somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ফেসবুক সুখ-দুখ -- আন্‌ওয়ার এম হুসাইন

৩০ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১:৩৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


আর সকলের মতই আমার বন্ধু-বান্ধব আছে। তাহাদের সাথে আড্ডা দিয়া, গল্পে গানে মাতিয়া উঠিয়া বেশ যাইতেছিল। হঠাৎ আমাকে ফেসবুকে পাইল। আমার আর আগের মত আড্ডা গল্প গানে মাতিয়া থাকিতে ভাল লাগে না। সারাক্ষণ ফেসবুকেই মজিয়া থাকি। বাইরের দুনিয়ার চেয়ে ফেসবুকে ঘুরিঘুরিই আমার নেশা হইয়া গেল। আগে ছেলেরা উলটা পালটা মোবাইল নম্বর টিপিয়া বান্ধবী পাতাইয়া প্রেম করিবার চেষ্টা করিত। রাত জাগিয়া আন্দা-গোন্দা নাম্বার টিপাটিপি করা ছেলেদের প্রধান নেশা ছিল। এখন আর সেই ঝামেলা নাই। ফেসবুকে মেয়ের অভাব নাই। তাহাদের সাথে বন্ধুত্ব পাতাইয়া চ্যাট করিয়া আমার ভালই যায়। মাঝে মাঝে দুই একটা মেয়ে রূপী ছেলের পাল্লায় পড়িয়া, শেষ-মেস তাহাদিগকে হিজড়া বলিয়া গালি দিয়া ব্লক মারিয়াছি।

মামুন ঠিক উলটা। ফেসবুক সে দুই চোখে দেখিতে পারে না। ফেসবুক ইউজ করিয়া ছেলেমেয়েরা যে উচ্ছন্নে যাইতেছে তার প্রধান নমুনা হিসেবে সে আমাকেই সাব্যস্ত করিত। এই জাতির অন্ধকার ভবিষ্যৎ নিয়া সে হর হামেশাই অতিশয় উদ্বিগ্ন থাকিত। আর জাতির অগ্রগতির পথে যে সমস্ত বাধা আছে তাহার মধ্যে প্রধানতম হইল এই ফেসবুক। ছেলেমেয়েরা পড়ালেখা না শিখিয়া ফেসবুকিং করিতেছে। সারারাত চ্যাট করিয়া সকালে ক্লাসে ঝিমাইতেছে। ভবিষ্যতের জন্য যে একটা নিতান্ত বন্ধ্যা প্রজন্ম আসিয়া উপস্থিত হইতেছে এই দুশ্চিন্তায় তার ঘুম আসিত না। ইদানিং বন্ধুবান্ধব ত্যাগ করিয়াছি। তাহাকে এখনো ত্যাগ করি নাই। সবাইকে তো আর ত্যাগ করা যায় না। কিন্তু তার অত্যাচার আর উপদ্রব দিন দিন বাড়িয়াই চলিতেছে। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত আমার ফেসবুকের পিছনে লাগিয়া থাকাকে সে নিজের মহান কর্তব্য করিয়া নিয়াছে। সকাল নাই, সন্ধ্যা নাই সারাক্ষণ আমার সাথে তর্ক জুড়িয়া দিতে পারিলেই সে বাঁচিয়া যায়। সারাক্ষণ ফেসবুকের বিরুদ্ধে লাগিয়া থাকিয়া হাতের কাছে আমাকে পাইয়া সে আমাকেই ফেসবুক মনে করিয়া আমার গুষ্ঠি উদ্ধার করিতেছে। আমি সারাক্ষণ নতুন বান্ধবী, নতুন গ্রুপ, নতুন পেজ এই সব লইয়া মজিয়া থাকি। সুতরাং তার সাথে অকারণ তর্ক করিয়া বাজে সময় খরচ করিবার মত, অত সময় আমার নাই। তাহাতে সে দমিয়া যাইবার পাত্র ছিল না। বরং দ্বিগুণ উৎসাহে সে, কেন আমার ফেসবুকিং করা উচিত নহে, এই বিষয়ে বক্তৃতা দিতে শুরু করিত। অন্য কেউ হইলে হাতাহাতি হইয়া, বন্ধুত্বের ইতি ঘটিত। কিন্তু মামুনের বেলায় আমি বরাবরই ছাড় দিয়া আসিয়াছি। মামুনকে কেন এত পছন্দ করি সে কথা আমিও ঠিকভাবে বুঝিতে পারি না।

