somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ঝড়ে বক মরে ফকিরের কেরামতি বাড়ে

০৮ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:০৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


শুক্রবার বলে সেদিন একটু বেশি কুরআন পাঠ করেছিলাম। পাঠ শেষে ডাইনিং টেবিলে রাখা পানির ফিল্টার থেকে পানি নিতে গিয়ে চোখ পড়ল ঝুড়িতে রাখা লিচুর থোকার উপর। লাল টসটসে লিচু দেখেই জিবে পানি এল। পানির অভাবে তৃষ্ণা পেয়েছিল, কিন্তু লিচু দেখে কোত্থেকে কীভাবে জিবে পানি এল বুঝতে পারলাম না। তারপরও ফিল্টারের পানি পান করার পর ঝুড়ি থেকে দুইটা কি তিনটা লিচু খেলাম, অমনি মনে পড়ল বাড়িতে তো কেউ নেই, লিচু এল কোত্থেকে? বাবা-মা শহরে, আমি কাল এসেছি। গতকাল কাঁঠাল বাগান থেকে দু’টো কাঠাল ছাড়া আর কিছু নিয়ে তো ঘরে ঢুকি নি! রাতে একা ছিলাম, ঘুমানোর আগে যখন এখান থেকে পানি নিচ্ছিলাম তখনও ঝুড়িটা খালি ছিল! যাহোক, পরে দেখা যাবে কে আনল লিচু, এখন তাড়াতাড়ি ভাত দু’টো খেয়ে নিই, তারপর আধা-পাকনা কাঠালটা খালার বাড়িতে দিয়ে আসি।
 
কাঁঠাল গাছ যে, খালার বাড়িতে নেই তা-নয়, কারো ঘরের গাছে ফল ধরলে আত্মীয়দের মাঝে বিলিয়ে দেয়া আমাদের পারিবারিক রীতি।
 
কাঁঠাল নিয়ে খালার বাড়িতে গিয়ে দেখি দরজা খোলা, কিন্তু ভেতরে কেউ নেই। অন্যসময় এলে বারান্দায় খালুকে দেখা যেত, আজকে দেখা গেল না, হাটতে বেরিয়েছে বোধ হয়। রান্না ঘরে গিয়ে দেখি চুলায় আগুন জ্বলছে। ডেকচিতে ভাত নাকি তরকারি বুঝলাম না। পেছনের দরজা দিয়ে পুকুরে উঁকি দিলাম, সেখানেও খালা নেই। তাহলে গেল কই? আমি বারান্দায় গিয়ে চুপচাপ বসে বসে ‘লিচুগুলো কে রাখতে পারে’ ভাবতে লাগলাম? হঠাৎ একটা বিষয় মাথায় এল! কাঠালটা খালার খাটের নিচে রেখে গেলে কী হয়? যেই ভাবা সেই কাজ সেরে চুপিচুপি বেরিয়ে এলাম।
 
কয়েকদিন পর ঘটনা কতদূর গড়াল খোঁজ নিতে গিয়ে দেখি, খালু উঠোনের মাঝখানে হাতলওয়ালা চেয়ারটাতে বসে পা দু’টো ছড়িয়ে আধশোয়া হয়ে সামনের বড় আমগাছটার আগার দিকে তাকিয়ে আছেন। আমি চুপচাপ তার পেছনে দাঁড়িয়ে তার চোখ অনুসরণ করে আম গাছের দিকে অনেকক্ষণ তাকিয়েও ওখানে দেখার মত কিছুই খুঁজে পেলাম না। ঘরের ভেতর থেকে গুনগুন কুরআন পাঠের শব্দ শুনতে পাচ্ছি। আস্তে আস্তে ঘরে ঢুকে দেখি -খালা জানালামুখী হয়ে দুলে দুলে সুর করে কুরআন পাঠ করতেছেন। ভেতরের রুম থেকে ভুঁ ভুঁ করে মোটরের একটি অনুচ্চ আওয়াজ শুনা যাচ্ছে। খালার ঘরে মোটর কেন? ভেতরে গিয়ে দেখি মোটর নয়, অন্য কিছু! খাটের তলায় পঁচা কাঁঠালের চার পাশে মাছি ভনভন করতেছে। রান্নাঘরের পেছনের দরজা খুলে বাইরে স্তুপ করে রাখা পাতার বস্তা থেকে একটি নিয়ে, পাতাগুলো রান্নাঘরে চুলার পাশে ঢাললাম। তারপর, বস্তাটাতে পঁচা কাঁঠালটা ভরে বিলে ঘাস খেতে থাকা গরুর সামনে ঢেলে দিলাম। পুকুরে এসে বস্তাটা ধুয়ে পাড়ে শুকাতে দিলাম। ঘরে ঢুকে দেখি খালা এখনো কুরআন পাঠ করতেছে। ওদিকে খালুও এখনো চিন্তায় মগ্ন। অন্যসময় এলে এতক্ষণে চা-নাস্তা পেতাম, এখন মনে হচ্ছে উপোস থাকতে হবে। ক্ষিধাও পেয়েছে বেশ। তাই নিজ দায়িত্বে চা তৈরিতে লেগে গেলাম।
 
