somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

আলমগীর জনি
সূর্য থেকে অসম্ভব শক্তিশালী আলোকরশ্মি চাঁদের উপর পড়ে। সে চাঁদ কিছুদিন জোছনা বিলায় আমাদের মাঝে।অমাবস্যায় কেউ চাঁদকে ভুলে যায় না।অপেক্ষা করে জোছনা ফিরে আসার ।সূর্য না হই ,মাঝে মধ্যে জোছনা হতে চাই।অমাবস্যায় হাহাকার হতে চাই মানব মনে।

গল্পঃ চারুলতা, তুমি ফিরে যাও

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


ছবি কৃতজ্ঞতাঃ এই সময়

চারুলতা হঠাত ফোন দিয়ে বলল, আমাকে একটা দিন দিবে?

আমি না চেনার ভান করে বললাম, কে?

অন্য কোন দিন হলে চারুলতা ওকে না চেনার অপরাধে ফোন রেখে দিত । কিন্তু আজ কেন জানি রাখলো না।

প্রতিউত্তরে বলল, আমি লতা।কেউ আমাকে চারুলতা নামে ডাকে।

আমি বললাম, ডাকত।এখন ডাকে না?

চারুলতা এবার রেগে গিয়ে বলল, শুনো।

আমি বললাম, বলো।

চারুলতা বলল, আমার বিয়ের তারিখ ঠিক হয়েছে।

আমি অবাক না হয়ে বললাম, জানি।

চারুলতা বলল, তা জানি।

কিছুক্ষণ থেমে চারুলতা ফুফিয়ে কাঁদার স্বরে কথা শুরু করলো,

- কালকের দিনটা দিবে আমাকে?

- শুধু দিন?

- আকাশে যদি মেঘ থাকে তবে রাতের প্রথম ভাগও যুক্ত হবে দিনের সাথে।অপেক্ষা করব বৃষ্টি নামার।

- আর তীব্র জোছনা থাকলে?

- কাল অমাবস্যা রাত।

- অন্ধকার মানে অমাবস্যা নয়।সেদিন চাঁদ অন্য কোন দিকে জোছনা বিলায়।কিছু কিছু মানুষের কাছে চাঁদ হেরে যায়। অন্য কোন দিক ছেড়ে জোছনা বিলাতে শুরু করে। তখন সেই মানুষদের আলোয় আশেপাশের সবটা আলোকিত হয়ে যায়।

- কাল দেখা হচ্ছে?

- কোথায়?

- তোমার প্রিয় বকুল তলায়।

- কোন বকুল তলায়?

- এমন ত্যানা প্যাঁচানোর কি আছে? তুমি জানো না কোথায়?

- সরি।

- কথায় কথায় সরি বলার অভ্যাসটা আর গেল না?

আমি একটু হাসির স্বরে বললাম, আই এপলোজাইস।

চারুলতা কান্না মিশ্রিত একটা হাসি দিলো। এই পৃথিবীতে সবচেয়ে সুন্দর দৃশ্য গুলোর একটি হচ্ছে কান্নার পরপর মেয়েদের ঠোঁটের কোণে যে হাসিটা দেখা যায় সেটা।নাকে পড়বে চোখের পানি আর গলার স্বরে তা কম্পমান হবে।অনেকটা হঠাত বৃষ্টির পর চচকচকে নীল আকাশের দেখা পাওয়ার মত। কি অদ্ভুত সুন্দর! কি বিমোহিত করে দেয়ার মত দৃশ্য!

