রাস্তা ঘাটে গাড়ি বা লঞ্চে এবং অফিসে প্রবেশের সময় হয়ত গেইটে হ্যান স্যানেটারি বা হ্যান ওয়াস ও সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে এবং
শরীরে ব্লিসিন পাউডার বা সেবলন মেশানো পানি দিয়ে সাস্থ্য বিধি নিষেধ মানা সম্ভব। কিন্ত কোরবানির পশুর হাট,যেখানে কয়েক হাজার
হাজার মানুষের সমাগম হবে সেখানে কি ভাবে সাস্থ্য বিধি নিষেধ মানাবে। তাই আমার মতে প্রতিটা মহল্লা বা এলাকা থেকে যাদের কোরবানি দেয়ার মত সমর্থক আছে,তারা দশজন বা পোনের জন অথবা বিশজন করে এক সাথে একটা করে টিম গঠন করে ঢাকার
বাহির গ্রাম থেকে ঈদের একমাস আগে থেকে ঈদের এক সপ্তাহ আগ পযন্ত সরাসরি পশু সংগ্রহ করে ট্রাক দিয়ে আনাতে পারেন । তাতে
অন্তত সাস্থ্য ঝুঁকি অনেকটা কম হবে ।আর যদি ঢাকায় সীমিত আকারেও পশুর হাট বসে তাতে করে গত কয়েক মাসে করোনা ভাইরাস
যে হারে ছড়িয়েছে তার থেকে কয়েকগুণ বেশি আক্রান্ত হবে শুধু এই কোরবানির পশুর হাট থেকে ।
সর্বশেষ এডিট : ২৮ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:১৬