”সোহাগী জাহান তনু” একটি নাম, যে নাম জাতির আষ্টেপৃষ্টে কলংকিত অবস্থায় জড়িত আছে।
বিভিন্ন জায়গা সভা-সমাবেশ হলো, প্ল্যাকার্ডে-ব্যানারে মিছিল-মিটিং হলো কিন্তু হত্যাকারীদের গ্রেফতার বা চিহ্নিত করা সম্ভব হলো না।
সবাই একটি কথা একবাক্য ক্যান্টারম্যান্টেরর ভিতরে যেহেতু হত্যাকান্ড হয়েছে সেহেতু সেনাবাহিনীর এর সাথে সম্পৃক্তাতা রয়েছে।
আর এদিকে শাহাবাগে কলংকৃত প্রজন্ম চত্ত্বরে ধর্ষণের প্রতিবাদ জানাচ্ছে নেচে-গেয়ে ছাত্র ইউনিয়নের নামধারী নেতাকর্মীরা। হত্যাকাণ্ড এর প্রতিবাদ যদি হয় আমোদ-প্রমোদের মাধ্যমে তাহলে সেইরকম হত্যাকাণ্ডের ঘটনা প্রতিনিয়ন ঘটলে ভালো হতো।
”সোহাগী জাহান তনু” এর আসল পরিচয় সম্পর্কে ক’জন জানে? ধর্মনিরপেক্ষতার ধারক ও বাহক বামপন্থী সংগঠন ছাত্র ইউনিয়নের কর্মী। ছাত্র ইউনিয়নের নেতাদের রিমান্ডে দিলে ”সোহাগী জাহান তনুর” হত্যার রহস্য উদঘাটন হবে। মরল বেচারী; আনন্দ করে বেচারা।
নারী আন্দোলনের নেত্রীরা ধোঁয়া তুঁলছে- আগে বিভিন্ন মাধ্যম নারী ধর্ষণ হওয়ার পিছনে তাদের পোশাককে দায়ী করত; এখন কি পোশাকের জন্য ধর্ষণ হয়েছে? ধর্ষণের জন্য পোশাক দায়ী নয়। কিন্তু সবচেয়ে দুঃখজনক হলেও সত্য তাহার হিজাব পরিহিত ছবিগুলোই প্রদর্শিত হচ্ছে। আর অন্য ছবিগুলো আড়াল করা হয়েছে। যাতে সাধারণ মানুষকে এই আন্দোলনে জড়ানো যায়।
আজ বাংলাদেশ সেনাবাহীনির সুনাম নস্যাৎ করার জন্য কিছু কুচক্রি মহল শকুনের মত ওঁৎপ্রোত ভাবে জড়িয়ে আছে। সেনাবাহীনি তাকে ধর্ষণ করে হত্যা করলে, প্রকাশ্যে কি তার লাশ রেখে দিত? আবার আলামত রেখে দেয়। সেনাবাহিনীর চৌকসতা কি এতই দূর্বল? একটু বিবেক দিয়ে চিন্তা করলে এই সত্যতা বেরিয়ে আসবে।
আমাদের এক হওয়া ছাড়া এই দেশের সার্ভভৌমত্বকে রক্ষার আর কোন বিকল্প নাই। আসুন আমরা এক হই। তনুর হত্যার বিচার করি; দেশ রক্ষার আন্দোলন করি।