আমি চারুলতার কম্পমান স্বরে বুঝতে পারলাম ওপাশের আকাশটায় বেশ কিছু কালো মেঘ জমা হয়ে আছে। এই মেঘগুলোর হয়তো আজ রাতেই প্রবল বর্ষণ হবে কিংবা এখনই প্রবল বর্ষণ শুরু হয়ে গিয়েছে। আর এপাশে আমার আকাশে মেঘগুলো কেমন জানি ছোটাছুটি করছে। সবাই বলে ,পুরুষদের কাঁদতে নেই। আমিও বলি, পুরুষদের কাঁদতে নেই। তবে পুরুষ যখন প্রেমিক হয় তখন সে কাঁদতে পারে। এই অধিকার তার আছে। প্রেমিকদের অভিধানে কান্না শব্দটা ডুকে গেছে কোনভাবে। প্রেমিকারাও চায় প্রেমিকরা তাদের জন্য কেঁদে বুক ভাসাক।

পুরুষ প্রেমিক হলে কাঁদে, বাবা হলে কাঁদে, সন্তান হলেও কাঁদে। বাবা কিংবা মায়ের জন্য কাঁদে না এমন পুরুষের সংখ্যা পৃথিবীতে খুব কম।নাই বললেই চলে । তবে ঐ যে পুরুষ কাঁদে না এই আপ্তবাক্য ধরে রাখতে পুরুষ লুকিয়ে কাঁদে। পুরুষ চাপা কান্না কাঁদে। এই যেমন আমি কাঁদছি এখন? কেন কাঁদছি? ঐ যে পুরুষ প্রেমিক হলে কাঁদে!

পৃথিবীর আর আট- দশটা মেয়ের সাথে চারুলতার পার্থক্য হলো ওর নাম চারুলতা।চারুলতার নাম আসলে লতা। যে লতা মানুষকে বেঁধে রাখে। মানুষকে একটা মায়ার বন্ধনে আবদ্ধ করে রাখে। সে আমার চারুলতা। চারু শব্দের আভিধানিক অর্থ সুন্দর। আর চারুলতা মানে সুন্দর কোন লতা। এই পৃথিবীতে ওকে চারুলতা বলে ডাকা একমাত্র মানুষ আমি।তবে এই চারুলতা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের "নষ্টনীড় " গল্পের "চারুলতা" নয়। আর আমিও অমল নই। যদিও চলনে বলনে সবকিছুতেই আমি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের চারুলতাকে খুঁজে পাই। সব চারুলতা তো আর অমলের বৌঠান নয়। চারুলতারা রবীন্দ্রনাথের চরিত্র। রবীন্দ্রনাথ এভাবেই কোন না কোন চরিত্রের মধ্যে বেঁচে থাকেন।

চারুলতার সাহিত্যিক মার্কা প্রতিভা আমাকে মুগ্ধ করে। ওর আবৃত্তি শুনলে মনে হয় শব্দগুলোর কি সৌভাগ্য ! চারুলতার মুখ দিয়ে বের হতে পারছে। কি সহজে, কি সাবলীলে, কি অসাধারণে! চারুলতার সাথে আমার যতবার দেখা হয়েছে প্রতিবারই সে শাড়ী পরে এসেছে। শাড়ী পরে অধীর প্রতীক্ষায় আমার জন্য বসে থাকাটা আমাকে বেশ মুগ্ধ করে।

চারুলতার অভিযোগ আমি কোনদিনও সময় মত আসতে পারি না। এই অভিযোগ সত্য তবে একমাত্র সত্য নয়।আমি আগে আসলেও দূর থেকে তাকিয়ে দেখতাম ওকে।কেউ একজন আমার জন্য অপেক্ষা করছে এরচেয়ে সৌভাগ্যের আর কি হতে পারে? যদিও এই পৃথিবীতে সবচেয়ে উপেক্ষিত শব্দটি হলো "অপেক্ষা"।

চারুলতা ঠিক ৯ টায় আমাকে ফোন দিল। সে ধানমন্ডি ৩২ নাম্বার রোডের পাশের বকুল গাছের সারির পাশে বসে আছে। আমিই কথা শুরু করলাম।

- এত তাড়াতাড়ি যে ?

- আজকের সূর্য উঠেছে কখন?

- জানি না তো!

- একটা দিন চেয়েছিলাম। দিনের শুরুটা সূর্যোদয়ের সাথেই হয়।

- শেষটা?

