সচেতন সুচিন্তার মাধ্যমে আমরা সুস্বাস্থ্য সৃষ্টি
করতে পারি।
৭৩
যখনই আপনি অনুভব করবেন যে, আপনার শরীরের উপর নিজের নিয়ন্ত্রণ রয়েছে, তখনই
আপনি সুস্বাস্থ্যের সুপ্রভাতে উপনীত হবেন।
৭৪
বাস্তবতা নির্মাণের অসীম শক্তি আমাদের সবারই রয়েছে। সীমানহীন সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও
আমরা এই অসীমতাকে সীমিত করে ফেলি।
৭৫
ক্ষুদ্র থেকে বৃহৎ মহাবিশ্বের সকল ঘটনাপ্রবাহ এক চমৎকার ছন্দ ও নিয়মে বাঁধা; এক
সুগভীর চেতনা সবকিছুর মধ্যেই ক্রমপ্রবাহমান।
৭৬
আপনি নিজের ভেতরে এক জ্ঞানী সত্তার অস্তিত্ব মেনে নিলে আপনার দৈহিক সবকিছু প্রকাশ
আপনার নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। আপনি নিজেই তখন নিজের সবকিছু পরিস্ফূটনের আধারে
পরিণত হন।
৭৭
আমাদের অস্তিত্বের প্রতিটি মুহূর্তে আমরা নতুন দেহ সৃষ্টি করছি। এক বছর আগে আপনার
শরীরে যে বস্তু ছিল, তার শতকরা ৯৮ ভাগ পরমাণু ইতিমধ্যে বদলে গেছে। অর্থাৎ আমরা
এমন একটি ভবনে বাস করছি যার ইটগুলোকে প্রতিনিয়ত ধারাবাহিকভাবে বদলানো হচ্ছে।
৭৮
অন্তর্গত চেতনার সাথে সংযোগের মধ্যমেই আপনি আপনার যথার্থ প্রয়োজন উপলব্ধি করতে
পারবেন। নিজের প্রতি যথার্থ মনোযোগই আপনাকে অনন্য করে তোলে। নিজের প্রতি যথার্থ
মনোযোগ দেয়ার উপায় হচ্ছে ধ্যান।
৭৯
আপনার অস্তিত্বের কেন্দ্রে বিরাজমান তথ্যতরঙ্গ প্রতি মুহূর্তেই আপনার দেহকে নতুনভাবে
নির্মাণ করছে। আপনার সামগ্রিক অস্তিত্ব হচ্ছে এই তথ্যতরঙ্গের সামষ্টিক প্রকাশিত রূপ।
এই তথ্যতরঙ্গের প্যাটার্ন পরিবর্তিত করে আপনি আপনার নিজেকে বদলাতে পারেন।
৮০
চিন্তা করার অর্থ হচ্ছে নিজের ভেতরে একটি প্যাটার্ন সৃষ্টি করা, যা বাস্তবতার মতই জটিল
দুর্বোধ্য ও সমৃদ্ধ। চিন্তাই আমাদের নিজস্ব বিশ্বধারণা সৃষ্টি করে।
৮১
মানব দেহ জমাটবাঁধা স্থবির স্থাপত্য নয়। দেহ হচ্ছে কোটি কোটি বছরের তথ্যে সমৃদ্ধ
নিয়ত প্রবহমান তথ্যভাণ্ডারের শারীরিক রূপ।
৮২
মানবদেহ প্রথম অস্তিত্ব লাভ করে অদৃশ্য স্পন্দনে, যাকে বলা হয় কোয়ান্টা স্পন্দন। এরপর
তা শক্তি ও দেহাণুতে রূপান্তরিত হয়।
৮৩
কোয়ান্টা স্পন্দনকে কণা বা শক্তির মূল একক হিসেবে সংজ্ঞাবদ্ধ করা হয়েছে, যা সবচেয়ে
ক্ষুদ্র পরমাণুর চেয়েও এক কোটি থেকে দশ কোটি গুণ ক্ষুদ্র। এই স্তরে বস্তু ও শক্তি পরস্পর
রূপান্তরশীল। সত্যিকারের নিরাময় এখান থেকেই শুরু হয়।
৮৪
প্রচলিত চিকিৎসাব্যবস্থা যে দেহের চিকিৎসা করতে চায়, বাস্তবে আমাদের দেহ সে দেহ
