somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ভবিষ্যতে ন্যানো রোবট রোগ সারাবে!!!

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:৪২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ন্যানোট্যাক মানে হল ন্যানোট্যাকনোলজী।ন্যানোট্যাকনোলজীর ইতিহাস খুব একটা পুরোনো নয়।কিন্তু এই কিছু দিনের ইতিহাসে এই প্রযুক্তি অনেক সাফল্যের মুখ দেখেছে।১৯৫৯ সালে এই নিয়ে প্রথম বক্তব্য রেখেছিলেন প্রফেসর রিচার্ড ফাইনম্যান,আমেরিকার ফিজিক্যাল সোসাইটির এক সভায়।বক্তব্যের যে শিরোনাম ছিল সেটা তিনি কেন পছন্দ করেছিলেন তা জানা যায় না।শিরোনাম টি ছিল এরকমঃতলানিতে একটু জায়গা।
যাই হোক বিজ্ঞানীরা ভাবছে ন্যানো রোবট অর্থাৎ ক্ষুদ্র রোবট বানাবে।তখন তারা সেই রোবট কে মানুষের শরীরে প্রবেশ করিয়ে দেবেন।আর আমাদের রক্তে বা শরীরের কলকব্জায় যেসব ত্রুটি আছে তা এই রোবট ঠিক করে দেবে।তার মানে ভবিষ্যতে কোন রোগ সারানোর জন্য হয়তো ওষুধ খেতে হবে না, হয়তো বা অস্ত্রপচার ও ক্রতে হবে না।এই ধরনের ন্যনো রোবটই আমাদের শরীরের নানাত্রুটি দূর করে দেবে।তাহলে এই ধারনা মনে আসতে পারে-এইড্‌স কিংবা ক্যান্সার এর জীবানু ধ্বংসের ক্ষেত্রেও এই রোবট সাফল্য অর্জন করতে পারে।হয়তো বা একদিন দেখা যাবে মানুষ দোকান থেকে এই ন্যনো রোবট কিনে এই রোবট কে গিলে ফেলে দেহের রোগ সারাবে।কিংবা অন্য কোন ভাবে দেহে প্রবেশ করাবে রোগজীবানু ধ্বংস করানোর জন্য।কিন্তু এই ব্যপার ও চিন্তা করতে হবে এই রোবট যদি কোনভাবে মস্তিষ্কে চলে যায় তবে কি হবে।সেটা যে একটা ভয়ঙ্কর ব্যপার হবে সে বিষয়ে কোন সন্দেহ নাই।এমন হতে পারে যে এই রোবট শরীরে প্রবেশ করার নির্দিষ্ট সময় পরে ধ্বংস হয়ে যাবে।কিন্তু তাতেও অনেক প্রশ্ন থেকে যায়।এই রোবটের কলকব্জা যদি স্টিল কিংবা এইধরনের ধাতু দিয়ে তৈরি হয়ে থাকে তাহলে সেসব আমাদের ক্ষতির কারণ হতে পারে।
আর যদি কোনভাবে আমাদের শরীরের এনজাইম দিয়ে গলিয়ে ফেলা যায় ও তাতে আমাদের কি কোন ক্ষতি হতে পারে না?আর নির্দিষ্ট সময় বলতে কতক্ষন পর হতে পারে?ধারণা করা যাক এই রোবট শ্রীরে প্রবেশের আধ ঘন্টা পর ধ্বংস হয়ে যায়।কিন্তু সেই সময়ে কি এভারেজ মানুষের শরীরের সব ধরনের ত্রুটি ত্রুটিমুক্ত হয়ে যাবে?একেক জনের শরীরের এনজাইম একেক নির্দিষ্ট সময়ে কাজ করে।তাহলে হয়তো কারো শরীরে এই রোবট প্রবেশের ৫ মিনিট পরেই শরীর ভালো হয়ে যাবে আর কারো হয়তো একদিনেও ভালো হবে না।যাই হোক এ ব্যপারটি হয়তো বিজ্ঞানীরা সফলভাবে শেষ করতে পারবে।আর বাকিটুকু সময় বলে দেবে।
১টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ইসলামে কোনটি মত এবং কোনটি মতভেদ?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ ভোর ৬:৫৪




সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ১০৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৫। তোমরা তাদের মত হবে না যারা তাদের নিকট সুস্পষ্ট প্রমাণ আসার পর বিচ্ছিন্ন হয়েছে ও নিজেদের মাঝে মতভেদ সৃষ্টি করেছে। তাদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

কতভাগ ব্লগার মহা-ডাকাত তারেককে সরকারে দেখতে চায়?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৭:১২



জিয়া মিথ্যা হ্যাঁ/না ভোটে সামরিক এডমিনিষ্ট্রেটর থেকে আইয়ুবের নতো দেশের প্রেসিডেন্ট হয়েছিলো, ৫% ভোটকে মিথ্যুকেরা ৯৮% বলেছিলো ; আওয়ামী লীগ বাধা দিতে পারেনি। জিয়ার মৃত্যুর পর, বেগম জিয়া... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাষ্ট্র যখন হত্যার দর্শক

লিখেছেন এস.এম. আজাদ রহমান, ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:১৯

রাষ্ট্র যখন হত্যার দর্শক
দায়হীন সরকারের শাসনে বাংলাদেশ কোথায় যাচ্ছে?


দিপু চন্দ্র দাস মৃত্যুর মুখে দাঁড়িয়ে কাঁদছিলেন—
“আমি নবীকে নিয়ে কিছু বলিনি, আমাকে মারবেন না।”
রাষ্ট্র তখন কোথায় ছিল?

আগুনে পুড়তে পুড়তে ছোট্ট আয়েশা চিৎকার... ...বাকিটুকু পড়ুন

=একটি ডায়াটের গল্প, যেভাবে ওজন কমিয়েছিলাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:২৮


১৬ ডিসেম্বরের খাবার ছিল। উপরের চায়ের ছবিতে ফেসবুকের দুই গ্রুপে দুটো পুরস্কার পেয়েছি প্রতিযোগিতায় আলহামদুলিল্লাহ।

মোবাইলে পোস্ট, ভুল ত্রুটি থাকিতে পারে, মার্জনীয় দৃষ্টিতে রাখবেন।

জব করি বাংলাদেশ ব্যাংকে। সারাদিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

'আই হ্যাভ অ্যা প্ল্যান'

লিখেছেন রাজীব নুর, ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৫৯



১। মার্টিন লুথার কিং ১৯৬৪ সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পান।
আমাদের মহাত্মা গান্ধীর কর্মকান্ড লুথার খুবই পছন্দ করতেন। ১৯৫৫ সালে লুথার বোস্টন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডক্টর অব ফিলোসোফি ডিগ্রি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×