একটা হাসপাতালও সম্ভত পারদে ১০০০ টাকার নিচে সিট ভাড়া নাই। এরপর দিনে দুই তিনবার ডাক্তার যান ঠিকি
তবে নিজে হাতে সম্ভবত রোগীকে ঠিকমত ছুঁয়েও দেখেন না,তবুও তাদেরকে ১বার ৪০০ থেকে ৬০০টাকা ফী দিতে
হলে দিনে ৩বারে প্রায় ১২০০ থেকে ১৮০০টাকা ফি দিতে হয়। তার মধ্যে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ডাক্তার সাহেবরা একটা
জর মাপানি বা পেসার মাপার যন্ত্র নিয়ে যেয়ে রোগীদের যেটুকো সেবা প্রদান করেন সেটুকো হয়ত সাধারন ফারমিসিতে
২০ টাকা লাগে। এরপর একজন রোগীর যদি রক্তের প্রয়োজন হয় আর যদি রক্ত দেয়ার ডোনার রোগীদের থাকে সে ক্ষেত্রেও
সেই ডোনারের রক্ত টেস্ট করাতে প্রায় ৯৬০ থেকে ১০০০ প্রদান করতে হয়। আবার একদিন দুইদিন পর পর এই টেস্ট সেই
টেস্ট করাতে করাতে রোগীর চিকিৎসা করার জন্য অবসিস্থ টাকাও থাকেনা । আর এসব সমস্যার কারনে অনেক সময় এমনও
রোগী আছে যে ৩০ হাজার ৪০ হাজার টাকা খরচ করে ভালো করা সম্ভব হলেও অন্যান্য টেস্টফেস্ট করাতে করাতে মূল
চিকিৎসার টাকা থাকেনা। আরো অনেক অনেক সমস্যা যা একবারে বলে শেষ করা সম্ভবনা।অথচ চাইলে একটা প্রাইভেট হাসপাতাল একজন রোগীর জন্য অনেক ছাড় দিতে পারেন।
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ৯:৩১