থেকে ভিন্ন। আমাদের দেহ ওচিন্তাহ করতে পারে। কারণ ওখানে কী হচ্ছে তা সে জনে। এ
জানা শুধু মস্তিষ্কের মাধ্যমেই নয়। বরং শরীরের সর্বত্র প্রতিটি কোষের মধ্যে সংবাদবাহক
অণুর ওরিসিপ্টরহ রয়েছে।
৮৫
শরীরের প্রতিটি কোষ, টিস্যু ও অঙ্গ আপনার মনোযোগ আকর্ষণের জন্যে চিৎকার করতে
পারে। যখনই আপনি সেখানে মনোযোগ দেন, তখনই নিরাময় প্রক্রিয়ার সূচনা হয়।
৮৬
দেহ হচ্ছে সেরা ওষুধ কারখানা। যখন যতটুকু প্রয়োজন ঠিক ততটুকু ওষুধই সে তৈরি
করে। আর এ ওষুধ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থেকে পুরোপুরি মুক্ত।
৮৭
সাধারণ জাগ্রত অবস্থাকে অতিক্রম করে চেতনার উচ্চ স্তরে নিজেকে উত্তীর্ণ করার সাথে
সাথে দেহ আপনার নির্ভরযোগ্য বাহনে পরিণত হয়। তখন দেহ আপনার আত্মার ছন্দের
সাথে পুরোপুরি ছন্দায়িত হয়।
৮৮
আমরা আমাদের মনকে মস্তিষ্কে বন্দী রাখতে পারি না। দেহের প্রতিটি কোষের মধ্যেই
মনের অস্তিত্ব রয়েছে আর দেহের বাইরেও তা বিশ্বমনের সাথে সংযুক্ত।
৮৯
আপনার মন আপনাকে দিচ্ছে নিয়ন্ত্রণ, আপনার ইচ্ছেমত প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করার সামর্থ্য।
৯০
অন্তরতম সত্তার সাথে সংযোগ হলেই বিশ্বাস সর্বোচ্চ স্তরে উন্নীত হয়।
৯১
সচেতনভাবে যখন আপনি আত্মিক সত্তার সন্ধান করেন, তখন জীবনে যুক্ত হয় নতুন মাত্রা।
নিজেকে তখন আপনি দেখতে পাবেন অস্তিত্বের এক সীমাহীন দিগন্তে। নতুন নতুন
অভিজ্ঞতা আস্বাদন করবেন। নতুন নতুন ভাষায় আপনার সংযোগ ও কথোপকথন হবে
শরীরের ৭০ ট্রিলিয়ন কোষের সাথে।
৯২
প্রশান্ত মনই হচ্ছে শক্তির আসল ফল্গুধারা। মন প্রশান্ত হলে অন্তরের শক্তি জাগ্রত হয় এবং
আপাতদৃষ্টিতে অসম্ভবকে সম্ভব করে।
৯৩
আপনার সচেতনতার সাথে সংযোগ স্থাপন করার জন্যে প্রয়োজন নীরব মুহূর্ত। প্রতিদিন
হাজারো কাজের ফাঁকে এই নীরব মুহূর্ত বের করে নিন।
৯৪
আপনার মধ্যেই রয়েছে অফুরন্ত শক্তির নিবাস- যেখানে আপনি যে কোন সময় নিজের
ইচ্ছেমত প্রত্যাবর্তন করতে পারেন, আবির্ভূত হতে পারেন নিজের পূর্ণাঙ্গ রূপে।
মেডিটেশনের মাধ্যমেই সম্পন্ন হতে পারে আপনার এই প্রত্যাবর্তন।
৯৫
নিরাময়ের জন্যে আপনার প্রথম প্রয়োজন এক প্রশান্ত মন।
৯৬
সচেতনতার নতুন মাত্রার সাথে সংযোগই নতুন পৃথিবী সৃষ্টি করে।
৯৭
দেহের জৈবরসায়ন সচেতনতারই সৃষ্টি। বিশ্বাস, চিন্তা ও আবেগ সৃষ্ট রাসায়নিক বিক্রিয়াই
প্রতিটি কোষের জীবনকে পরিচালনা করে।
৯৮
আপনার আজকের শরীরের দিকে তাকালেই আপনি আপনার গতকালের চিন্তাকে দেখতে
