somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

আহমদ হাসান
জন্ম: ১০ ই শ্রাবন (২৭ জুলাই), ১৯৮৩ । B. A. & M. A ইংরেজি বিভাগ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়। কাজের মধ্যে একটাই ভাল পারি- পড়া। যেকোনো সূখপাঠ্য বই। জীবন দর্শন: সত্য সন্ধান। I AM A TRUTH-SEEKER. খুঁজতেছি। পেলে জানাবো।

৩টি বই (পাঠানুভুতি)

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

পাকিস্তানি মিলিটারী নিয়ে একটা জোক বলি।
১৯৫৮ সালে দেশে চোরাচালান ব্যাপকহারে বেড়ে যায়।
পাকিস্তান সরকার সেনাবাহীনি নামায় চোরাচালানী ধরতে।
সৈনিকরা সর্বত্র চোরাকারবারী খুঁজে বেড়াচ্ছে। কিন্তু
মুশকিল হচ্ছে এরা বাংলা ভালো বুঝেনা।

“ বাজারে একজন দোকানদারকে এইগুলি কি জিনিষ জিঞ্জাসা করলে
দোকানদার মিলিটারীকে বলে যে, এগুলি- ‘বোম্বাই মরিচ’
‘বোম্বাই’ (মুম্বাই) শুনেই মিলিটারী ‘ তুম বোম্বাইকা মরিচ এধার চালান করতা হায় ’
বলে মাইর শুরু করে।

আর একজন মিলিটারী- গুড়ওয়ালাকে এ জিনিসগুলি কি জিঞ্জাসা করায় সে বলে “গুড়” ।
মিলিটারী ঐ গুড় হাতে নিয়ে মুখে দেয় এবং বলে যে ’এ তো মিঠা হায়’ ।
তারপর ‘তুম ঝুট বলতা হায়’ বলে তাকেও মারপিঠ শুরু করে দেয়। ” পৃ:8-9।

১৯৫৮ সালে চিত্তরঞ্জন সুত্র এই ঘটনা দুটো বর্ননা করেছিলেন।
National Assembly বা জতীয় পরিষদে তিনি এই ঘটনা দুটোর উল্লেখ করে মাননীয় স্পীকারের
দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেছিলেন যে বাংলায় পাকিস্তানি সেনাবাহীনীর কাজকর্ম
নানা কারণে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
এবং জনজীবনেও তারা বিরুপ প্রভাব ফেলছে ।
বিষেষত সেনাবাহীনীর বাড়াবাড়ি সীমা অতিক্রম করেছিল।
তারা রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দদের থোরাই কেয়ার করতো।
প্রষাষনিক কর্মকর্তারা মান সম্মান হারানোর ভয়ে তাদের সাথে কথা বলতো না।

সেনাবাহীনীর যখন এই অবস্থা তখনো সাধারণ মানুষ সেনাবাহীনীকে ভয় করতো।
এমনকি ন্যাশনাল এসেম্বলীর সদস্যারা পর্যন্ত তাদের সমীহ করতো।
এই চিত্তরঞ্জন সুত্র প্রথম ব্যাক্তি যিনি এর প্রতিবাদ করলেন।
তিনি জাতীয় পরিষদে খোলামেলা আলোচনা করলেন।
বললেন যে সেনাবহীনীর এই বাড়াবাড়ি সুবিধাজনক না।
তারা কথায় কথায় বন্দুকের ভয় দেখায়। রাজনৈতিক নেতাদের গ্রেফতারের হুশিয়ারী দেয়।
এসব শুভ লক্ষণ নয়।
মুখে বলতে বলতে না জানি কবে তারা বাস্তবায়ন শুরু করে দেয়।

পরিষদের অন্য মেম্বররা চিত্তরঞ্জনের কথায় অবাক হলেন, প্রতিবাদ করলেন।
তাদের মতে সেনাবাহীনী নিয়ে এ ধরণের কথা বলা আপত্তিকর, তারা দেশের রক্ষক।
জাতীয় পরিষদে সেদিন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন না।
কারণ তার সাথে Chief Minister এর কিযেন মনোমালিন্য ছিল।

