somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

অনুপম হাসান
শৈশব আর কৈশোর কেটেছে রংপুরে; আইএ পাসের পর কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন। পরবর্তীতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমফিল. ও পিএইচডি. ডিগ্রি লাভ। বর্তমানে শিক্ষকতা পেশায় নিযুক্ত আছি।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির দীর্ঘসূত্রিতা, সংকট ও উত্তরণের উপায়

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:৫৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ২০১১-১২ শিক্ষাবর্ষ থেকে ভর্তির ক্ষেত্রে অনলাইনে রিলিজ স্লিপের মাধ্যমে শিক্ষার্থী ভর্তির প্রক্রিয়া শুরু করে। এর ফলে, লোকাল রাজনীতিবিদ, পাতিনেতা এবং মাস্তানদের দৌরাত্ম্য কমে আসে। অর্থাৎ ভর্তি প্রক্রিয়া অনলাইনে একটি সার্ভারের মাধ্যমে পরিচালনা করায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো ভর্তি মৌসুমে অযথা হয়রানির হাত থেকে নিষ্কৃতি লাভ করে।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঝামেলা মুক্ত হলেও শিক্ষার্থী ঝামেলা মুক্ত হতে পারল না। কারণ, অনলাইনে এই ভর্তি কার্যক্রম শেষ করতে তাদের প্রথমবার প্রায় চার মাসের মতো সময় লেগে গেল। তখন বলা হলো, এবার প্রথম বিধায় সমস্যা হচ্ছে। সামনে আর এ সমস্যা হবে না। কিন্তু দেখা গেল, প্রতি সেশনে ভর্তির ক্ষেত্রে তিন থেকে চার মাস গড়ে লেগে যাচ্ছেই। এর ফলে, প্রথম মেধা তালিকায় যারা ভর্তি হতে পারছে, তাদের ক্লাস ভর্তির এক মাসের মধ্যে শুরু করা গেলেও, দ্বিতীয় এবং প্রথম ও দ্বিতীয় রিলিজ স্লিপে ভর্তির সুযোগ পাওয়া শিক্ষার্থীকে অন্তত তিন মাস অপেক্ষা করতে হয় ক্লাসের জন্য। সমস্যা সেখানেও শেষ হয় না; কারণ, দ্বিতীয় রিলিজ স্লিপের তালিকা যখন বের হয়, তখন অনেক শিক্ষার্থী ফলাফল জানতে গিয়ে দেখে, তাকে কোনো কলেজে কোনো বিষয়ে ভর্তির সুযোগ দেয়া যায় নি। অর্থাৎ একজন শিক্ষার্থী প্রায় তিন মাস অপেক্ষার পর জানতে পারে, সে ভর্তির সুযোগ পাবে না।
এখানে প্রশ্ন ওঠে :

এক. যদি ভর্তি ইচ্ছুক শিক্ষার্থীকে দ্বিতীয় রিলিজ স্লিপেও কোনো বিষয় এবং কলেজ দেয়া না যায়, তাহলে তাকে কেন ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ দেখানো হয়েছিল। উল্লেখ্য, ২০১১-১২ থেকে ২০১৪-১৫ পর্যন্ত ভর্তি পরীক্ষার আয়োজন ছিল। ২০১৫-১৬ সেশন থেকে এই পরীক্ষা পদ্ধতি তুলে দিয়ে শিক্ষার্থীর আবেদনের প্রেক্ষিতে তাদের এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার নম্বরের বিপরীতে মেধা তালিকা তৈরি করা হচ্ছে। এটি যে কোন প্রক্রিয়া করা হচ্ছে, সে ব্যাপারেও শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের কোনো ধারণা নেই।
দুই. ২০১৫-১৬ সেশনে শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করা হয়েছিল, এবারে অন্তত তাদেরকে দ্রুত ভর্তি করা হচ্ছে। কিন্তু আজ ফেব্রুয়ারি মাসে এগারো তারিখ এই পোস্ট লেখা পর্যন্ত দ্বিতীয় রিলিজ স্লিপে যাদের ভর্তির সুযোগ দেয়া হয়েছে, তারা আগামী ২৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ভর্তি ফর্ম কলেজে জমা দিতে পারবে এবং কলেজ কর্তৃপক্ষ তা ২৪-২৫ তারিখে নিশ্চয়ন করবে। লিংক : Click This Link.
২০১৫-১৬ সেশনের শিক্ষার্থীদের ক্লাস শুরু করার কথা বলা হয়েছে ১ ডিসেম্বর ২০১৫ থেকে। তার মানে ইতোমধ্যে প্রায় আড়াই মাস গত হয়ে গেলেও শেষ শিক্ষার্থীটি ভর্তি হতে আরো ১৫-২০ দিন লাগবে। অথচ আড়াই মাস পড় একজন শিক্ষার্থী জানতে পারছে, সে ভর্তি হতে পারবে না। তার জন্য কোনো কলেজ কিংবা বিষয় কর্তৃপক্ষ বরাদ্দ করতে পারে নি।