- কতক্ষণ লাগবে আসতে?

- আমি তোমার শ্বাস শুনতে পাচ্ছি আর তুমি বলছো কতক্ষণ লাগবে আসতে ? হা হা হা।

চারুলতা পাশে ফিরতেই দেখে আমি ওর পাশে এসে বসেছি। চারুলতা আজ সাদা রঙয়ের একটা শাড়ী পরেছে। সেই শাড়ির পাঁড়গুলো লাল রঙ্গে রাঙানো । চারুলতার হাতে, পায়ে আলতায় রাঙ্গানো ।আর কপালে একটা ছোট্ট লাল রঙয়ের টিপ। গা থেকে বেলি ফুলের ঘ্রাণ আসছে অনবরত।

- আচ্ছা বকুল ফুলের কোন পারফিউম নাই?

- বকুল তোমার প্রিয়, আমার নয়। আমার প্রিয় বেলি।

- না মানে সেটা বলিনি।

- আজ বলো নি।কিন্তু, আগে কোন একদিন বলেছিলে।

- বেলির ঘ্রাণটা ভালোই।

- জানি।

তারপর অনেকক্ষণ চুপ করে বসে আছি আমি আর চারুলতা। কোন দিক থেকে কোন কথা আসছে না। আমিই আবার কথা শুরু করলাম।

- চারুলতা।

- হুম।

- কি করব সারাদিন?

- এইখানে বসে থাকব।

- এভাবে বসে থাকা ঠিক হবে না।

- কেউ দেখে ফেলবে?

- হুম। তোমার তো সমস্যা নাই। আমাকে তো পরে আর কেউ বিয়ে করবে না। হা হা হা।

- আমার সমস্যা নাই কে বলল?

- তোমার তোর বর রেডি। আর কিসের সমস্যা?

- তোমার কি মাথায় কোন সমস্যা আছে? আমার বর রেডি মানে? আমি কি এই বিয়ে করতে চেয়েছি? নাকি এখনো চাই ?

- মানুষের জীবনের সব কিছু তার চাওয়া অনুসারে হয় না।মানুষ যা চায় তাকে তা দিতে উপরওয়ালা বাধ্য নন। বরং মানুষকে তাই দেয়া হয় যা মানুষের পাওয়া উচিত।

- তাহলে সেটা মানুষের জীবন কেন? অন্য পশু-পাখি হয়ে জন্ম নিলে কি সমস্যা ছিল?

- এখন এসব বলার সময় নয়। তুমি একটা দিন চেয়েছো সেজন্য এখানে আসা। আমি চাইব তুমি এই দিনটা নষ্ট করে দিবে না।

- আসলেই। এসব এখন অর্থহীন?

- হুম। রিকশায় চড়বে সারাদিন?

- কোথায়?

- সারা শহরে ।

আমি মিরপুর রোডে গিয়ে একটা রিকশা ঠিক করলাম। সে আজ সারাদিন আমাদের সাথে থাকবে। সারাদিন বলতে ঠিক সূর্যাস্ত হলেই দিন শেষ। চারুলতাকে ফোন দিয়ে ডেকে বললাম রিকশা রেডি। উঠার সময় চারুলতা আমার হাত ধরে উঠল। শাড়ী পরা মেয়েরা একা একা রিকশায় উঠতে পারে না। এজন্য কারো প্রেমিক না থাকলে সে শাড়ী পরে রাস্তায় বের হতে চায় না। এই শহরে যত শাড়ী পরা যুবতী দেখা যাবে তারা কারো না কারো হাত ধরে আছে।

- আস্তে।পড়ে যাবে।

- পড়ব না। এখন তুমি আছো।

- আমার থাকা না থাকায় সমস্যা হবে খুব?

- তোমার সমস্যা হবে না?

- আমি তো আর শাড়ী পরব না । হা হা হা।

- তোমার হাসিটা এত বিশ্রী কেন?

