somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আমি কলেজ জীবন যেরকম আশা করেছিলাম, সেটা ঠিক সে রকম হল না ! [উপসংহার]

১৯ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১০:৫৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


আগের পর্ব
ইশরাত আর ইশরাতের মা স্কুলের সামনে দাঁড়িয়ে আছে।প্রথম পিরিয়ড শেষ হয়ে গেছে, এখন পাচ মিনিটের বিরতি চলছে।

“তুই কি তাহলে ক্লাস করবি এখন? ছুটি নিয়ে চল এখন।”

“না, আম্মা ক্লাস করতে হবে, লাইজু মনে হয় চিন্তা করবে কি হল আমার এইভেবে,” ইশরাত বলে উঠল।

“তুই যেটা ভাল মনে করিস, আর ওই ছেলেকে ধন্যবাদ জানাতে ভুল করিস না।”

“হুম,” এই বলে ঠোট উল্টালো ইশরাত, আসলে ঘটনা কি সে এখন কিছুটা হলেও বুঝতে পেরেছে।

“তাহলে আমি চলে যাই, বাসায় অনেক কাজ ফেলে এসেছি, আর তোর বাপকে কিছুটা ঠান্ডা করতে হবে,” ইশরাতের মা সামনের দিকে তাকালেন।একটু ইশরাতের বাবা জালাল সাহেব দাঁড়িয়ে আছেন, এখন আর গম্ভীর না কেমন জানি একটা মন মরা ভাব এসে পড়েছে তার মধ্যে।

“আরো শিক্ষা দেবে তুমি!”

“আরে না, মন খারাপ করে আছে তোর বাবা, একটু সান্ত্বনা দিতে হবে না?”

“এত কিছু করার পরও।”

“শোনা তোর বাবা আমার উপর রাগারাগি করলেও কখনো হাত তুলেনি, মানুষটা মনে হয় এত খারাপ না, দোষ খালি একটাই সহজে কারো কথা কানে নেয় না।”

নিজের মায়ের মুখে এমন কথা শোনার পর মুচকি হেসে উঠল।

ইশরাতের মুখে মুচকি হাসি দেখে ইশরাতের মা মুচকি হেসে উঠলেন, বললেন, “বিয়ে-সাধী কর তখন বুঝবি।”

এর জবাবে ইশরাত কিছু বলল না, মুচকি হাসল সে।তারপর বলে উঠল, “আম্মা ক্লাসে যাই আমি এখন।”

“আচ্ছা যা।”

ইশরাত চলে যাওয়ার পর ইশরাতের মা জালাল সাহেবের দিকে গেলেন। লোকটা তিনি আজকে সবার সামনে কষ্ট দিয়েছেন। তার মাথা গরম হলেই এই অবস্থা হয়, তাই তিনি বিয়ের সময় শপথ করেছিলেন যে জীবনেও তিনি তার স্বামীর উপর রাগ করবেন না, মুখের উপর কথা বলেবন না, কিন্তু আজকে তিনি তাই করে ফেললেন। আসলেই রাগ করলে তার মাথা নষ্ট হয়ে যায়, ছোটকালে রাগ নিয়ে তার দুই বড় ভাই কত ঝামেলায় না পড়েছে।

আজকে তিনি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, দুপরে আর রাতে জালাল সাহেবের মন মত খাবার রান্না করবেন। কিছুটা হলেও তো সান্ত্বনা দিতে হবে তো।



*

আক্কাস স্যারের বেত কত প্রকার ও কি কি সেটা সম্পর্কে ভাল ধারান লাভ করার পর আমি ক্লাসরুমে ঢুকে আমার চিরাচরিত জায়গায় গিয়ে বসলাম। বাকীদের খোজে আমি এদিক ওদিক তাকালাম। পাচজনের কাউকেই দেখতে পেলাম না আমি। মেন এখনো আমার পালা শেষ হয় নি। স্যারতো দিলই এখন এদেরটা বাকী আছে।

একটু পরেই পাচজনেই ঢুকল। সবার শেষে আসল সুমনা। কেমন গম্ভীর হয়ে আছে সে, রুপা সুমনাকে মনে হয় বলল আমি ক্লাস রুমে বসে আছি। আমাকেই দেখে সে ফেটে উঠল, “ফাজিলের বাচ্চা,” এই বলে সে আমার দিকে ছুটে আসল।

