আগেই কইয়া লই,খামাখা আমারে রাজাকার ট্যাগাইয়েন না। আমার কতা হইলো যার ইচ্ছা মিষ্টি খাইবো, যার ইচ্ছা গায়েবানা জানাজা পড়বো। আর গায়েবানা জানাজাতো কোনো ধংসাত্নক কার্যক্রম না। গায়েবানা জানাজা পড়লে কি ক্ষতি হবে? উলটো আরো বদনাম হবে,এই সরকারের আমলে গায়েবানা জানাজার নামাজও পড়তে দিলো না!!! এই গুলা মানুষের মনে ভালো বার্তা দেয় না।
চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ উপজেলায় সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী ও আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদের গায়েবানা জানাজায় অংশ নেয়ার দায়ে দুইজনকে ছয় মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
হাজীগঞ্জে গায়েবানা জানাজার দায়ে কারাদণ্ড।
রোববার দুপুরে হাজীগঞ্জ উপজেলা চত্বরে নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মুর্শিদুল ইসলাম এ ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন।
সাজাপ্রাপ্তরা হলেন- হাজীগঞ্জ আল-কাউছার ক্যাডেট মাদ্রসার প্রধান শিক্ষক গোলাম ফারুক ইয়াহিয়া (৪৩) ও বলিয়া গ্রামের জামায়াত কর্মী জাকির হোসেন (৬৬)।
হাজীগঞ্জ থানার এসআই মনির হোসেন জানান, রোববার ভোর সাড়ে ৬টায় পুলিশি টহলরত অবস্থায় দেখা যায়, হাজীগঞ্জ পৌরসভার পশ্চিম মকিমাবাদ অবস্থিত আল-কাউসার স্কুল ও ক্যাডেট মাদ্রাসা প্রাঙ্গনে গায়েবানা জানাজার নামায আদায় করা হচ্ছে। এ সময় দুইজনকে গ্রেফতার করা হয়। বাকিরা পালিয়ে যায়।
পরে ভ্রাহ্মমাণ আদালতের মাধ্যমে গ্রেফতারকৃতদের শাস্তি দেয়া হয়। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মুর্শিদুল ইসলাম জানান, বিনা অনুমতিতে গায়েবানা জানাজা ও সমাবেশ করার অপরাধে তাদের এ কারাদণ্ড দেয়া হয়।
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৮