এছাড়া যে জটিলতার সৃষ্টি হয়েছে, তাও এখানে উল্লেখ করা দরকার। শিক্ষার্থীকে ৫টি কলেজ পছন্দের কথা বলা হচ্ছে। শিক্ষার্থী বাধ্য হচ্ছে ৫টি কলেজ পছন্দ করতে, যদিও সে ১ নং অথবা ২, ৩ নং পছন্দের বাইরে পড়বে না। কিন্তু রেজাল্ট প্রকাশ পেলে সে জানতে পারছে, তাকে পছন্দক্রমের ৫নং কলেজে পড়ার সুযোগ দেয়া হয়েছে। এর ফল যা হবার তাই হচ্ছে, সেই শিক্ষার্থী তার ১-৩ নং পছন্দের মধ্যে ভর্তির সুযোগ না পেয়ে ৫নং পছন্দের কলেজটিতেও ভর্তি হচ্ছে না। ফলে কলেজটির আসনও শূন্য থাকছে।

অথচ এই জটিলতার অবসান বিগত চার বছরেও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ করতে পারেন নি। ফলে অধিকাংশ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নির্ধারিত আসন একদিকে শূন্য থাকছে, অথচ যোগ্য শিক্ষার্থীটি সেখানে পড়ার সুযোগ পাচ্ছে না।

সমাধানের কৌশল : এ জটিলতার অবসান খুব সহজেই করা যেতে পারত। ভার্তির আবেদন করা শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকে একটি মেধা তালিকা প্রণয়ন করে, তাদেরকে সরকারি কলেজের নির্দিষ্ট আসন সংখ্যার বিপরীতে ভর্তির সুযোগ দিয়ে আরেকটি অপেক্ষমান তালিকা প্রকাশ করে নির্দিষ্ট তারিখের মধ্যে শিক্ষার্থী ভর্তি না হলে অপেক্ষমান তালিকা থেকে সিরিয়াল অনুযায়ী ভর্তির সুযোগ দিলেই বিষয়টি সহজ হয়ে যেত। একই সময় উত্তীর্ণ অন্যদের পছন্দ অনুযায়ী বেসরকারি কলেজগুলোতে আসন শূন্য থাকা সাপেক্ষে ভর্তির সুযোগ দিলেই হতো।

