somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আমার রাজনীতি ও ৯০'র আন্দোলনের কিছু টুকরো স্মৃতি - ৩

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

১৯৮৬ সালে আন্দোলনের গতি যখন তুঙ্গে , এরশাদ পতন অনিবার্য , ঠিক তখনই আওয়ামীলীগ নেতৃত্বাধীন ১৫ দল এরশাদের অধীনে নির্বাচনে অংশগ্রহণের ঘোষণা দেয় । ১৫ দল ভেঙ্গে যায় । ১৫ দলের আভ্যন্তরের বাম দল গুলো আলাদা হয়ে ৫ দল গঠন করে । তবে সিপিবি আওয়ামীলীগের সাথে পাতানো নির্বাচনে অংশ নেয় । আওয়ামীলীগ বিরোধী দলের আসনে বসে এরশাদকে বৈধতা দেয় । বিএনপি এবং অন্যরা আন্দোলন চালিয়ে যেতে থাকে ।
১৯৮৮ সাল । আমার জীবনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বছর । আমি ‘বিপ্লবী ছাত্র সংঘ’ এর কেন্দ্রীয় কমিটির আহবায়ক নির্বাচিত হই । ১৯৮৬ সালে আমি , কিরন , লাল ভাই ছাত্র মৈত্রী থেকে বেড়িয়ে যাই এবং যে কোন ধরনের সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকি । এখানে উল্লেখ্য আমরা যে ধারার কম্যুনিস্ট আন্দোলনের সাথে জরিত ছিলাম সেখানে রাজনৈতিক ভাবে সোভিয়েত ইউনিয়নকে সামাজিক সাম্রাজ্যবাদ মনে করা হতো । ছাত্র মৈত্রীরও একই মূল্যায়ন ছিল । কিন্তু হটাৎ করে বাদশা ভাইয়ের (ফজলে হোসেন বাদশা – বর্তমানে আওয়ামীলীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোটের এমপি) নেতৃত্বে রাতারাতি সোভিয়েত ইউনিয়ন সামাজিক সাম্রাজ্যবাদ থেকে সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র হয়ে গেল।
ময়মনসিংহ জেলা ছাত্র মৈত্রী পত্রিকায় বিবৃতি দিয়ে এর প্রতিবাদ করলো । স্বপন ভাই (জহিরউদ্দিন স্বপন) সেইদিনই সকালে স্বশরীরে ময়মনসিংহ গিয়ে বিবৃতি প্রত্যাহার করার জন্য আমাকে অনুরোধ জানাল । কিন্তু জেলা কমিটির পক্ষ থেকে আমি বিবৃতি প্রত্যাহারে অপারগতা প্রকাশ করায় ছাত্র মৈত্রী ময়মনসিংহ জেলা কমিটি পত্রিকায় বিবৃতি দিয়ে বিলুপ্ত ঘোষণা করা হোল । আমার সাথে ছাত্র মৈত্রীর সম্পর্ক ছিন্ন হোল ।
আমরা ‘প্রগতিশীল অধ্যয়ন চক্র’ নামে একটি পাঠচক্র গঠন করলাম । কিরন , লাল ভাই , মিহির , আরও অনেকে অত্যন্ত পরিশ্রম করায় পাঠচক্র এর আকার অনেক বড় হোল । ঠিক কিছুদিন পরে ১৯৮৬ সালের সম্ভবত মে মাসে ঢাকায় একটি কনভেনশন ডাকা হোল । এর মুল উদ্যক্তা তৎকালীন একটি গোপন কম্যুনিস্ট পার্টি যার নাম বাংলাদেশের সর্বহারা পার্টি । এই পার্টির ইতিহাস হোল সিরাজ সিকদার ১৯৭৫ সালে আওয়ামীলীগের হাতে নিহত হওয়ার পর তৎকালীন পূর্ব বাংলা সর্বহারা পার্টি দুই ভাগে বিভক্ত হয় , একটি পূর্ব বাংলা সর্বহারা পার্টি (অপক) । অপক মানে অস্থায়ী পরিচালনা কমিটি । আর একটি পূর্ব বাংলা সর্বহারা পার্টি (সবিপ) । সবিপ মানে সর্বচ্চ বিপ্লবী পরিষদ । সবিপ এর নেতৃত্বে আনোয়ার কবির এবং অপক এর নেতৃত্বে লেঃ কর্নেল ( অবঃ বা বরখাস্ত ) জিয়াউদ্দিন । আমি ও আমার সাথের সকলে হোসেন ভাইয়ের নেতৃত্বে রাজনৈতিক উত্থান পতনের প্রক্রিয়ায় কিভাবে অপক এর সাথে জরিয়ে পরলাম বা পরতে বাধ্য হলাম তা নিজেও বলতে পারবো না । তবে পার্টির সদস্য হিসাবে মুলত ছাত্র আন্দোলনের সাথে জরিত ছিলাম ।
