আসলে এটা নিয়ে কোন কথাই বলতে ইচ্ছা করেনা। পৃথিবীর সব দেশেই শিক্ষা ব্যবস্থা এক রকম। কেউ যদি ধর্ম বিদ্যা নিয়ে পড়তে চায় তা হলে প্রচলিত শিক্সা ব্যাবস্থার মধ্যেই তার ব্যাবস্থা আছে। আলাদা করে বহু রকম মাদরাসা পদ্বতি নাই। আবার ইংলিশ মিডিয়াম দেশীয় কারিকুলাম,বৃটিশ কারিকুলাম বিদ্যমান। আর মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমি শিক্ষাব্যবস্থা নিয়ে চলে নানা রকম পরীক্ষা নিরীক্ষা। দশ বৎসর এক পদ্বতি চলল তো তার পর বৈদেশিক মুদ্রা হজম করার জন্য গ্র্যান্ট নিয়ে আসে শিক্ষাব্যবস্থায় সংস্কার এর জন্য্ সংস্কার তো কিছুই হয়না মধ্যে তেকে কতৃা ব্যাক্তিদের পকেট ভারী হয়। শিক্ষাথীদের দফা রফা।
মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা নিয়ে চরে আরেক কান্ড। কে কত কৃতিত্ব নিতে পারে তার চলে প্রতিযোগিতা। প্রশ্ন যারা মডারেশন করেন তাদের বলা হয প্রশ্ন যেন সহজ হয় আর নয়তো বোর্ডে রেজাল্ট খারাপ হরে কৈফিয়ত দিতে হবে,কর্তা ব্যাক্তিদের প্রমোশন আটকাবে্
অন্র দিকে পরীক্ষখদের বোর্ের কন্ট্রোলার চেয়ারম্যান নিদেৃশ দেন খাতা যেন রিবারেলি দেকেন্ বাংলায় কেন ৮০ দিবেননা? দিতে হবে্ বাংলা ইংরেজীর ে বাক্র গঠণ গত একটা মান আছে এ সম্পর্কে হয় তাদের ধারনা নাই,অথবা চাকুরীতে প্রমোশন বাহবা ইত্যাদি পাবার জন্য আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থার বারটা বাজিয়েছেন্ ফলশ্রুতি জিপিএ ৫,গোরডেন জিপিএর ছড়াছড়ি। তাদের ব্যাক্তি স্বার্থ রক্ষাকরতে গিয়ে আমাদের শিক্ষার মান তলানিতে নেমেচে্
অন্রদিকে এক প্রতিষ্ঠানের পরীক্ষার্থীরা নিজ প্রতিষ্ঠানে পরীক্ষা দিতে না পাড়ায় তআদের ভোগান্তির শেষ নেই্ যানজট,অন্য দিকে কেন্দ্র দুরে অবস্তিত হওয়ায় তাদের অনেক আগেই বাড়ি থেকে বেড়িযে যেতে হয়। এই ব্যাবস্থার সুফলটা কি হল? যারা ভাল করার তারা নিঝ কলেজে পরীক্ষা দিলেও যা করবে অণ্য স্কুল বা কলেজে গিয়েও একই রেজা্লট করবে। মধ্য থেকে অভিভাবক ও ফরীক্ষার্থীদের ভোগািন্।ি পরীক্ষা কেন্দ্রে বহিরাগতরা প্রবেশ না করতে পারলে পরীক্সা শান্তিপূর্ণভাবেই হয়।
সবচেয়ে দরকার আমাদের শিক্ষার মান বজায় রাখা। ভ্যাক্তিস্বার্থে প্রশ্ন সহজ করা ,খাতা সহজ করে দেখা ইত্যাদি আগে দুর করতে হবে।