দিনের পর দিন এই ভাবে আমাকে উৎপাত করিয়া সে ক্ষান্ত হইল না। একদিন সে ঘোষনা করিল সে দেশ জাতির কল্যাণ কামনায় ফেসবুকে জয়েন করিবে। আমি বেশ তাজ্জব হওয়ার ভান করিলেও, মনে মনে বেশ খুশি হইলাম, তাহার এতদিনের লম্বা লম্বা কথার বেশ একটা যুতসই জবাব দিতে পারিব বলিয়া। বলিলাম দেশ ও জাতির কল্যাণ কামনায় মিলাদ মাহফিল, দোয়া মোনাজাত হইতে দেখিয়াছি। কিন্তু ফেসবুকে একাউন্ট খোলা বোধ হয় এই প্রথম। এই দিক হইতে তুই বেশ একটা রেকর্ড করিলি। আমার উপহাস কে পাত্তা না দিয়া সে বলিল ফেসবুকের বিরুদ্ধে জাতিকে উদবুদ্ধ করিতেই সে ফেসবুকে জয়েন করিবে। আমার মত রংবাজি করিবার জন্য নহে। ফেসবুকে সে ফেসবুকের বিরুদ্ধেই প্রচারণা চালাইবে। জাতিকে সে বুঝাইবে কেন আমাদের ফেসবুক ব্যবহার করা উচিত নহে। আমি মামুন কে চিনিতাম সুতরাং আগাগোড়াই বিশ্বাস করিলাম।

সত্যি সত্যি সে ফেসবুকে একাউন্ট খুলিল। দেশ জাতি রাষ্ট্র নিয়া লম্বা লম্বা বক্তৃতা দিতে লাগিল। তর তর করিয়া তাহার ফ্রেন্ড এবং ফলোয়ারের সংখ্যা বাড়িতে লাগিল। এখন সে আর আমার পিছনে লাগে না সারাক্ষণ ফেসবুকেই পড়িয়া থাকে। আমি হাঁপ ছাড়িয়া বাঁচিলাম। মাঝে মাঝে তার এই রকম ফেসবুকিং দেখিয়া মুখ টিপিয়া হাসিতাম। এই ভাবে আমাদের মামুন ফেসবুকে বেশ একটা সেলেব্রেটি তে রূপান্তরিত হইল। একদিন আমি বলিলাম ফেসবুকিং কেমন লাগিতেছে। আমার কথায় উত্তেজিত হইয়া সে বলিল তুমি ভাবিয়াছ তোমার মত উচ্ছন্নে যাওয়ার জন্যই আমি ফেসবুকিং করিতেছি। আমি মিশন লইয়া ফেসবুকে আসিয়াছি। এখন সময় হইয়াছে আমি আমার ফ্রেন্ড ও ফলোয়ারদের লইয়া ফেসবুক বিরোধি আন্দোলনে ঝাঁপাইয়া পড়িব। আমি কৌতুক বোধ করিলাম। বলিলাম, তোমরা কি ফেসবুকের বিরুদ্ধে হরতাল, অবরোধের মত কর্মসূচী দিব। সে জানাইল, তাদের এই কর্মসুচী পুরোপুরি অহিংস। আমি বলিলাম, সাধু!