সবাই সুমনার সুমনার দিকে তাকাল, সে ছুটে আসল, তারপর,

চটাস।

আমার গালে কষিয়ে একটা থাপ্পড় মেরে বসল। সারা গালে জ্বলুনি ছড়িয়ে গেল। সবাই পুরো নিশ্চুপ। তারপর আমার কলার চেপে ধরে ঝাকাল সে, রাগে সে একদম বোবা হয়ে গেছে। কিছুক্ষন এভাবে ঝাকাতে লাগল।

আমি চুপ করে আছি দেখে সে মনে হয় আরো ক্ষেপে গেল, সে আমার কলার চেপে আরো জোরে ঝাকাতে ঝাকাতে শুধু বলল, “একা একা করতে কে বলেছে তোমাকে, এতটা স্বার্থপর কেন তুমি?”

এই বলে আরেকটা থাপড় মারতে যাবে তখন নুশরাত এসে সুমনার হাত চপে ধরল, বলল, “অনেক হয়েছে, এখন চল। স্যার আসার সময় হয়ে গেছে।”

এটা শোনার পর সুমনা থামল, তারপর চলে গেল নিজের বেঞ্চে।

আমি চুপ করে বসে রইলাম, এই নিয়ে দ্বিতীয় জায়গা যেটা জ্বলছে এখন।



দ্বিতীয় পিরিয়ড কিছু না হলেও তৃতীয় পিয়িয়ডে লায়লা ম্যাডামের ক্লাসে আমাকে বাইরে দাঁড়িয়ে থাকতে হল। ছোট্ট একটা কারনে আমাকে বাইরে দাড় করিয়ে রাখল লায়লা ম্যাডাম। চুপচাপ বাইরে দাঁড়িয়ে আছি, সুমনা বা আর বাকী সবাই আমাকে এড়িয়ে চলছে। যে সজল অন্যকোনো সময় হলে আমার কাছে ছুটে এসে সব জিজ্ঞাশা করতে চাইত এখন সে আমাকে সম্পূর্ন এড়িয়ে চলছে।

হঠাৎ করেই নজর চলে গেল আমার তিনতলার দিকে। একটা মেয়ে জানালার দিকে একটা খাতা বাড়িয়ে দিয়ে আছে, একটা ড্রইং খাতা। সেখানে লেখা ‘সব ঠিক আছে’। ভাল করে তাকাতেই দেখতে পেলান মেয়েটা ইশরাত।

সে কাকে খাতা দেখাচ্ছে সেটা বুঝতে পেরে ঠোটের কোনে হাসি এসে গেল আমার। যাক তাহলে সব ভালভাবেই মিটে গেছে। আসলে শেষের দিকে লায়লা ম্যাডামের হাত ছিল, তাই পরিস্থিতি অনেক তাড়াতাড়ি সামাল দেয়া গেছে। ভালই ভালই শেষ হয়ে যাওয়াতে আমি খুশি, কারন কথায় আছে আছে না, ‘সব ভাল যার, শেষ ভাল তার’।

তৃতীয় পিরিয়ড দাঁড়িয়ে থেকে গেল আমার। ক্লাসে না ঢুকে আমি টয়লেটের দিকে গেলাম। আয়নার দিকে তাকিয়ে দেখলাম, আমার গাল হালকা লাল হয়ে আছে। ভেজা হাতে সেদিকে হাত বুলাতে লাগলাম, বেশ জোরেই থাপড়টা মেরেছে সে।

“আমি কখনো তাকে এমনভাবে রাগতে দেখনি।”

আমার পিছন থেকে কে যেন বলে উঠল। আমি পিছনে ঘুরতেই দেখলাম নির্জন দাঁড়িয়ে আছে।

“রাগানোর মত কাজ করেছি তাই,” আমি জবাব দিলাম।

“হুম, রাগ করার মত কাজ করা হয়েছে, আমিও প্রথম প্রথম রাগ করেছিলাম।”

সেটা আমার চিন্তা বিষয় না, আমি মনে মনে বললাম।

“তবে আমি পরে চিন্তা করে দেখলাম, আসলেই তুমিই ঠিক আছে,” নির্জন তার কথা চালিয়ে যেতে লাগল, “ সসার ক্লাবটাকে রক্ষা করার জন্য তাই না।”