শহরে মেসে থাকি, রান্না-বান্না কিছুটা আয়ত্ত করেছি, ভাগ্যিস। চা বসালাম তিনজনের জন্য। আমাকে একা খেতে দেখলে খালা-খালু মাইন্ড করতে পারেন। তাক থেকে বিস্কুটের টিন নামিয়ে প্লেটে সাজালাম। চা হয়ে গেলে তিনটা কাপে ঢেলে ট্রে-তে নিলাম।
 
খালার কুরআন পাঠ এখন শুনা যাচ্ছে না, হয়ত আজকের মত পাঠ শেষ করেছেন। কিন্তু একি, তার কান্নার মত আওয়াজ শুনা যাচ্ছে কেন? আমি সাজানো ট্রে নিয়ে অজানা এক ভয় মনে কাঁপতে কাঁপতে তার নিকটবর্তী হলাম! দেখি খালা সিজদায় লুটিয়ে কান্নাকাটি করছেন, আর আবুল-তাবুল কী-সব বলে বলে খোদার কাছে ফরিয়াদ করছেন -“খোদা, আমি জেনে-শুনে কোন অন্যায় করেছি কিনা আমার জ্ঞানে নেই, তুমি কেন আমাকে ক্ষমা না করে এই জ্বিন-ভূত ঘাড়ে উঠিয়ে দিলে? মুক্ত করো খোদা, আমাকে মুক্ত করো।”
 
আমি কী করব বুঝতে পারছি না। তার বিলাপ শুনতে শুনতে নিজের মনটা কেমন যেন হয়ে উঠলো। তার বিলাপ চিৎকারের পর্যায়ে চলে যাচ্ছে। আমি ট্রে থেকে তার চা-টা আস্তে করে টেবিলে বন্ধ করে রাখা কুরআনের পাশে রাখলাম। এক গ্লাস পানি আর বিস্কুটের প্লেটটাও। বাইরে তখনও খালু আম গাছটার দিকে তাকিয়ে আছেন। দেখে মনে হচ্ছে তিনি পাথুরে মূর্তি। টি-টেবিল সমেত খালুর চা, বিস্কুট আর পানি তার পাশে রেখে আমি ভেতরে গিয়ে বিস্কুট আর চা খেতে লাগলাম। খালা তখনও বিলাপ করে যাচ্ছেন। হঠাৎ খালু চিৎকার করে উঠলেন, তুমি থামবে?
 
আমি ভয় পেয়ে গেলাম! খালুর রাগ উঠলে সহজে নমনীয় হয় না। আমি অর্ধ-খাওয়া চায়ের কাপটা টেবিলে নামিয়ে রেখে আস্তে আস্তে রান্না ঘরের পেছনের দরজা দিয়ে বের হয়ে পুকুরের পাড় বেয়ে দিলাম দৌড়! এক দৌড়ে বাড়ি গিয়ে ব্যাগ-বিছানা গুছিয়ে শহরের পথে রওয়ানা দিলাম।
 
বাসায় পৌঁছে মায়ের প্রথম প্রশ্ন, তোর খালা কেমন আছে? আমি কোন উত্তর দিলাম না। ‍চুপচাপ শুয়ে চাদর জড়িয়ে নিলাম। আমি জানি না, তখন মায়ের অনুভুতি কী? হয়ত তিনি আমার আচরণে মনঃক্ষুণ্ন হবেন, হয়তো বা খালাদের দুঃসংবাদ আঁচ করবেন, আমাকে ক্লান্তও ভাবতে পারেন!
 