আমি আমার মতই চলিতে ছিলাম। আমার ফেসবুকে পরিচিতের চেয়ে অপরিচিতের সংখ্যাই বেশি ছিল। বলাবাহুল্য তাহাতে ছেলে অপেক্ষা মেয়ের সংখ্যা অধিক। জগতে আমার মতই অনেক মেয়ে রাত্রি জাগিয়া ফেসবুক লইয়া পড়িয়া না থাকিলে আমার পক্ষে দুনিয়ার জগত সংসার বাদ দিয়া ফেসবুকে ঘরসংসার পাতিয়া বসা নিতান্ত অবিবেচক এর কাজ বলিয়া মনে হইত। একাধিক মেয়ের সাথে আমার ঘনিষ্টতা রহিয়াছে। তাহাদের সাথে চ্যাট করিতে গিয়া আমার টাইপিং স্পিড নীলক্ষেতের টাইপিষ্টদের হারাইয়া দিবার সক্ষমতা অর্জন করিয়াছে। বিদ্যুৎগতিতে আমাদের যে আলাপ চলে তাহা সভ্য সমাজে স্বীকার করা আমার মত অর্বাচীনের পক্ষেও অসম্ভব ছিল। চোখের নীচে কালি করিয়া রাত জাগিয়া আমি যে রসাস্বাদন করিতেছিলাম তাহা আমার একলার আর আমার অপরিচিত বান্ধবীদের নিজস্ব। ফেসবুকের নির্জনতা আমাদের আলাপকে অল্পদিনেই এমন এক স্থানে উপনীত করিল যেখানে কোন রাখঢাক সভ্যতা সুশীলতাকে বাহুল্য বোধ হইতে লাগিল। ক্লাসে সুশীলা মেয়েদের দেখিলেই আমার মনে হইত এইরকম ভদ্রতার লেবাস পরিয়া রাতের বেলা তোমরা কি কর তাহা আমার ভালই জানা আছে। ভাগ্যিস মামুন আমার এই রূপটি জানে না। জানিলে তাহার মত শুচিগ্রস্তলোক আমার ছায়া মাড়াইত কিনা সন্দেহ। আর আজকাল অবশ্য আমার সম্পর্কে ভাবিবার সময় তাহার নাই। সে সত্যি সত্যি ফেসবুকে তোলপাড় শুরু করিয়া দিয়াছে। ফেসবুক যে জাতিকে ধ্বংস করিতেছে ইহা অকুণ্ঠে বলিতে লাগিল। আমাদের যে ফেসবুকের ভার্চুয়াল জগত ফেলিয়া বাস্তবে ফিরিয়া আসা উচিত আর দেশ জাতি ভবিষ্যতের জন্য নিজেদের প্রস্তুত করা উচিত এই মন্ত্র সে মুহুর্মুহু জপিতে লাগিল। তাহার ফলোয়ার বন্ধুরা দুইভাগে বিভক্ত হইয়া তাহাকে টানিয়া লইয়া চলিল। কেহ বলিল বাঙালি টেকনোলজি ইউজ করিতে জানে না। তা দ্বারা এ জাতি নিজেদের উপকারের চেয়ে ক্ষতিই বেশি করিয়া থাকে। আজকাল এমন হইয়াছে ছেলেরা পথে ঘাটে, ইস্কুল কলেজে ক্লাসে, বাথ্রুমে, অফিসে, আদালতে এমনকি মসজিদেও তাহারা ফেসবুক লইয়া পড়িয়া থাকে। ভার্চুয়াল জগতে পড়িয়া থাকিয়া তাহারা বাস্তবতা বিবর্জিত কাণ্ডজ্ঞানহীন দায়িত্বশূণ্য মাকালে রূপান্তরিত হইবে। কিভাবে ইহাদেরকে রক্ষা করা যায় এই নিয়েও ব্যাপক তর্ক বিতর্ক হইল। কেহ বলিল সকলের একযোগে ফেসবুক বন্ধ করিয়া দেওয়া উচিত কেহ বলিল তাহা একেবারেই ভাল হয় না, বরং সীমিত আকারে ব্যবহার করা উচিত, আন্দোলনে যাওয়ার পরামর্শও অনেকে দিল। তথ্য মন্ত্রনালয়ে স্মারকলিপি, মানববন্ধন , অনশন সকল রকমের প্রস্তাবই আসিল। রিরুদ্ধমতও জোরালো। তাহারা ইহাদের কে প্রাচীন জরাগ্রস্থ অন্ধকারের পেঁচা বলিয়া গালি দিল। কেহ কেহ কাণ্ডজ্ঞানহীন মূর্খ বলিতেও দ্বিধা করিল না। যুগের সাথে তাল মিলাইয়া না চলিলে যে কিরকম পিছাইয়া থাকিতে হয় সে বিষয়েও বিস্তর আলোচনা হইল। দেশ জাতির কথা উঠিলে মিশরের তাহরির স্কয়ারের দৃষ্টান্ত উত্থাপন করিয়া একেবারে দাঁতভাঙা জবাব দেয়ার চেষ্টা চলিল।

কিন্তু হঠাৎ যেন একটা ছন্দপতন লক্ষ করিলাম। মামুন কে ফেসবুকে পাওয়া যায় না। রুমে তাহাকে পাইনা। আমি কথা কম বলিলেও সে কম বলিয়া থাকিতে পারে না। অনর্গল না বকিলে তাহার ভাত হজম হইতে আমি কখনো দেখি নাই। তাহার ভক্তরা নিজেরা বাদানুবাদ করিতেছে কিন্তু তাহাকে আগের মত সরব দেখিতেছি না। সুতরাং সে আবার কি নিয়া পড়িল সেটা লইয়া আমি কিঞ্চিত চিন্তিত হইলাম।

সেইদিন বিকেলবেলা কাঁটাবন মোড়ে একটি রেস্তোঁরার দোতলায় বসিয়া খাবারের অর্ডার দিব এমন সময় কোনার টেবিলে চোখ আটকিয়া গেল। মামুন অপরিচিত এক মেয়েকে নিয়া বসিয়া আছে। আমাকে দেখিয়াছে কিনা বুঝি নাই। আমি আমার খাওয়া শেষ করিয়া আমার বিলটি হাতে লইয়া তাহাদের টেবিলের পাশে গিয়ে বলিলাম, স্যার বিল টা———। আমার দিকে তাকাইয়া মামুন হাসিল। বুঝিলাম সে আমাকে আগেই দেখিয়াছে।