- আচ্ছা এসব বাদ দাও তো।

- না আমি বাদ দিতে চাই না কিছু।

- কিন্তু তবু বাদ দিতে হয় অনেককিছু ।

- কোথায় যাচ্ছি আমরা?

- জানি না। রিক্সাওয়ালা মামাকে বলা আছে আজকে সারাদিন তার ইচ্ছেমত সে চালাবে। যেমন খুশি তেমন চালাও। হা হা হা।

আমার হাসিটা চারুলতার ভালো লাগে নি।তা তার চেহারা দেখেই সেটা বোঝা যাচ্ছে। আমি সেদিকে খেয়াল করছি না। আমার এই হাসিটা যে মিথ্যা হাসি তা চারুলতাও বুঝতে পারছে। কিন্তু সে কিছু বলবে না।

- চারুলতা।

- হুম।

- আমার বাসায় যাবে??

- কেন?

- নাহ মানে বাসায় কেউ নেই আজ।

- তো? ফুর্তি করবা আমাকে নিয়ে?

- এভাবে বলছো কেন?

- আগে তো কখনো এই আবদার করো নি।

- আজ করলাম।কারণ আজকের পর তোমাকে আর পাব না আমি।

- পাবে না সেটা সত্য নয়।আজকের পর তুমিই আমাকে আর চাও না।

- যাবে কিনা সেটা বলো।

- যাব।অন্তত একটা দিনের জন্য হলেও আমি তোমার মধ্যে হারিয়ে যেতে চাই। তোমাকে জড়িয়ে ধরে অজস্র চুমু খেতে চাই।

আমি এবার হাসলাম না।চারুলতাকে নিয়ে সোজা আমার বাসার দিকে চলে গেলাম। রিক্সাওয়ালা মামাকে মাত্র এক ঘন্টা পরই বিদায় করে দিলাম। যাওয়ার সময় বারবার আমাদের দিকে ফিরে তাকাচ্ছিল। মাত্র এক ঘন্টা রিক্সা চালানোর জন্য কেউ সম্ভবত এই প্রথম তাকে ৫০০ টাকা দিল।

চারুলতাকে নিয়ে সোজা আমি আমার বেড রুমে চলে গেলাম। রুমের দরজা বন্ধ করতেই চারুলতা আমাকে জড়িয়ে ধরল। আমি কোন ভাবে তাকে ছাড়িয়ে নিলাম।

তারপর বললাম, এত তাড়া কিসের ?

চারুলতা বলল,এমন একটা দিন পাব আর?

আমি বললাম, পাবে।

চারুলতা বলল,অন্য কারো মাঝে?

আমি হাসি দিয়ে বললাম ,হ্যাঁ।

আমি রুম থেকে বের হয়ে গেলাম। আম্মার রুম থেকে আমার আলমারির চাবিটা নিয়ে আসলাম। আলমারি খুলে একটা নীল রঙয়ের শাড়ী বের করলাম।এই শাড়িটা মাসখানেক আগে কেনা। চারুলতা আর আমার মধ্যে যেদিন ব্রেকাপ হবে তার আগের দিন কেনা। ব্রেকাপ বলা ঠিক হবে না।মানে যেদিন থেকে আমাদের সব সম্পর্ক শেষ করে দিয়েছিলাম আমি । কারণ চারুলতার বাবা কখনোই আমার সাথে তার মেয়ের বিয়ে দিবেন না। তিনি তার প্রিয় পাত্রের সাথেই বিয়ে ঠিক করে ফেলেছিলেন।

ব্যাগে করে শাড়িটা নিয়ে গেলেও শাড়িটা ওকে দিতে পারি নি সেদিন।দিতে ইচ্ছে হয় নি।কারণ আমি আর কোন ভুল করতে চাইনি। মানুষ যখন একবার কোন ভুল করে তখন সেটা ভুল।আর বারবার করলে সেটা অপরাধ।এই পৃথিবীতে ভুলের জন্য ক্ষমা করার নিয়ম আছে, অপরাধীর জন্য কোন ক্ষমা নাই। থাকা উচিতও নয়।