পাবেন। আগামীকাল আপনার দেহ কেমন হবে তা দেখতে চাইলে আপনার আজকের চিন্তার
প্রতি দৃষ্টিপাত করুন।
৯৯
জীবন মানেই হচ্ছে অদৃশ্যে স্পন্দনের দৃশ্যমান বিকাশ। এই অদৃশ্য স্পন্দনের উৎসের যত
কাছাকাছি যেতে পারবেন, আপনার নিজেকে, অন্যকে নিরাময় করার ক্ষমতা তত বাড়বে। এ
জন্যে প্রয়োজন অনুভূতির গভীর থেকে গভীরে প্রবেশ, যেখানে রূপান্তরের জন্যে চেষ্টা করতে
হয় না, সবকিছু ঘটে স্বতঃস্ফূর্তভাবে।
১০০
মনের মাঝে যখন আমরা বিশুদ্ধ নীরবতা অনুভব করি, তখন দেহও নীরব নিস্তরঙ্গ হয়ে যায়।
আর এই নীরবতার স্তর থেকে উৎসারিত নিরাময় প্রক্রিয়া অনেক বেশি শক্তিশালী ও
কার্যকর।
১০১
আপনি কোয়ান্টাম চেতনার আলোকে শরীরকে দেখতে পারেন নীরব তথ্যপ্রবাহ রূপে।
অবিশ্রান্ত ধারায় এই তথ্য স্পন্দন আপনার দেহকে সৃষ্টি করছে, নিয়ন্ত্রণ করছে। এই স্তরের
প্রাণের গুপ্ত রহস্য হচ্ছে আপনার দেহের যে কোন কিছুই বদলানো যেতে পারে শক্তিশালী
অভিপ্রায় বা নিয়ত ব্যক্ত করার মধ্য দিয়ে।
১০২
নিয়ত হচ্ছে মনের লাগাম। যা মনকে নিয়ন্ত্রণ করে, দেহকে সঠিক পথে পরিচালিত করে, যা
দেহমনের নতুন বাস্তবতা জন্ম দেয়।
১০৩
আমরা যখন নিয়ত ঠিক করি, তখন আমাদের সুস্বাস্থ্য সৃষ্টি হয়। অশান্ত মন কর্তৃক সৃষ্ট
বিশৃঙ্খল পৃথিবী পরিবর্তিত হয়ে উন্নীত হয় উচ্চতর বাস্তবতায়। আমরা প্রবেশ করি হৃদয়ের
সাম্রাজ্যে।
১০৪
জীবনের মূল উৎস থেকেই উৎসারিত হয়েছে হৃদয়। তাই নিরাময় প্রক্রিয়ায় হৃদয়ের ভূমিকা
অত্যন্ত শক্তিশালী। হৃদয়ের স্পর্শ ছাড়া কোন নিরাময়ই পরিপূর্ণতা লাভ করতে পারে না।
মমতা ও প্রেম দেহকে সুস্থ হওয়ার জন্যে ক্রমাগত প্রেরণা যোগায়।
১০৫
মমতাই জীবনকে পরিপূর্ণ করে। সচেতনতা পরিপূর্ণ হলে সেখানে শুধু প্রেমই বিরাজ করে।
জীবনের মূল উৎস থেকে সচেতনতার প্রতিটি স্পন্দনই যাত্রা শুরু করে শুধুমাত্র মমতা
হিসেবে।
১০৬
মমতার পরশ সবচেয়ে বড় উজ্জীবনী শক্তি। বর্ষার প্রমত্তা নদী দুই কূল উপচে বদ্ধ
জলায়শের দূষিত পানিকে যেমন ঠেলে বের করে দেয়, তেমনি মমতা রোগকে ভাসিয়ে নিয়ে
যায়।
১০৭
নেতিবাচক মাসিক প্রভাবে ইমিউন সিসটেম দুর্বল হয়ে পড়লেই দেহ রোগাক্রান্ত হয়। তাই
সুস্থতার জন্যে প্রথম প্রয়োজন এই নেতিবাচক মানসিক প্রভাব দূর করা।
১০৮
মমতা নিরাময় করে। অন্তর্গত সত্তার গভীর থেকে যখন মমতা উৎসারিত হয় তখন মমতাই
সুস্বাস্থ্য সৃষ্টি করে।
১০৯
সকল ভয়ই মৃত্যুভয়ের প্রকাশ্য ছদ্মাবরণ। পরিবর্তনকে ভয় পাই বলেই আমরা ভয় দ্বারা
