কিছু দিন ধরে খবরের কাগজে দেখলাম সিনেমা হল মালিকরা চাইছেন ভারতীয় ছবি আমদানী করে সিনেমা হলে প্রদর্শন করতে, কিন্তু এর পক্ষে বিপক্ষে অনেক মতামত ও আছে।
যদি বিদেশি ভাষার ছবি বাংলাদেশে প্রদর্শন করার অনুমতি থাকে তবে কেন ভারতীয় ছবি প্রদর্শন নিয়ে এত তর্ক বিতর্ক চলছে?
ভারত কি পৃথিবীর বাইরে নাকি বাংলাদেশ ও ভারত একই দেশ? আমাদের দেশে যদি একই নায়ক দিনের পর দিন একই ছবি করতে থাকে তাহলে নিশ্চয়ই ভারতীয় ছবি প্রদর্শন করা দোষের কিছু না।
ছবিয়াল গ্রুপের কাছে আমাদের অনেক আশা ছিল, কিন্তু ওরাও যদি টেলিফিল্ম কে টেনে বড় করে চলচ্চিএ বলে চালায় তাহলে কেন আমরা বিদেশি ভাষার ছবি দেখবনা?এমনতো না যে আমরা কখনো ভারতীয় ছবি দেখিনা?
অথচ এই আমাদের মধ্যেই কিছু লোক আছে যারা প্রতিণি্য়তই ভারতের চ্যানেল দেখে।
হাসি পায় যখন দেখি মাহফুযুর রহমান নাকি জনপ্রিয় সংগীত শিল্পী,
যখন দেখি মিডিয়ার বড় বড় ব্যক্তিরা বলে আমরা আমাদের দেশের চ্যানেল না দেখে কেন ভারতের চ্যানেল দেখি,তখন বলতে ইচ্ছে করে কি করব,বিড্গিপনের মাঝে বিনোদন দেখতে ইচ্ছে করে না।আমাদের চ্যানেল গুলো যদি বাধ্য করে ভারতের চ্যানেল দেখতে, তাহলে ক্ষতি কি?
ঈদের আগে কোন ব্যক্তি বলেছিল দেশের ২০০ টা সিনেমা হল নাকি ঈদের আগেই ডিজিটাল করা হবে।
ঈদ এসে চলে গেল, সিনেমা হল আর ডিজিটাল হলো না।
আমরা জানি ডিজিটাল মুভি মানে ৪কে কোয়িলিটির ছবি, কিন্তু যদি ফোর হানড্রেড এ শ্যুটিং করে কেউ বলে আমি ডিজিটাল মুভি বানিয়েছি তাহলে আমার মনে হয় ডিজিটাল মুভির অপমান করা ছাড়া আর কিছুই করা হবে না।আমরা জাতি হিসেবে এতই খারাপ যে শেষ পর্যন্ত চলচ্চিএ নি্য়ে রাজনীতি তে নেমেছি। দেখা যাক কি হ্য়?
আর সিনেমা হল মালিকদের বলব পুরোনো ছবি আনলে আপনাদের হলে দর্শক পাবেন কি না সেটাও সন্দেহ।
তারপরে ও বলব যদি সত্যিই কেউ চায় চলচ্চিএ শিল্পকে বাচাতে তাহলে এফডিসি থেকে অশিক্ষিত ব্যক্তিদের বের করে দিন,
এম এ জলিল অনন্ত কে বলব আপনার ছবির কোয়িলিটি ভালো কিন্তু সবসময় নিজের ছবিতে নিজে অভিনয় করা টা ভুল সিদ্ধান্ত ছাড়া কিছুই হবে না।কিছু দিন ধরে খবরের কাগজে দেখলাম সিনেমা হল মালিকরা চাইছেন ভারতীয় ছবি আমদানী করে সিনেমা হলে প্রদর্শন করতে, কিন্তু এর পক্ষে বিপক্ষে অনেক মতামত ও আছে।
যদি বিদেশি ভাষার ছবি বাংলাদেশে প্রদর্শন করার অনুমতি থাকে তবে কেন ভারতীয় ছবি প্রদর্শন নিয়ে এত তর্ক বিতর্ক চলছে?
ভারত কি পৃথিবীর বাইরে নাকি বাংলাদেশ ও ভারত একই দেশ? আমাদের দেশে যদি একই নায়ক দিনের পর দিন একই ছবি করতে থাকে তাহলে নিশ্চয়ই ভারতীয় ছবি প্রদর্শন করা দোষের কিছু না।
ছবিয়াল গ্রুপের কাছে আমাদের অনেক আশা ছিল, কিন্তু ওরাও যদি টেলিফিল্ম কে টেনে বড় করে চলচ্চিএ বলে চালায় তাহলে কেন আমরা বিদেশি ভাষার ছবি দেখবনা?এমনতো না যে আমরা কখনো ভারতীয় ছবি দেখিনা?
অথচ এই আমাদের মধ্যেই কিছু লোক আছে যারা প্রতিণি্য়তই ভারতের চ্যানেল দেখে।
হাসি পায় যখন দেখি মাহফুযুর রহমান নাকি জনপ্রিয় সংগীত শিল্পী,
যখন দেখি মিডিয়ার বড় বড় ব্যক্তিরা বলে আমরা আমাদের দেশের চ্যানেল না দেখে কেন ভারতের চ্যানেল দেখি,তখন বলতে ইচ্ছে করে কি করব,বিড্গিপনের মাঝে বিনোদন দেখতে ইচ্ছে করে না।আমাদের চ্যানেল গুলো যদি বাধ্য করে ভারতের চ্যানেল দেখতে, তাহলে ক্ষতি কি?
ঈদের আগে কোন ব্যক্তি বলেছিল দেশের ২০০ টা সিনেমা হল নাকি ঈদের আগেই ডিজিটাল করা হবে।
ঈদ এসে চলে গেল, সিনেমা হল আর ডিজিটাল হলো না।
আমরা জানি ডিজিটাল মুভি মানে ৪কে কোয়িলিটির ছবি, কিন্তু যদি ফোর হানড্রেড এ শ্যুটিং করে কেউ বলে আমি ডিজিটাল মুভি বানিয়েছি তাহলে আমার মনে হয় ডিজিটাল মুভির অপমান করা ছাড়া আর কিছুই করা হবে না।আমরা জাতি হিসেবে এতই খারাপ যে শেষ পর্যন্ত চলচ্চিএ নি্য়ে রাজনীতি তে নেমেছি। দেখা যাক কি হ্য়?
আর সিনেমা হল মালিকদের বলব পুরোনো ছবি আনলে আপনাদের হলে দর্শক পাবেন কি না সেটাও সন্দেহ।
তারপরে ও বলব যদি সত্যিই কেউ চায় চলচ্চিএ শিল্পকে বাচাতে তাহলে এফডিসি থেকে অশিক্ষিত ব্যক্তিদের বের করে দিন,
এম এ জলিল অনন্ত কে বলব আপনার ছবির কোয়িলিটি ভালো কিন্তু সবসময় নিজের ছবিতে নিজে অভিনয় করা টা ভুল সিদ্ধান্ত ছাড়া কিছুই হবে না।