এক্ষেত্রে শিক্ষার্থী যেমন হয়রানির হাত থেকে নিষ্কৃতি পেত, তেমনি বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতেও কোনো আসন শূন্য থাকত না। কেননা শিক্ষার্থ নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে তার পছন্দানুসারে নিকটস্থ কলেজে ভর্তি হয়ে যেত। কিন্তু পদ্ধতিগত কারণে, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অকারণ জটিলতা তৈরি করে রেখে, শিক্ষার্থীদের হয়রানি করছে। একইসাথে ভর্তি কার্যক্রমে অকারণ বিলম্বও এবং পরিণামে দীর্ঘ সময় পর শিক্ষার্থীকে যেভাবে হতাশ করছে, তা সত্যিই দুঃখজনক। এমন অবস্থায় আমার প্রস্তাব :
১. একটি মেধা তালিকা প্রণয়ন এবং তাদেরকে নির্দিষ্ট তারিখের মধ্যে ভর্তি হওয়ার নির্দেশ।
২. মেধাতালিকার সাথে সাথে একটি অপেক্ষমান তালিকা প্রকাশ করা। যাতে করে নির্দিষ্ট তারিখের পরে আসন শূন্য থাকা সাপেক্ষে অপেক্ষমান তালিকা থেকে শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ পায়।
৩. আসন শূন্য না থাকলে অপেক্ষমান তালিকার এবং উত্তীর্ণ প্রার্থীদের পছন্দ অনুযায়ী বেসরকারি কলেজে ভর্তির কথা বলা, কোনো শর্ত আরো না করে। অর্থাৎ সেখানে শর্ত একটি যে, আসন শূন্য থাকা সাপেক্ষে ভর্তি হতে পারা।
এই পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করা হলে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় বিদ্যমান ভর্তি ব্যবস্থার সংকট থেকে মুক্ত হতে পারবে এবং একই সাথে শিক্ষার্থীরাও অকারণ হয়রানি থেকে মুক্তি লাভ করবে।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ২০১১-১২ শিক্ষাবর্ষ থেকে ভর্তির ক্ষেত্রে অনলাইনে রিলিজ স্লিপের মাধ্যমে শিক্ষার্থী ভর্তির প্রক্রিয়া শুরু করে। এর ফলে, লোকাল রাজনীতিবিদ, পাতিনেতা এবং মাস্তানদের দৌরাত্ম্য কমে আসে। অর্থাৎ ভর্তি প্রক্রিয়া অনলাইনে একটি সার্ভারের মাধ্যমে পরিচালনা করায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো ভর্তি মৌসুমে অযথা হয়রানির হাত থেকে নিষ্কৃতি লাভ করে।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঝামেলা মুক্ত হলেও শিক্ষার্থী ঝামেলা মুক্ত হতে পারল না। কারণ, অনলাইনে এই ভর্তি কার্যক্রম শেষ করতে তাদের প্রথমবার প্রায় চার মাসের মতো সময় লেগে গেল। তখন বলা হলো, এবার প্রথম বিধায় সমস্যা হচ্ছে। সামনে আর এ সমস্যা হবে না। কিন্তু দেখা গেল, প্রতি সেশনে ভর্তির ক্ষেত্রে তিন থেকে চার মাস গড়ে লেগে যাচ্ছেই। এর ফলে, প্রথম মেধা তালিকায় যারা ভর্তি হতে পারছে, তাদের ক্লাস ভর্তির এক মাসের মধ্যে শুরু করা গেলেও, দ্বিতীয় এবং প্রথম ও দ্বিতীয় রিলিজ স্লিপে ভর্তির সুযোগ পাওয়া শিক্ষার্থীকে অন্তত তিন মাস অপেক্ষা করতে হয় ক্লাসের জন্য। সমস্যা সেখানেও শেষ হয় না; কারণ, দ্বিতীয় রিলিজ স্লিপের তালিকা যখন বের হয়, তখন অনেক শিক্ষার্থী ফলাফল জানতে গিয়ে দেখে, তাকে কোনো কলেজে কোনো বিষয়ে ভর্তির সুযোগ দেয়া যায় নি। অর্থাৎ একজন শিক্ষার্থী প্রায় তিন মাস অপেক্ষার পর জানতে পারে, সে ভর্তির সুযোগ পাবে না।
এখানে প্রশ্ন ওঠে :

