somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

রাজধানীর বুকে একটা মেস জীবনের গল্প!

২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:২৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


মাত্র ৫ সদস্য বিশিষ্ট ঢাকা শহরে চক্রাকারে আবর্তিত হওয়া, ভাঁড়া করা ফ্ল্যাটে ছিল আমাদের মেস জীবন। নিয়মহীনতাই ছিল এখানে নিয়ম। মোবাইল ফোনটা ছাড়া আর কোন ধরনের সম্পদের উপর সুস্পষ্ট মালিকানা এখানে কারোর-ই ছিল না। এখানে নিয়ম তৈরি হত প্রতিনিয়ত, কিন্তু সেটা পালন হতে কখনোই আমি দেখি নাই। হয়তোবা ইমপ্লিমেন্টেশন হত দু একদিন, তারপর যে লাউ সেই কদু!

মেস মেম্বারদের কারো কারো সকাল হত খুব তড়িঘড়ি করে, মোবাইলের কড়া এলার্মে আবার কারো বা বেশ বেলা করে, বুয়ার সুমধুর কন্ঠস্বর- মামা কি রানমু শব্দে। বাইরের জগতের জন্য সেটা বেশ বেলা হলেও ঘুম কাতুরে এই নিশাচরদের জন্য সেটা গভীর রাত। যাদের ক্লাস থাকত তাদের জন্য ভোর রাতে ঘুমিয়ে সকালে উঠাটা বেশ কষ্টের ছিল। মোবাইলের বিকট চিৎকারে এক রাশ বিরক্তি নিয়ে ঢুলু ঢুলু চোখে এরা যে আসলে কে কার টুথ ব্রাশ, স্যান্ডেল, জুতা ব্যবহার করত সেটা সঠিক ভাবে বলার কোন উপায় ছিল না। টুথ ব্রাশ ভেজা নিয়ে মাঝে মাঝে মেসে দু-একটা চিৎকার-চেচামেচি, হট্টগোল শোনা গেলেও জামা-জুতার জন্য কখনোই টু শব্দটি শোনা যেত না। জামা-জুতা যেন এখানে সরকারী সম্পদ। প্রত্যুষে উঠে তারা সিগারেট খেত, ব্রাশ করত আর জামা-জুতা পরতে পরতে বাস স্ট্যান্ডের দিকে দৌড় দিত। একেকজন যেন উসাইন বোল্ট। কিন্তু যাদের ক্লাস থাকত না তাদের বিরক্তিটা উঠত আরো চরমে। সকাল বেলা ঘুমটা যখন গভীর থেকে গভীরতর ঠিক তখনই বুয়া এসে হাজির। মামা কি রানমু? বিশ্ব সংসারের জটিল এই প্রশ্নটির কাছে ঘুমকাতুরে সদস্যটি বড়ই অসহায়।

মেসের কোন একটা রুমের দরজায়, প্রতি মাসের জন্য একটা বাজারকারী তালিকা টানানো থাকলেও, মামা কি রানমু কথার উত্তর মেসে উপস্থিতজনকেই দিতে হত। কারন এই মেসে সব থেকে বড় বড় অনিয়মগুলোর মধ্যে সদস্যদের বাজার না করার প্রবনতাটা ছিল অন্যতম। মুখ দিছেন যিনি আহার দিবেন তিনি নীতিবাদে বিশ্বাসী ছিল এই জনতা। সকাল বেলার এই ক্রান্তিলগ্নে বুয়া ছিলেন বেশ ভরসার একটা জায়গা। ঘুম ঘুম চোখে নিষ্পাপ আর অসহায় বালক বুয়ার সাহাজ্য প্রার্থী হত কিন্তু চতুর বুয়া, কুচো এই বাজারে আগ্রহী হতেননা। কারন কুচো বাজারে আর্থিক লাভালাভের বিষয় জড়িত থাকতো না, শুধুই পন্ডশ্রম। নিচের দোকান থেকে চাল, ডাল, আলু আর ডিম বাকীতে নিয়ে আসলে বড় জোর সে একটা পান চিবুতে পারে। দুই টাকার একটা পানের জন্য ৫/৬ তলা থেকে নামা-উঠার ঝামেলাটা তিনি সচরাচর নিতে চাইতেন না। আর সাথে সময়ের মূল্য বিষয়টা তো থাকছেই। 'টাইম কস্ট মানি' মতবাদটা তিনি অক্ষরে অক্ষরে মেনে চলেন।

