
আমার মাটির গাছে লাউ ধরেছে,
আমার মাটির গাছে লাউ ধরেছে,
লাউ যে বড় সোহাগী, সোহাগী।
আমার,
লাউয়ের পিছে লাগছে বৈরাগী।
ও মন আমার,
লাউয়ের পিছে লাগছে বৈরাগী।
আমার মাটির গাছে লাউ ধরেছে,
আমার মাটির গাছে লাউ ধরেছে,
লাউ যে বড় সোহাগী, সোহাগী।
আমার,
লাউয়ের পিছে লাগছে বৈরাগী।
ও মন আমার,
লাউয়ের পিছে লাগছে বৈরাগী।
বৈরাগীকে বললাম আমি,
কূলের মুখে দিও না কালি।
বৈরাগীকে বললাম আমি,
কূলের মুখে দিও না কালি।
ও তার মাথায় জটা, হাতে লোটা,
আবার কপালেতে তিলকের ফোটা,
আবার গাঁও গেরামে ঘোরে বেটা,
সাজিয়া ভ্রম্যচারী, ভ্রম্যচারী, ভ্রম্যচারী।
আমার,
লাউয়ের পিছে লাগছে বৈরাগী।
ও মন আমার,
লাউয়ের পিছে লাগছে বৈরাগী।
আঁচল দিয়ে ঘিরে রাখলাম
চোরে নেওয়ার ডরে।
কেমন করে পড়ল সে লাউ
বৈরাগীর নজরে?
ও লাউ বৈরাগীর নজরে।
আবার হরণ করে নিতে চায় সে,
ও লাউ হরণ করে নিতে চায় সে,
বানাইতে তার ডুগডুগি, ডুগডুগি।
আমার,
লাউয়ের পিছে লাগছে বৈরাগী।
ও মন আমার,
লাউয়ের পিছে লাগছে বৈরাগী।
এই লাউয়েতে হয় না একতারা,
ও মন রে হয় না দোতারা,
দুই তারের এক সুর ধরে সে
বানায় একতারা।
মন রে, বানায় একতারা।
সাধক ওয়াহেদ বলে লাউয়ের জন্য,
সাধক ওয়াহেদ বলে লাউয়ের জন্য,
কতজন হয় ঘরত্যাগী, ঘরত্যাগী।
আমার,
লাউয়ের পিছে লাগছে বৈরাগী।
ও মন আমার,
লাউয়ের পিছে লাগছে বৈরাগী।
আমার মাটির গাছে লাউ ধরেছে,
আমার মাটির গাছে লাউ ধরেছে,
লাউ যে বড় সোহাগী, সোহাগী।
আমার,
লাউয়ের পিছে লাগছে বৈরাগী।
ও মন আমার,
লাউয়ের পিছে লাগছে বৈরাগী।
আমার মাটির গাছে লাউ ধরেছে,
আমার মাটির গাছে লাউ ধরেছে,
লাউ যে বড় সোহাগী, সোহাগী।
আমার,
লাউয়ের পিছে লাগছে বৈরাগী।
ও মন আমার,
লাউয়ের পিছে লাগছে বৈরাগী।
লাউয়ের পিছে লাগছে বৈরাগী।
ও মন আমার,
লাউয়ের পিছে লাগছে বৈরাগী।
লাউয়ের পিছে লাগছে বৈরাগী।
ও মন আমার,
লাউয়ের পিছে লাগছে বৈরাগী।
আজ বসুন্ধরার ভিতরে হাই সোসাইটির পুলা মাইয়াগো স্কুৃলের ভিতরে খেলার মাঠ দেইখা এই গানটির কথা মনে পরে গেল।
কি সুন্দর ১৫ থেকে ১৬ বছরের পুলা,মাইয়া গুলা এক সাথে মাঠে ফোটবল খেলতেছিল।তবে মনে হল তাদের শরীর বেশ দুর্বল,
কেননা যখন একেকজন বল পায় মনে হয় বল এত্ত ওজন যে বলের ভারে কেউ বল নিয়ে দৌঁড়াতে পারেনা ।
বৈরাগীগো কি দোষ ? লাউ যদি অতি সোহাগী হয় তাহলে বৈরাগীও সেই ভাবে সোহাগ কইরাই লাউকে গাছ থেইক্কা পারবে ।
তয় গাছের লাউ গাছেই মানায় ভালো,তবে লাউকে শুধু আঁচল দিয়ে ঘিরে রাখলেই চলবেনা পারলে লাউকে গাছের সাথে ভালো
করে ছালারচট দিয়ে রাখতে হইবো,না হইলে বৈরাগীরা লাউ দিয়া মুরব্বা বানাইয়া খাইবো ।
এসব দৃশ্য চোখে পড়লে আমার কাছে মনে হয় হাইসোসাইটির বাবা,মাদের তাদের ছেলে,মেয়েদের প্রতি আদর ভালোবাসা কম,
তাই তারা তাদের ছেলেমেয়েদের কোথায় পড়া লেখা করাচ্ছেন,সেখানের পরিবেশ কিরকম,ছেলে ঠিকমত লেখা পড়া করছে কিনা,
এগুলোর খোজ খবর রাখার প্রয়োজন বোধ করেন না ।
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:২৩

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