পূর্ব বাংলা সর্বহারা পার্টি (অপক) ১৯৮৩ সালে ১ম কংগ্রেস করে এবং নাম পরিবর্তন করে হয় বাংলাদেশের সর্বহারা পার্টি । কংগ্রেসের সিদ্ধান্ত মোতাবেক পার্টির মুল নেতৃত্ব ও কার্যক্রম আন্ডার গ্রাউন্ডে থেকে পরিচালনা করার সিদ্ধান্ত হয় । ব্যাখ্যায় বলা হয় যে , রাষ্ট্রের চরিত্র যেহেতু ফ্যাসিবাদী কাজেই রাষ্ট্র যতক্ষণ গনতান্ত্রিক চরিত্র ধারন না করবে ততক্ষন পার্টির অস্থিত্ব গোপন থাকবে । রাষ্ট্রের চরিত্র গনতান্ত্রিক হতে হলে পুঁজিবাদের বিকাশ ঘটাতে হবে এবং সেই লক্ষে বুর্জোয়াদের সাথে ঐক্য করে বুর্জোয়া বিপ্লব সম্পন্ন করতে হবে । তবে রাষ্ট্র যতটুকু প্রকাশ্য কাজের সুযোগ দিবে ততটুকু গ্রহন করে তা কাজে লাগাতে হবে । তারই প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসেবে পার্টির কিছু ছাত্র সদস্যের নেতৃত্বে একটি ছাত্র সংগঠন গড়ে তোলার সিদ্ধান্ত হয় । অবশ্য পার্টির ছাত্র প্রতিনিধিদের পক্ষ থেকে এই ব্যাপারে চাপও ছিল । কারন পার্টির ছাত্র প্রতিনিধিরা বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের ভিতরে থেকে পার্টির রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করতে পারছিল না । তারই ধারাবাহিকতায় এই কনভেনশন ডাকা হয় । কমিউনিস্ট আদর্শের অনুসারী ছাত্ররাই কেবল আমন্ত্রিত ছিল । এর মধ্যে অনেকেই পার্টির সাথে সাংগঠনিক ভাবে যুক্ত ছিল না তবে রাজনৈতিক বক্তব্যের প্রতি সমর্থন ছিল ।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি তে সারা দেশ থেকে ১০০ এর উপর প্রতিনিধি অংশ নিল । সেখানে “ছাত্র বিপ্লবী মঞ্চ’ নামে একটি নতুন ছাত্র সংগঠন গঠন করা হোল । জাহিদ হোসেন মানিককে সম্পাদক করে ৫ সদস্যের কেন্দ্রীয় স্টিয়ারিং কমিটি গঠন করা হোল । ৬ মাসের মধ্যে সম্মেলন করার বাধ্য বাধকতা দেওয়া হোল নতুবা কমপক্ষে একটি আহবায়ক কমিটি । আমি সেই ৫ সদস্যের কেন্দ্রীয় স্টিয়ারিং কমিটির সদস্য নির্বাচিত হই ।
১৯৮৭ সালে এরশাদ বিরোধী আন্দোলন আবার তুঙ্গে উঠে । আওয়ামীলীগ সংসদের ভিতরে বাইরে আন্দোলনের সিদ্ধান্ত নেয় । এক পর্যায়ে আওয়ামীলীগ সংসদ থেকে পদত্যাগ করে । পরিস্থিতি ভায়াবহ আকার ধারন করে । লাগাতার ২৪ ঘণ্টা , ৪৮ ঘণ্টা , ৭২ ঘণ্টার হরতাল হয় । কারফিউ জারী করা হয় । কিন্তু হটাৎ আন্দোলন থেমে যায় । প্রচুর রাজনৈতিক কর্মী এই আন্দোলনে গ্রেফতার হয় । বিশেষ করে ছাত্ররা । আমাদের ছাত্র সংগঠনের কেন্দ্রীয় স্টিয়ারিং কমিটির সম্পাদক জাহিদ হোসেন মানিক গ্রেফতার হয় । আব্দুর রহিম ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক নির্বাচিত হয় । আমাদের একে একে জেলা কমিটি ঘটিত হতে থাকে । ইতিমধ্যে প্রায় ২৭/২৮ টি জেলা কমিটি গঠন করা হয় । রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়য় বাদে সকল বিশ্ববিদ্যালয়ে কমিটি গঠিত হয় । রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়য়ে কমিটি না হওয়ার পিছনে কারন ছিল । ১৯৮৩ সালে পার্টির প্রথম কংগ্রেসের পর গোটা রাজশাহী সহ আশপাশের অঞ্চলের পার্টির সাংগঠনিক কমিটির নাম ছিল ক ব্যুরো কমিটি । পার্টি তখন সারা দেশে ৫/৭ টি অঞ্চলে বিভক্ত ছিল । অঞ্চল গুলোর নাম ছিল ব্যুরো । ব্যুরো গুলো আবার ক খ গ এই ভাবে নামকরন ছিল । আজ আমার স্মৃতিতে ধরা পরছে না , তবে এই টুকু মনে করতে পারছি যে সালামের নেতৃত্বে ক ব্যুরো কমিটি পার্টি থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় । ফলে দীর্ঘ দিন রাজশাহী অঞ্চলে পার্টির কোন কার্যক্রম ছিল না । যে কারনে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় সহ ঐ অঞ্চলে ছাত্র সংগঠনের কোন কমিটি গঠন করা যায় নাই । ১৯৮৮ সালের প্রথম দিকে আব্দুর রহিমের পরিবর্তে আমাকে ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক নির্বাচিত করা হয় ।