এক. যদি ভর্তি ইচ্ছুক শিক্ষার্থীকে দ্বিতীয় রিলিজ স্লিপেও কোনো বিষয় এবং কলেজ দেয়া না যায়, তাহলে তাকে কেন ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ দেখানো হয়েছিল। উল্লেখ্য, ২০১১-১২ থেকে ২০১৪-১৫ পর্যন্ত ভর্তি পরীক্ষার আয়োজন ছিল। ২০১৫-১৬ সেশন থেকে এই পরীক্ষা পদ্ধতি তুলে দিয়ে শিক্ষার্থীর আবেদনের প্রেক্ষিতে তাদের এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার নম্বরের বিপরীতে মেধা তালিকা তৈরি করা হচ্ছে। এটি যে কোন প্রক্রিয়া করা হচ্ছে, সে ব্যাপারেও শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের কোনো ধারণা নেই।
দুই. ২০১৫-১৬ সেশনে শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করা হয়েছিল, এবারে অন্তত তাদেরকে দ্রুত ভর্তি করা হচ্ছে। কিন্তু আজ ফেব্রুয়ারি মাসে এগারো তারিখ এই পোস্ট লেখা পর্যন্ত দ্বিতীয় রিলিজ স্লিপে যাদের ভর্তির সুযোগ দেয়া হয়েছে, তারা আগামী ২৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ভর্তি ফর্ম কলেজে জমা দিতে পারবে এবং কলেজ কর্তৃপক্ষ তা ২৪-২৫ তারিখে নিশ্চয়ন করবে। লিংক : Click This Link.
২০১৫-১৬ সেশনের শিক্ষার্থীদের ক্লাস শুরু করার কথা বলা হয়েছে ১ ডিসেম্বর ২০১৫ থেকে। তার মানে ইতোমধ্যে প্রায় আড়াই মাস গত হয়ে গেলেও শেষ শিক্ষার্থীটি ভর্তি হতে আরো ১৫-২০ দিন লাগবে। অথচ আড়াই মাস পড় একজন শিক্ষার্থী জানতে পারছে, সে ভর্তি হতে পারবে না। তার জন্য কোনো কলেজ কিংবা বিষয় কর্তৃপক্ষ বরাদ্দ করতে পারে নি।

এছাড়া যে জটিলতার সৃষ্টি হয়েছে, তাও এখানে উল্লেখ করা দরকার। শিক্ষার্থীকে ৫টি কলেজ পছন্দের কথা বলা হচ্ছে। শিক্ষার্থী বাধ্য হচ্ছে ৫টি কলেজ পছন্দ করতে, যদিও সে ১ নং অথবা ২, ৩ নং পছন্দের বাইরে পড়বে না। কিন্তু রেজাল্ট প্রকাশ পেলে সে জানতে পারছে, তাকে পছন্দক্রমের ৫নং কলেজে পড়ার সুযোগ দেয়া হয়েছে। এর ফল যা হবার তাই হচ্ছে, সেই শিক্ষার্থী তার ১-৩ নং পছন্দের মধ্যে ভর্তির সুযোগ না পেয়ে ৫নং পছন্দের কলেজটিতেও ভর্তি হচ্ছে না। ফলে কলেজটির আসনও শূন্য থাকছে।

অথচ এই জটিলতার অবসান বিগত চার বছরেও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ করতে পারেন নি। ফলে অধিকাংশ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নির্ধারিত আসন একদিকে শূন্য থাকছে, অথচ যোগ্য শিক্ষার্থীটি সেখানে পড়ার সুযোগ পাচ্ছে না।

