বিশেষজ্ঞরা করোনা প্রতিরোধে যে সকল পরামর্শ দেন তার মধ্যে একটা পরার্শ অনুযায়ী আমর মনে হয় করোনা প্রতিরোধে এখন মদ পান
করা উচিৎ তাতে হয়ত করোনা সংক্রামন থেকে কিছুটা উপকার হতে পারে ।
স্যানিটাইজারের অন্যতম কাঁচামাল রেক্টিফাইট স্পিরিট প্রযাপ্ত পরিমান সরবরাহ করতে না পারায় বাজারে হ্যান্ড স্যানিটাইজার অনেক অভাব । করোনা প্রতিরোধে এই হ্যান্ড স্যানিটাইজার ভালো কাজ করছে । কিন্তু এই হ্যান্ড স্যানিটাইজার তৈরি হয় যে এলকোহোল
বা স্প্রিট দিয়ে সেটা আমাদের দেশে এখন খুব বেশি একটা পাওয়া যাচ্ছে না ।
মূল পণ্য হচ্ছে আখ থেকে উৎপাদিত চিনি। তবে আখ থেকে চিনি বের করে নেওয়ার পর যে উপজাত-দ্রব্য (চিটাগুড়, ব্যাগাস ও প্রেসমাড) পাওয়া যায় তা থেকেও বিভিন্ন পণ্য উৎপাদিত হয়। উপজাত-দ্রব্য হতে উৎপাদিত পণ্যের মধ্যে উলেখযোগ্য হচ্ছে দেশি মদ, বিদেশি মদ, ভিনেগার, স্পিরিট ও জৈব সার এবং নতুন উৎপাদিত পণ্য হ্যান্ড স্যানিটাইজার । এখানে নয়টি ব্র্যান্ডের ‘ফরেন লিকার’ বা বিদেশি মদ তৈরি হয়। ফরেন লিকারগুলো হচ্ছেঃ
ইয়েলো লেভেল মল্টেড হুইস্কি
গোল্ড রিবন জিন
ফাইন ব্র্যান্ডি
চেরি ব্র্যান্ডি
ইমপেরিয়াল হুইস্কি
অরেঞ্জ ক্রেকাউট
সারিনা ভদকা
রোজা রাম
ওল্ড রাম
এই ফরেন লিকার ঢাকা, চট্টগ্রাম এবং দর্শনায় কেরুর নিজস্ব নিজস্ব বিক্রয় কেন্দ্র হতে ১৮০, ৩৭৫ ও ৭৫০ মিঃলিঃ লিটারের বোতলে বাজারজাত করা হয়। বছরে প্রায় ৩৯ লাখ ২০ হাজার বোতল ফরেন লিকার উৎপাদিত হয় এখানে। আর বাংলা মদের বার্ষিক উৎপাদন প্রায় ২৬ লাখ লিটার। যা দেশের ১৩টি বিক্রয় কেন্দ্র হতে বাজারজাত করা হয়।
এখানে উৎপাদিত স্পিরিটগুলো হচ্ছেঃ
কান্ট্রি স্পিরিট
রেক্টিফায়েড স্পিরিট
ডিনেচার্ড স্পিরিট
দুই ধরনের ভিনেগার উৎপাদিত হয়ঃ
মল্টেড ভিনেগার
সাদা ভিনেগার
এছাড়া ২০১৪ সাল থেকে নিজস্ব কৃষি খামারে "কেরুজ জৈব সার" নামে পরীক্ষামূলক জৈব সারের উৎপাদন শুরু হয়েছে। যার উৎপাদন ক্ষমতা ৭ হাজার মেট্রিক টন। প্রতি কেজি সার ১০ টাকা দরে এই সার বিক্রয় করা হবে।
তথ: কেরু এ্যান্ড কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিটেড
গুরুতর তীব্র শ্বাসযন্ত্রীয় রোগলক্ষণসমষ্টি সৃষ্টিকারী করোনাভাইরাস,থাকলে কমপক্ষে ৬০% অ্যালকোহলযুক্ত বিশেষ হাত জীবাণুমুক্তকারক দ্রবণ (হ্যান্ড স্যানিটাইজার) দিয়ে হাত কচলে ধুতে হবে।
২০২০ বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের বৈশ্বিক মহামারী
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে কমপক্ষে ৬০% অ্যালকোহলযুক্ত বিশেষ হাত জীবাণুমুক্তকারক দ্রবণ (হ্যান্ড স্যানিটাইজার) দিয়ে হাত কচলে ধুতে হবে।
সব শেষে আার ব্যক্তিগত মতামত মনে হয় এখন আমাদের বেশি বেশি মদ পান ককরা উচিৎ । তাহলে যদি করোনা ভাইরাসের আক্রমন থেকে আমারা বাঁচতে পারি ।
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ১১:৪১