১৯৮৮ সালে চার ছাত্র সংগঠনের একটি ঐক্য অলোচনা শুরু হয় । বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশন , জাতীয় ছাত্র দল , বিপ্লবী ছাত্র আন্দোলন এবং ছাত্র বিপ্লবী মঞ্চ । উদ্দেশ্য বাম ছাত্রদের একটি বৃহত্তর জোট গঠন করা । কিন্তু নিজেদের মত পার্থক্য দূর করে একটি কমন রাজনৈতিক লক্ষ্যে আসতে হবে । উদ্দেশ্য অতি মহৎ । কিন্তু কাজটা অত্যন্ত দুরুহ । এই চার ছাত্র সংগঠনের রয়েছে আলাদা কম্যুনিস্ট পার্টি বা ধারা । সেই সাথে আলাদা রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি । তখনকার সময় বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশন জনাব বদরউদ্দিন ওমরের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশের কম্যুনিস্ট পার্টির রাজনৈতিক ধারাকে প্রতিনিধিত্ব করতো । জাতীয় ছাত্র দল প্রয়াত কম্যুনিস্ট নেতা আব্দুল হকের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশের বিপ্লবী কম্যুনিস্ট পার্টির রাজনৈতিক ধারাকে প্রতিনিধিত্ব করতো এবং বিপ্লবী ছাত্র আন্দোলন পূর্ব বাংলা সর্বহারা পার্টি (সবিপ) ‘র ধারাকে প্রতিনিধিত্ব করতো । দুরুহ এই কারনে । কিন্তু এই চার ছাত্র সংগঠনের নেতাদের উদ্দেশ্য ছিল অত্যন্ত মহৎ । আমরা নিজেদের মধ্যে এমন বোঝা পরা অনুভব করতাম যে এই চার ছাত্র সংগঠন যদি ঐক্যবদ্ধ হতে পারে তবে চার পার্টির মধ্যে দূরত্ব কমে আসবে । কারন এই চার পার্টি মধ্যে শুধু মতানৈক্যই ছিলা না , মারামারি – হানাহানিও ছিল । তখন এই চার পার্টির ঐক্যবদ্ধ সাংগঠনিক শক্তি একটি ফ্যাক্টর ছিল ।
বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের সভাপতি ছিলেন জনাব ফয়জুল হাকিম ( লালা ) , সাধারণ সম্পাদক ছিলেন সৈয়দ জাহাঙ্গীর , তবে বেশীর ভাগ ঐক্য আলচনায় অংশ নিতেন লালা ভাই ও সহসভাপতি সর্দার ফারুক । জাতীয় ছাত্র দলের সভাপতি ছিলেন মনসুরউল হাই সোহান ও সাধারন সম্পাদক তোজামমেল হোসেন । বিপ্লবী ছাত্র আন্দোলনের সভাপতি ছিলেন হিমু খন্দকার ও সাধারণ সম্পাদক ছিলেন জাকির মস্তাফিজ মিলু । ছাত্র বিপ্লবী মঞ্চ থেকে জাহিদ হোসেন মানিক ও আমি , মানিক ভাই গ্রেফতার হবার পর আমি একাই প্রতিনিধিত্ব করতাম তবে কখনও রহিম আসতো , কারন আমাদের সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটি ছিল মাত্র ৫ সদস্যের । মানিক ভাই গ্রেফতার হবার পর আমি আর রহিম ছাড়া আর কোন কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি ছিল না । বাকিরা সবাই শাখা কমিটির সদস্য ছিল । ফলে কেন্দ্রীয় বৈঠক ডেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিরনকে ও বুয়েটের সনৎ কে আমার সাথে প্রতিনিধিত্ব করার বিশেষ অনুমতি দেয়া হোল । আমাদের প্রথম বৈঠকটি হয়েছিল বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের বিজয় নগরের দোতলা বিল্ডিঙের একটি অফিসে । সেই বিল্ডিং আর এখন দেখি না । মনে হয় বহুতল ভবনে পরিনত হয়েছে । দিনের বেলার বৈঠক গুলো হতো ডাকসু ভবনে । তবে বেশীর ভাগ বৈঠক হতো রাতের বেলা এবং সারা রাত ধরে চলতো । আমাদের বুয়েট শাখার সম্পাদক সনৎ এর আহসান উল্লাহ হলের রুমে রাতের বৈঠক গুলো বেশী হতো । এর অন্যতম কারন ছিল আহসান উল্লাহ হলের ক্যান্টিন সারা রাত খোলা থাকতো এবং বুয়েটের ছাত্ররা সারা রাত পড়াশোনা করতো এবং ক্যান্টিনে যাতায়ত করতো । রাত তিনটায়ও বোঝা যেত না যে এত রাত হয়েছে ।
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৭
১টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সৎ মানুষ দেশে নেই,ব্লগে আছে তো?