তখন আমার মায়ের চেহারাটা কেমন দেখাচ্ছিল আমি ভাবতে পারছি না। আমি দু’চোখ বন্ধ করে আছি। অবচেতন কল্পনায় দেখতে পাচ্ছি বিশাল একটি পাহাড়ের চূড়া থেকে মা তাকিয়ে আছেন দূরবর্তী আরেকটি পাহাড়ের চূড়ার দিকে, সেখানে খালা আমাদের দিকে তাকিয়ে আছেন। মায়ের সাথে তার এমনভাবে কথোপকথন হচ্ছে যেন, অতি নিকটে বসে মুখোমুখি কথা বলছেন। মা তাদের কুশল জানতে চাইলেন। খালা হড়হড় করে বলে গেলেন গত কয় দিনে ঘটে যাওয়া অলৌকিক ঘটনাবলী।
 
খালার কন্ঠটা এমন শুনাচ্ছে কেন? যেন তিনি রেডিও তে কথা বলছেন। তার অনুচ্চ আওয়াজেও আমি কথাগুলো স্পষ্ট বুঝতে পারছি।
 
- “তোরা শুনলে তো অবাক হয়ে যাবি! আমাদের বড় আম গাছটার আগায় যেখানে পাখির পুরানো বাসা ছিল, সেটি আসলে জ্বীনের বাসা। তোর দুলাভাই গত সপ্তাহে আম পাড়তে গিয়ে বাসাটায় একটু আঘাত লেগেছিল বোধহয়। ওমা, তাতে কী কান্ড যে জ্বীনেরা করল! তোর দুলাভাই গাছ থেকে নামার সময় লুঙ্গিটা আটকে দিল! আচ্ছা, ওরা এত দুষ্ট কেন?
 
রাত্রে ঘুমানোর সময় তোদের কাঁঠালের কথা বলতে বলতে ঘুমিয়েছিলাম। সকালে ঘুম ভাঙতে-ই কাঁঠালের গন্ধ পেলাম। অনেক্ষণ গন্ধ শুঁকে বুঝলাম -জিনিসটা আমাদের রুমে। এদিক-ওদিক দেখতে দেখতে খাটের তলায় দেখলাম একটা কাঠাল! কাঠালটা না দেখতে ঠিক তোদের বাগানের কাঁঠালের মতই। গন্ধটাও। হঠাৎ আমি চিৎকার দিয়ে উঠলাম। তোর দুলাভাই ধড়মড় করে উঠে দেখে, এক অজানা ভয়ে আমি জমে গিয়েছি। আমার চোখ অনুসরণ করে সে খাটের তলা থেকে কাঁঠালটা বের করতে চাইল। আমি তাকে নিষেধ করলাম, যদি কিছু হয়! আমি নিশ্চিত, এসব ঐ জ্বীনেরই কাজ। ঘুমানোর সময় আমাদের কথাবার্তা আঁড়িপেতে শুনেছিল বোধহয়। আমাদেরকে বিভ্রান্ত করার জন্য একাজ করেছে।
 
পরে ইমাম সাহেবকে খবর পাঠিয়েছিলাম। তিনি দেখে বললেন -“অনেক পুরাতন জ্বীন। আপনারা নিশ্চই তাকে খুঁচিয়েছেন। কাজটা ভাল করেন নি।” আমি বললাম, উপায় কি তাহলে? তিনি বললেন -“হয় ঘর বন্ধ করাতে হবে, না হয় ভিটে বন্ধ করাতে হবে। ঘর-ভিটে দু’টোই বন্ধ করা যাবে, তবে খরচ একটু বেশি পড়বে। কিন্তু জ্বীনের আছর ভালভাবে দূরীভূত হবে।” আমি বললাম -“তাই করুন। খরচ বড় কথা না, শান্তিটাই তো আসল।”
 
