কখনো কখনো আদালত বুঝতে পারে, আসামী কি অপরাধী নাকি অপরাধী নয়, কিন্তু আদালতের কিছু করার থাকে না। কারন আদালত স্বাক্ষী প্রমান ছাড়া কারো মৃত্যু রায় দিতে পারে না।
কিছু লোক শুধু একটা ঘটনা শুনলেই আর কেঊ আদালতে তার লেখা একটা বইয়ের কয়েকটি চরন পড়ে শুনালেই আদালত কারো মৃত্যু রায় লিখে দিবে, আদালতের এত অধঃপতন হয়নি। বিচারের কিছু নিয়ম-কানুন আছে। এটা বিচার। এটা কোনো ছেলে খেলা নয়। এখানে একটা মানুষের জীবন মরনের প্রশ্ন।
আজ কিছু লোককে শাহবাগ মোড়ে দেখা যাচ্ছে। কেউ কেউ ব্লগে তাদের প্রতিবাদ লিখছে। তাদের কার্যক্রম দেখে মনে হয়, তারা সবাই নিশ্চিত মোল্লা অপরাধী। ফাসী চায় তারা। তারা যদি মনে করে মোল্লা ফাসী পাওয়ার যোগ্য, তবে আপনাদের প্রমান সহকরে কেনো আপনারা আদালতে আসেননি? আপনারা জানেন কি এর পরবর্তি রায় কি হতে যাচ্ছে?
খুবি আশ্চার্যের বিষয়, যার বিরুদ্ধে এতগুলো খুন আর ধর্ষনের অভিযোগ, তার বিরুদ্ধে সরকার পক্ষ এত সুবিধা থাকা স্বত্যেও কোনো প্রত্যক্ষ স্বাক্ষী আনতে পারলনা?
অত্যান্ত দুঃখ এর সাথে বলতে হয়, আদালত তার বিচারের মৌলিক উপাদান ও বিজ্ঞ বিবেচনার ভিত্তিতে একটি রায় দিয়েছে, আজ সেই রায়ের বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ভাবে এই ব্লগটি একটি পোষ্ট তাদের লিষ্টের শুরুতেই রেখেছে। সামু কতৃপক্ষ বলবেন কি, এটি দ্বারা আপনারা কি বুঝাতে চেয়েছেন?

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


