আজকে আমাদের ব্লগের সুফি একটা পোসট দিয়েছিলেন।খুবই আবেগময় একটা পোস্ট। কেন জানি মনে হল খুব তাড়াতাড়ি লেখা একটা পোস্ট। সুফি সাহেব সাধারণত ভূমিকা দিয়েই রাত শেষ করে দেন, আর এখানে গল্পের প্রথমেই উপসংহার।
প্রথমেই সুফি সাহেব ব্লগের কিছু "কুতুব" লোকের কথা বলতে চাইলেন। তার মতে সেই কুতুব লোকেরা এক বৈঠকখানা খুলেছে, সেইখানে সবাই সবার পিঠ চুলকে দেয়।তা ভাল। পিঠ যখন একটা আছে, সেটা চুলকাতেই পারে এবং ভুক্তভোগী মাত্রই জানেন যে বিপদের সময় একটা সাহায্যের হাত যখন পাওয়া যায়, তখন কার না ভাল লাগে। তো যাই হোক , আমি শুধু বুঝলাম না সুফি সাহেবের সেই বৈঠকখানার উপর কেন এত আক্রোশ ? উনি দরজা দিয়া একটু উকি মাইরা দেখনের চেষ্টা করসিলেন আর তখনি সপাটে তার মুখের উপর সেই দরজা বন্ধ কইরা দেওয়া হল বইলা ? নাকি বাজারের সব লোক যদি বৈঠখানায় জমায়েত হয় তার মলম ব্যবসা চাঙ্গে উঠব, সেই বইলা !!! আমার তো মনে হয় না কোথাও কোন শপথ বাক্য পাঠ কইরা লোকজন এখানে ব্লগানো শুরু করেছে। এখানকার বেশিরভাগ সিরিয়াস ব্লগারদের একখান ব্যাকআপ থাকে ব্লগস্পটে। ক্ষতি কি যদি সেই ব্যাকআপটা যদি অন্য তৃতীয় কোন ব্লগে থাকে ?
যদি সেই ব্লগ সম্মান দিতে পারে আপনার মেধা ও মনন কে ?
যদি সেই ব্লগ খুব ভাল ভাবেই বুঝতে পারে স্বেচ্ছাচারীতা আর বাকস্বাধীনতার পার্থক্য ?
যদি সেই ব্লগ বুঝতে পারে ১৯৭১ সংখ্যাটার আসল অর্থ ?
যদি বিপদের সময় আর যাই হোক, ফাঁসির আসামীর মত আপনি আবিষ্কার করবেন না আপনের পায়ের নিচে ব্লগের শক্ত প্লাটফর্মটা আর নেই ?
আমার মত সাধারণ ব্লগারদের তো কোন ক্ষতি হওয়ার কথা না !
তবে হ্যাঁ, কারও কারও তো কিছু অসুবিধা হতেই পারে।
সদ্য ক্ষমতা প্রাপ্ত মন্ত্রীমশাই যদি দেখেন তার অধীনে আসলে কোন রাজ্য নাই, আছে বেশ আধুনিক প্রযুক্তিসম্মত, মধ্যযুগীয় নিয়মে পরিচালিত একটি গোয়াল, তাহলে কি তার মন ভরবে ?
অথবা যে সাধক সারা জীবন মরমী কথা বলে আজ রাজার সংগে সুরে সুর মিলিয়ে যখন দেখেন কিছু কান কাটা গর্ধভ সেই সংগীতের তালে মাথা নাড়ছে, তখনও তো তার ভাল লাগার কথা না !
তিনি হয়ত তখন তার সারাজীবনের অর্জন সাধক মুখোশটি ছুড়ে ফেলে খিস্তিখেউড় করবেন...
সদ্যপ্রাপ্ত ক্ষমতার আশীর্বাদে বেপরোয়া কিছু নাম বলে যাবেন...
আর এই প্রথম এবং শেষবারের মত অধমের শ্রদ্ধা নেবেন,
পর্দার আড়াল থেকে বের হয়ে আসার জন্য...
আলোচিত ব্লগ
ছি , অবৈধ দখলদার॥ আজকের প্রতিটি অন্যায়ের বিচার হবে একদিন।

ধিক ‼️বর্তমান অবৈধভাবে দখলদার বর্তমান নরাধমদের। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশে । বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষমা চাইতে হলো ! রাজাকার তাজুলের অবৈধ আদালতে। এর চাইতে অবমাননা আর কিছুই হোতে পারেনা।... ...বাকিটুকু পড়ুন
আম্লিগকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধে আর কোন বাধা নেই

মঈন উদ্দিন ফখর উদ্দিনের ওয়ান-ইলেভেনে সরকারের ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে ভারতের সহায়তায় পাতানো নির্বাচনে হাসিনা ক্ষমতায় বসে। এরপরই পরিকল্পিত উপায়ে মাত্র দুই মাসের মধ্যে দেশপ্রেমিক সেনা অফিসারদের পর্যায়ক্রমে বিডিআরে পদায়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন
আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন
J K and Our liberation war১৯৭১


জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন
এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ
এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ
২০০৪ সালের ২১ শে অগাষ্ঠে গ্রেনেড হামলার কারন হিসাবে বলা হয়েছিল , হাসিনা নাকি ভ্যানেটি ব্যাগে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।