নির্জন আমার দিকে তাকিয়ে থাকল। আমি কিছু বললাম না, চুপ করে রইলাম।

“আমার মনে হয়, আমার ধারনা ঠিক। গতকাল তুমি রাতুলের মাধ্যমে ইশরাতের কাছে একটা চিঠি পাঠাও। সেটা মধ্যে তোমার মোবাইল নাম্বার ছিল।”

এই বলার পর নির্জন আমার দিকে তাকাল, বোঝাতে চাচ্ছে সে ঠিক বলছে কিনা। আমি এবারো কিছু বললাম না।

“এরপর, যা বলছি তা আমি সব ধারনা করে বলছি ভুল হলে ঠিক করে দিও,” এই বলে সে বড়সড় একটা শ্বাস ফেলে শুরু করল, “গতকাল বিকেলে ইশরাত ফোন দেয়, তার মাধ্যমে তুমি তার বাবা সম্পর্কে ধারনা পাও তার বাবার সম্পর্কে। তারপর তুমি ইশরাতকে সব বুদ্ধি দাও কিভাবে সব বলতে হবে। ইশরাত তার বাবাকে বলে সব কথা, যে সে বিয়েতে রাজী নয় তারপর সে এমন কিছু বলে যার কারনে তার বাবা ক্ষেপে যায়। তারপর ইশরাত তোমার কথা বলে দেয় এরপর তো তার বাবা কলেজে এসে তোমার খোজ নেয়।”

এই বলার পর আরেকটা শ্বাস নেয় সে, তারপর আবার বলতে শুরু করে, “প্রথম প্রথম আমি বোকা হয়ে গেছিলাম, কিছুই বুঝতে পারছিলাম না। যখন রাতুলকে দেখলাম ইশরাতের মায়ের সাথে কি কথা বলছে তারপর ইশরাতের মা টিচারস রুমে গিয়ে কি করল সেটা সম্পর্কে কিছুটা হলেও ধারনা করতে পারছি।”

আমি এবারো চুপ করে রইলাম।

“ইশরাতের মা ছিল বোনাস হিসেবে, তোমার আসল লক্ষ্য ছিল লায়লা ম্যাডাম। তুমি চেয়েছ লায়লা ম্যাডাম এসে সমাধান করুক। আর আমি জানি লায়লা ম্যাডাম খুব পাওয়ারফুল এক পরিবারের মেয়ে। তিনি এর মাঝে আসলে সহজে সব কিছু সমাধান হয়ে যাবে এবং সেটা গেছে।”

আমি অবাক হয়ে গেলাম নির্জনের শেষ কথা শুনে। আমি বড়সড় একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে বললাম, “আমি জানতাম না তুমি একনাগাড়ে এত কথা বলতে পার, তবে যাই হোক, অভিনন্দন।”

এই বলে আমি টয়লেট থেকে বের হয়ে, তার ব্যাখ্যা সম্পূর্ন ঠিক হয় নি। এক জায়াগায় গলদ থেকে গেছে। সে উল্লেখ করার ঝামেলায় গেলাম না আমি। বলতে হলে পুরো ঘটনা আমাকে সাজিয়ে বলতে হবে আর সেটা বলার মানসিকতা এখন আমার নেই।

এরপরের পিরিয়ড আমি করলাম না। টিফিন পিরিয়ডও আমি লাইব্রেরীর ভিতরে বসে থাকলাম। হাতে সচারচর একটা বই।

আমার সামনে কে এসে যেন দাড়ল, মাথা উচু করতেই দেখলাম, ইশরাত।

“ধন্যবাদ আপনাকে,” ইশরাত বলে উঠল তারপর একটা কাগজের ঠোঙ্গা ধরিয়ে দিয়ে বলল, “জানি আপনি যে উপকার করেছেন তার তুলনার এটা অনেক ছোট জিনিষ। কলিজার সিঙ্গারা, আমাদের ক্যান্টিনের টপ জিনিষ।”

“ধন্যবাদ।”

“তা আপনি লাইব্রেরীতে কেন?”