শাড়িটা এখন চারুলতাকে দিয়ে বললাম, এই শাড়িটা তোমার জন্য।এটা পরে আসো। চারুলতার যে হাসিমুখ আমি দেখলাম তা পৃথিবীর যে কোন মুখের চেয়ে সুন্দর।

চারুলতা পাশের রুমে চলে গেল। নীল রঙয়ের শাড়িটা পরে যখন আমার সামনে আসলো তখন আমি চারুলতার মধ্যে হারিয়ে গেছি। চারুলতা রুমে ডুকতেই আমাকে জড়িয়ে ধরল। আমিও ওর আহবানে সাড়া দিতে চাইলাম। কিন্তু হঠাত কেন জানি আমি চারুলতাকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিলাম।চারুলতা আমার আচরণে অবাক হয়ে গেল।

- এটা ঠিক হচ্ছে না।

- ঠিক না হলে এখানে নিয়ে আসলে কেন আমাকে?

- শাড়িটা দেওয়ার জন্য।

- তো শাড়ী দেওয়া শেষে চলে যেতে বললে না কেন ?

- আস্তে।

- আর কত ? তুমি আমার সাথে এভাবে খেলছো কেন?

- তোমার বাবা আমার কাছে তোমাকে বিয়ে দিবেন না।

- কেন দিবে না?

- আমি জানি দিবে না।

- আমরা পালিয়ে যেতে পারি না ?

- না ।

- কেন?

- যার কাছে ভালোবাসা চেজেবল তার সাথে আমি পালাতে পারব না।

- এর মানে কি?

আমি বললাম, তোমাকে যে মানুষটা সবচেয়ে বেশি ভালোবাসে তিনি তোমার বাবা। তুমি তার ভালোবাসাকে উপেক্ষা করে আমার সাথে পালিয়ে যেতে চাইছো কেন? একবার কি বাবার কথা ভাবতে পারো নি? যে বাবার এত ভালোবাসাকে তুমি আজ আমার জন্য উপেক্ষা করতে চাও সেই তুমি কি অন্য কারো জন্য আমার ভালোবাসাকে উপেক্ষা করতে পারো না?

চারুলতা আমার দিকে ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে রইল। তারপর বলল, এটা তাহলে একমাত্র কারণ?

আমি বললাম,একমাত্র কিনা জানি না। তবে এটা গুরুত্বপূর্ণ কারণ।তুমি ফিরে যাও চারুলতা।

চারুলতা বলল, আমার শাড়িটা কই?

আমি বললাম, থাক না সেটা আমার কাছে। তোমাকে না পেলাম ,তোমার স্পর্শে থাকা শাড়িটা তো আমার কাছে থাকল।

চারুলতা বিদ্রুপের হাসি দিয়ে বলল, আমার সাথে এই গেমটা না খেললেও পারতে।

এই কথা বলে চারুলতা চলে গেল।আমি পেছন থেকে ওর চলে যাওয়া দেখছি। নীল শাড়ী জুড়ে যেন লেপ্টে আছে সব বেদনা।
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩২
৬টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

অন্যায় অত্যাচার ও অনিয়মের দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ

লিখেছেন রাজীব নুর, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৪০



'অন্যায় অত্যাচার ও অনিয়মের দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ'।
হাহাকার ভরা কথাটা আমার নয়, একজন পথচারীর। পথচারীর দুই হাত ভরতি বাজার। কিন্ত সে ফুটপাত দিয়ে হাটতে পারছে না। মানুষের... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্য অরিজিনস অফ পলিটিক্যাল জোকস

লিখেছেন শেরজা তপন, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:১৯


রাজনৈতিক আলোচনা - এমন কিছু যা অনেকেই আন্তরিকভাবে ঘৃণা করেন বা এবং কিছু মানুষ এই ব্যাপারে একেবারেই উদাসীন। ধর্ম, যৌন, পড়াশুনা, যুদ্ধ, রোগ বালাই, বাজার দর থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×