- সব বিখ্যাত উপন্যাস ফিল্ম, নাটক বানানো হয়ে যাচ্ছে..
- কমিকগুলো কার্টুন ছবি ও ফিল্মে দেখা যাচ্ছে।
- বড় বড় লেখকেরা নাটক বানাচ্ছেন, লিখছেন... বই লেখার সময় কই।
- ভিজুয়্যাল মিডিয়ার যুগ কি তাহলে চলেই এলো? অ্যাপলের আই প্যাড কিংবা নেটবুক কম্পিউটারে যুগে ছোট ছোট ছেলে-মেয়েরাও গল্পের বই ও কমিকের বদলে ভীড় করছে ডিভিডির লাইব্রেরীতে কিংবা ইন্টানেট থেকে মুভি ডাউনলোড তো চলছেই।
- নতুন লেখা নিয়মিত আসছে শুধু ব্লগেই। লেখা-লেখির ভবিষ্যৎ কি তাহলে শুধু মাত্র ব্লগিং? ব্লগে কি আমরা -পার্থিব, মানবজমিন, সেই সময়, প্রথম আলো, নন্দিত নরকে, কপোট্রনিক সুখ দুঃখ, তিন গোয়েন্দা কিংবা টিনটিন এর মতো শিল্প কে আর খুজেঁ পাবো?
(সত্যজিতের ফেলুদা চরিত্রে সব্যসাচী)
চলচিত্র পরিচালকের চাপিয়ে দেওয়া অভিনেতাই আজকের মানুষের উপন্যাসের কিংবা গল্পের কল্পনার নায়ক।
আজ থেকে ৪০ বছর আগে রেডিওর দিন শেষে যেদিন টিভি এসেছিল অনেক মানুষই এর বিরোধিতা করেছিল। কিন্তু টিভি থেকে বিনোদন আজ অ্যাপলের আই প্যাড কিংবা নেটবুক কম্পিউটারে ও ইন্টারনেটে।
আমাদের সৌভাগ্য যে আমরা গল্পের বই ও কমিকের যুগটাকে দেখেছিলাম। গল্পের বইয়ের চরিত্রগুলো মনের মাঝে একেঁ নেওয়া শিখে ছিলাম। কিন্তু আজকালকার ছেলেমেয়েরা হয়তো হ্যারিপটার বলতে এর ছবির নায়ককেই চিনবে কখনো এর জায়গায় নিজেকে কল্পনা করবে না।
তবু.... ভালো থেকো ছোট্ট ব্লগাররা। ভুল করে হলেও ধুলোমাখা কমিক আর গল্পের বইগুলো পড়ার চেষ্টা করো। কল্পনা করার চেষ্টা করো তুমিই সেই হ্যারি পটার!
ছোট একটু বিজ্ঞপন বিরতি- এবার বাংলায় শিখি প্রোগ্রামিং..
ও একই ধরনের অন্যান্য পোষ্টঃ
এবার সিম্পসনস কার্টুনে ড. ইউনুস!
এট্টু খরচ করে নাটক বানান না রে ভাই..
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:২৫