ঢাকা শহরে ব্যাচেলরদের জন্য বরাদ্দ হল খারাপ বাসা গুলোর ৫ তলা, ৬ তলা অথবা নিচ তলা। ২ তলায় বাসার মালিক থাকেন, ৩ তলায় আর ৪ তলায় ফ্যামিলি ভাড়া। ব্যাচেলরদের উঠা নামা করতে হয় খুব সন্তর্পনে, পা টিপে টিপে। পান থেকে চুন খসলেই বাড়ি ওয়ালার চিৎকার চেচামেচি অথবা বাড়ি ছাড়ার নোটিশ। সাঁধের বাসাটা হাতছাড়া হবার ঝুকি কেউ খুব একটা নিতে চাইত না। বাসা একবার হারালে এইসব অলস আর অকর্মন্যদের জন্য ভাল একটা বাসা খুঁজে বের করা চরম কষ্টের হয়ে উঠে। তাই এরা এক জীবন, এক বাসা নীতিতেই বিশ্বাসী। নতুন বাসা খোজার জন্য একটা বাসা খোঁজা কমিটি তৈরির প্রয়োজন হয়। কিন্তু সেই কমিটি শুধু নামেই থাকে, কামের না। ঠিক সরকারী তদন্ত কমিটি গুলোর মত। কিন্তু খাঁড়ার নিচে যখন পানি চলে আসে অর্থ্যাত মাসের ১৫ তারিখ চলে আসে তখন তারা বাসার খোঁজে মরিয়া হয়ে উঠে। অতি দায়িত্বশীল কেউ একজন অটোমেটিক এই দায়িত্বটা নিয়ে ফেলে এবং বাসা একটা পেয়েও যায়। কিন্তু দাম-দরে মেলে না। তখন উপায় একটাই, ৫ জনের কথা বলে ৬ জন থাকতে হয়। অতিরিক্ত একজন মেস মেম্বার খোঁজার জন্য আবার ‘মেস মেম্বার আবশ্যক’ শিরোনামে বাস স্টপে কিংবা চায়ের দোকানের পাশে দেয়ালে দেয়ালে বিজ্ঞাপন সাটানো লাগে। কম্পিউটারে কম্পোজ করা সেই বিজ্ঞাপন লাগানো হয় রাতের আঁধারে। আর যাই হোক, অচেনা এই শহরে মেস মেম্বারদের ইজ্জ্বত বলে একটা কথা আছে। সেই বিজ্ঞাপনে একজনের মোবাইল নাম্বার দেয়া থাকে। বাস্তুহারা রা ফোন দেন, তারা বাসা দেখার জন্য আসেন। ভাঁড়া নিয়ে দর কষা-কষি হয়। উভয় পক্ষের দেশের বাড়ি জানাটা জরুরী। নোয়াখাইল্লা, বরিশাইল্লা অবভিয়াসলি নট এলাউড! আসলে বরিশাইল্লা আর নোয়াখাইল্লা ঢুকে পরলে কি ক্ষতি হবে, সেটা না জানলেও আমরা জানতাম যে অন্য কোন এলাকার কাউকে নেয়া যাবে না মেসের সদস্য হিসেবে। যে সকল বাস্তুহারাগন মেস মেম্বার আবশ্যক নামক বিজ্ঞাপনের উপর নির্ভর করে চলত, তারা আসলে বেশ ড্যাম কেয়ার কারন অনেক গুলো বিজ্ঞাপনের একটায় তাদের জায়গা যে হয়ে যাবে এ ব্যাপারে তারা নিশ্চিত থাকত। তাই দর কষা কষি টা তারা বেশি করত। তারা যেদিন বাসা দেখতে আসত সেদিনটা আমরা তাদের বেশ সমীহ করে চলতাম। কোক-সিগারেট সাধতাম। কিন্তু একবার এডভান্সের টাকা পেয়ে গেলে তাকে আর খুব বেশি পাত্তা তো দেয়াই হত না বরং যেদিন সে মেসে উঠত সেদিন বেশ আয়োজন করে একটা মিটিং ডেকে তাকে বিস্তর বিস্তর মেসের নিয়ম কানুন জানানো হত। সুবোধ বালকের মত সে শুধু জ্বি ভাইয়া জ্বি ভাইয়া ধ্বনি তুলত। আসলে তখন আমরা উভয় পক্ষই এই নিয়ম গুলোর কার্যকারিতা সম্পর্কে ওয়াকিবহাল থাকতাম। এখানে আসলে নিয়ম-কানুন জানানো কিংবা পরিচয় পর্বের তুলনায় ক্ষমতার চর্চাটা বেশি হত। তাকে এই মিটিং এ বুঝিয়ে দেয়া হত মেসে আসলে ডোমিনেটিং গ্রুপ কে। কার কথার উপর কোন কথা বলা যাবে না। এরপর সময়ের আবর্তনে যদি মন-মানসিকতা মিলে যেত তবে মেসের সদস্যদের মধ্যকার বন্ধনে সেও আবদ্ধ হয়ে যেত। তার উদ্বাস্তু জীবন ভূলে নিজেকে একই পরিবারভূক্ত করে নিত। অথবা মেস ছেড়ে যেত।