আক্রান্ত হই।
১১০
নীরব মুহূর্তে প্রতিদিন অন্তত একবার বলুন, আমি সাহসী।
১১১
রোগ নিরাময় করতে হলে আপনাকে রোগের কোষগত স্মৃতিকে বদলাতে হবে। আর তা
সম্ভব আবেগ ও চিন্তার পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে।
১১২
উচ্চতর অস্তিত্ব হচ্ছে অস্তিত্বের এমন একটি পর্যায় যেখানে সবকিছু স্বতঃস্ফূর্তভাবে ঘটে।
শুধুমাত্র ইচ্ছাই রূপান্তরের প্রক্রিয়ার সূচনা ঘটনায়।
১১৩
প্রত্যেকেরই ওআমিহ সম্পর্কিত ধারণা গড়ে ওঠে অতীতের অভিজ্ঞতা ও চিত্রকল্পের ভিত্তিতে।
ভয় আশা প্রত্যাশা স্বপ্ন মমতা হতাশা- এ সব কিছুকেই বলা হয় আমার। এর সবকিছু
ঝেড়ে মুছে বাদ দেয়ার পরও ওআমারহ কিছু বাকি থেকে যায়। এই বাকি অংশ হচ্ছে সব
সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী, সবকিছুর নীরব সাক্ষী।
১১৪
ওআমিহ কে খুঁজে বের করার জন্যে কিছু করার প্রয়োজন নেই। কিছু করা থেকে নিজেকে
বিরত রাখতে পারলে ওআমিহ কে খুঁজে পাওয়া যাবে।
১১৫
আপনি আপনার অস্তিত্বের অনন্ত ও অপরিবর্তনীয় অংশটুকুর সাথে সংযোগ স্থাপন করতে
পারলেই বুঝতে পারবেন আপনি অমর, অক্ষয়। আগুনের কাছে বরফ যেমন গলে যায়,
তেমনি ভয়ও পালিয়ে যাবে আপনার জীবন থেকে।
১১৬
যে কোন রোগ থেকে নিরাময় লাভ করার পর এমন একটি সময় আসে যখন আপনার মধ্যে
সুস্থতা ও ভাল থাকার অনুভূতি প্রবল হয়। আপনি হয়তো বলেন আমি এখন এক নতুন
মানুষ। আসলেও আপনি তখন তা-ই।
১১৭
প্রকৃতির সাথে একাত্ম হোন। প্রকৃতি মন, দেহ ও আত্মার মাঝে সবসময় ভারসাম্য এনে
দেয়।
১১৮
আমরা প্রত্যেকে আলাদা আলাদা ব্যক্তিত্ব হলেও মহাবিশ্বের নিয়ন্ত্রণকারী চেতনার সাথে এক
অদৃশ্য বন্ধনে আবদ্ধ।
১১৯
সাধারণ জাগ্রত বাস্তবতায় আপনার আঙুল যখন একটি ফুলকে স্পর্শ করে, তখন আপনাদের
মনে হয় এটি একটি পদার্থ। কিন্তু কোয়ান্টাম বাস্তবতা হচ্ছে একগুচ্ছ শক্তি ও তথ্য
(আপনার হাত) আরেক গুচ্ছ শক্তি ও তথ্যকে (ফুল) স্পর্শ করেছে। কারণ প্রতিটি বস্তুই
কোয়ান্টাম লেভেলে স্পন্দনের গুচ্ছ।
১২০
সৎ সঙ্গ সবসময় আপনার আত্মবিশ্বাসে সহায়ক। সৎ সঙ্গ এক আত্মিক বন্ধন যা আপনাকে
সীমাহীন প্রশান্তি ও পরিতৃপ্তি প্রদান করে। সৎ সঙ্গ সবসময়ই প্রেরণার উৎসে রূপান্তরিত
হয়।
১২১
স্বাস্থ্যবান সুখী মানুষ কখনও অতীতে বা ভবিষ্যতে বসবাস করে না। সে সব সময়ই
বর্তমানে বসবাস করে।
১২২
জীবনের উদ্দেশ্য হচ্ছে সুখী হওয়া, পরিতৃপ্ত হওয়া। আর আত্ম উপলব্ধির মাধ্যমেই তা
হওয়া সম্ভব।