বেশি পীড়াপিরি করিতে হইল না। সে ঝাড়িয় কাশিল। ঝাড়িয়া কাশিলে যাহা বুঝিলাম তাহা হইল এই ফেসবুক বিরোধী আন্দোলনে সে যখন ফেসবুকেই ঝড় তুলিতেছিল, তখন এই নিরতিশয় সুন্দরি তাহার বিরুদ্ধে উঠিয়া পড়িয়া লাগিয়াছিলেন। তবে আর সকলের মত তিনি প্রকাশ্যে কমেন্ট করিতেন না, তাহার কঠিন কঠিন সব যুক্তি মামুনের ইনবক্সে আসিয়া জমা হইত। অবশেষে ফেসবুক ফেসবুকের জায়গায় রহিল আর তাহারা দুইজন এই রেস্তোরাঁতে আসিয়া এক হইল।

মনে মনে ভাবিলাম সারাবছর ফেসবুকিং করিয়া একটা মেয়ের নাম্বার বাহির করিতে পারিলাম না, আর সে কিনা পুরো মেয়েটাকেই বাহির করিয়া আনিল। সেই দিনই ফেসবুক একাউন্টটা ডিএ্যাক্টিভেট করিয়া দিলাম।
-০-
[প্রিয় ব্লগার, অমর একুশে বইমেলা ২০২১ এ পেন্সিল পাবলিকেশনস থেকে আসছে আমার গল্পগ্রন্থ ‘প্রত্যুষের গল্প'। ]
সর্বশেষ এডিট : ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৩৬
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

লালনের বাংলাদেশ থেকে শফি হুজুরের বাংলাদেশ : কোথায় যাচ্ছি আমরা?

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:১৪



মেটাল গান আমার নিত্যসঙ্গী। সস্তা, ভ্যাপিড পপ মিউজিক কখনোই আমার কাপ অফ টি না। ক্রিয়েটর, ক্যানিবল কর্পস, ব্লাডবাথ, ডাইং ফিটাস, ভাইটাল রিমেইনস, ইনফ্যান্ট এনাইহিলেটর এর গানে তারা মৃত্যু, রাজনীতি,... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমেরিকার গ্র্যান্ড কেনিয়ন পৃথিবীর বুকে এক বিস্ময়

লিখেছেন কাছের-মানুষ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৪১


প্রচলিত কিংবদন্তি অনুসারে হাতে গাছের ডাল আর পরনে সাধা পোশাক পরিহিত এক মহিলার ভাটাকতে হুয়ে আতমা গ্র্যান্ড কেনিয়নের নীচে ঘুরে বেড়ায়। লোকমুখে প্রচলিত এই কেনিয়নের গভীরেই মহিলাটি তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি! চুরি! সুপারি চুরি। স্মৃতি থেকে(১০)

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৩৪


সে অনেকদিন আগের কথা, আমি তখন প্রাইমারি স্কুলে পড়ি। স্কুলে যাওয়ার সময় আব্বা ৩ টাকা দিতো। আসলে দিতো ৫ টাকা, আমরা ভাই বোন দুইজনে মিলে স্কুলে যেতাম। আপা আব্বার... ...বাকিটুকু পড়ুন

যেকোন বাংগালীর ইন্টারভিউর সময়, 'লাই-ডিটেক্টটর' যোগ করে ইন্টারভিউ নেয়ার দরকার।

লিখেছেন সোনাগাজী, ০৫ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:০৭



আপনার এনলাকার এমপি, প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী কামাল সাহেব, যেকোন সেক্রেটারী, যেকোন মেয়র, বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান, বিএনপি'র রিজভী, আওয়ামী লীগের ওয়ায়দুল কাদের, আপনার থানার ওসি, সীমান্তের একজন বিজিবি সদস্য, ঢাকার... ...বাকিটুকু পড়ুন

তাবলীগ এর ভয়ে ফরজ নামাজ পড়ে দৌড় দিয়েছেন কখনো?

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:২৬


আমাদের দেশের অনেক মসজিদে তাবলীগ এর ভাইরা দ্বীন ইসলামের দাওয়াত দিয়ে থাকেন। তাবলীগ এর সাদামাটাভাবে জীবনযাপন খারাপ কিছু মনে হয়না। জামাত শেষ হলে তাদের একজন দাঁড়িয়ে বলেন - °নামাজের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×