[ বিক্ষিপ্ত ভাবনাগুলো লিখে রাখতে শুরু করেছিলাম বেশ কয়েক বছর আগে। সেই খাতাটার যখন মাঝে মাঝে পাতা ওল্টাই বেশ ভালোই লাগে। ডিজিটাল যুগ শুরু হয়েছে। আমিই বা পিছিয়ে থাকি কেন? ঠিক করলাম লেখাগুলো ডিজিটালাইজড করে ফেলা যাক। লেখার ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট কোন বিষয় অনুসরণ করা হয়নি। যখন যা মনে এসেছে, লিখে ফেলেছি। কিছু কথা পরে মনে হয়েছে যে পুরোপুরি সঠিক হয়নি। সেগুলোও কোন পরিবর্তন করিনি।]
১। বাঙালী নাস্তিকরাও সাম্প্রদায়িক।
২। আগের প্রজন্মের পশ্চাৎদেশে লাথি না মেরে কোন প্রজন্ম স্বাধীন হতে পারে না।
৩। যার ভুল, তারই মাশুল।
৪। তোমার বিয়ের আল্পনা,
তোমার প্রেমিকের রক্তে আঁকা।
৫। নির্লিপ্ততা জীবনের সবচেয়ে বড় শক্তি; আর প্রেম সবচেয়ে বড় দূর্বলতা।
৬। পিতা হইনি প্রেমিক হব বলে,
শরীর ছুঁইনি হৃদয় ছোঁব বলে।
৭। পৃথিবী কোন তত্ত্বের ধ্বংস স্তুপে পরিনত হওয়া উচিত নয়।
৮। শুনেছি, ঢেঁকি স্বর্গে গেলেও ধান ভানে। স্বর্গে যাবার সৌভাগ্য হয়নি। কিন্তু দেখতে পাই, তাত্ত্বিকেরা কবিতার আলোচনায়ও তত্ত্ব টেনে আনে।
৯। কবিতা যদি বা কখনও কখনও ভাল হয়, কবি ভাল হওয়া খুব কঠিন।
১০। আত্মতৃপ্তি আত্মঘাতী।
১১। প্রেম একা আসে না, সাথে কিছু দাবী নিয়ে আসে।
১২। নীরবতা কখনও কখনও শব্দের চেয়েও বেশি ভয়ংকর।
১৩। কবিতা লেখা যায় না, কবিতা নাযিল হয়।
১৪। কী আশ্চর্য! মহাপুরুষরাও নির্ভুল নন। তাহলে ঈশ্বর?
১৫। নির্লিপ্ত ঈশ্বরের চেয়ে ঈশ্বর না থাকাই কি ভাল না?
১৬। আমি যা বুঝি না আমি তা করি না
আমি যা বুঝি না আমি তা বলি না।
১৭। ধার্মিকেরা ঈশ্বর প্রেমে মগ্ন থাকেন।
না আমি ঈশ্বর মানি, না প্রেম।
১৮। আমি মানি না।
১৯। আমরা আছি,
সবুজ অরণ্যের মত নারীর অপেক্ষায়।
২০। জীবনের ভুলগুলোর কোন ব্যাখা হয় না।
২১। সেই তোমাকে ভালবাসবে যাকে তুমি পরাজিত করতে পারবে।
২২। মানুষ বাঁচে, মানুষ ভাল থাকে কারন সে ভুলতে পারে।
২৩। এখন চলছে সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে গণতন্ত্রের অভিনয়।
সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই জুন, ২০১১ রাত ১০:৩০