বেশী না, এই ঘটনার মাত্র ৬ মাস পরে দেশের রক্ষকরা (!)
আইয়ুব খানের নেতৃত্বে গনতন্ত্রের ভক্ষকের ভুমিকায় অবতীর্ন হল।
১৯৫৮ সালের ৭ই অক্টোবর সেনাবাহীনী
পাকিস্তানের ক্ষমতা দখল করে মার্শাল ল’ জারি করল।
শুরু হল সামরিক শাষণ।
৬ মাস আগে চিত্তরঞ্জনের কথায় তার সহযোদ্ধারা গুরুত্ব দিলে
পাকিস্তানের ইতিহাস হয়তো অন্যরকম হতো।
চিত্তরঞ্জন কয়েকদিন যাবত জাতীয় পরিষদে তার অলোচনা বহাল রাখেন।
সেই দীর্ঘ অলোচনা বই আকারে আছে।
বইটার নাম

“ পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ক্ষমতাদখলের ষড়যন্ত্র সম্পর্কে প্রথম হুঁশিয়ারী। ”
পূর্ব পাকিস্তান আইন পরিষদ, ঢাকা থেকে প্রকাশিত।

সেদিন স্পিকার পর্যন্ত ক্ষেপে গিয়েছিলেন চিত্তরঞ্জনের প্রতি। তিনি তাকে বললেন-
Mr.Sutar, You have kindled a fire, it must burn you.
স্পিকারের নাম আ: হাকিম।
তার কথা অর্ধেক সত্য প্রমানিত হইছিল।
আগুন শুধূ চিত্তরঞ্জন সূত্রকে জ্বালায়নি পুরো পাকিস্তানকে জালিয়েছিল্ ।
অথচ এই আয়ূব খানকে পূর্ব এবং পশ্চিম পাকিস্তানের
সবাই মনে করত গনতন্ত্রের কান্ডারী, রক্ষক ।
সেই তিনি গোগ্রাসে গনতন্ত্র ভক্ষণ করলেন।

আসলে এই উপমহাদেশের ইতিহাস বড়ই গোলমেলে।
বইয়ের ভূমিকার একটা কথা ভাল লেগেছে। সেখানে বলা হয়েছে:
“...দেশ ভাগের মূল কারণ হিন্দু মূসলমানের বিরোধ যতটা,
তার চাইতে অনেক বেশী সম্রাজ্যবাদী চক্রান্ত এবং স্বার্থ ।
দেশ ভাগের পর ভারত পাকিস্তান বিরোধেরও মূল কারণ আন্তর্জাতিক চক্রান্ত এবং স্বার্থ।
....পাকিস্তানের সর্বময় ক্ষমতার অধীকারী জিন্নাহর বিনা চিকিৎসায় মৃত্যু,
লিয়াকত আলী হত্যা, ফাতেমা জিন্নাহ এবং শহীদ সোহরাওয়ার্দীর রহস্যজনক মৃত্যু -
এই সব কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয় বা মূলত পাকিসন্তানের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারও নয় ।
ইহা পাকিস্তানে আন্তর্জতিক একটি শক্তির প্রস্থান এবং একটি নতুন শক্তির প্রবেশ।
উপমহাদেশে সামগ্রিকভাবে বন্দরনায়েক, বঙ্গবন্ধু,
ভুট্টো এবং শ্রীমতি গান্ধীর হত্যা ইহা আদৌ
উপমহাদেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারও নয়।
ইহা উপমহাদেশে বৃহৎ শক্তির ব্যাপার। ” পৃ: ভূমিকা।

উপমহাদেশ নিয়ে আন্তর্জতিক ষড়যন্ত্রের বিষয়ে আর একটু বলি।
গতকালকে আর একটা বই পড়লাম। নাম: ‘কালো পঁচিশের আগে ও পরে।’
লেখক আবুল আসাদ। সেখানে জেনারেল ওসমানীর একটা
সাক্ষাৎকারের অংশবিশেষ আমাকে আকৃষ্ট করেছে। 1983 সালের 24 নভেম্বর বিচিত্রা
এক সাক্ষাৎকার নেয়ার সময় তাকে প্রশ্ব করে,
“ পাকিস্তানী সৈন্যদের আত্বসমর্পণ আপনার কাছে হলো না কেন?” জেনারেল ওসমানি বলেন,
“মুক্তিযুদ্ধের এমন অনেক ঘটনাই আমি জানি,
যাতে অনেকের অসুবিধা হবে। আমি একটা বই লিখছি।
তাতে সব ঘটনাই পাবেন।”