তোর দুলাভাই ইতস্তত করছিল। তার ধারণা, এসব আমাদের কুসংস্কার্। হুজুর ভন্ডামী করতেছেন। আচ্ছা, তুই-ই বল, হুজুরদের কি খেয়ে-দেয়ে আর কোন কাজ নেই যে শুধু শুধু ভন্ডামী করবে? আরে, ক’দিন পরে নিজের চোখেই তো দেখলো হুজুরের কেরামতি। হুজুর ঘর ভিটা দু’টোই বন্ধ করে দিয়েছিলেন। আমি প্রতিদিন কোরআন তেলাওয়াত করে মোনাজাত করতাম। একদিন মোনাজাত করে করে কান্নাকাটি করতেছিলাম। তোর দুলাভাই হঠাৎ চিৎকার করে বললেন, তুমি থামবে?
 
কী অসভ্য মানুষ! চিৎকার করে কথা বলতে হয়? আস্তে করে বলা যায় না? আমি কি কানে কম শুনি? তোর দুলাভাই অসভ্য হলেও জ্বীনটা সভ্য ছিল। না হলে, যাওয়ার সময় আমাদেরকে চা-নাস্তা দিয়ে গেল কেন? মুনাজাত শেষ করে দেখতে পেলাম, কুরআনের পাশে চা-বিস্কিট-পানি। তোর দুলাভাইকেও দিয়ে গেছে। টেবিলে আরেকটি আধ খাওয়া চায়ের কাপ দেখলাম। মনে হয়, জ্বীনটা আমাদেরকে চা দিয়ে নিজে এক কাপ খাচ্ছিল। হয়ত তোর দুলাভাইয়ের বিরক্তির ডাক শুনে মন খারাপ করে অর্ধেক খেয়ে চলে গেছে। আমি তাড়াতাড়ি ভেতরের রুমে গেলাম, দেখি কাঁঠাল নেই। রান্না ঘরে দেখলাম চুলার পাশে পাতার স্তুপ, চুলা গরম, চায়ের ডেকচিও গরম। পেছনের দরজা খোলা। পুকুর পাড়ে পাতার বস্তাটা পরিচ্ছন্ন দেখাচ্ছে। দেখ কী সভ্য জ্বীন, পাতার বস্তাটাও ধুয়ে দিয়েছে!
 
হুজুরটা যে মহাক্ষমতাবান, আমার বুঝতে বাকি রইল না। তার পরও তোর দুলাভাই বিশ্বাস করতে চায় না। সে খালি যুক্তি খুঁজে। বলে কি -হুজুর যদি ঘর-ভিটে বন্ধ করে থাকেন, তাহলে বন্ধ ঘরে জ্বীন ঢুকে চা-নাস্তা বানায় কী করে? আমি বলি কি - যুক্তি দিয়ে সব বিচার করা যায় না, কিছু কিছু বিশ্বাসে মিলিয়ে নিতে হয়!
 
অনেক কথা-ই বলে ফেললাম। তোরা কখন আসবি? তোদের বাগানের কাঁঠাল খেতে ইচ্ছে করছে। শহরে যাওয়ার লোক পাচ্ছি না। না হয়, তোদের জন্য হুজুরের কাছ থেকে পানি পড়া নিয়ে পাঠাতাম। বড়ই মর্যাদাবান তিনি। তোর দুলাভাই ডাকতেছে। পরে কথা হবে। ভাল থাকিস। আমার জন্য দোয়া করিস। আল্লাহ হাফেজ।”
 
খালা যেন কোথায় চলে গেলেন। পাহাড়চূড়াটা অন্ধকার হয়ে গেল। আমি কিছুই দেখতে পাচ্ছি না। হাতড়াতে হাতড়াতে কী একটাতে হাত লেগে ঝনঝন করে গ্লাস ভাঙ্গার শব্দ হল। অমনি আমার চোখ খুলে গেল। আমি খাটে শুয়েছিলাম। মাথা তুলে দেখি পাশের টেবিল থেকে একটি গ্লাস মেঝেতে পড়ে চূর্ণ-বিচূর্ণ হয়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। খাটের এক পাশে মা বসে আছেন। তিনি বিস্মিত ও শংকিত চোখে আমার দিকে তাকিয়ে আছেন। তার হাতে মোবাইল। বুঝলাম, এতক্ষণ তিনি খালার সাথে মোবাইলেই কথা বলছিলেন। তিনি এখন চুপচাপ। খালার সেই পানি পড়ার প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করছেন কি না কে জানে?
 