বাসা হারালে, আমরা কেউ নিশ্চিন্ত থাকতে পারতাম না। কারন হারানোর ভয়। মেসের সদস্যরা, আমরা কেউ কাউকে ছাড়তে চাইতাম না। আমরা একজন আরেকজনের উপর রাগ করতাম, ঝগড়া করতাম, কথা বলা বন্ধ করতাম, বাসা ছাড়ার ডিক্লেয়ার দিতাম কিন্তু সেটা আর কখনোই হয়ে উঠত না। আমরা ছিলাম যেন একটা পরিবার। গভীর মমতায় একজন আরেক জনের সাথে নিবিড় ভাবে বাঁধা।

অনেকগুলা অনিয়মের মধ্যে একটা নিয়ম শত বাঁধা বিপত্তিতে হলেও খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলত, সেটা ছিল মেসের হিসাব-নিকাশ। একজন রেগুলার মেস ম্যানেজার সর্বদা অন ডিউটিতে থাকত। বাজারকারীর মত মেস ম্যানেজারও প্রতি মাসে বদল হবার কথা থাকলেও প্রায় সময় ছোটদের এই দায়িত্ব পালন করতে হত। চাপিয়ে দেয়া দায়িত্ব মাসের শুরুর দিকে ম্যানেজার সকলের কাছ থেকে একটা নির্দিষ্ট পরিমান টাকা খাওয়ার জন্য জমা হিসেবে রেখে দিত। একটা লালরঙা রোল করা হাজিরা বহি টাইপ রেজিস্টার খাতায় সে সদস্যদের নাম অনুযায়ী জমা টাকার পরিমান, মিলের হিসাব লিখে রাখত। নিজের টাকা আর মেসের টাকা যেন একসাথে মিলে না যায় এজন্য এরা মেসের গচ্ছিত টাকা গুলোকে সেই খাতার ভেতরেই রাখত। মাস শেষ হলে ম্যানেজার হিসাবে বসত। মিল সংখ্যা, প্রতি মিল বাবদ খরচ, ব্যাক্তি ভেদে দেনা পাওনার হিসাব সে একটা কাগজে টেপ মেরে কোন একটা দরজায় ঝুলিয়ে দিত। রাতে ম্যানেজার মিটিং ডাকত, হিসাব-নিকাশ বুঝিয়ে দিয়ে সবশেষে সে মেস চালাতে গিয়ে তার নানা সমস্যার কথা তুলে ধরে ম্যানেজারের দায়িত্বপদ থেকে অব্যহতি নিতে চাইত এবং নতুন কাউকে সেই দায়িত্ব নেয়ার আহ্ববান জানাত। চতুর মেস মেম্বারগন এসময় তাকে হাওয়া দিয়ে আকাশে তুলে দিয়ে আবারো পরবর্তী মাসের জন্য ম্যানেজার পদে নির্বাচিত করত। তাদের ভাবখানা এমন থাকত যে তারা তার হাতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দায়িত্ব তুলে দিচ্ছে।