চিকিৎসার জন্যে লন্ডনে যাওয়ার প্রাক্কালে সি এম এইচ হাসপাতালে দেয়া জীবনের সর্ব
শেষ সাক্ষাতকারে অসুস্থ জেনারেল জানান:
আমার একটা দূ:খ আছে- আমি বাংলা ভাষা দিয়ে লিখতে পারি না।
ইংরেজী স্কুলে লেখাপড়া করেছি তাই। তবে আমি বসে নেই- আমি অনেক ঘটনার নোট টুকে রেখেছি।
ইংরেজীতে। একটা আত্বজীবনী লিখবো।
অনেক অজানা ইতিহাস থাকবে তাতে। জেনারেল ওসমানির জীবনীগ্রন্থ হবেনা সেটা-
সেটা হবে বাংলাদেশ জন্মের ইতিহাস। দেশবাসীর কাছে আমি রৃনী ।
অনেক আগের পাওনা তাদের বইটা শেষ করে প্রকাশ করতে না পারলে
আমার মৃত্যুর সাথে সাথে আমার লাশের মতো অনেক অজানা কথা
অনেক অপ্রকাশিত ইতিহাস মাটিতে চাপা পড়বে। এটা হওয়া উচিত না।....
ভাবছি ভালো হয়ে ফিরে এসে অবশ্যই বইটি লিখব- আর কিসের ভয় । কারে ভয়?
এক বঙ্গবন্ধুরে ভয় করতাম । সেই লোকটারে কথা দিছিলাম কিছু কিছু কথা লিখবো না, বলবো না।
তিনিও নাই আমার দেওয়া কথাও নাই।
এই সব কথা বর্তমান ও আগামী দিনের নাগরিকদের জানা দরকার। হাঁ আমি লন্ডন থেকে ফিরেই লিখবো নিয়মিত।” পৃ: ১৮১-১৮২।

কিন্তু জেনারেল আর লন্ডন থেকে ফিরে আসেননি।
এসেছিল তার লাশ।

বঙ্গবন্ধুর প্রতি মওলানা ভাষানির পিতৃস্নেহের একটা ঘটনা বলে এই বই শেষ করি।
৭ই মার্চ বঙ্গবন্ধুর ভাষনের ২ দিন পরে ৯ই মার্চ ১৯৭১।
পল্টন মাঠে বক্তৃতা দিচ্ছেন মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাষানি।
২ দিন আগে বঙ্গবন্ধু ভাষন দিয়েছেন, তবু ছাত্র নেতাদের একাংশ মনে করত বঙ্গবন্ধু ইয়াহিয়ার সাথে
৬ দফা বিষয়ে আপোষ রফা করতে পারে।
তাদের এ অমুলক ধারণা ভেংগে দিতে ভাষানি বললেন :
“....ইয়াহিয়া ঢাকায় এলে মুজিব তার সাথে বাঙ্গালীর দাবী নিয়ে
আপোস করতে যেতে পারেনা।
শেখ মুজিব বঙ্গবন্ধু বা যে বন্ধুই হোক না কেন আপোস করতে গেলে পিঠের চামড়া তুলে ফেলবো।
...আমি ৩১ টি সমিতির সভাপতি ছিলাম, তার একটি সমিতির সেক্রেটারী ছিল মুজিব।
শেখ আমার ছেলের মতো। আমি, তাকে হাতে খড়ি দিয়ে রাজনীতি শিখিয়েছি।
আকে আপনারা অবিশ্বাষ করবেননা।....” পৃ: 90/দৈনিক পাকিস্তান ১০ মার্চ ১৯৭১

এই জায়গাটা পড়ে আমি সত্যি অশ্রসিক্ত হয়েছি।
মনে হয়েছে একজন মানুষের মনে কত দরদ...
দেশের প্রতি মানুষের প্রতি...
ভাষানীর অনেক সীমাবদ্ধতা ছিল।
মুক্তিযুদ্ধের পুরাটা সময় ভারত তাকে বন্ধী করে রাখে ।
কিন্তু তার মনে ছিল দেশের প্রতি অগাধ ভালবাসা।
সেই ভালবাসা থেকে তিনি আজীবন লড়ে গেছেন।
বৃটিশ থেকে বাংলা....
এতবড় রাজনীতিবীদ হয়েও এক মূহুর্তের জন্য রাজনীতি করেননি।
তিনি আসলে রাজনীতীবীদ হতে চাননি কখনো।
সেই কারনেই তার মৃত্যুর পরে তার দলও একপ্রকার মারা গিয়েছে।

