বর্তমান সরকার সবার জন্য তিনবেলা পেট পুরে খাবারের ব্যবস্থা করেছে। যেখানে আগের সরকারগুলো লূটপাট করে দেশকে পিছিয়ে দিয়েছে।তখন ঘরে ঘরে দুর্ভিক্ষ ছিলো।মানুষ তখন তিন বেলা খাবারতো দুরের কথা ,কচু-ঘেচু খেয়ে দিনাতিপাত করতো । বাংলাদেশ ছিলো সোমালিয়া। আর এখন বাংলাদেশ হচ্ছে মালায়শিয়া। অবশ্য ২/১ বছর পর আমরা উন্নত রাষ্ট্রের কাতারে যে পৌছে যাব,তাতে আর সন্দেহ নাই।
কিন্তু এর ভিতরেও কিছু কিছু লোকের এখনো কপালে তিন বেলা ভাত জোটে না।এরকম মর্মান্তিক খবর শুনলে কার না আত্না কেপে উঠবে না? কার না চোখের পানি পরবে না?কার না বুকে কষ্টের দলা পাকবে না? এই কথা শোনার পর যার ঘুম আসবে আসলে কি সে মানূষ? আসুন তাদের কষ্টে আমরা সহমর্মিতা জ্ঞাপন করি। যার যা আছে তাই নিয়ে তাদের পাশে দাড়াই।মানুষতো মানুষের জন্যই। না হলে তার এসব উন্নয়নের কথাবার্তা মেকী হয়ে যাবে।
৯০ ভাগ ছাত্রলীগ নেতার ভাত জোটে নাঃ বাংলাদেশ আওয়ামী ছাত্রলীগের সভাপতি সাইফুর রহমান সোহাগ ।
ঢাকাটাইমস: কেউ ছাত্ররাজনীতিতে এসে কিছুদিনের মধ্যে কোটিপতি বনে যান বলে আলোচনা প্রচলিত আছে। এ বিষয়টি আপনি কীভাবে দেখছেন?
সোহাগ: ছাত্রলীগে এমন নজির খুব কম। বরং ছাত্রলীগের রাজনীতি করেন এমন ৯০ শতাংশ নেতাকর্মী তিন বেলা ঠিকমতো খেতে পায় না। আমি তো গত কমিটির পরিবেশবিষয়ক সম্পাদক ছিলাম। বলতে পারি, ওই কমিটির ৯৯ শতাংশ সদস্যের কপালে তিন বেলা ভাত জোটেনি। গত কমিটির নেতারা বেঁচে থাকার জন্য লড়াই করেছে।
আহ, এত কষ্ট,এত কষ্ট, এত কষ্ট কেন ছাত্রলীগ করায়?
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৭