আর কতো ???
সীমান্তে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষা বাহিনী-বিএসএফ জওয়ানদের নির্যাতনের শিকার বাংলাদেশি যুবকটির সন্ধান মিলেছে।
তিনি হলেন চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার দুর্লভপুর ইউনিয়নের সতের রশিয়া গ্রামের সাইদুর রহমানের ছেলে হাবিবুর রহমান (২২)।
তিনি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেছেন, গত ৯ ডিসেম্বর রাজশাহীর পবা উপজেলার খানপুর সীমান্ত দিয়ে গরু আনার সময় বিএসএফের নির্যাতনের শিকার হন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার মনকষা বিওপিতে দায়িত্বরত বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের এক কর্মকর্তাও নিশ্চিত করেছেন, হাবিবুরই সেই যুবক।
হাবিবুরকে নির্যাতনের ভিডিওচিত্রটি ভারতীয় টেলিভিশন এনডিটিভিতে বুধবার বিকালে প্রচারের পর আট জওয়ানকে সাময়িক বরখাস্ত করে বিএসএফ।
পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলার কাহারপাড়া সীমান্ত তল্লাসি চৌকিতে নির্যাতনের এই ঘটনা ঘটে বলে জানায় ভারতীয় গণমাধ্যম।
হাবিবুর বৃহস্পতিবার দুপুরে মনকষা বিওপি’র সামনে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, তিনি নিয়মিত গরু আনার জন্য রাজশাহী সীমান্ত পেরিয়ে ভারতের মুর্শিদাবাদ জেলায় যেতেন।
গত বছরের ৯ ডিসেম্বর হাবিবুর রাজশাহীর পবা উপজেলার খানপুর সীমান্ত দিয়ে গরু আনতে যান। সেখানে গরু না পেয়ে ফিরে আসার সময় ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর মুর্শিদাবাদ জেলার রানীনগর ক্যাম্পের জওয়ানরা রাত ১১টার দিকে তাকে ধরে ফেলে। হাবিবুর জানান, তার কাছে মোবাইল ফোন সেট, টর্চ লাইট ও ১ হাজার টাকা দাবি করে বিএসএফ সদস্যরা।
“এসব দিতে অসম্মতি জানালে জওয়ানরা আমাকে একটি ট্রাকটারে তুলে ক্যাম্পে নিয়ে যায়। সেখানে আমাকে ৬/৭ জওয়ান প্রায় ১ ঘণ্টা ধরে মারধর করে। সকালেও মারধর চলতে থাকে, আমার লুঙ্গিও খুলে নেয় তারা,” বলেন তিনি।
মারের চোটে হাবিবুর জ্ঞান হারিয়ে ফেললে ক্যাম্পের কাছে একটি সরিষা ক্ষেতে হাবিবুরকে ফেলে রাখে বিএসএফ জওয়ানরা।
পরে জ্ঞান ফিরলে সীমান্ত পেরিয়ে দেশে ফেরেন হাবিবুর। বাড়িতে এসে গোপনে চিকিৎসা নেন বলে জানান তিনি।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফো ডটকমের সঙ্গে কথা বলার সময় হাবিবুর তার শরীরের ক্ষতচিহ্নগুলো দেখিয়ে বলেন, এর সবই বিএসএফের নির্যাতনের চিহ্ন।
হাবিবুরের ওপর নির্যাতনের জন্য আট জনকে চিহ্নিত করে বরখাস্তের কথা জানিয়েছে বিএসএফ। তারা হলেন, কনস্টেবল বিরেন্দর তিওয়ারি, ভিএস ভিক্টর, ধনঞ্জয় কুমার, আনন্দ সিং, অমর জ্যোতি, সঞ্জীব কুমার, সুরেশ চাঁদ ও সুনীল কুমার।
কুরসি নাশিন
সুলতানি বা মোগল আমলে এদেশে মানুষকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছিল৷ আশরাফ ও আতরাফ৷ একমাত্র আশরাফরাই সুলতান বা মোগলদের সাথে উঠতে বসতে পারতেন৷ এই আশরাফ নির্ধারণ করা হতো উপাধি... ...বাকিটুকু পড়ুন
বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন আর আদর্শ কতটুকু বাস্তবায়ন হচ্ছে
তার বিশেষ কিছু উক্তিঃ
১)বঙ্গবন্ধু বলেছেন, সোনার মানুষ যদি পয়দা করতে পারি আমি দেখে না যেতে পারি, আমার এ দেশ সোনার বাংলা হবেই একদিন ইনশাল্লাহ।
২) স্বাধীনতা বৃথা হয়ে যাবে যদি... ...বাকিটুকু পড়ুন
কৃষ্ণচূড়া আড্ডার কথা
গতকাল পূর্ব নির্ধারিত কৃষ্ণচূড়ায় আড্ডায় মিলিত হয়েছিলাম আমরা।
বছরের একটি দিন আমরা গ্রীষ্মের এই ফুলটির প্রতি ভালোবাসা জানিয়ে প্রকৃতির সাথে থাকি। শিশুদের নিয়ে গাছগাছালি দেখা, ফুল লতা পাতা চেনাসহ-... ...বাকিটুকু পড়ুন
সকাতরে ঐ কাঁদিছে সকলে
সকাতরে ওই কাঁদিছে সকলে, শোনো শোনো পিতা।
কহো কানে কানে, শুনাও প্রাণে প্রাণে মঙ্গলবারতা।।
ক্ষুদ্র আশা নিয়ে রয়েছে বাঁচিয়ে, সদাই ভাবনা।
যা-কিছু পায় হারায়ে যায়,... ...বাকিটুকু পড়ুন
বসন্ত বিলাসিতা! ফুল বিলাসিতা! ঘ্রাণ বিলাসিতা!
যদিও আমাদের দেশে বসন্ত এর বর্ণ হলুদ! হলুদ গাঁদা দেখেই পহেলা ফাল্গুন পালন করা হয়।
কিন্তু প্রকৃতিতে বসন্ত আসে আরো পরে! রাধাচূড়া, কৃষ্ণচূড়া এদের হাত ধরে রক্তিম বসন্ত এই বাংলার!
ঠান্ডার দেশগুলো... ...বাকিটুকু পড়ুন