লিখেছেন শূন্য সারমর্ম, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:৪৮








আশেপাশে সৎ মানুষ কেমন দেখা যায়? উনারা তো নাকি একা থাকে, সময় সুযোগে সৃষ্টিকর্তা নিজের কাছে তুলে নেয় যা আমাদের ডেফিনিশনে তাড়াতাড়ি চলে যাওয়া বলে। আপনি জীবনে যতগুলো বসন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

গরমান্ত দুপুরের আলাপ

লিখেছেন কালো যাদুকর, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯




মাঝে মাঝে মনে হয় ব্লগে কেন আসি? সোজা উত্তর- আড্ডা দেয়ার জন্য। এই যে ২০/২৫ জন ব্লগারদের নাম দেখা যাচ্ছে, অথচ একজন আরেক জনের সাথে সরাসরি কথা... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজীব নূর কোথায়?

লিখেছেন অধীতি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:২৪

আমি ব্লগে আসার পর প্রথম যাদের মন্তব্য পাই এবং যাদেরকে ব্লগে নিয়মিত দেখি তাদের মধ্যে রাজীব নূর অন্যতম। ব্যস্ততার মধ্যে ব্লগে কম আসা হয় তাই খোঁজ-খবর জানিনা। হঠাৎ দু'একদিন ধরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়তে চায়।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বৃষ্টি নামানোর জন্য ইসতিসকার নামাজ পড়বে তার অনুমতি নিতে গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটির অনুমতি দেয়নি, যার জন্য তারা সোশ্যাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×