জীবন কণিকা

* আন্তরিক প্রার্থনায় প্রার্থনা, প্রার্থনাকারী ও প্রার্থনা কবুলকারী একাকার হয়ে যান ।
* জানাকে মানায় রূপান্তর করতে না পারলে সে জানা অর্থহীন ।
* প্রতিযোগীর যে কোনো বক্তব্য বা সমালোচনাকে মূল্যায়ন করুন । সেই বিজয়ী হয় , যে প্রতিপক্ষের কৌশল সম্বন্ধে সম্যক ধারণা রাখে ।
* পথে নামলে পথই পথ দেখায় ।
* প্রতিপক্ষের সাথে সংলাপের পথকে কখনো বন্ধ করবেন না । কারণ বিশ্বাস নিয়ে মোকাবেলা করলে পৃথিবীর কোন প্রতিপক্ষই অজেয় নয় ।
* আপনার পরিচিত বলয়ের ঈর্ষাকারী ও পরচর্চাকারীদের সাথে মানসিক সর্ম্পক ছেদ করুন । তাহলেই তারা আর আপনার প্রশান্তি নষ্টের কারণ হবে না ।
* কাম শৃঙ্খলিত করে । আর প্রেম শৃঙ্খলমুক্ত করে ।
* সংশয় হলো বিশ্বাস ও অবিশ্বাসের মধ্যবর্তী অবস্থান । বিশ্বাস থেকে বিচ্যুতির প্রথম ধাপই হলো সংশয় ।
* যে সম্পর্ককে ছেদ করা যায় না , সে সর্ম্পকের মাঝে দেয়াল রচনা করবেন না । সেখানে মমতার বন্ধন তৈরি করুন ।
* নতুন বন্ধুত্ব করুন । কিন্তু পুরনো বন্ধুত্বকেও গুরুত্ব দিন ।
* মুক্তবিশ্বাস থেকেই শুরু হয় মানবিকতার উত্থানপর্ব । মুক্তবিশ্বাস প্রতিটি কাজে চিত্তকে একাত্ম করে । আর কাজের সাথে একাত্ম হতে পারলেই প্রতিটি কাজ হয়ে ওঠে আনন্দের উত্‍স ।
* রাগ ও অভিমান বোকা ও দুর্বলরা করে । বুদ্ধিমানরা কৌশলে পরিস্থিতি বদলে দেয় ।
* সামাজিক মুখোশ নয়, অন্তর্গত শক্তিই হচ্ছে ব্যক্তিত্ব ।
* অন্যকে সে-ই অনুপ্রাণিত করতে পারে, যে অন্যের দ্বারা প্রভাবিত হয় না ।
* নিজের পরিবর্তন না এনে আমরা অন্যের পরিবর্তন দেখতে চাই । তাই আমাদের সত্যিকার পরিবর্তন আসে না ।
* মানুষ যখন অবৈজ্ঞানিক ও প্রকৃতি বিরুদ্ধ জীবনযাপন করেছে তখনই তার দুঃখ ও দুর্ভোগ এসেছে ।
* ভয়ের কোন বাস্তব ভিত্তি নেই । এর উত্‍স হচ্ছে অতীত আর নির্মম শিকার হচ্ছে বর্তমান ও ভবিষ্যত্‍ ।
* আহাম্মক বিশ্রাম খোঁজে । অপরদিকে বুদ্ধিমান খোঁজে শুধু কাজ আর কাজ ।
* সত্যিকার যোদ্ধা সেই, যে জানে কখন অস্ত্র সংবরণ করতে হয় ।
* নেতৃত্বকে অনুসরণ করুন । তাহলে আপনিও নেতা হতে পারবেন ।
* সংখ্যা শক্তি নয় । শক্তি হলো বিশ্বাস ও সংঘবদ্ধতা । পৃথিবীর সবসময় নেতৃত্ব দিয়েছে লক্ষ্য সম্পর্কে দৃঢ় প্রত্যয়ী সংঘবদ্ধ মুষ্ঠিমেয় কিছু মানুষ ।
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে মে, ২০১৪ রাত ৮:০২
৭টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ১৮ ই মে, ২০২৪ ভোর ৬:২৬

আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।
প্রথমত বলে দেই, না আমি তার ভক্ত, না ফলোয়ার, না মুরিদ, না হেটার। দেশি ফুড রিভিউয়ারদের ঘোড়ার আন্ডা রিভিউ দেখতে ভাল লাগেনা। তারপরে যখন... ...বাকিটুকু পড়ুন

মসজিদ না কী মার্কেট!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৩৯

চলুন প্রথমেই মেশকাত শরীফের একটা হাদীস শুনি৷

আবু উমামাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, ইহুদীদের একজন বুদ্ধিজীবী রাসুল দ. -কে জিজ্ঞেস করলেন, কোন জায়গা সবচেয়ে উত্তম? রাসুল দ. নীরব রইলেন। বললেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

আকুতি

লিখেছেন অধীতি, ১৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০

দেবোলীনা!
হাত রাখো হাতে।
আঙ্গুলে আঙ্গুল ছুঁয়ে বিষাদ নেমে আসুক।
ঝড়াপাতার গন্ধে বসন্ত পাখি ডেকে উঠুক।
বিকেলের কমলা রঙের রোদ তুলে নাও আঁচল জুড়ে।
সন্ধেবেলা শুকতারার সাথে কথা বলো,
অকৃত্রিম আলোয় মেশাও দেহ,
উষ্ণতা ছড়াও কোমল শরীরে,
বহুদিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

ক- এর নুডুলস

লিখেছেন করুণাধারা, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৫২



অনেকেই জানেন, তবু ক এর গল্পটা দিয়ে শুরু করলাম, কারণ আমার আজকের পোস্ট পুরোটাই ক বিষয়ক।


একজন পরীক্ষক এসএসসি পরীক্ষার অংক খাতা দেখতে গিয়ে একটা মোটাসোটা খাতা পেলেন । খুলে দেখলেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্প্রিং মোল্লার কোরআন পাঠ : সূরা নং - ২ : আল-বাকারা : আয়াত নং - ১

লিখেছেন মরুভূমির জলদস্যু, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:১৬

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আল্লাহর নামের সাথে যিনি একমাত্র দাতা একমাত্র দয়ালু

২-১ : আলিফ-লাম-মীম


আল-বাকারা (গাভী) সূরাটি কোরআনের দ্বিতীয় এবং বৃহত্তম সূরা। সূরাটি শুরু হয়েছে আলিফ, লাম, মীম হরফ তিনটি দিয়ে।
... ...বাকিটুকু পড়ুন

×