যাইহোক, কালো পচিশের আগে ও পরে বইটা পড়ার আগে আর একটা বই পড়েছি।
সেটার নাম:
‘একাত্তরের ঘাতকদের কেন বিচার চাই।’
লেখক: আমান- উদ- দৌলা। ভূমিকা লিখেছেন- জাহানারা ইমাম।
এই বইটা এবং ১ম বইটা আউট অব্ প্রিন্ট, দুস্প্রাপ্য।
এ্ইটা মূলত বের করা হয়েছিল শহীদ জননী জাহানারা ইমাম
92 সালে গনআদালত গঠন করার এক বছর পরে।
আন্দোলনকে আরো বেগবান করার লক্ষই ছিল বইটার উদ্ধেশ্য ।
বইয়ে এমন অনেক তথ্য আছে যা সত্যিই জানা ছিল না।
কবি নবারূণ ভট্টাচার্যের একটা কোটেশন আছে বইয়ে সেটা দিয়ে এই লেখার ইতি টানি।

“....যে পিতা সন্তানের লাশ সনাক্ত করতে ভয় পায়
অামি তাকে ঘৃণা করি।
যে শিক্ষক- বুদ্ধিজীবী- কবি ও কেরানী প্রকাশ্যে
এই হত্যার বিচার চায়না-
আমি তাকে ঘৃণা করি।
যে ভাইটি এখনো নির্লজ্জ স্বাভাবিক হয়ে
চুপকরে বসে আছে-
আমি তাকে ঘৃণিা করি। ” ____কবি নবারূণ। পৃ: ১১।
.....
...
.
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৫
১টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=কবিতাগুলো যেনো এক একটি মধুমঞ্জুরী ফুল=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ১৩ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:২০



©কাজী ফাতেমা ছবি
মনের মাধুরী মিশিয়ে যে কবিতা লিখি
কবিতাগুলো যেনো আমার এক একটি মঞ্জুরী লতা ফুল,
মনের ডালে ডালে রঙবাহারী রূপ নিয়ে
ঝুলে থাকে কবিতা দিবানিশি
যে কবিতার সাথে নিত্য বাস,
তাদের আমি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ফিরে দেখা - ১৩ মে

লিখেছেন জোবাইর, ১৩ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:০৩

১৩ মে ২০০৬


দমননীতির অদ্ভুত কৌশল
সরকার নির্বাচনকে সামনে রেখে বিরোধী দলের ওপর দমন নীতির আশ্রয় নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। দ্রুত বিচার আইন ও পুলিশ প্রশাসনকে ব্যবহার করে দমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

কাঁচা আম পাড়ার অভিযান

লিখেছেন মরুভূমির জলদস্যু, ১৩ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৩২



গাজীপুর জেলার জয়দেবপুরের বাড়ীয়া ইউনিয়নের দেউলিয়া গ্রামে আমার প্রায় ৫২ শতাংশ জমি কেনা আছে। সেখানে ছোট একটি ডোবা পুকুর, অল্প কিছু ধানের জমি আর বাকিটা উঁচু ভিটা জমি। বেশ... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমরা কেন এমন হলাম না!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৪ ই মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪১


জাপানের আইচি প্রদেশের নাগোইয়া শহর থেকে ফিরছি৷ গন্তব্য হোক্কাইদো প্রদেশের সাপ্পোরো৷ সাপ্পোরো থেকেই নাগোইয়া এসেছিলাম৷ দুইটা কারণে নাগোইয়া ভালো লেগেছিল৷ সাপ্পোরোতে তখন বিশ ফুটের বেশি পুরু বরফের ম্তুপ৷ পৃথিবীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের গ্রামে মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি

লিখেছেন প্রামানিক, ১৪ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৩১



২৬শে মার্চের পরে গাইবান্ধা কলেজ মাঠে মুক্তিযুদ্ধের উপর ট্রেনিং শুরু হয়। আমার বড় ভাই তখন ওই কলেজের বিএসসি সেকেন্ড ইয়ারের ছাত্র ছিলেন। কলেজে থাকা অবস্থায় তিনি রোভার স্কাউটে নাম... ...বাকিটুকু পড়ুন

×