“বই পড়তে পড়তে সময় যে পেরিয়ে গেছে সেটা টের পাইনি,” আমি হেসে বলে উঠলাম।

“ও আচ্ছা ঠিক আছে আমি তাহলে যাই, লাইজু বাইরে দাঁড়িয়ে আছে।”

“ঠিক আছে।”

ইশরাত চলে গেল। আমি কাগজের ঠোঙ্গা থেকে সিঙ্গারা বের করে বইয়ের দিকে মনোযোগ দিলাম।



বাইরে গুড়ি গুড়ি বৃষ্টিহচ্ছে। সকালে ভালই রোদ ছিল, এখন বৃষ্টি পড়ছে। আসলেই প্রকৃতির দায়ভার বোঝা খুবই কষ্ট। এদিকে রাতুলের আজকে তাড়াতাড়ি ছুটি হয়ে যাওয়ায় সে চলে গেছে। আমি এখন দাঁড়িয়ে আছি খন বৃষ্টি শেষ হবে সেই আশায়।

কলেজে অল্প কয়েকজন ছাত্র ছাত্রী আছে। তাড়া গল্প-গুজবে ব্যাস্ত।

“তুমি এখনো যাও নি,” সুমনা আমার পাশে বলল।

“বৃষ্টি যাব কিভাবে?” আমি বলে উঠলাম, “তা তুমি এখনো কলেজে?”

“কাজ ছিল, আমার কাছে ছাতা আছে চল।”

কি ব্যাপার এখন এত মধু নিয়ে কথা বলছে সে ?

“তোমার কাছে ছাতা আসল কিভাবে?” আমি জিজ্ঞেশ করে উঠলাম।

সে কিছু না বলে ছাতা খুলে বাইরে দাঁড়িয়ে গেল। আমিও তার ছাতার নিচে চলে আসলাম।

“সরি,” সুমনা আস্তে করে বলে উঠল।

“কিসের জন্য?”

“ওই যে, থাপড় মারা জন্য।”

বড়সড় একটা শ্বাস ফেলে বললাম, “ভুলে যাও ওই কথা, আর ছাতা আমার হাতে দাও।”

“কেন?”

“তুমি যেভাবে ছাতা তুলে আছ তাতে আমাকে কুজো হয়ে দাড়িয়ে থাকতে হচ্ছে।”

সে কিছু না বলে ছাতা আমার আমার হাতের দিকে এগিয়ে দিল।

“নির্জন আমাদের সব বলেছে।”

“তো?”

“তুমি আমাদের ক্লাব বাচানোর চেষ্টা করেছ। যদি সবাই মিলে থাকতাম তাহলে এই ক্লাবের কথা সবাই জেনে যেত।”

“জেনে গেলে ভাল হত না?”

আমার এই প্রশ্ন তাকে হতবাক করে দিল।

“তাহ্লে কি উদ্দেশ্য ছিল তোমার?”

“এমনিই করেছি আমি।”

“আমার মনে হয় না তুমি এমনিই করেছ তুমি,” সুমনা কঠিন গলায় বলে উঠল।

আমি সুমনার হাতে ছাতা ধরিয়ে দিয়ে চলে যেতে লাগলাম তখন আমার শার্টের পিছনে টান অনুভব করলাম। সুমনা আমার শার্ট ধরে আছে। আমি পিছনে তাকাতেই দেখলাম সে আমার দিকে তাকিয়ে আছে, চোখে প্রশ্ন। এমন ভাবে তাকিয়ে আছে যে আর থাকতে পারলাম না।

“আহহহ… বলছি। আমরা সবাই মিলে করলে এটা ঠিক অনেক সুবিধা পাওয়া যেত এর সাথে সাথে আমাদের ক্লাবের কথাও বের হয়ে যেত। ক্লাবের কথা বের হোক সেটা সমস্যা না, কিন্তু ইশরাতের বাবা সব দোষ ক্লাবের নামে দিয়ে দিত, তারপর তুলত আমাদের কলেজের ব্যাবস্থাপনা নিয়ে কথা, বা অন্য বিষয় নিয়ে।এতে সব মাটি হয়ে সম্ভাবনা ছিল শতকরা ৬০ ভাগ। তাই আমি এত ঝুকি নিতে চাইনি ।”

“কেন ইশরাতের বাবাকে এইরকম মনে হল ?”