সকালে কারোরই খাবার কোন বালাই থাকত না, যে যার মত বাইরে খেয়ে নিত। আর যারা অনেক বেলা পর্যন্ত ঘুমাত তারা ঘুম থেকে উঠে বাসার নিচে গিয়ে সিঙ্গারা আর চা খেয়ে আসত। মাসের প্রথম সপ্তাহ নতুন ম্যানেজমেন্টের অধীনে রান্না-বান্নাটা একটু ভাল হলেও, এরপর চলত ডিম থেরাপী। মেসের ছেলেরা যে হারে ডিম খায় তা পশ্চ্যাৎ দিয়ে প্রবেশ করানোর চেয়েও বেশি কষ্টের। ডিমের সাথে মেসের কমন খাবার হল আলু আর ডাল।এগুলো যে এদের প্রিয় খাবার তা কিন্তু নয়। কারন একটাই, বাজারে যেতে অনীহা। মাছ-মাংস কিনতে বাজারে যাবার ফায়দাটা লুটত বুয়া। বুয়া বাজারে গেলেই টাকা পয়সা একাকার করে দিত। বাজার করার ভয়ে সকলেই মেনে নিত এবং তারা একভাবে এটায় অভ্যস্ত ও হয়ে গিয়েছিল। বুয়া চুরি করবে এটাই স্বাভাবিক বরং চুরি না করাটা এখানে অস্বাভাবিক। মাসের শেষের দিকটায় মেসে আঁকাল পরত। তখন আর মিল চলত না। বুয়া আসত, ঝার দিত, চলে যেত। টাকা সকলের পকেটে থাকলেও এসময় কেউ আর টাকা বের করতে চাইত না। তখন তারা খেত হোটেলে হোটেলে। ২/৪ বেলা হোটেলে খাবার পর বিরক্ত হয়ে আবার মিটিং ডাকা হত। মিটিং এ অভিযোগ হত- আমি এত টাকা দিছি, সে এত দিছে আমি আর কেন দিব? শেষ মেশ সব দোষ গিয়ে পড়ত মেস ম্যানেজারের ঘাড়ে। বাজে ম্যানেজমেন্ট। মেস ম্যানেজার আবার রেগে গিয়ে দায়িত্ব থেকে অব্যহতি নিতে চাইত, আবার তাকে বোঝানো হত এবং শেষ মেশ সিদ্ধান্ত হত মাসের বাকী কয়েকটা দিন প্রতি বেলার জন্য চাঁদা দিয়ে রান্না হবে। আবার মেস ম্যানেজার আগের দিন রাতে যারা যারা খাবে তাদের থেকে চাঁদা তুলত। রান্না করা আর বাসন মাজা ছাড়াও বুয়ার বেশ কিছু দায়িত্ব থাকার কথা ছিল। যেমন- ঘর ঝাড় দেয়া, ঘর মোছা, পানি ফুটানো, ফুটানো পানি বোতল ভর্তি করা। কিন্তু সে এগুলোর কোনটাই করত না। শুধু ফোটানো পানি বোতল ভর্তি করে রেখে যেত, আর আমরা যে যার মত বোতল নিয়ে নিয়ে খেতাম। বোতল গুলো যে কতকাল পরিস্কার করা হত না তার সঠিক দিনক্ষন বুয়াও বলতে পারবে না আমি নিশ্চিত। ছোট বড় সকলেই এখানে সিগারেট খেত। গোল্ড লিফ। ছাই ফেলানোর এসট্রে থাকলেও পুরো ঘর যেন একেকটা এসট্রে। আর সিলিং গুলো সিগারেটের প্যাকেট দিয়ে ভর্তি। ভাতের থেকে এরা সিগারেটই বেশি খেত। রাতে বাসায় ঢুকার সময় একেকজন ৮/১০ টা করে সিগারেট নিয়ে ঢুকত। কে কয়টা সিগারেট নিয়ে রুমে ঢুকে এটা সকলের জানা থাকলেও সকলে এমন ভাব করত যে সে কম সিগারেট নিয়ে এসেছে। রুমে এসেই সকলের অগোচরে আগে একটা সিগারেট লুকিয়ে ফেলত। এটা সকালের সিগারেট। সকালে একটা সিগারেট না টানলে প্রাতঃরাশ হবে না। মেস জীবনটায় সন্ধ্যা হত রাত দশটায় আর রাত হত ৩/৪ টায়। এখানে রাতের গভীরতা বলে কিছু ছিল না। রাতভর চলত তাস খেলা, মুভি দেখা অথবা প্রেমিকার সাথে ফোনালাপ।

