আমরা যারা বিশ্বাস করি- বিন বাজালে সাপ আসে না
আমরা তারা সাপ-সম্প্রদায়ের পরম বন্ধু
শাস্ত্রমতে- সাপের সহচার্য ভালো সাপুড়ের চেয়ে
একথা বিশ্বাস করেনি উল্লিখিত পুত্র সন্তানেরা
বিপত্নীক যেমন বউকে ভালোবাসে বেশি- অবাধ্য তেমন
শাস্ত্র পড়ে কম। এক্ষেত্রে প্রশাসনিক জটিলতায়
প্রসঙ্গ আসে- ভালোবাসাই দেউলিয়া হবার পূর্বশর্ত;
গন্দমের প্রসঙ্গও আসে। রাম নামে পাঠাবলীর
ঘটনাও সমবেত হয় মাথামুণ্ডুহীন।
তবু কিছু সূত্র শর্তকে অতিক্রমের সাহস পায় না। কেননা-
বৃদ্ধাঙ্গুলির হেলনে মাঝে-মধ্যেই তেড়ে আসে মধ্যমা।
ফলে এই এক শাস্ত্রকে মেনে নিতে বাদসাদেনি কেউ-
আর সাপের বিপক্ষে সাপুড়ে শুধু বিন বাজিয়েছিল একবার...
কোনো সাপ জুটেনি কপালে, জুটেছিল অজস্র সুন্নতি লাঠি;
বাস্তবেও সাপড়ে হবার চেয়ে সাপের সহচার্য ভালো।
[এরকম বেশ কিছু কবিতা একসময় লিখেছিলুম। তাদের অনেকগুলোই আজ বিগত-নিহত-নিখুঁজ। যেখানে যেটা পাচ্ছি ব্লগের কল্যাণে একত্রিত করার চেষ্টা করছি। কারও ভালো লাগলে বা না লাগলে জানাবেন। উপকৃত হবো।]