সমাধানের কৌশল : এ জটিলতার অবসান খুব সহজেই করা যেতে পারত। ভার্তির আবেদন করা শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকে একটি মেধা তালিকা প্রণয়ন করে, তাদেরকে সরকারি কলেজের নির্দিষ্ট আসন সংখ্যার বিপরীতে ভর্তির সুযোগ দিয়ে আরেকটি অপেক্ষমান তালিকা প্রকাশ করে নির্দিষ্ট তারিখের মধ্যে শিক্ষার্থী ভর্তি না হলে অপেক্ষমান তালিকা থেকে সিরিয়াল অনুযায়ী ভর্তির সুযোগ দিলেই বিষয়টি সহজ হয়ে যেত। একই সময় উত্তীর্ণ অন্যদের পছন্দ অনুযায়ী বেসরকারি কলেজগুলোতে আসন শূন্য থাকা সাপেক্ষে ভর্তির সুযোগ দিলেই হতো।

এক্ষেত্রে শিক্ষার্থী যেমন হয়রানির হাত থেকে নিষ্কৃতি পেত, তেমনি বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতেও কোনো আসন শূন্য থাকত না। কেননা শিক্ষার্থ নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে তার পছন্দানুসারে নিকটস্থ কলেজে ভর্তি হয়ে যেত। কিন্তু পদ্ধতিগত কারণে, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অকারণ জটিলতা তৈরি করে রেখে, শিক্ষার্থীদের হয়রানি করছে। একইসাথে ভর্তি কার্যক্রমে অকারণ বিলম্বও এবং পরিণামে দীর্ঘ সময় পর শিক্ষার্থীকে যেভাবে হতাশ করছে, তা সত্যিই দুঃখজনক। এমন অবস্থায় আমার প্রস্তাব :
১. একটি মেধা তালিকা প্রণয়ন এবং তাদেরকে নির্দিষ্ট তারিখের মধ্যে ভর্তি হওয়ার নির্দেশ।
২. মেধাতালিকার সাথে সাথে একটি অপেক্ষমান তালিকা প্রকাশ করা। যাতে করে নির্দিষ্ট তারিখের পরে আসন শূন্য থাকা সাপেক্ষে অপেক্ষমান তালিকা থেকে শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ পায়।
৩. আসন শূন্য না থাকলে অপেক্ষমান তালিকার এবং উত্তীর্ণ প্রার্থীদের পছন্দ অনুযায়ী বেসরকারি কলেজে ভর্তির কথা বলা, কোনো শর্ত আরো না করে। অর্থাৎ সেখানে শর্ত একটি যে, আসন শূন্য থাকা সাপেক্ষে ভর্তি হতে পারা।
এই পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করা হলে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় বিদ্যমান ভর্তি ব্যবস্থার সংকট থেকে মুক্ত হতে পারবে এবং একই সাথে শিক্ষার্থীরাও অকারণ হয়রানি থেকে মুক্তি লাভ করবে।
সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:৫৬
৪টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছি , অবৈধ দখলদার॥ আজকের প্রতিটি অন‍্যায়ের বিচার হবে একদিন।

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:১০



ধিক ‼️বর্তমান অবৈধভাবে দখলদার বর্তমান নরাধমদের। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশে । বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষমা চাইতে হলো ! রাজাকার তাজুলের অবৈধ আদালতে। এর চাইতে অবমাননা আর কিছুই হোতে পারেনা।... ...বাকিটুকু পড়ুন

আম্লিগকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধে আর কোন বাধা নেই

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:২২


মঈন উদ্দিন ফখর উদ্দিনের ওয়ান-ইলেভেনে সরকারের ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে ভারতের সহায়তায় পাতানো নির্বাচনে হাসিনা ক্ষমতায় বসে। এরপরই পরিকল্পিত উপায়ে মাত্র দুই মাসের মধ্যে দেশপ্রেমিক সেনা অফিসারদের পর্যায়ক্রমে বিডিআরে পদায়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৪৫


বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন

J K and Our liberation war১৯৭১

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৯



জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন

এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ

লিখেছেন এ আর ১৫, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৪০



এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ


২০০৪ সালের ২১ শে অগাষ্ঠে গ্রেনেড হামলার কারন হিসাবে বলা হয়েছিল , হাসিনা নাকি ভ্যানেটি ব্যাগে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×