আমি আবার চোখ বন্ধ করলাম। কল্পনায় সেই পাহাড়টা আবার দেখার চেষ্টা করলাম। পাহাড়ের বদলে আমি আমার কাঁঠাল বাগানটা দেখতে পেলাম। সেখানে কে যেন ঘুরাঘুরি করছে। বাগানের চারপাশে ঘুরে ঘুরে মাটি খুঁড়ে খুঁড়ে কী যেন গেঁতে দিচ্ছেন তিনি। তিনি-কি হুজুর? বাগান বন্ধ করছেন?
 
আমি ঘুমাই নি। স্বপ্ন দেখছি নে, কল্পনায় স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছি কে যেন বাগানের পাশ দিয়ে আমাদের ঘরে ঢুকে আবার বেরিয়ে গেল। আমি তৎক্ষণাৎ ঘরে ঢুকলাম। ফিল্টারের পাশে যে ঝুড়িটাতে কাল লিচু ছিল, সেখানে আজ কাঁঠাল বিচি। অলৌকিক ব্যাপার তো!
 
মা’কে বলব নাকি? না, কাউকে কিছু বলার দরকার নেই। সব কথা প্রকাশ করা উচিত নয়। যদি হুজুরের কানে যায়, তাহলে -বাগান, ঘর, গ্রাম, বাজার, শহর , দেশ বন্ধ করতে করতে একসময় পৃথিবীটাই বন্ধ কর দিবেন। সারা পৃথিবীর মানুষকে শিরনী-বিরিয়ানী খাওয়ানোর মত অত টাকা আছে কই আমার?
সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:০৪
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কিভাবে বুঝবেন ভুল নারীর পিছনে জীবন নষ্ট করছেন? - ফ্রি এটেনশন ও বেটা অরবিটাল এর আসল রহস্য

লিখেছেন সাজ্জাদ হোসেন বাংলাদেশ, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৪

ফ্রি এটেনশন না দেয়া এবং বেটা অরবিটার


(ভার্সিটির দ্বিতীয়-চতুর্থ বর্ষের ছেলেরা যেসব প্রবলেম নিয়ে টেক্সট দেয়, তার মধ্যে এই সমস্যা খুব বেশী থাকে। গত বছর থেকে এখন পর্যন্ত কমসে কম... ...বাকিটুকু পড়ুন

সম্পর্ক

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৪২


আমারা সম্পর্কে বাঁচি সম্পর্কে জড়িয়ে জীবন কে সুখ বা দুঃখে বিলীন করি । সম্পর্ক আছে বলে জীবনে এত গল্প সৃষ্টি হয় । কিন্তু
কিছু সম্পর্কে আপনি থাকতে চাইলেও থাকতে পারবেন... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতিদিন একটি করে গল্প তৈরি হয়-৩৭

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৫১




ছবি-মেয়ে ও পাশের জন আমার ভাই এর ছোট ছেলে। আমার মেয়ে যেখাবে যাবে যা করবে ভাইপোরও তাই করতে হবে।


এখন সবখানে শুধু গাছ নিয়ে আলোচনা। ট্রেনিং আসছি... ...বাকিটুকু পড়ুন

একাত্তরের এই দিনে

লিখেছেন প্রামানিক, ০১ লা মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৬


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

আজ মে মাসের এক তারিখ অর্থাৎ মে দিবস। ১৯৭১ সালের মে মাসের এই দিনটির কথা মনে পড়লে এখনো গা শিউরে উঠে। এই দিনে আমার গ্রামের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হুজুররা প্রেমিক হলে বাংলাদেশ বদলে যাবে

লিখেছেন মিশু মিলন, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ৯:২০



তখন প্রথম বর্ষের ছাত্র। আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে আমাদের আরেক বন্ধুর জন্মদিনের উপহার কিনতে গেছি মৌচাক মার্কেটের পিছনে, আনারকলি মার্কেটের সামনের ক্রাফটের দোকানগুলোতে। একটা নারীর ভাস্কর্য দেখে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×