একমাত্র মেসের সিনিয়রেরা বাসা মালিক আর পাড়ার বদ পোলাপানের চোখ ফাঁকি দিয়ে তাদের প্রেমিকাকে রুমে নিয়ে আসলেও জুনিয়রারাও মাঝে মধ্যে সকলকে লুকিয়ে মেসটাকে লিটনের ফ্ল্যাট বানাতে টাইম নিত না। তারপর সারা দিন দরজা বন্ধ। ঐ রুমে কি হয় এটা সকলে বুঝলেও, না বোঝার ভান করে চলত সারাটা দিন।

পরীক্ষা ঘনিয়ে আসলেও কারোরই কোন হুশ হত না, তবে পরীক্ষার আগের রাতটায় একেকজন বিদ্যাসাগর হয়ে যেত। রুম ডেটিং এর মত করে সে দরজা লাগিয়ে চিৎকার করে পড়াশুনা করত। সারা রাত জেগে পরে পরের দিন ঢুলু ঢুলু চোখে গিয়ে বসত পরীক্ষার হলে। কারো ফলাফল কখনো কারো খারাপ হতে শুনি নাই।

মেসের জীবনটা ছেড়ে গৃহী হয়েছি আজ প্রায় ছয় বছর! সংসার যে আমার মত সন্ন্যাসীকে ঠিক মানিয়ে নিতে পারে না তা অনুধাবন করতে পারি অক্ষরে অক্ষরে। আমার বাউন্ডুলে জীবনে আবার হারিয়ে যাবার নেশাটা আমি চরম ভাবে দমন করি। দাঁতে দাঁত চেপে আমি সংসার ধর্ম পালন করে চলি!
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩০
২৪টি মন্তব্য ২৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধাদের মুমিনী চেহারা ও পোশাক দেখে শান্তি পেলাম

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫৮



স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে স্টেজে উঠেছেন বত্রিশ মুক্তিযোদ্ধা তাঁদের চব্বিশ জনের দাঁড়ি, টুপি ও পাজামা-পাঞ্জাবী ছিলো। এমন দৃশ্য দেখে আত্মায় খুব শান্তি পেলাম। মনে হলো আমাদের মুক্তিযোদ্ধা আমাদের মুমিনদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের দুই টাকার জ্ঞানী বনাম তিনশো মিলিয়নের জ্ঞানী!

লিখেছেন সাহাদাত উদরাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ২:৫৯

বিশ্বের নামীদামী অমুসলিমদের মুসলিম হয়ে যাওয়াটা আমার কাছে তেমন কোন বিষয় মনে হত না বা বলা চলে এদের নিয়ে আমার কোন আগ্রহ ছিল না। কিন্তু আজ অষ্ট্রেলিয়ার বিখ্যাত ডিজাইনার মিঃ... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×