“কারন উনি সরকারী চাকরি করেন, আর সরকারী চাকুরীরা তো কথা ঘোরাতে ওস্তাদ।”

আমারেই কথা শোনার পর সুমনা জোরে হেসে উঠল।

“হায় আল্লাহ, কি যুক্তি!” তারপর অনেক কষ্টে হাসি থামিয়ে জিজ্ঞেশ করল, “আর তোমার হাতে ছিল ট্রাম্প কার্ড লায়লা ম্যাডাম। তোমার বোনের বান্ধবী।”

“না উনি বোনাস ছিলেন, আমার লক্ষ্য ছিল ইশরাতের মা। লায়লা আপু আর যাই হোক সহজে অন্য কোনো পরিবারের ব্যাপারে নাক গলাতে যাবে না। ইশরাত বলেছিল ছোটবেলায় তার মা নাকি অনেক রাগী ছিল,বিয়ের পর শান্ত হয়ে গিয়েছে, আমি সেই রাগটাই কাজে লাগাতে চেয়েছিলাম।”

“বাপরে, তুমি দেখছি অনেক বিপদজনক।”

“মাঝে মাঝে বিপদজনক হতে হয়, কারন জীবনটা সহজ নয়।”

আমার কথা শোনার পর সুমনা বলে উঠল, “জানি জীবন এত সহজ নয়, কিন্তু তোমাকে দেখার পর মনে হল, জীবনটা অনেক কঠিন হতে পারে কিন্তু সেটাকে সহজ করে দেখতে কোনো সমস্যা নেই।… আচ্ছা ওই বাসে করে আমি চলে যাব। কালকে দেখা হবে।”

এই বলে সুমনা বসে উঠে গেল। আমি ছাতা হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে রইলাম। সুমনার কথা তখনো আমার কানে বাজছে, ‘জীবনটা অনেক কঠিন হতে পারে কিন্তু সেটাকে সহজ করে দেখতে কোনো সমস্যা নেই’।

হয়তো বা, আমি মনে মনে বলে উঠলাম।
আমি ছাতা হাতে নিয়ে সামনে এগোতে থাকলাম।



***

১টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমরা কেন এমন হলাম না!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৪ ই মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪১


জাপানের আইচি প্রদেশের নাগোইয়া শহর থেকে ফিরছি৷ গন্তব্য হোক্কাইদো প্রদেশের সাপ্পোরো৷ সাপ্পোরো থেকেই নাগোইয়া এসেছিলাম৷ দুইটা কারণে নাগোইয়া ভালো লেগেছিল৷ সাপ্পোরোতে তখন বিশ ফুটের বেশি পুরু বরফের ম্তুপ৷ পৃথিবীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অভিমানের দেয়াল

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ১৪ ই মে, ২০২৪ সকাল ১১:২৪




অভিমানের পাহাড় জমেছে তোমার বুকে, বলোনিতো আগে
হাসিমুখ দিয়ে যতনে লুকিয়ে রেখেছো সব বিষাদ, বুঝিনি তা
একবার যদি জানতাম তোমার অন্তরটাকে ভুল দূর হতো চোখের পলকে
দিলেনা সুযোগ, জ্বলে পুড়ে বুক, জড়িয়ে ধরেছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের গ্রামে মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি

লিখেছেন প্রামানিক, ১৪ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৩১



২৬শে মার্চের পরে গাইবান্ধা কলেজ মাঠে মুক্তিযুদ্ধের উপর ট্রেনিং শুরু হয়। আমার বড় ভাই তখন ওই কলেজের বিএসসি সেকেন্ড ইয়ারের ছাত্র ছিলেন। কলেজে থাকা অবস্থায় তিনি রোভার স্কাউটে নাম... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিকেল বেলা লাস ভেগাস – ছবি ব্লগ ১

লিখেছেন শোভন শামস, ১৪ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৪৫


তিনটার সময় হোটেল সার্কাস সার্কাসের রিসিপশনে আসলাম, ১৬ তালায় আমাদের হোটেল রুম। বিকেলে গাড়িতে করে শহর দেখতে রওয়ানা হলাম, এম জি এম হোটেলের পার্কিং এ গাড়ি রেখে হেঁটে শহরটা ঘুরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

One lost eye will open thousands of Muslims' blind eyes

লিখেছেন জ্যাক স্মিথ, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ২:২৭



শিরোনাম'টি একজনের কমেন্ট থেকে ধার করা। Mar Mari Emmanuel যিনি অস্ট্রেলীয়ার নিউ সাউথ ওয়েলসের একটি চার্চের একজন যাজক; খুবই নিরীহ এবং গোবেচারা টাইপের বয়স্ক এই লোকটি যে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×